ইশতিয়াক হাসান
ইংল্যান্ডের বাকিংহামশায়ারের বিকনসফিল্ড শহরের ভেতরে আছে ছোট্ট এক গ্রাম। বেকনসকট নামের গ্রামটির আয়তন দেড় একরের একটু বেশি। কাঠ, পাথর, নানা ধাতু আর কাচের তৈরি খুদে বাড়ি-ঘরগুলো দেখলে চমকাবেন। ভাববেন, আরে! গালিভার্স ট্র্যাভেলসের সেই লিলিপুটদের বাস্তব কোনো জগতে চলে এলাম নাকি! আরও অবাক করা ব্যাপার, এই গ্রামের ভেতর দিয়ে চলে গেছে ছোট্ট এক রেললাইন। তাতে আবার দিব্যি চলছে রেলগাড়ি। গ্রামটিতে পাবেন খুদে আকারের বাগানও।
অবশ্য একটু বুদ্ধি খাটালেই গোমরটা ফাঁস হয়ে যাবে। এটা আসলে একটা মডেল বা খেলনা গ্রাম। বলা চলে, ৯০ বছরের বেশি সময় ধরে এটি পর্যটকদের আনন্দ দিয়ে যাচ্ছে। অনেকেই মনে করেন এটিই পৃথিবীর সবচেয়ে পুরোনো মডেল গ্রাম।
বেকনসকট গ্রামটি তৈরি করেন বিকনসফিল্ডের বাসিন্দা ও একটি প্রতিষ্ঠানের হিসাবরক্ষক রোনাল্ড কালিংহ্যাম। ১৯২০-এর দশকের শেষ দিকে নিজের বাড়ির বাগানের মধ্যে খুদে এই রাজ্য গড়ার কাজে হাত দেন। পরিকল্পনাটা আসলে ছিল বাগানটিকে আরও সুন্দর দেখানো এবং বাড়িতে আসা হোমড়া-চোমড়া ও অভিজাত অতিথিদের একটু চমকে দেওয়া।
অবশ্য গ্রামটি গড়ে ওঠা নিয়ে অন্য একটি গল্পও প্রচলিত আছে। ১৯২৭ সালে রোনাল্ড কালিংহ্যাম বাড়ির ভেতরে একটা মডেল রেলগাড়ি বানিয়েছিলেন। কিন্তু ঘরের ভেতরে এই জিনিসটা দেখে মোটেই খুশি হননি তাঁর স্ত্রী। স্বামীকে বললেন যেভাবে হোক এটাকে বাড়ির বাইরে নিতে। আর এভাবেই বাড়ির বাগানে স্থান হয় এর। তারপর এখান থেকেই গোটা একটি গ্রাম বানিয়ে ফেলার চিন্তা আসে কালিংহ্যামের মাথায়।
যদ্দুর জানা যায়, ১৯২৯ সালের আগস্টে সাধারণ মানুষের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয় খুদে রাজ্যটি। ১৯৩০-এর দশকে ধীরে ধীরে এটি পর্যটক আর সংবাদপত্রগুলোর নজর কাড়া শুরু করে। তারপর অবশ্য দিনকে দিন জনপ্রিয়তা বাড়তে থাকে। দুনিয়াজুড়ে পরে এ ধরনের অনেক খুদে গ্রাম তৈরি হলেও বেকনসকটের মতো পরিচিতি পেয়েছে কমই।
ছোট্ট এই জায়গার ভেতরে আসলে একটি-দুটি নয়, ছয়টি মডেল বা খুদে গ্রাম আছে। মজার ঘটনা, অনেকগুলো খুদে দালানই তৈরি হয়েছে ওই সময়কার ইংল্যান্ডের দালান-কোঠার আদলে। বলা চলে, কয়েকটি প্রজন্মের মডেল প্রস্তুতকারক, কারিগর, উদ্যানকর্মীদের শ্রম জড়িয়ে আছে এতে। ইংল্যান্ডের নানা ধরনের স্থাপত্যরীতির সমাবেশ চোখে পড়ে গ্রামটিতে।
দালানগুলো তৈরি করা হয়েছে কাঠ, পাথর আর এর ওপর পলেস্তারা দিয়ে। তবে কখনো কখনো ফোমবোর্ড ব্যবহার করা হয়েছে। ছোট্ট গ্রাম বা শহরটিতে ঘুরে বেড়ানোর সময় খুদে মানুষ বা লিলিপুটদেরও পাবেন। একেকজন সর্বোচ্চ চার ইঞ্চি লম্বা। নানা ধরনের কাজে ব্যস্ত তারা। রাস্তায় প্রতিবেশীর সঙ্গে গল্প করছেন কেউ, বাজারের চত্বরে গল্পে মশগুল তরুণেরা, জানালা পরিষ্কার করছেন কোনো নারী। তবে ঘটনা হলো, গালিভারের গল্পের লিলিপুটদের মতো এদের শরীরে প্রাণ নেই, এরা কেবল পুতুল বা খুদে ডামিই।
এখানে-সেখানে অন্য ধরনের কিছু দৃশ্যও চোখে পড়বে। যেমন একজন রং করার সময় মই থেকে পড়ে যাচ্ছে, এক চোরকে তাড়া করছে দুজন পুলিশ ইত্যাদি।
এবার বেকনসকটের বিশাল সেই মডেল রেলওয়ের বর্ণনা দেওয়া যাক। ছোট ছোট ট্রেনগুলো চলছে বাগানের রেল ট্র্যাক ধরে। এখানকার কোনো কোনো ইঞ্জিন কিংবা বগির বয়স ৫০ বছর।
শুরুর থেকেই মডেল এই গ্রামে দর্শনার্থীদের প্রবেশের বিনিময়ে যে অর্থ পাওয়া যেত, তা এর রক্ষণাবেক্ষণ এবং বিভিন্ন সমাজসেবামূলক কাজে ব্যবহার করা হয়। এখন পর্যন্ত দেড় কোটির বেশি পর্যটক এই মডেল গ্রাম দেখতে গিয়েছেন। বেকনসকটের এই মডেল গ্রামে অনুপ্রাণিত হয়ে পৃথিবীর নানা প্রান্তে তৈরি হয়েছে আরও অনেক মডেল গ্রাম, পার্ক। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ডেভনের বেবাকম্ব, সাউথপোর্ট, ডোরসেটের টাকটোনিয়া, গ্লুচেস্টারশায়ারের বারটন অন দ্য ওয়াটার, নেদারল্যান্ডসের মদ্যুরোদাম, বেলজিয়ামের মিনি ইউরোপ।
যাত্রা শুরুর পর থেকে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিবর্তন এসেছে এই মডেল গ্রামে। একপর্যায়ে আধুনিক স্থাপত্যরীতির আদলে কিছু পরিবর্তন আনা হয়। তবে ১৯৯২ সালে আবার সিদ্ধান্ত হয় সেই ১৯৩০-এর দশকের সময়ের ইংল্যান্ডের দালান-কোঠার আদল অনুসরণের।
বেকনসকটে গ্রামটির শুরুর সময়কার ছবি এবং বিভিন্ন পত্রিকায় একে নিয়ে ছাপা লেখা স্থান পেয়েছে। এগুলো দেখে আঁকাবাঁকা পথ ধরে এগিয়ে মডেল গ্রামটির নানান কিছু দেখতে পাবেন, তেমনি ওপর থেকে তাকিয়েও নিচের এই খুদে রাজ্যের সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবেন। মোটামুটি দুই ঘণ্টা সময় হাতে থাকলেই ভালোভাবে গোটা গ্রাম ঘুরে দেখতে পারবেন। শুধু খেয়াল রাখতে হবে, মডেল কোনো বাড়ি কিংবা গ্রামবাসীকে যেন মাড়িয়ে না ফেলেন।
এবার লিলিপুট রাজ্যে কী কী দেখতে পাবেন তা জেনে নেওয়া যাক। চমৎকার একটি চিড়িয়াখানা পাবেন। বাঘ, সিংহ, পেঙ্গুইনসহ নানা প্রাণীর খুদে ডামি দেখবেন। খুঁজে পাবেন ছোট আকারের সিনেমা হল, ফায়ার স্টেশন, কলেজ, তেল শোধনাগার, খুদে একটি বন্দর এমনই আরও কত কী!
বেকনসকটে যাওয়াটা মোটেই কঠিন কাজ নয়। ইংল্যান্ডের রাজধানী লন্ডন থেকে ট্রেনে চেপে চল্লিশ মিনিটেই পৌঁছে যাবেন বিকনসফিল্ডে। সেখান থেকে মাত্র সাত মিনিট হাঁটলেই চলে আসবেন আশ্চর্য সেই গ্রামে। তারপর টিকিট কেটে ভেতরে ঢুকে পড়লেই নিজেকে আবিষ্কার করবেন রূপকথার এক আশ্চর্য জগতে।
সূত্র: অ্যামিউজিং প্ল্যানেট, গার্ল গন লন্ডন ডট কম, উইকিপিডিয়া
ইংল্যান্ডের বাকিংহামশায়ারের বিকনসফিল্ড শহরের ভেতরে আছে ছোট্ট এক গ্রাম। বেকনসকট নামের গ্রামটির আয়তন দেড় একরের একটু বেশি। কাঠ, পাথর, নানা ধাতু আর কাচের তৈরি খুদে বাড়ি-ঘরগুলো দেখলে চমকাবেন। ভাববেন, আরে! গালিভার্স ট্র্যাভেলসের সেই লিলিপুটদের বাস্তব কোনো জগতে চলে এলাম নাকি! আরও অবাক করা ব্যাপার, এই গ্রামের ভেতর দিয়ে চলে গেছে ছোট্ট এক রেললাইন। তাতে আবার দিব্যি চলছে রেলগাড়ি। গ্রামটিতে পাবেন খুদে আকারের বাগানও।
অবশ্য একটু বুদ্ধি খাটালেই গোমরটা ফাঁস হয়ে যাবে। এটা আসলে একটা মডেল বা খেলনা গ্রাম। বলা চলে, ৯০ বছরের বেশি সময় ধরে এটি পর্যটকদের আনন্দ দিয়ে যাচ্ছে। অনেকেই মনে করেন এটিই পৃথিবীর সবচেয়ে পুরোনো মডেল গ্রাম।
বেকনসকট গ্রামটি তৈরি করেন বিকনসফিল্ডের বাসিন্দা ও একটি প্রতিষ্ঠানের হিসাবরক্ষক রোনাল্ড কালিংহ্যাম। ১৯২০-এর দশকের শেষ দিকে নিজের বাড়ির বাগানের মধ্যে খুদে এই রাজ্য গড়ার কাজে হাত দেন। পরিকল্পনাটা আসলে ছিল বাগানটিকে আরও সুন্দর দেখানো এবং বাড়িতে আসা হোমড়া-চোমড়া ও অভিজাত অতিথিদের একটু চমকে দেওয়া।
অবশ্য গ্রামটি গড়ে ওঠা নিয়ে অন্য একটি গল্পও প্রচলিত আছে। ১৯২৭ সালে রোনাল্ড কালিংহ্যাম বাড়ির ভেতরে একটা মডেল রেলগাড়ি বানিয়েছিলেন। কিন্তু ঘরের ভেতরে এই জিনিসটা দেখে মোটেই খুশি হননি তাঁর স্ত্রী। স্বামীকে বললেন যেভাবে হোক এটাকে বাড়ির বাইরে নিতে। আর এভাবেই বাড়ির বাগানে স্থান হয় এর। তারপর এখান থেকেই গোটা একটি গ্রাম বানিয়ে ফেলার চিন্তা আসে কালিংহ্যামের মাথায়।
যদ্দুর জানা যায়, ১৯২৯ সালের আগস্টে সাধারণ মানুষের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয় খুদে রাজ্যটি। ১৯৩০-এর দশকে ধীরে ধীরে এটি পর্যটক আর সংবাদপত্রগুলোর নজর কাড়া শুরু করে। তারপর অবশ্য দিনকে দিন জনপ্রিয়তা বাড়তে থাকে। দুনিয়াজুড়ে পরে এ ধরনের অনেক খুদে গ্রাম তৈরি হলেও বেকনসকটের মতো পরিচিতি পেয়েছে কমই।
ছোট্ট এই জায়গার ভেতরে আসলে একটি-দুটি নয়, ছয়টি মডেল বা খুদে গ্রাম আছে। মজার ঘটনা, অনেকগুলো খুদে দালানই তৈরি হয়েছে ওই সময়কার ইংল্যান্ডের দালান-কোঠার আদলে। বলা চলে, কয়েকটি প্রজন্মের মডেল প্রস্তুতকারক, কারিগর, উদ্যানকর্মীদের শ্রম জড়িয়ে আছে এতে। ইংল্যান্ডের নানা ধরনের স্থাপত্যরীতির সমাবেশ চোখে পড়ে গ্রামটিতে।
দালানগুলো তৈরি করা হয়েছে কাঠ, পাথর আর এর ওপর পলেস্তারা দিয়ে। তবে কখনো কখনো ফোমবোর্ড ব্যবহার করা হয়েছে। ছোট্ট গ্রাম বা শহরটিতে ঘুরে বেড়ানোর সময় খুদে মানুষ বা লিলিপুটদেরও পাবেন। একেকজন সর্বোচ্চ চার ইঞ্চি লম্বা। নানা ধরনের কাজে ব্যস্ত তারা। রাস্তায় প্রতিবেশীর সঙ্গে গল্প করছেন কেউ, বাজারের চত্বরে গল্পে মশগুল তরুণেরা, জানালা পরিষ্কার করছেন কোনো নারী। তবে ঘটনা হলো, গালিভারের গল্পের লিলিপুটদের মতো এদের শরীরে প্রাণ নেই, এরা কেবল পুতুল বা খুদে ডামিই।
এখানে-সেখানে অন্য ধরনের কিছু দৃশ্যও চোখে পড়বে। যেমন একজন রং করার সময় মই থেকে পড়ে যাচ্ছে, এক চোরকে তাড়া করছে দুজন পুলিশ ইত্যাদি।
এবার বেকনসকটের বিশাল সেই মডেল রেলওয়ের বর্ণনা দেওয়া যাক। ছোট ছোট ট্রেনগুলো চলছে বাগানের রেল ট্র্যাক ধরে। এখানকার কোনো কোনো ইঞ্জিন কিংবা বগির বয়স ৫০ বছর।
শুরুর থেকেই মডেল এই গ্রামে দর্শনার্থীদের প্রবেশের বিনিময়ে যে অর্থ পাওয়া যেত, তা এর রক্ষণাবেক্ষণ এবং বিভিন্ন সমাজসেবামূলক কাজে ব্যবহার করা হয়। এখন পর্যন্ত দেড় কোটির বেশি পর্যটক এই মডেল গ্রাম দেখতে গিয়েছেন। বেকনসকটের এই মডেল গ্রামে অনুপ্রাণিত হয়ে পৃথিবীর নানা প্রান্তে তৈরি হয়েছে আরও অনেক মডেল গ্রাম, পার্ক। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ডেভনের বেবাকম্ব, সাউথপোর্ট, ডোরসেটের টাকটোনিয়া, গ্লুচেস্টারশায়ারের বারটন অন দ্য ওয়াটার, নেদারল্যান্ডসের মদ্যুরোদাম, বেলজিয়ামের মিনি ইউরোপ।
যাত্রা শুরুর পর থেকে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিবর্তন এসেছে এই মডেল গ্রামে। একপর্যায়ে আধুনিক স্থাপত্যরীতির আদলে কিছু পরিবর্তন আনা হয়। তবে ১৯৯২ সালে আবার সিদ্ধান্ত হয় সেই ১৯৩০-এর দশকের সময়ের ইংল্যান্ডের দালান-কোঠার আদল অনুসরণের।
বেকনসকটে গ্রামটির শুরুর সময়কার ছবি এবং বিভিন্ন পত্রিকায় একে নিয়ে ছাপা লেখা স্থান পেয়েছে। এগুলো দেখে আঁকাবাঁকা পথ ধরে এগিয়ে মডেল গ্রামটির নানান কিছু দেখতে পাবেন, তেমনি ওপর থেকে তাকিয়েও নিচের এই খুদে রাজ্যের সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবেন। মোটামুটি দুই ঘণ্টা সময় হাতে থাকলেই ভালোভাবে গোটা গ্রাম ঘুরে দেখতে পারবেন। শুধু খেয়াল রাখতে হবে, মডেল কোনো বাড়ি কিংবা গ্রামবাসীকে যেন মাড়িয়ে না ফেলেন।
এবার লিলিপুট রাজ্যে কী কী দেখতে পাবেন তা জেনে নেওয়া যাক। চমৎকার একটি চিড়িয়াখানা পাবেন। বাঘ, সিংহ, পেঙ্গুইনসহ নানা প্রাণীর খুদে ডামি দেখবেন। খুঁজে পাবেন ছোট আকারের সিনেমা হল, ফায়ার স্টেশন, কলেজ, তেল শোধনাগার, খুদে একটি বন্দর এমনই আরও কত কী!
বেকনসকটে যাওয়াটা মোটেই কঠিন কাজ নয়। ইংল্যান্ডের রাজধানী লন্ডন থেকে ট্রেনে চেপে চল্লিশ মিনিটেই পৌঁছে যাবেন বিকনসফিল্ডে। সেখান থেকে মাত্র সাত মিনিট হাঁটলেই চলে আসবেন আশ্চর্য সেই গ্রামে। তারপর টিকিট কেটে ভেতরে ঢুকে পড়লেই নিজেকে আবিষ্কার করবেন রূপকথার এক আশ্চর্য জগতে।
সূত্র: অ্যামিউজিং প্ল্যানেট, গার্ল গন লন্ডন ডট কম, উইকিপিডিয়া
ওনলিফ্যানস মডেল বনি ব্লু’র চাঞ্চল্যকর দাবি ইন্টারনেটে আলোচনার ঝড় তুলেছে। ২৫ বছর বয়সী এই কনটেন্ট ক্রিয়েটর জানিয়েছেন, তিনি ১২ ঘণ্টায় ১ হাজার ৫৭ জন পুরুষের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেছেন।
৩ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ডে বসবাসকারী এক নারী সম্প্রতি ৫০ হাজার ডলারের একটি লটারি জিতেছেন। বাংলাদেশি মুদ্রায় এই অর্থ ৬০ লাখ টাকার বেশি। মজার বিষয় হলো, যে সংখ্যা ব্যবহার করে এই লটারি বিজয়, সেই সংখ্যা স্বপ্নে পেয়েছিলেন ওই নারী!
৮ দিন আগেদক্ষিণ আফ্রিকান একটি নিরাপত্তাপ্রতিষ্ঠান সেখানকার একটি বাড়ি থেকে বিপৎসংকেত বা সতর্কতামূলক অ্যালার্ম পায়। প্রতিষ্ঠানটি দেরি না করে সেখানে একটি দল পাঠায়। তখনই ফাঁস হয় রহস্য। এই অ্যালার্ম বাজিয়েছিল ওই বাড়ির বাসিন্দারা নয়, বরং একটি বানর।
২০ দিন আগেমাত্র ৫ কিলোমিটার দূরে বাসা। রাত হয়ে যাওয়ায় রাইড শেয়ারিং অ্যাপ উবারই ভরসা। ২০ মিনিটেই চলে যাওয়া যায়। তবে যানজটে সময় লাগল ২ ঘণ্টা। গন্তব্যে পৌঁছে সোফি দেখলেন ৫ কিলোমিটার রাস্তার জন্য তাঁর বিল এসেছে ৩২১ ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৩৮১৯৭ টাকা)। উবার বুক করার সময় দেখানো প্রাথমিক বিলের প্রায় চার গুণ!
২২ ডিসেম্বর ২০২৪