রেজা করিম, ঢাকা
ঘুরে, ঘুরে ক্লান্ত হয়ে পথ ভুলে গিয়েছিল পাখিটি। দিগ্ভ্রান্ত হয়ে আশ্রয় নিয়েছিল উঁচু দালানের এক ব্যালকনিতে। সেখান থেকে তাকে উদ্ধার করেন বাড়ির বাসিন্দা। যত্ন আত্তি দিয়ে চাঙা করে তোলেন। হঠাৎ চোখ পড়ে পায়ের দিকে। পায়ে জড়ানো এক টুকরো কাগজে লেখা একটি মোবাইল নম্বর। সেই নম্বরে ফোন করে খোঁজ মেলে মালিকের। এভাবেই শেষ পর্যন্ত নীড় খুঁজে পেল একটি কবুতর।
আজ শনিবার ঘটনাটি ঘটেছে রাজধানীর সেগুনবাগিচায়। ক্লান্ত-শ্রান্ত কবুতরটিকে উদ্ধার করেন নাহিদ তন্ময় নামে এক তরুণী। তিনি তাঁর ফেসবুক ওয়ালে ঘটনাটি তুলে ধরেছেন। সেখানে তিনি লিখেছেন, ‘বারান্দায় ওনাকে (কবুতর) বসে থাকতে দেখে একটু অবাকই হলাম। কাছে গিয়ে জানতে চাইলাম নাম ঠিকানা। না, কিছুই বলছেন না। পরে দেখি, পায়ে একখানা চিরকুট। বুঝলাম, তিনি পথ হারিয়েছেন। ফোন করলাম চিরকুটে থাকা নম্বরে। এবং অবশেষে তিনি ফিরে গেলেন নিজ ঠিকানায়।’
নাহিদ তন্ময় বলেন, পাখির মালিক সেগুনবাগিচা স্কুল সংলগ্ন একটি বাসায় থাকেন। ফোন পেয়ে এসে তিনি পাখিটা নিয়ে গেছেন। এ ব্যাপারে অনুভূতি ব্যক্ত করতে
গিয়ে তন্ময় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হারিয়ে যাওয়া কবুতরের সন্ধান পেয়ে মালিক ভীষণ খুশি। একইভাবে পাখিটিকে তার মালিকের হাতে তুলে দিতে পেরে আমার ভীষণ ভালো লাগছে।’
হারিয়ে যাওয়া পাখির সন্ধান পেয়ে খুশিতে আটখানা পাখির মালিক সুরুজ মিয়া। তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, শখ থেকে পাখি পোষেন। নানা জাতের কবুতর আছে তাঁর। সেগুলোকে সন্তানের মতো ভালোবাসেন। সন্তান হারিয়ে গেলে যেমন কষ্ট হয়, একটি পাখি হারিয়ে গেলে তাঁর সমান কষ্টই হয়। সন্তানতুল্য পাখিটির সন্ধান পেয়ে তিনি আবেগাপ্লুত। সন্ধানদাতাকে ধন্যবাদ জানিয়ে সুরুজ মিয়া বলেন, ‘আমি তাঁর কাছে কৃতজ্ঞ।’
ঘুরে, ঘুরে ক্লান্ত হয়ে পথ ভুলে গিয়েছিল পাখিটি। দিগ্ভ্রান্ত হয়ে আশ্রয় নিয়েছিল উঁচু দালানের এক ব্যালকনিতে। সেখান থেকে তাকে উদ্ধার করেন বাড়ির বাসিন্দা। যত্ন আত্তি দিয়ে চাঙা করে তোলেন। হঠাৎ চোখ পড়ে পায়ের দিকে। পায়ে জড়ানো এক টুকরো কাগজে লেখা একটি মোবাইল নম্বর। সেই নম্বরে ফোন করে খোঁজ মেলে মালিকের। এভাবেই শেষ পর্যন্ত নীড় খুঁজে পেল একটি কবুতর।
আজ শনিবার ঘটনাটি ঘটেছে রাজধানীর সেগুনবাগিচায়। ক্লান্ত-শ্রান্ত কবুতরটিকে উদ্ধার করেন নাহিদ তন্ময় নামে এক তরুণী। তিনি তাঁর ফেসবুক ওয়ালে ঘটনাটি তুলে ধরেছেন। সেখানে তিনি লিখেছেন, ‘বারান্দায় ওনাকে (কবুতর) বসে থাকতে দেখে একটু অবাকই হলাম। কাছে গিয়ে জানতে চাইলাম নাম ঠিকানা। না, কিছুই বলছেন না। পরে দেখি, পায়ে একখানা চিরকুট। বুঝলাম, তিনি পথ হারিয়েছেন। ফোন করলাম চিরকুটে থাকা নম্বরে। এবং অবশেষে তিনি ফিরে গেলেন নিজ ঠিকানায়।’
নাহিদ তন্ময় বলেন, পাখির মালিক সেগুনবাগিচা স্কুল সংলগ্ন একটি বাসায় থাকেন। ফোন পেয়ে এসে তিনি পাখিটা নিয়ে গেছেন। এ ব্যাপারে অনুভূতি ব্যক্ত করতে
গিয়ে তন্ময় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হারিয়ে যাওয়া কবুতরের সন্ধান পেয়ে মালিক ভীষণ খুশি। একইভাবে পাখিটিকে তার মালিকের হাতে তুলে দিতে পেরে আমার ভীষণ ভালো লাগছে।’
হারিয়ে যাওয়া পাখির সন্ধান পেয়ে খুশিতে আটখানা পাখির মালিক সুরুজ মিয়া। তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, শখ থেকে পাখি পোষেন। নানা জাতের কবুতর আছে তাঁর। সেগুলোকে সন্তানের মতো ভালোবাসেন। সন্তান হারিয়ে গেলে যেমন কষ্ট হয়, একটি পাখি হারিয়ে গেলে তাঁর সমান কষ্টই হয়। সন্তানতুল্য পাখিটির সন্ধান পেয়ে তিনি আবেগাপ্লুত। সন্ধানদাতাকে ধন্যবাদ জানিয়ে সুরুজ মিয়া বলেন, ‘আমি তাঁর কাছে কৃতজ্ঞ।’
৯১১-তে ফোন দিয়ে কত জরুরি প্রয়োজনেই তো সাহায্য চায় মানুষ। তাই বলে নিশ্চয় আশা করবেন না কেউ অঙ্ক মিলিয়ে দিতে বলবে। কিন্তু ৯১১-তে ফোন দিয়ে এ আবদারই করে যুক্তরাষ্ট্রের উইসকনসিনের ১০ বছরের এক বালক।
২ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ এক ফ্লাইটের যাত্রীরা অপর এক যাত্রীকে মাঝপথে চেপে ধরে হাত-পা টেপ দিয়ে আটকে দেন। অবশ্য ওই যাত্রীর বিরুদ্ধে অভিযোগ গুরুতর। তিনি উড়োজাহাজটি ৩০ হাজার ফুট উচ্চতায় থাকা অবস্থায় দরজা খুলে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন।
২ দিন আগেবিষধর মাকড়সা হিসেবে আলাদা পরিচিতি আছে ট্যারানটুলার। কাজেই একে এড়িয়ে চলাটাই স্বাভাবিক। ট্যারানটুলা একই সঙ্গে বেশ দুষ্প্রাপ্য এক প্রাণীও। তবে সম্প্রতি পেরুতে এক ব্যক্তিকে পুলিশ আটক করেছে ৩২০টি ট্যারানটুলা মাকড়সাসহ আরও কিছু দুষ্প্রাপ্য প্রাণী শরীরের সঙ্গে বেঁধে দেশ থেকে পালানোর চেষ্টা...
৪ দিন আগেপাঠকেরা পড়ার পর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে লাইব্রেরিতে বই ফেরত দিয়ে দেবেন এটাই নিয়ম। কারও কারও সময়মতো বই ফেরত না দেওয়ার অভ্যাসও আছে। তবে তাই বলে আপনি নিশ্চয় আশা করবেন না অর্ধ শতাব্দী পর কেউ বই ফেরত দেবেন। কিন্তু সত্যি মার্কিন মুলুকে এমন একটি কাণ্ড হয়েছে।
৪ দিন আগে