অনলাইন ডেস্ক
লটারির বিষয়টি পুরোপুরি ভাগ্যের খেলা। ‘যদি লাইগা যায়’ এমন বিশ্বাস থেকে অনেকেই লটারির টিকিট কেনেন। এতে কেউ হন ‘আঙুল ফুলে কলাগাছ’, আবার কারও হয় ‘ভাঁড়ে মা ভবানী’। তবে একই পরিবারের তিন সদস্যের প্রত্যেকে যদি লটারিতে ৫০ হাজার মার্কিন ডলার জেতে, তাও আবার একই দোকান থেকে কেনা তিন লটারির টিকিটে, কেমন অবিশ্বাস্য মনে হয় না? এমনই এক অবিশ্বাস্য ঘটনা ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রের ম্যারিল্যান্ড প্রদেশে।
ম্যারিল্যান্ড লটারি সংস্থার বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ১৩ অক্টোবর ম্যারিল্যান্ডের হ্যাম্পস্টিড অঞ্চলের এক দোকান থেকে ৬১ বছর বয়সী এক ব্যক্তি ১ ডলার দিয়ে একটি লটারির টিকিট কেনেন। তার কিছুক্ষণ পরেই ওই ব্যক্তির ২৮ বছর বয়সী মেয়ে এবং ৩১ বছরের ছেলে ওই একই দোকান থেকে আরও দুটি লটারির টিকিট কেনেন। অথচ তাদের কেউই অন্যজনের কেনা লটারির টিকিট সম্পর্কে জানতেন না।
এদিকে ওই দিনের লটারির ঘোষণায় পরিবারের তিন সদস্যের প্রত্যেকেই ৫০ হাজার মার্কিন ডলার করে পুরস্কার পেয়েছেন বলেছে জানিয়েছে ম্যারিল্যান্ড লটারি সংস্থা। সংস্থার এক কর্মকর্তা বলেন, ‘বিজয়ীদের একজন এই অর্থ দিয়ে নতুন বাড়ি কেনার পরিকল্পনা করছেন এবং বাকি দুজন তাদের পুরস্কারের অর্থ বিনিয়োগের কাজে ব্যবহার করবেন বলে আমাদের জানিয়েছেন।’
লটারি জেতা নিয়ে এর আগেও এমন আশ্চর্যজনক ঘটনা ঘটেছে বেশ কয়েকবার। ম্যারিল্যান্ড লটারি সংস্থার দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, অক্টোবর মাসের শুরুতে আরেক ব্যক্তি ৫০ হাজার ডলারের লটারি জিতেছেন, যিনি গত ২০ বছরের লটারি নম্বর বিশ্লেষণ করে লটারির টিকিট কিনেছেন বলে জানান। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগান প্রদেশের আরেক ব্যক্তি ২৫ হাজার ডলারের লটারি জেতেন, যিনি অনলাইনে এলোমেলোভাবে নম্বর তৈরি করার সফটওয়্যার ব্যবহার করে ওই নম্বরের টিকিট কিনেছিলেন বলে জানিয়েছে মার্কিন বার্তা সংস্থা ইউপিআই।
লটারির বিষয়টি পুরোপুরি ভাগ্যের খেলা। ‘যদি লাইগা যায়’ এমন বিশ্বাস থেকে অনেকেই লটারির টিকিট কেনেন। এতে কেউ হন ‘আঙুল ফুলে কলাগাছ’, আবার কারও হয় ‘ভাঁড়ে মা ভবানী’। তবে একই পরিবারের তিন সদস্যের প্রত্যেকে যদি লটারিতে ৫০ হাজার মার্কিন ডলার জেতে, তাও আবার একই দোকান থেকে কেনা তিন লটারির টিকিটে, কেমন অবিশ্বাস্য মনে হয় না? এমনই এক অবিশ্বাস্য ঘটনা ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রের ম্যারিল্যান্ড প্রদেশে।
ম্যারিল্যান্ড লটারি সংস্থার বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ১৩ অক্টোবর ম্যারিল্যান্ডের হ্যাম্পস্টিড অঞ্চলের এক দোকান থেকে ৬১ বছর বয়সী এক ব্যক্তি ১ ডলার দিয়ে একটি লটারির টিকিট কেনেন। তার কিছুক্ষণ পরেই ওই ব্যক্তির ২৮ বছর বয়সী মেয়ে এবং ৩১ বছরের ছেলে ওই একই দোকান থেকে আরও দুটি লটারির টিকিট কেনেন। অথচ তাদের কেউই অন্যজনের কেনা লটারির টিকিট সম্পর্কে জানতেন না।
এদিকে ওই দিনের লটারির ঘোষণায় পরিবারের তিন সদস্যের প্রত্যেকেই ৫০ হাজার মার্কিন ডলার করে পুরস্কার পেয়েছেন বলেছে জানিয়েছে ম্যারিল্যান্ড লটারি সংস্থা। সংস্থার এক কর্মকর্তা বলেন, ‘বিজয়ীদের একজন এই অর্থ দিয়ে নতুন বাড়ি কেনার পরিকল্পনা করছেন এবং বাকি দুজন তাদের পুরস্কারের অর্থ বিনিয়োগের কাজে ব্যবহার করবেন বলে আমাদের জানিয়েছেন।’
লটারি জেতা নিয়ে এর আগেও এমন আশ্চর্যজনক ঘটনা ঘটেছে বেশ কয়েকবার। ম্যারিল্যান্ড লটারি সংস্থার দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, অক্টোবর মাসের শুরুতে আরেক ব্যক্তি ৫০ হাজার ডলারের লটারি জিতেছেন, যিনি গত ২০ বছরের লটারি নম্বর বিশ্লেষণ করে লটারির টিকিট কিনেছেন বলে জানান। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগান প্রদেশের আরেক ব্যক্তি ২৫ হাজার ডলারের লটারি জেতেন, যিনি অনলাইনে এলোমেলোভাবে নম্বর তৈরি করার সফটওয়্যার ব্যবহার করে ওই নম্বরের টিকিট কিনেছিলেন বলে জানিয়েছে মার্কিন বার্তা সংস্থা ইউপিআই।
ইংল্যান্ডের অক্সফোর্ডশায়ারের ব্লেনহেইম প্যালেস। বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ এই প্রাসাদটিতে ব্রিটেনের সাবেক প্রধানমন্ত্রী উইনস্টন চার্চিলের জন্ম হয়েছিল। ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসে এই প্রাসাদে ইতালির শিল্পী মরিজিও কাত্তেলানের শিল্পকর্ম প্রদর্শনী আয়োজিত হয়। এই প্রদর্শনীতে দেখানোর জন্য কাত্তেলানের তৈরি ১৮...
১০ ঘণ্টা আগেচুরি করা এটিএম কার্ড নিয়ে লটারির টিকিট কেনেন দুই চোর। স্ক্র্যাচ-অফ লটারি টিকিটটিতে তাঁরা পেয়ে যান ৫ লাখ ইউরো (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৬ কোটি ৩৬ লাখ টাকা)। টাকা খুশি হলেও সেই টাকা তোলা নিয়েই বিপদ তাদের। এদিকে এটিএম কার্ডের মালিক খুঁজছেন তাঁদের। চাইছেন টাকার ভাগ। এমনই ঘটনা ঘটেছে ফ্রান্সে।
২ দিন আগেবিশ্বের সবচেয়ে ছোট হাতে তৈরি ভাস্কর্য হিসেবে নতুন গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড গড়ল লেগো ব্রিক। এই ভাস্কর্য এতটাই ক্ষুদ্র যে এটি খালি চোখে দেখা সম্ভব নয়। গত বছর শেষের দিকে এটি তৈরি করেন মাইক্রো-আর্টিস্ট ডেভিড লিনডন। লেগো ব্রিকটির আকার মাত্র ০.০২৫১৭ মিলিমিটার × ০.০২১৮৪ মিলিমিটার, যা একটি শ্বেত রক্তকণিকার আকা
৩ দিন আগেমাহমুদের ভাষার প্রতি আগ্রহ শুরু হয় শৈশবেই। তাঁর বাবার শিলবি মোঝিপ্রিয়ানও ১৬টি ভাষায় পারদর্শী। কগনিটিভ সাইকোলজিতে পিএইচডিসহ বেশ কয়েকটি ডিগ্রি রয়েছে তাঁর। শিলবি কর্মসূত্রে ইসরায়েল, স্পেনসহ বিভিন্ন দেশে ভাষাগত সমস্যার সম্মুখীন হয়েছিলেন।
৮ দিন আগে