ল–র–ব–য–হ ডেস্ক
স্কুল খোলার দাবিতে প্ল্যাকার্ড হাতে রাস্তায় নেমেছে বল্টু। প্রথমে নিজের চোখকে বিশ্বাস হয়নি; পরে চোখ কচলে হা হয়ে দেখলাম ঘটনা সত্য। ‘স্টাডিং’ যার কাছে ‘স্টাডি’ ও ‘ডায়িং’ এর যোগফল সে কিনা চায় স্কুল খুলুক। পড়ে গেলাম দ্বিধায়। দ্বিধার কারণটা আপনাদের খুলে বলি-
এই বল্টু ছিল স্কুলের নিয়মিতভাবে অনিয়মিত ছাত্র। যেদিন আসত সেদিনও করত দেরি। এমনই একদিন—
স্যার বললেন: এত দেরি কেন?
বল্টু: স্যার, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের খেলা দেখছিলাম।
স্যার: এতে ক্লাসে দেরি হবে কেন?
বল্টু: ওইখানে তো এক্সট্রা টাইম দেয় দেখেছি। আপনি দেবেন না?
কালেভদ্রে স্কুলে এলেও ক্লাস চলাকালে ঘুমানো ছিল তার আবশ্যক রুটিন। এ ঘুমে আবার ব্যাঘাতও হতো। একদিন রাগান্বিত হয়ে—
স্যার বললেন: তোমাকে না বলেছি—আমার ক্লাসে কেউ ঘুমাতে পারবে না।
বল্টু: জানি স্যার। কিন্তু, আপনি যদি আরেকটু আস্তে শব্দ করে পড়াতেন তাহলে হয়তো পারতাম।
স্কুল এলেও বাড়ি যাওয়ার জন্য অস্থির থাকত বল্টু। সুযোগ পেলেই ফুরুৎ। একদিন ক্লাসে—
স্যার বললেন: আমার এবারের প্রশ্নের উত্তর যে দিতে পারবে তার ছুটি।
(বল্টু তাৎক্ষণিক তার ব্যাগটা বাইরে ছুড়ে ফেলল)
শিক্ষক: ওটা ফেলল কে?
বল্টু: স্যার আমি, তাহলে এখন বাড়ি যাই!
এই বল্টু চায় স্কুল খুলুক! কারণ খুঁজতে শুরু করি অনুসন্ধান।
অনুসন্ধানে বেরিয়ে এল স্কুল খোলার দাবিতে বল্টুর রাস্তায় দাঁড়ানোর রহস্য। জানা গেল, বাসায় নাকি তার পড়াশোনা নিয়ে কথা উঠছে। তার—
বাবা বলেছেন: এবার কিন্তু তোমাকে সব পরীক্ষায় ৯০ করে পেতে হবে।
বল্টু: না, বাবা! আমি ১০০ করে পাব।
বাবা: তুমি কি দুষ্টুমির সুরে কথা বলছ?
বল্টুর উত্তর: দুষ্টুমিটা কে শুরু করেছে?
স্কুল খোলার দাবিতে প্ল্যাকার্ড হাতে রাস্তায় নেমেছে বল্টু। প্রথমে নিজের চোখকে বিশ্বাস হয়নি; পরে চোখ কচলে হা হয়ে দেখলাম ঘটনা সত্য। ‘স্টাডিং’ যার কাছে ‘স্টাডি’ ও ‘ডায়িং’ এর যোগফল সে কিনা চায় স্কুল খুলুক। পড়ে গেলাম দ্বিধায়। দ্বিধার কারণটা আপনাদের খুলে বলি-
এই বল্টু ছিল স্কুলের নিয়মিতভাবে অনিয়মিত ছাত্র। যেদিন আসত সেদিনও করত দেরি। এমনই একদিন—
স্যার বললেন: এত দেরি কেন?
বল্টু: স্যার, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের খেলা দেখছিলাম।
স্যার: এতে ক্লাসে দেরি হবে কেন?
বল্টু: ওইখানে তো এক্সট্রা টাইম দেয় দেখেছি। আপনি দেবেন না?
কালেভদ্রে স্কুলে এলেও ক্লাস চলাকালে ঘুমানো ছিল তার আবশ্যক রুটিন। এ ঘুমে আবার ব্যাঘাতও হতো। একদিন রাগান্বিত হয়ে—
স্যার বললেন: তোমাকে না বলেছি—আমার ক্লাসে কেউ ঘুমাতে পারবে না।
বল্টু: জানি স্যার। কিন্তু, আপনি যদি আরেকটু আস্তে শব্দ করে পড়াতেন তাহলে হয়তো পারতাম।
স্কুল এলেও বাড়ি যাওয়ার জন্য অস্থির থাকত বল্টু। সুযোগ পেলেই ফুরুৎ। একদিন ক্লাসে—
স্যার বললেন: আমার এবারের প্রশ্নের উত্তর যে দিতে পারবে তার ছুটি।
(বল্টু তাৎক্ষণিক তার ব্যাগটা বাইরে ছুড়ে ফেলল)
শিক্ষক: ওটা ফেলল কে?
বল্টু: স্যার আমি, তাহলে এখন বাড়ি যাই!
এই বল্টু চায় স্কুল খুলুক! কারণ খুঁজতে শুরু করি অনুসন্ধান।
অনুসন্ধানে বেরিয়ে এল স্কুল খোলার দাবিতে বল্টুর রাস্তায় দাঁড়ানোর রহস্য। জানা গেল, বাসায় নাকি তার পড়াশোনা নিয়ে কথা উঠছে। তার—
বাবা বলেছেন: এবার কিন্তু তোমাকে সব পরীক্ষায় ৯০ করে পেতে হবে।
বল্টু: না, বাবা! আমি ১০০ করে পাব।
বাবা: তুমি কি দুষ্টুমির সুরে কথা বলছ?
বল্টুর উত্তর: দুষ্টুমিটা কে শুরু করেছে?
দূর থেকে হঠাৎ দেখলে চোখ কয়েকবার কচলেও নিতে পারেন, ভুল দেখেছেন ভেবে। তবে একটু ভালোভাবে খেয়াল করলেই বুঝবেন কল্পকথার কোনো মুরগি-দানো হাজির হয়নি। এটি মুরগির আকারের বিশাল এক কাঠামো। ফিলিপাইনের দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় অবস্থিত এই দালানটি আসলে একটি হোটেল। কাজেই চাইলে মুরগির ভেতরে থাকতেও পারবেন।
২১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে আগামীকাল বৃহস্পতিবার তাঁর শেষ থ্যাংকসগিভিং ডে উদ্যাপন করতে যাচ্ছেন জো বাইডেন। ধন্যবাদ জ্ঞাপনের দিবসটি উদ্যাপনকে সামনে রেখে একটি অনুষ্ঠানে দুই টার্কি পাখি পিচ ও ব্লসমকে ক্ষমা করলেন তিনি।
১ দিন আগেসাত বছর প্রেমের পর বিয়ের পিঁড়িতে বসতে যাচ্ছিলেন। বাধা হয়ে দাঁড়াল হবু শাশুড়ির আপত্তি। না বিয়ে নয়, তাঁর আপত্তি অন্য বিষয়ে। পুত্রবধূকে ঘরে আনতে আপত্তি নেই, কিন্তু কোনোভাবেই তাঁর পোষা কুকুরকে ঘরে তুলবেন না পাত্রের মা। এই আপত্তিতে শেষ পর্যন্ত বিয়েই ভেঙে দিলেন ভারতের এক তরুণী!
২ দিন আগেরোমাঞ্চকর কোনো অভিযান বা কাজের প্রতি তরুণদের আগ্রহ নতুন কিছু নয়। আর সেই সঙ্গে যদি আকাশ থেকে বিস্তৃত এলাকা দেখার সুযোগ থাকে তাহলে তো কথাই নেই। চীনের ৩৭ লাখ বর্গকিলোমিটার এলাকায় ঘুরে বেড়ানোর মতো জায়গার অভাব নেই। তবে চীনা তরুণ পর্যটকদের এখন ঝোঁকটা আকাশ থেকে দেশ দেখায়।
২ দিন আগে