ল–র–ব–য–হ ডেস্ক
ঢাকা: ভায়োলেট জেসপের যেন এক অলৌকিক জীবন! টাইটানিক, ব্রিটানিকসহ তিনটি ঐতিহাসিক জাহাজডুবিতে অক্ষত অবস্থায় বেঁচে ফিরেছেন এ আর্জেন্টাইন সমুদ্রযাত্রী, আত্মজীবনীকার ও নার্স। এসব ঘটনা তাঁকে দিয়েছে বিশ্বখ্যাতি।
১৯০৮ সালে মাত্র ২১ বছর বয়সে দক্ষিণ আমেরিকার সবচেয়ে বড় নদী অরিনোকোতে ‘হোয়াইট স্টার লাইন’ জাহাজে স্টুয়ার্ট হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু। ১৯১০ সালে জেসপ যোগ দেন এইচএমএস অলিম্পিকে। এটি ছিল অলিম্পিক ক্লাস ক্রুজারের তিনটি জাহাজের মধ্যে একটি। কাজ শুরুর এক বছর পরে এইচএমএস অলিম্পিকের সঙ্গে ব্রিটিশ যুদ্ধজাহাজ এইচএমএস হকের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। দুটি জাহাজেরই ব্যাপক ক্ষতি হয়; তবে কেউ হতাহত হয়নি।
বিধ্বস্ত অলিম্পিক মেরামত চলাকালে অলিম্পিক ক্লাস ক্রুজারেরই আরেকটি জাহাজ টাইটানিকে নিযুক্ত হন জেসপ। ১৯১২ সালের ১৫ এপ্রিল উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরে প্রকাণ্ড হিমশৈলের সঙ্গে সংঘর্ষে টাইটানিক যখন ডুবে যাচ্ছিল জেসপ তখন ভেতরেই ছিলেন। তবে কপাল গুনে লাইফবোট খুঁজে পান। সে যাত্রায় বড় কোনো ক্ষতি ছাড়াই তিনি বেঁচে যান। টাইটানিকের ২ হাজার ২২৪ জন আরোহীর মধ্যে বেঁচে ফেরা ৭০৬ জনের মধ্যে জেসপ একজন।
এই দুটি জাহাজ দুর্ঘটনার পরেও অলিম্পিক ক্লাস ক্রুজার ছাড়েননি অদম্য জেসপ। এরপর তিনি যোগ দেন প্রতিষ্ঠানটির তৃতীয় জাহাজ এইচএমএইচএস ব্রিটানিকে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে এটিকে ভাসমান হাসপাতালে রূপান্তরিত করা হয়। আহত সেনাদের যুক্তরাজ্যে নিয়ে যেতে এটি ব্যবহার করা হতো। জেসপ এখানে নার্স হিসেবে কাজ করতে থাকেন।
একদিন এজিয়ান সাগরে একটি জার্মান মাইনে আঘাত করে ব্রিটানিক। সেটি ডুবে যায়। জেসপসহ বেশ কয়েকজন জাহাজের প্রপেলার ব্লেড ধরে থাকেন। এবারও অলৌকিকভাবে বেঁচে যান ভায়োলেট জেসপ।
এমন ঐতিহাসিক ঘটনার পর থেকেই বিশ্বব্যাপী ‘মিস আনসিঙ্কেবল’ হিসেবে খ্যাতি তাঁর।
ঢাকা: ভায়োলেট জেসপের যেন এক অলৌকিক জীবন! টাইটানিক, ব্রিটানিকসহ তিনটি ঐতিহাসিক জাহাজডুবিতে অক্ষত অবস্থায় বেঁচে ফিরেছেন এ আর্জেন্টাইন সমুদ্রযাত্রী, আত্মজীবনীকার ও নার্স। এসব ঘটনা তাঁকে দিয়েছে বিশ্বখ্যাতি।
১৯০৮ সালে মাত্র ২১ বছর বয়সে দক্ষিণ আমেরিকার সবচেয়ে বড় নদী অরিনোকোতে ‘হোয়াইট স্টার লাইন’ জাহাজে স্টুয়ার্ট হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু। ১৯১০ সালে জেসপ যোগ দেন এইচএমএস অলিম্পিকে। এটি ছিল অলিম্পিক ক্লাস ক্রুজারের তিনটি জাহাজের মধ্যে একটি। কাজ শুরুর এক বছর পরে এইচএমএস অলিম্পিকের সঙ্গে ব্রিটিশ যুদ্ধজাহাজ এইচএমএস হকের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। দুটি জাহাজেরই ব্যাপক ক্ষতি হয়; তবে কেউ হতাহত হয়নি।
বিধ্বস্ত অলিম্পিক মেরামত চলাকালে অলিম্পিক ক্লাস ক্রুজারেরই আরেকটি জাহাজ টাইটানিকে নিযুক্ত হন জেসপ। ১৯১২ সালের ১৫ এপ্রিল উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরে প্রকাণ্ড হিমশৈলের সঙ্গে সংঘর্ষে টাইটানিক যখন ডুবে যাচ্ছিল জেসপ তখন ভেতরেই ছিলেন। তবে কপাল গুনে লাইফবোট খুঁজে পান। সে যাত্রায় বড় কোনো ক্ষতি ছাড়াই তিনি বেঁচে যান। টাইটানিকের ২ হাজার ২২৪ জন আরোহীর মধ্যে বেঁচে ফেরা ৭০৬ জনের মধ্যে জেসপ একজন।
এই দুটি জাহাজ দুর্ঘটনার পরেও অলিম্পিক ক্লাস ক্রুজার ছাড়েননি অদম্য জেসপ। এরপর তিনি যোগ দেন প্রতিষ্ঠানটির তৃতীয় জাহাজ এইচএমএইচএস ব্রিটানিকে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে এটিকে ভাসমান হাসপাতালে রূপান্তরিত করা হয়। আহত সেনাদের যুক্তরাজ্যে নিয়ে যেতে এটি ব্যবহার করা হতো। জেসপ এখানে নার্স হিসেবে কাজ করতে থাকেন।
একদিন এজিয়ান সাগরে একটি জার্মান মাইনে আঘাত করে ব্রিটানিক। সেটি ডুবে যায়। জেসপসহ বেশ কয়েকজন জাহাজের প্রপেলার ব্লেড ধরে থাকেন। এবারও অলৌকিকভাবে বেঁচে যান ভায়োলেট জেসপ।
এমন ঐতিহাসিক ঘটনার পর থেকেই বিশ্বব্যাপী ‘মিস আনসিঙ্কেবল’ হিসেবে খ্যাতি তাঁর।
৯১১-তে ফোন দিয়ে কত জরুরি প্রয়োজনেই তো সাহায্য চায় মানুষ। তাই বলে নিশ্চয় আশা করবেন না কেউ অঙ্ক মিলিয়ে দিতে বলবে। কিন্তু ৯১১-তে ফোন দিয়ে এ আবদারই করে যুক্তরাষ্ট্রের উইসকনসিনের ১০ বছরের এক বালক।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ এক ফ্লাইটের যাত্রীরা অপর এক যাত্রীকে মাঝপথে চেপে ধরে হাত-পা টেপ দিয়ে আটকে দেন। অবশ্য ওই যাত্রীর বিরুদ্ধে অভিযোগ গুরুতর। তিনি উড়োজাহাজটি ৩০ হাজার ফুট উচ্চতায় থাকা অবস্থায় দরজা খুলে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন।
৭ ঘণ্টা আগেবিষধর মাকড়সা হিসেবে আলাদা পরিচিতি আছে ট্যারানটুলার। কাজেই একে এড়িয়ে চলাটাই স্বাভাবিক। ট্যারানটুলা একই সঙ্গে বেশ দুষ্প্রাপ্য এক প্রাণীও। তবে সম্প্রতি পেরুতে এক ব্যক্তিকে পুলিশ আটক করেছে ৩২০টি ট্যারানটুলা মাকড়সাসহ আরও কিছু দুষ্প্রাপ্য প্রাণী শরীরের সঙ্গে বেঁধে দেশ থেকে পালানোর চেষ্টা...
২ দিন আগেপাঠকেরা পড়ার পর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে লাইব্রেরিতে বই ফেরত দিয়ে দেবেন এটাই নিয়ম। কারও কারও সময়মতো বই ফেরত না দেওয়ার অভ্যাসও আছে। তবে তাই বলে আপনি নিশ্চয় আশা করবেন না অর্ধ শতাব্দী পর কেউ বই ফেরত দেবেন। কিন্তু সত্যি মার্কিন মুলুকে এমন একটি কাণ্ড হয়েছে।
২ দিন আগে