অনলাইন ডেস্ক
সাপ প্রাণীটিকে অনেকেই বেশ ভয় পান। বিশেষ করে নারীদের মধ্যে সাপভীতিটা তুলনামূলক বেশি। আপনি যদি ওই দলে পড়েন তাহলে অস্ট্রেলিয়ার এক নারীকে যে বিপজ্জনক পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয়েছিল শুনলে নিঃসন্দেহ চমকে উঠবেন। মেলবোর্নের বাইরে একটি সড়কে ৮০ কিলোমিটার গতিতে গাড়ি চালানোর সময় ওই নারী গাড়ির ভেতরে আবিষ্কার করেন ভয়ংকর বিষধর একটি টাইগার স্নেক। তারপর?
গত শনিবার মনাশ ফ্রিওয়ের পাশে একটি নারী গাড়ি থামানোর চেষ্টা করছেন বলে খবর পায় পুলিশ। সাহায্যে এগিয়ে আসে তারা। নারীটি পুলিশকে জানান, তিনি ৮০ কিলোমিটার গতিতে গাড়ি চালাচ্ছিলেন। এ সময় তার পায়ের ওপর কিছু অনুভব করেন। নিচে তাকিয়ে দেখেন একটি টাইগার স্নেক পা বেয়ে উঠছে। এখানে জানিয়ে রাখা ভালো টাইগার স্নেক বিশ্বের অন্যতম বিষাক্ত সাপ।
ভিক্টোরিয়া পুলিশের এক বিবৃতির সূত্রে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন।
বিবৃতিতে আরও জানানো হয়, ‘অবিশ্বাস্যভাবে, তিনি সাপটিকে তার কাছ থেকে সরিয়ে ফেলতে সক্ষম হন। তারপর যানবাহনের ভিড়ের মধ্য দিয়ে গাড়ি চালিয়ে নিরাপদে গাড়ি পার্ক করেন।’ সাপটি তাকে কামড় দেয়নি এ বিষয়ে নিশ্চিত হওয়ার জন্য পরবর্তীতে প্যারামেডিকরা তাঁকে পরীক্ষা করেন।
অস্ট্রেলিয়া তার বিপজ্জনক সব প্রাণীর জন্য বিখ্যাত। যার মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন প্রজাতির হাঙর, সাপ এবং বিশ্বের সবচেয়ে বিষাক্ত দুটি মাকড়সা প্রজাতি। অক্টোবর মাসে, স্নোয়ি মাউন্টেনে প্রায় দুই সপ্তাহ নিখোঁজ থাকার পর একজন হাইকারের খোঁজ পাওয়া যায়। সাপের কামড় খাওয়া সত্ত্বেও বেঁচে যান তিনি।
মেলবোর্ন স্নেক কন্ট্রোলের টিম ন্যানিঙ্গা সাপটি ধরতে এবং স্থানান্তর করতে ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন। সিএনএনের সহযোগী নাইন নিউজকে তিনি বলেন, ‘মেলবোর্নের ওই নারী অত্যন্ত সৌভাগ্যবান ছিলেন। কীভাবে তিনি রাস্তা থেকে সরে গিয়ে নিরাপদে গাড়ি পার্ক করেছেন, তা একটি অলৌকিক ঘটনা।’
‘সাধারণত, সাপ যখন গাড়িতে প্রবেশ করে, তারা একটি আরামদায়ক লুকানোর জায়গা খুঁজে নেয়। দিনের পর দিন সেখানে লুকিয়ে থাকে। কিন্তু আমরা সৌভাগ্যবান ছিলাম যে সাপটি বেরিয়ে এসেছি। এবং পরে পেছনের দিকে চলে যায়।’ তিনি উল্লেখ করেন।
নাইন নিউজ জানিয়েছে, মেলবোর্নের সাম্প্রতিক গ্রীষ্মমণ্ডলীয় আবহাওয়া সাপগুলোকে খাল এবং নদীর তীর থেকে বের করে আনছে।
সাপ প্রাণীটিকে অনেকেই বেশ ভয় পান। বিশেষ করে নারীদের মধ্যে সাপভীতিটা তুলনামূলক বেশি। আপনি যদি ওই দলে পড়েন তাহলে অস্ট্রেলিয়ার এক নারীকে যে বিপজ্জনক পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয়েছিল শুনলে নিঃসন্দেহ চমকে উঠবেন। মেলবোর্নের বাইরে একটি সড়কে ৮০ কিলোমিটার গতিতে গাড়ি চালানোর সময় ওই নারী গাড়ির ভেতরে আবিষ্কার করেন ভয়ংকর বিষধর একটি টাইগার স্নেক। তারপর?
গত শনিবার মনাশ ফ্রিওয়ের পাশে একটি নারী গাড়ি থামানোর চেষ্টা করছেন বলে খবর পায় পুলিশ। সাহায্যে এগিয়ে আসে তারা। নারীটি পুলিশকে জানান, তিনি ৮০ কিলোমিটার গতিতে গাড়ি চালাচ্ছিলেন। এ সময় তার পায়ের ওপর কিছু অনুভব করেন। নিচে তাকিয়ে দেখেন একটি টাইগার স্নেক পা বেয়ে উঠছে। এখানে জানিয়ে রাখা ভালো টাইগার স্নেক বিশ্বের অন্যতম বিষাক্ত সাপ।
ভিক্টোরিয়া পুলিশের এক বিবৃতির সূত্রে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন।
বিবৃতিতে আরও জানানো হয়, ‘অবিশ্বাস্যভাবে, তিনি সাপটিকে তার কাছ থেকে সরিয়ে ফেলতে সক্ষম হন। তারপর যানবাহনের ভিড়ের মধ্য দিয়ে গাড়ি চালিয়ে নিরাপদে গাড়ি পার্ক করেন।’ সাপটি তাকে কামড় দেয়নি এ বিষয়ে নিশ্চিত হওয়ার জন্য পরবর্তীতে প্যারামেডিকরা তাঁকে পরীক্ষা করেন।
অস্ট্রেলিয়া তার বিপজ্জনক সব প্রাণীর জন্য বিখ্যাত। যার মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন প্রজাতির হাঙর, সাপ এবং বিশ্বের সবচেয়ে বিষাক্ত দুটি মাকড়সা প্রজাতি। অক্টোবর মাসে, স্নোয়ি মাউন্টেনে প্রায় দুই সপ্তাহ নিখোঁজ থাকার পর একজন হাইকারের খোঁজ পাওয়া যায়। সাপের কামড় খাওয়া সত্ত্বেও বেঁচে যান তিনি।
মেলবোর্ন স্নেক কন্ট্রোলের টিম ন্যানিঙ্গা সাপটি ধরতে এবং স্থানান্তর করতে ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন। সিএনএনের সহযোগী নাইন নিউজকে তিনি বলেন, ‘মেলবোর্নের ওই নারী অত্যন্ত সৌভাগ্যবান ছিলেন। কীভাবে তিনি রাস্তা থেকে সরে গিয়ে নিরাপদে গাড়ি পার্ক করেছেন, তা একটি অলৌকিক ঘটনা।’
‘সাধারণত, সাপ যখন গাড়িতে প্রবেশ করে, তারা একটি আরামদায়ক লুকানোর জায়গা খুঁজে নেয়। দিনের পর দিন সেখানে লুকিয়ে থাকে। কিন্তু আমরা সৌভাগ্যবান ছিলাম যে সাপটি বেরিয়ে এসেছি। এবং পরে পেছনের দিকে চলে যায়।’ তিনি উল্লেখ করেন।
নাইন নিউজ জানিয়েছে, মেলবোর্নের সাম্প্রতিক গ্রীষ্মমণ্ডলীয় আবহাওয়া সাপগুলোকে খাল এবং নদীর তীর থেকে বের করে আনছে।
আইসল্যান্ডের উত্তরের উপকূল থেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার দূরের দুর্গম এক দ্বীপ গ্রিমসে। ছোট্ট দ্বীপটি ইউরোপের দুর্গমতম বসতিগুলোর একটি হিসেবে আলাদা নাম আছে। তেমনি নানা প্রজাতির সামুদ্রিক পাখির আবাসস্থল হিসেবেও বিখ্যাত গ্রিমসে।
৩ ঘণ্টা আগেগুপ্তধন উদ্ধারের অভিযান নিয়ে বই পড়েননি কিংবা সিনেমা দেখেননি এমন মানুষ বিরল। তেমনি ছোটবেলায় লুকানো জিনিস খুঁজে বের করার খেলায় অংশ নিয়েছেন অনেকে। তবে সত্যি গুপ্তধন উদ্ধারের খেলায় মানুষকে অংশ নেওয়ার সুযোগ করে দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের এক ব্যক্তি। যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ৫টি গুপ্তধনের বাক্স লুকিয়ে রেখেছেন তিনি
২ দিন আগেপ্রায়ই দেখা যায় পথে-ঘাটে কোনো মানুষকে বিপদে পড়তে দেখেও অবলীলায় নিজের কাজে চলে যাচ্ছি আমরা। বিপদে পড়া কোনো কুকুর-বিড়াল বা বন্যপ্রাণীর জন্য পরিস্থিতিটা নিঃসন্দেহে আরও কঠিন। তবে মুদ্রার অন্য পিঠও আছে। একটি বিড়ালকে বাঁচাতে পাইপের ভেতর দিয়ে হামাগুড়ি দিয়ে ৫০ গজ পাড়ি দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার এক নার
৪ দিন আগেদেয়ালে স্কচটেপ দিয়ে আটকানো কলা নিয়ে বিশ্বজুড়ে গণমাধ্যমে চলছে ব্যাপক শোরগোল। প্রাকৃতিকভাবে উৎপাদিত ফলটিকে শিল্পকর্মে রূপ দিয়েছিলেন ইতালির শিল্পী মরিজিও ক্যাটালান। আর তাতেই সাধারণ কলাটির দাম ওঠে ৬২ লাখ ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৭৪ কোটি টাকায় কেনা সেই কলা খেয়ে ফেলে তাক লাগিয়ে দিলেন ক্রিপটো বস...
৫ দিন আগে