ইশতিয়াক হাসান
জাপানের ছোট্ট এক দ্বীপ তাশিরোজিমা। দ্বীপটি বিড়ালপ্রেমীদের ভারী পছন্দের এক গন্তব্য। এখানে মানুষের চেয়ে বিড়ালের সংখ্যা বেশি। মনের আনন্দে তারা ঘুরে বেড়ায় দ্বীপময়।
দ্বীপটি কোথায়
প্রশান্ত মহাসাগরের বুকে অবস্থিত দ্বীপ তাশিরোজিমা পড়েছে জাপানের মিয়াগি জেলা বা প্রশাসনিক অঞ্চলে। জেলার উপকূলীয় শহর ইশিনোমাকি থেকে ইঞ্জিনের নৌকা বা জাহাজে করে তাশিরজিমায় পৌঁছাতে সময় লাগবে সর্বোচ্চ এক ঘণ্টা। বর্তমানে দ্বীপটির জনসংখ্যা ৮০ আর বিড়ালের সংখ্যা কয়েক শ। শহরের পথেঘাটে যেখানে যাবেন, সেখানেই বিড়ালের রাজত্ব। দেশের নানা প্রান্ত থেকে বিড়ালপ্রেমী পর্যটকেরা তাই ছুটে আসেন দ্বীপটিতে।
বিড়াল রাজত্বের শুরু যেভাবে
একসময় পোশাক তৈরির জন্য রেশম পোকার চাষ করতেন দ্বীপের অধিবাসীরা। আর রেশম পোকার বড় শত্রু ছিল ইঁদুর। ইঁদুর নিয়ন্ত্রণে রাখতে সবচেয়ে বড় প্রাকৃতিক সমাধান হলো বিড়াল। কাজেই বিড়ালদের দ্বীপময় ইচ্ছামতো দাপিয়ে বেড়াতে কোনো বাধা দিতেন না দ্বীপবাসীরা। এভাবে দ্বীপে বিড়ালের সংখ্যা ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে। এদিকে একপর্যায়ে দ্বীপে জেলেদের সংখ্যাও বাড়তে থাকে। মাছ ধরা হয়ে ওঠে দ্বীপবাসীর প্রধান জীবিকা। জেলেদের বিশ্বাস, বিড়ালেরা সৌভাগ্য বয়ে আনে। তাই এই প্রাণীদের নিয়মিত তাজা খাবার দিতে লাগলেন তাঁরা।
অবশ্য এত কিছুর পরও দ্বীপে বিড়ালের সংখ্যা হয়তো মানুষের সংখ্যাকে ছাড়িয়ে যেত না, যদি অনেকেই দ্বীপ ছেড়ে শহরে পাড়ি না জমাতেন। ৫০ বছর আগেও দ্বীপটির জনসংখ্যা ছিল প্রায় এক হাজার, কিন্তু কমতে কমতে তা এখন নেমে গেছে এক শর নিচে।
বুনো বিড়াল
বিড়াল এখনো দ্বীপবাসীর কাছে সৌভাগ্যের প্রতীক। তবে দ্বীপের বাসিন্দারা বিড়ালগুলোর যত্ন-আত্তি করলেও এগুলোকে পোষ মানানো বা ঘরে আটকে রাখার চেষ্টা করে না। তারা মুক্তভাবে যেখানে ইচ্ছা ঘুরে বেড়ায় আর কিছুটা বুনো স্বভাবের। কারণ দ্বীপবাসীর বিশ্বাস, এদের এভাবেই স্বাধীনভাবে থাকতে দেওয়া উচিত। বিড়ালগুলোর শরীর-স্বাস্থ্য ঠিক আছে কি না তা দেখতে ইশিনোমাকি থেকে দুই মাসে একবার নিয়ম করে দ্বীপে আসেন একজন পশু চিকিৎসক। মজার ঘটনা, দ্বীপটিতে বিড়ালদের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে কুকুর আনা মানা। অবশ্য কোনো কুকুর দুর্ঘটনাবশত দ্বীপে এসে পড়লেও বুনো বিড়ালে ভরা একটি দ্বীপে উল্টো নিজেকেই বিপদাপন্ন ভাবত! মোটের ওপর তাশিরোজিমায় এখন পুরোপুরি বিড়ালের রাজত্ব।
যেখানে ঘুরতে পারেন পর্যটকেরা
দ্বীপের মধ্যে দুটি গ্রাম আছে। একটি ওদোদারি, অপরটি নিতোদা। একটির থেকে আরেকটির দূরত্ব দুই কিলোমিটার। দ্বীপের দক্ষিণে অবস্থিত নিতোদা আকারে বড়। এখানে বেশ কয়েকটি গেস্ট হাউস ও রেস্তোরাঁ আছে। দ্বীপের প্রধান মৎস্যবন্দরও এটি। এদিকটায় প্রচুর বিড়ালও ঘুরে বেড়ায়। তাই বিড়াল ও জেলেনৌকার চমৎকার কিছু ছবি এখান থেকে তোলা সহজ পর্যটকদের জন্য। দ্বীপের উত্তর-পূর্বে অবস্থান ওদোমারির। এটি আকারে কিছুটা ছোট, রেস্তোরাঁও বেশি নেই। তবে যেহেতু গোটা দ্বীপেই বিড়ালদের রাজত্ব, তাই এখানেও তাদের দেখা পেতে সমস্যা নেই। পর্যটকদের দ্বীপে ঘুরতে গেলে আগেই জেনে যেতে হবে কোন সময় এখানকার রেস্তোরাঁ আর মোটেলগুলো খোলা থাকে। কারণ, পুরো বছর এগুলোর বেশির ভাগই খোলা থাকে না।
মিয়রি শ্রাইন
শরীরের ওপর পাথর পড়ে মারা যাওয়া এক বিড়ালের স্মরণে জায়গাটি গড়ে তোলা হয়েছে। এখানে বিড়ালের বেশ কিছু ভাস্কর্যের সঙ্গে পাবেন রক্তমাংসের এই চারপেয়েদেরও। বিড়ালের এই সমাধিস্তম্ভের অবস্থান ওদোদারি ও নিতোদার ঠিক মাঝখানে। একটি গ্রাম ঘুরেফিরে আরেকটিতে যাওয়ার সময় এখানে দুদণ্ড জিরিয়ে নিতে ভোলেন না পর্যটকেরা।
মানুষ জানল কীভাবে
২০০৬ সালের মে মাসে তেরেবে আশাহি টিভি সিরিজ ‘জিনসেই নো রাকুয়েন’-এর একটি পর্ব ধারণ করেন দ্বীপটিতে। সেখানে উঠে আসে দ্বীপটিতে অবস্থান করা বিপুলসংখ্যক বিড়ালের কথা। ফুজি তেরেবির ‘নিয়ানকো দ্য মুভি’তেও জ্যাক নামে দ্বীপের একটি বিড়ালের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয় দর্শকদের। এর পরের সিরিজগুলোতেও জ্যাককে দেখা যায়। এ ছাড়া দ্বীপের কোনো কোনো বাসিন্দার লেখা ব্লগেও এখানকার বিড়ালদের কথা ছিল। আর এভাবেই বিড়ালপ্রেমীদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে তাশিরোজিমা দ্বীপ। এখন দ্বীপে বিড়ালের ছবি তোলার প্রতিযোগিতা ও ছবির প্রদর্শনী হয়। পরে ২০১২ সালে বিবিসি ‘পেটস-ওয়াইল্ডস অ্যাট হার্টস’ নামে বিড়ালের আচরণ নিয়ে একটি সিরিজ প্রচার করে, যেখানে দেখানো হয় এই দ্বীপের বিড়ালদের। এ ছাড়া ২০১৫ সালে ল্যান্ডন ডনোহো নামের এক চলচ্চিত্র নির্মাতা ‘ক্যাট হেভেন আইল্যান্ড’ নামে এক তথ্যচিত্রে দ্বীপের মানুষ ও বিড়াল—দুই ধরনের বাসিন্দাদেরই পরিচয় করিয়ে দেন।
দ্বীপবাসী বিড়ালকে শুভ মনে করেন এ তো পুরোনো কথা। নতুন বিষয়টি হলো, এখন বিড়াল তাদের আয়-রোজগারেও ভূমিকা রাখছে। বিড়ালের কারণেই পর্যটকদের পছন্দের গন্তব্য হয়ে উঠেছে তশিরোজিমা। আর এখানে আসা পর্যটকদের থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করে ও নানা স্মারক বেচে বাড়তি আয় হয় স্থানীয়দের। পর্যটকদের আগ্রহ তৈরি করতে এখানে তৈরি হয়েছে বিড়ালের মতো দেখতে কটেজও। বিড়ালপ্রেমীরা একটি বার ঢুঁ মারবেন নাকি জাপানের এই বিড়ালরাজ্যে?
তথ্যসূত্র: এটলাস অবসকিউরা, জাপানচিপো ডটকম ও উইকিপিডিয়া
জাপানের ছোট্ট এক দ্বীপ তাশিরোজিমা। দ্বীপটি বিড়ালপ্রেমীদের ভারী পছন্দের এক গন্তব্য। এখানে মানুষের চেয়ে বিড়ালের সংখ্যা বেশি। মনের আনন্দে তারা ঘুরে বেড়ায় দ্বীপময়।
দ্বীপটি কোথায়
প্রশান্ত মহাসাগরের বুকে অবস্থিত দ্বীপ তাশিরোজিমা পড়েছে জাপানের মিয়াগি জেলা বা প্রশাসনিক অঞ্চলে। জেলার উপকূলীয় শহর ইশিনোমাকি থেকে ইঞ্জিনের নৌকা বা জাহাজে করে তাশিরজিমায় পৌঁছাতে সময় লাগবে সর্বোচ্চ এক ঘণ্টা। বর্তমানে দ্বীপটির জনসংখ্যা ৮০ আর বিড়ালের সংখ্যা কয়েক শ। শহরের পথেঘাটে যেখানে যাবেন, সেখানেই বিড়ালের রাজত্ব। দেশের নানা প্রান্ত থেকে বিড়ালপ্রেমী পর্যটকেরা তাই ছুটে আসেন দ্বীপটিতে।
বিড়াল রাজত্বের শুরু যেভাবে
একসময় পোশাক তৈরির জন্য রেশম পোকার চাষ করতেন দ্বীপের অধিবাসীরা। আর রেশম পোকার বড় শত্রু ছিল ইঁদুর। ইঁদুর নিয়ন্ত্রণে রাখতে সবচেয়ে বড় প্রাকৃতিক সমাধান হলো বিড়াল। কাজেই বিড়ালদের দ্বীপময় ইচ্ছামতো দাপিয়ে বেড়াতে কোনো বাধা দিতেন না দ্বীপবাসীরা। এভাবে দ্বীপে বিড়ালের সংখ্যা ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে। এদিকে একপর্যায়ে দ্বীপে জেলেদের সংখ্যাও বাড়তে থাকে। মাছ ধরা হয়ে ওঠে দ্বীপবাসীর প্রধান জীবিকা। জেলেদের বিশ্বাস, বিড়ালেরা সৌভাগ্য বয়ে আনে। তাই এই প্রাণীদের নিয়মিত তাজা খাবার দিতে লাগলেন তাঁরা।
অবশ্য এত কিছুর পরও দ্বীপে বিড়ালের সংখ্যা হয়তো মানুষের সংখ্যাকে ছাড়িয়ে যেত না, যদি অনেকেই দ্বীপ ছেড়ে শহরে পাড়ি না জমাতেন। ৫০ বছর আগেও দ্বীপটির জনসংখ্যা ছিল প্রায় এক হাজার, কিন্তু কমতে কমতে তা এখন নেমে গেছে এক শর নিচে।
বুনো বিড়াল
বিড়াল এখনো দ্বীপবাসীর কাছে সৌভাগ্যের প্রতীক। তবে দ্বীপের বাসিন্দারা বিড়ালগুলোর যত্ন-আত্তি করলেও এগুলোকে পোষ মানানো বা ঘরে আটকে রাখার চেষ্টা করে না। তারা মুক্তভাবে যেখানে ইচ্ছা ঘুরে বেড়ায় আর কিছুটা বুনো স্বভাবের। কারণ দ্বীপবাসীর বিশ্বাস, এদের এভাবেই স্বাধীনভাবে থাকতে দেওয়া উচিত। বিড়ালগুলোর শরীর-স্বাস্থ্য ঠিক আছে কি না তা দেখতে ইশিনোমাকি থেকে দুই মাসে একবার নিয়ম করে দ্বীপে আসেন একজন পশু চিকিৎসক। মজার ঘটনা, দ্বীপটিতে বিড়ালদের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে কুকুর আনা মানা। অবশ্য কোনো কুকুর দুর্ঘটনাবশত দ্বীপে এসে পড়লেও বুনো বিড়ালে ভরা একটি দ্বীপে উল্টো নিজেকেই বিপদাপন্ন ভাবত! মোটের ওপর তাশিরোজিমায় এখন পুরোপুরি বিড়ালের রাজত্ব।
যেখানে ঘুরতে পারেন পর্যটকেরা
দ্বীপের মধ্যে দুটি গ্রাম আছে। একটি ওদোদারি, অপরটি নিতোদা। একটির থেকে আরেকটির দূরত্ব দুই কিলোমিটার। দ্বীপের দক্ষিণে অবস্থিত নিতোদা আকারে বড়। এখানে বেশ কয়েকটি গেস্ট হাউস ও রেস্তোরাঁ আছে। দ্বীপের প্রধান মৎস্যবন্দরও এটি। এদিকটায় প্রচুর বিড়ালও ঘুরে বেড়ায়। তাই বিড়াল ও জেলেনৌকার চমৎকার কিছু ছবি এখান থেকে তোলা সহজ পর্যটকদের জন্য। দ্বীপের উত্তর-পূর্বে অবস্থান ওদোমারির। এটি আকারে কিছুটা ছোট, রেস্তোরাঁও বেশি নেই। তবে যেহেতু গোটা দ্বীপেই বিড়ালদের রাজত্ব, তাই এখানেও তাদের দেখা পেতে সমস্যা নেই। পর্যটকদের দ্বীপে ঘুরতে গেলে আগেই জেনে যেতে হবে কোন সময় এখানকার রেস্তোরাঁ আর মোটেলগুলো খোলা থাকে। কারণ, পুরো বছর এগুলোর বেশির ভাগই খোলা থাকে না।
মিয়রি শ্রাইন
শরীরের ওপর পাথর পড়ে মারা যাওয়া এক বিড়ালের স্মরণে জায়গাটি গড়ে তোলা হয়েছে। এখানে বিড়ালের বেশ কিছু ভাস্কর্যের সঙ্গে পাবেন রক্তমাংসের এই চারপেয়েদেরও। বিড়ালের এই সমাধিস্তম্ভের অবস্থান ওদোদারি ও নিতোদার ঠিক মাঝখানে। একটি গ্রাম ঘুরেফিরে আরেকটিতে যাওয়ার সময় এখানে দুদণ্ড জিরিয়ে নিতে ভোলেন না পর্যটকেরা।
মানুষ জানল কীভাবে
২০০৬ সালের মে মাসে তেরেবে আশাহি টিভি সিরিজ ‘জিনসেই নো রাকুয়েন’-এর একটি পর্ব ধারণ করেন দ্বীপটিতে। সেখানে উঠে আসে দ্বীপটিতে অবস্থান করা বিপুলসংখ্যক বিড়ালের কথা। ফুজি তেরেবির ‘নিয়ানকো দ্য মুভি’তেও জ্যাক নামে দ্বীপের একটি বিড়ালের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয় দর্শকদের। এর পরের সিরিজগুলোতেও জ্যাককে দেখা যায়। এ ছাড়া দ্বীপের কোনো কোনো বাসিন্দার লেখা ব্লগেও এখানকার বিড়ালদের কথা ছিল। আর এভাবেই বিড়ালপ্রেমীদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে তাশিরোজিমা দ্বীপ। এখন দ্বীপে বিড়ালের ছবি তোলার প্রতিযোগিতা ও ছবির প্রদর্শনী হয়। পরে ২০১২ সালে বিবিসি ‘পেটস-ওয়াইল্ডস অ্যাট হার্টস’ নামে বিড়ালের আচরণ নিয়ে একটি সিরিজ প্রচার করে, যেখানে দেখানো হয় এই দ্বীপের বিড়ালদের। এ ছাড়া ২০১৫ সালে ল্যান্ডন ডনোহো নামের এক চলচ্চিত্র নির্মাতা ‘ক্যাট হেভেন আইল্যান্ড’ নামে এক তথ্যচিত্রে দ্বীপের মানুষ ও বিড়াল—দুই ধরনের বাসিন্দাদেরই পরিচয় করিয়ে দেন।
দ্বীপবাসী বিড়ালকে শুভ মনে করেন এ তো পুরোনো কথা। নতুন বিষয়টি হলো, এখন বিড়াল তাদের আয়-রোজগারেও ভূমিকা রাখছে। বিড়ালের কারণেই পর্যটকদের পছন্দের গন্তব্য হয়ে উঠেছে তশিরোজিমা। আর এখানে আসা পর্যটকদের থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করে ও নানা স্মারক বেচে বাড়তি আয় হয় স্থানীয়দের। পর্যটকদের আগ্রহ তৈরি করতে এখানে তৈরি হয়েছে বিড়ালের মতো দেখতে কটেজও। বিড়ালপ্রেমীরা একটি বার ঢুঁ মারবেন নাকি জাপানের এই বিড়ালরাজ্যে?
তথ্যসূত্র: এটলাস অবসকিউরা, জাপানচিপো ডটকম ও উইকিপিডিয়া
বিষধর মাকড়সা হিসেবে আলাদা পরিচিতি আছে ট্যারানটুলার। কাজেই একে এড়িয়ে চলাটাই স্বাভাবিক। ট্যারানটুলা একই সঙ্গে বেশ দুষ্প্রাপ্য এক প্রাণীও। তবে সম্প্রতি পেরুতে এক ব্যক্তিকে পুলিশ আটক করেছে ৩২০টি ট্যারানটুলা মাকড়সাসহ আরও কিছু দুষ্প্রাপ্য প্রাণী শরীরের সঙ্গে বেঁধে দেশ থেকে পালানোর চেষ্টা...
১ দিন আগেপাঠকেরা পড়ার পর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে লাইব্রেরিতে বই ফেরত দিয়ে দেবেন এটাই নিয়ম। কারও কারও সময়মতো বই ফেরত না দেওয়ার অভ্যাসও আছে। তবে তাই বলে আপনি নিশ্চয় আশা করবেন না অর্ধ শতাব্দী পর কেউ বই ফেরত দেবেন। কিন্তু সত্যি মার্কিন মুলুকে এমন একটি কাণ্ড হয়েছে।
১ দিন আগেডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর চলছে নানা জল্পনা-কল্পনা। শুধু আমেরিকায় নয়, বিশ্বজুড়েই আলোচনায় এখন ট্রাম্প। তবে তাঁর পুনরায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়া ইতালির সার্দানিয়া দ্বীপের একটি গ্রামে একেবারেই ভিন্ন এক সম্ভাবনার দুয়ার উন্মোচন হিসেবে।
২ দিন আগেটাইটানিকের ৭০০-র বেশি যাত্রী এবং ক্রুকে উদ্ধার করেছিল একটি জাহাজ। ওই জাহাজের ক্যাপ্টেনকে উপহার দেওয়া একটি সোনার ঘড়ি নিলামে বিক্রি হয়েছে ১৫ কোটি ৬০ লাখ পাউন্ড অর্থাৎ ১৯ কোটি ৭০ লাখ ডলারে।
৩ দিন আগে