ফিচার ডেস্ক
কাজের মাধ্যমে জীবনে বিস্ময়কর কোনো অভিজ্ঞতাকে অনুভব করতে পারে, এমন মানুষ আসলেই সৌভাগ্যবান। তেমনই একজন চীনের পরমাণু রকেটবিজ্ঞানী ওয়াং হাওজ। ওয়াং ইয়াপিং এবং লিউ ইয়াংয়ের পর ক্রুড স্পেস ফ্লাইটে তৃতীয় চীনা নারী তিনি। ওয়াং ইয়াপিং, লিউ ইয়াং—দুজনেই মহাকাশচারী হওয়ার আগে পিপলস লিবারেশন আর্মি এয়ারফোর্সে পরিবহন পাইলট হিসেবে কাজ করেছিলেন। কিন্তু সেই প্রশিক্ষণ ছিল না ওয়াংয়ের। আর তাই তিনি চীনের প্রথম বেসামরিক নারী মহাকাশচারীর মর্যাদা পেয়েছেন।
চায়নিজ গণমাধ্যমে বলা হয়েছে, ২০২০ সালে ওয়াং চীনের মহাকাশচারীদের তৃতীয় ব্যাচে নির্বাচিত হয়েছিলেন। তিনি চীনের একমাত্র নারী মহাকাশ ফ্লাইট ইঞ্জিনিয়ার।
ওয়াং হাজং বলেন, ‘আমি কখনো কল্পনা করিনি, একজন মহাকাশবিজ্ঞান এবং প্রযুক্তি পেশাদার হিসেবে মহাকাশচারী হওয়ার সুযোগ পাব। যখন সুযোগটি পেয়েছিলাম, অনুভব করেছি যে এটি মূল্যবান এবং অবিশ্বাস্য।’ ওয়াংয়ের ফ্লাইট পরিচালনার কোনো অভিজ্ঞতা ছিল না। তাঁর প্রথম সেন্ট্রিফিউজ পরীক্ষার সময় শ্বাস নিতে কষ্ট হতো। কিন্তু অধ্যবসায় এবং ক্রমাগত প্রশিক্ষণের পর তিনি শেনঝো-১৯ মিশনের ক্রু সদস্য হিসেবে উত্তীর্ণ হন।
ওয়াংয়ের জন্ম উত্তর চীনের হেবেই প্রদেশে। মাঞ্চু বংশোদ্ভূত এই নারী চায়না অ্যারোস্পেস সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি করপোরেশনের অধীনে একাডেমি অব অ্যারোস্পেস প্রোপালশন টেকনোলজিতে সিনিয়র ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করেছেন।
সূত্র: সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট
কাজের মাধ্যমে জীবনে বিস্ময়কর কোনো অভিজ্ঞতাকে অনুভব করতে পারে, এমন মানুষ আসলেই সৌভাগ্যবান। তেমনই একজন চীনের পরমাণু রকেটবিজ্ঞানী ওয়াং হাওজ। ওয়াং ইয়াপিং এবং লিউ ইয়াংয়ের পর ক্রুড স্পেস ফ্লাইটে তৃতীয় চীনা নারী তিনি। ওয়াং ইয়াপিং, লিউ ইয়াং—দুজনেই মহাকাশচারী হওয়ার আগে পিপলস লিবারেশন আর্মি এয়ারফোর্সে পরিবহন পাইলট হিসেবে কাজ করেছিলেন। কিন্তু সেই প্রশিক্ষণ ছিল না ওয়াংয়ের। আর তাই তিনি চীনের প্রথম বেসামরিক নারী মহাকাশচারীর মর্যাদা পেয়েছেন।
চায়নিজ গণমাধ্যমে বলা হয়েছে, ২০২০ সালে ওয়াং চীনের মহাকাশচারীদের তৃতীয় ব্যাচে নির্বাচিত হয়েছিলেন। তিনি চীনের একমাত্র নারী মহাকাশ ফ্লাইট ইঞ্জিনিয়ার।
ওয়াং হাজং বলেন, ‘আমি কখনো কল্পনা করিনি, একজন মহাকাশবিজ্ঞান এবং প্রযুক্তি পেশাদার হিসেবে মহাকাশচারী হওয়ার সুযোগ পাব। যখন সুযোগটি পেয়েছিলাম, অনুভব করেছি যে এটি মূল্যবান এবং অবিশ্বাস্য।’ ওয়াংয়ের ফ্লাইট পরিচালনার কোনো অভিজ্ঞতা ছিল না। তাঁর প্রথম সেন্ট্রিফিউজ পরীক্ষার সময় শ্বাস নিতে কষ্ট হতো। কিন্তু অধ্যবসায় এবং ক্রমাগত প্রশিক্ষণের পর তিনি শেনঝো-১৯ মিশনের ক্রু সদস্য হিসেবে উত্তীর্ণ হন।
ওয়াংয়ের জন্ম উত্তর চীনের হেবেই প্রদেশে। মাঞ্চু বংশোদ্ভূত এই নারী চায়না অ্যারোস্পেস সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি করপোরেশনের অধীনে একাডেমি অব অ্যারোস্পেস প্রোপালশন টেকনোলজিতে সিনিয়র ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করেছেন।
সূত্র: সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট
দেশে সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে অনেক পরিবর্তন এসেছে গত বছর। বছরটি নারীর জন্য ছিল অম্ল-মধুর। যে বিষয়টি বলার তা হলো, বিভিন্ন পদক্ষেপ, আইন, শাস্তি—কোনো কিছুই নারীর প্রতি সহিংসতা আর নির্যাতন বন্ধ করতে পারছে না।
৩ দিন আগেজামেলা খাতুনের বয়স ৮০ পেরিয়ে গেছে। অনেক আগেই কর্মশক্তি হারিয়েছেন তিনি। শরীরে বাসা বেঁধেছে নানা রোগ। কোটরাগত দুচোখ তাঁর সর্বস্ব হারানোর বিশদ উপাখ্যান। স্বামী সমেজ মিয়াকে হারিয়েছেন এক যুগ আগে। যমুনার ভাঙনে হারিয়েছেন ঘরবাড়ি। মানসিক ভারসাম্যহীন একমাত্র ছেলেকে নিয়ে ছিল তাঁর সংসার। স্বামী মারা যাওয়ার..
৩ দিন আগেআমার বয়স ১৮ বছর, স্বামীর ৪৫। পারিবারিকভাবে আমাদের বিয়ে হয়েছিল দেড় বছর আগে। আমার ননদ বিয়ের সূত্রে অন্য জেলায় থাকে এবং পারিবারিক ব্যাপারে নাক গলায়। নানা রকম মানসিক নির্যাতন সহ্য করেছি গত দেড় বছরে। আমার ভরণপোষণও ঠিকমতো দেয়নি তারা। বাড়ির একটি রুম নিয়ে পারলার দিয়েছিলাম...
৩ দিন আগেএকজন বন্দী কারাগারে থেকে কিসের বিনিময়ে ভালো সেবা পেতে পারেন? অনেকের মনে ঘুরতে পারে এর অনেক উত্তর। কিন্তু যদি শোনেন, এই ‘বিনিময়’ সেই বন্দীর পরিবারকে দেশের প্রতি বিশ্বাসঘাতকতা করার প্রস্তাব! অনেকে হোঁচট খাবেন। তেমনই এক ঘটনার কথা আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে ফাঁস করেছেন
৩ দিন আগে