অনলাইন ডেস্ক
ইন্টারনেটে ভাইরাল হতে মানুষ ইদানীং কত কিছুই না করে! কত ধরনের চ্যালেঞ্জিং কাজই না করছে তারা। কেউ উঁচু সেতু থেকে লাফিয়ে পড়ছে নদীতে। কেউ নগ্ন হয়ে দৌড় দিচ্ছে রাস্তায়। এবার যুক্তরাষ্ট্রের ফিলাডেলফিয়ার এক ব্যক্তি এমন এক কাজ করেছেন, যা সবাইকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে। মার্কিন গণমাধ্যম ম্যাশেবলের বরাত দিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, ওই ব্যক্তি একটানা ৪০ দিনে ৪০টি মুরগি খেয়েছেন!
ভদ্রলোকের নাম আলেক্সান্ডার টমিনস্কি। বয়স ৩১। হঠাৎ তাঁর একদিন মনে হলো, তিনি বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে প্রতিদিন একটি করে মুরগির গ্রিল খাবেন। যেই ভাবা সেই কাজ। শুরু করলেন মুরগি ভক্ষণের চ্যালেঞ্জ। কোনো একটি দোকানের সামনে গিয়ে একটি করে মুরগি খান আর তার ছবি, খবর ও ভিডিও দেন টুইটারে। টমিনস্কি তাঁর অফিশিয়াল টুইটার হ্যান্ডেলে লিখেছেন, গত রোববার (৬ নভেম্বর) তিনি তাঁর ৪০ দিনের মুরগি খাওয়ার চ্যালেঞ্জ সম্পন্ন করেছেন।
এই চ্যালেঞ্জ সম্পন্ন করার আগে তিনি শহরজুড়ে পোস্টার সাঁটিয়ে তাঁর শেষ দিনের চ্যালেঞ্জ দেখার আমন্ত্রণও জানিয়েছিলেন। টমিনস্কি তাঁর ৪০তম মুরগিটি খেয়েছিলেন ডেলাওয়্যার নদীর পাড়ের একটি দোকানে।
ম্যাশেবল লিখেছে, শেষ দিনের মুরগি ভক্ষণের চ্যালেঞ্জ দেখতে অন্তত ৫০০ মানুষ জড়ো হয়েছিলেন। এখন সবাই তাঁকে ‘ফিলাডেলফিয়ার মুরগিমানব’ বলে ডাকে!
ভীষণ রসিক মানুষ টমিনস্কি। তিনি তাঁর এই ৪০ দিনের চ্যালেঞ্জের কৃতিত্ব উদ্যাপন করতে একটি লাল গালিচারও ব্যবস্থা করেছিলেন। তাঁর টুইটারে পোস্ট করা ছবিতে দেখা গেছে, তিনি যে টেবিলের সামনে দাঁড়িয়ে মুরগি খেয়েছেন, সেই টেবিল পর্যন্ত একটি লাল গালিচা বিছানো আছে।
মুরগিমানব টমিনস্কি দাবি করেছেন, এই পুরো চ্যালেঞ্জের সময় তিনি ১৬ পাউন্ড ওজন হারিয়েছেন। কারণ ওই ৪০ দিনে তাঁর একমাত্র খাবার ছিল মুরগি। দিনে-রাতে একটি মুরগি ছাড়া আর কিছুই খেতেন না তিনি।
নিউ ইয়র্ক টাইমসকে তিনি বলেছেন, ‘আমি আনন্দের জন্য কাজটি করেছি। এতে আমার কিছু অসুবিধা হয়েছে বটে। তবে অসংখ্য মানুষের ভালোবাসা ও প্রশংসা পেয়েছি।’
ইন্টারনেটে ভাইরাল হতে মানুষ ইদানীং কত কিছুই না করে! কত ধরনের চ্যালেঞ্জিং কাজই না করছে তারা। কেউ উঁচু সেতু থেকে লাফিয়ে পড়ছে নদীতে। কেউ নগ্ন হয়ে দৌড় দিচ্ছে রাস্তায়। এবার যুক্তরাষ্ট্রের ফিলাডেলফিয়ার এক ব্যক্তি এমন এক কাজ করেছেন, যা সবাইকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে। মার্কিন গণমাধ্যম ম্যাশেবলের বরাত দিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, ওই ব্যক্তি একটানা ৪০ দিনে ৪০টি মুরগি খেয়েছেন!
ভদ্রলোকের নাম আলেক্সান্ডার টমিনস্কি। বয়স ৩১। হঠাৎ তাঁর একদিন মনে হলো, তিনি বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে প্রতিদিন একটি করে মুরগির গ্রিল খাবেন। যেই ভাবা সেই কাজ। শুরু করলেন মুরগি ভক্ষণের চ্যালেঞ্জ। কোনো একটি দোকানের সামনে গিয়ে একটি করে মুরগি খান আর তার ছবি, খবর ও ভিডিও দেন টুইটারে। টমিনস্কি তাঁর অফিশিয়াল টুইটার হ্যান্ডেলে লিখেছেন, গত রোববার (৬ নভেম্বর) তিনি তাঁর ৪০ দিনের মুরগি খাওয়ার চ্যালেঞ্জ সম্পন্ন করেছেন।
এই চ্যালেঞ্জ সম্পন্ন করার আগে তিনি শহরজুড়ে পোস্টার সাঁটিয়ে তাঁর শেষ দিনের চ্যালেঞ্জ দেখার আমন্ত্রণও জানিয়েছিলেন। টমিনস্কি তাঁর ৪০তম মুরগিটি খেয়েছিলেন ডেলাওয়্যার নদীর পাড়ের একটি দোকানে।
ম্যাশেবল লিখেছে, শেষ দিনের মুরগি ভক্ষণের চ্যালেঞ্জ দেখতে অন্তত ৫০০ মানুষ জড়ো হয়েছিলেন। এখন সবাই তাঁকে ‘ফিলাডেলফিয়ার মুরগিমানব’ বলে ডাকে!
ভীষণ রসিক মানুষ টমিনস্কি। তিনি তাঁর এই ৪০ দিনের চ্যালেঞ্জের কৃতিত্ব উদ্যাপন করতে একটি লাল গালিচারও ব্যবস্থা করেছিলেন। তাঁর টুইটারে পোস্ট করা ছবিতে দেখা গেছে, তিনি যে টেবিলের সামনে দাঁড়িয়ে মুরগি খেয়েছেন, সেই টেবিল পর্যন্ত একটি লাল গালিচা বিছানো আছে।
মুরগিমানব টমিনস্কি দাবি করেছেন, এই পুরো চ্যালেঞ্জের সময় তিনি ১৬ পাউন্ড ওজন হারিয়েছেন। কারণ ওই ৪০ দিনে তাঁর একমাত্র খাবার ছিল মুরগি। দিনে-রাতে একটি মুরগি ছাড়া আর কিছুই খেতেন না তিনি।
নিউ ইয়র্ক টাইমসকে তিনি বলেছেন, ‘আমি আনন্দের জন্য কাজটি করেছি। এতে আমার কিছু অসুবিধা হয়েছে বটে। তবে অসংখ্য মানুষের ভালোবাসা ও প্রশংসা পেয়েছি।’
৯১১-তে ফোন দিয়ে কত জরুরি প্রয়োজনেই তো সাহায্য চায় মানুষ। তাই বলে নিশ্চয় আশা করবেন না কেউ অঙ্ক মিলিয়ে দিতে বলবে। কিন্তু ৯১১-তে ফোন দিয়ে এ আবদারই করে যুক্তরাষ্ট্রের উইসকনসিনের ১০ বছরের এক বালক।
১ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ এক ফ্লাইটের যাত্রীরা অপর এক যাত্রীকে মাঝপথে চেপে ধরে হাত-পা টেপ দিয়ে আটকে দেন। অবশ্য ওই যাত্রীর বিরুদ্ধে অভিযোগ গুরুতর। তিনি উড়োজাহাজটি ৩০ হাজার ফুট উচ্চতায় থাকা অবস্থায় দরজা খুলে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন।
১ দিন আগেবিষধর মাকড়সা হিসেবে আলাদা পরিচিতি আছে ট্যারানটুলার। কাজেই একে এড়িয়ে চলাটাই স্বাভাবিক। ট্যারানটুলা একই সঙ্গে বেশ দুষ্প্রাপ্য এক প্রাণীও। তবে সম্প্রতি পেরুতে এক ব্যক্তিকে পুলিশ আটক করেছে ৩২০টি ট্যারানটুলা মাকড়সাসহ আরও কিছু দুষ্প্রাপ্য প্রাণী শরীরের সঙ্গে বেঁধে দেশ থেকে পালানোর চেষ্টা...
৩ দিন আগেপাঠকেরা পড়ার পর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে লাইব্রেরিতে বই ফেরত দিয়ে দেবেন এটাই নিয়ম। কারও কারও সময়মতো বই ফেরত না দেওয়ার অভ্যাসও আছে। তবে তাই বলে আপনি নিশ্চয় আশা করবেন না অর্ধ শতাব্দী পর কেউ বই ফেরত দেবেন। কিন্তু সত্যি মার্কিন মুলুকে এমন একটি কাণ্ড হয়েছে।
৩ দিন আগে