জীবনধারা ডেস্ক
অনলাইনে নিরাপদ থাকা একটি সামগ্রিক বিষয়। নারীদের জন্য কাজটি আরও কঠিন বিভিন্ন কারণে। কোনো নির্দিষ্ট কাজ করে অনলাইনে নিরাপদ থাকা সম্ভব নয়। তাই সতর্কতার চোখ রাখতে হবে চারদিকে। অতিরিক্ত কৌতূহল সাইবারজগতে বিপদ ডেকে আনতে পারে। তাই সতর্ক থাকুন।
অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তা বাড়ান
যে প্ল্যাটফর্মেই আপনার অ্যাকাউন্ট থাক না কেন, নির্দিষ্ট সময় পরপর তার পাসওয়ার্ড বদল এবং টু ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন চালু করুন। নিজের পাসওয়ার্ড কাউকে দেবেন না। মনে রাখবেন, কোনো প্ল্যাটফর্ম বা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আপনার পাসওয়ার্ড চাইবে না। তাই কেউ সেটা চাইলে সন্দেহ করুন এবং প্রশ্ন করতে থাকুন।
অতিরিক্ত কৌতূহলী হবেন না
অতিরিক্ত কৌতূহল দেখাবেন না অনলাইনের কোনো কিছুতে। যারা অ্যাকাউন্ট হ্যাক করে আপনার তথ্য নিতে চায় বা আপনার ক্ষতি করতে চায়, তারা নানাভাবে আপনাকে কৌতূহলী করে তুলতে চাইবে। এটাকে ‘টোপ’ হিসেবে বিবেচনা করুন। তাই চাকরি কিংবা বিভিন্নভাবে অর্থ পাওয়া অথবা বিদেশে যাওয়ার বিভিন্ন মেসেজ এড়িয়ে চলুন।
কনটেন্ট শেয়ারিংয়ে সতর্ক থাকুন
ব্যক্তিগত সংবেদনশীল ছবি, ভিডিও, লেখাসহ কোনো ধরনের কনটেন্ট শেয়ার করার আগে ভাবুন, সেটি কোনোভাবে আপনার ক্ষতির কারণ কি না। অ্যাডাল্ট কনটেন্ট আপলোড, শেয়ার কিংবা কারও ইনবক্সে পাঠানো থেকে বিরত থাকুন। অন্যকে হেয় করে কোনো
মন্তব্য করবেন না।
বন্ধু নির্বাচনে সতর্ক থাকুন
পাঁচ হাজার বন্ধু আপনার থাকতেই হবে, এমন কোনো কথা নেই। যাদের আপনি চেনেন কিংবা আপনার প্রয়োজন, তেমন বন্ধুই তালিকায় যুক্ত করুন। কোনো গ্রুপ বা পেজ ফলো করার সময়ও বিষয়গুলো বিবেচনায় রাখুন। বন্ধুর তালিকা বড় হলে, তাদের খোঁজ রাখা কঠিন হয়ে পড়ে। ফলে কে আপনার বিভিন্ন তথ্য বিভিন্নভাবে ব্যবহার করে আপনার ক্ষতি করতে চাচ্ছে, তা নির্দিষ্ট করতে পারবেন না। আপনার বন্ধুতালিকার যারা স্প্যামিং করে, তাদের থেকে দূরে থাকুন। এ ছাড়া বন্ধুদের পাঠানো লিংকে নিজের আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করা থেকে বিরত থাকুন।
ফিচার ব্যবহার করুন
ব্যবহারকারীদের নিরাপত্তার জন্য প্রায় প্রতিটি প্ল্যাটফর্মের বিশেষ বিশেষ ফিচার আছে। সেগুলো খুঁজে বের করে ব্যবহার করুন। এ ক্ষেত্রে এগিয়ে আছে ইমো। প্ল্যাটফর্মটি তাদের ব্যবহারকারীদের জন্য নিয়ে এসেছে টাইম মেশিন, ব্লক স্ক্রিনশটস ফর কলস ও ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট। এই ফিচারগুলোর মাধ্যমে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার, নিরাপত্তা ও প্রাইভেসির ক্ষেত্রে নিরাপদ থাকার
সুযোগ পাবেন নারীরা।
অনলাইনে নিরাপদ থাকা একটি সামগ্রিক বিষয়। নারীদের জন্য কাজটি আরও কঠিন বিভিন্ন কারণে। কোনো নির্দিষ্ট কাজ করে অনলাইনে নিরাপদ থাকা সম্ভব নয়। তাই সতর্কতার চোখ রাখতে হবে চারদিকে। অতিরিক্ত কৌতূহল সাইবারজগতে বিপদ ডেকে আনতে পারে। তাই সতর্ক থাকুন।
অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তা বাড়ান
যে প্ল্যাটফর্মেই আপনার অ্যাকাউন্ট থাক না কেন, নির্দিষ্ট সময় পরপর তার পাসওয়ার্ড বদল এবং টু ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন চালু করুন। নিজের পাসওয়ার্ড কাউকে দেবেন না। মনে রাখবেন, কোনো প্ল্যাটফর্ম বা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আপনার পাসওয়ার্ড চাইবে না। তাই কেউ সেটা চাইলে সন্দেহ করুন এবং প্রশ্ন করতে থাকুন।
অতিরিক্ত কৌতূহলী হবেন না
অতিরিক্ত কৌতূহল দেখাবেন না অনলাইনের কোনো কিছুতে। যারা অ্যাকাউন্ট হ্যাক করে আপনার তথ্য নিতে চায় বা আপনার ক্ষতি করতে চায়, তারা নানাভাবে আপনাকে কৌতূহলী করে তুলতে চাইবে। এটাকে ‘টোপ’ হিসেবে বিবেচনা করুন। তাই চাকরি কিংবা বিভিন্নভাবে অর্থ পাওয়া অথবা বিদেশে যাওয়ার বিভিন্ন মেসেজ এড়িয়ে চলুন।
কনটেন্ট শেয়ারিংয়ে সতর্ক থাকুন
ব্যক্তিগত সংবেদনশীল ছবি, ভিডিও, লেখাসহ কোনো ধরনের কনটেন্ট শেয়ার করার আগে ভাবুন, সেটি কোনোভাবে আপনার ক্ষতির কারণ কি না। অ্যাডাল্ট কনটেন্ট আপলোড, শেয়ার কিংবা কারও ইনবক্সে পাঠানো থেকে বিরত থাকুন। অন্যকে হেয় করে কোনো
মন্তব্য করবেন না।
বন্ধু নির্বাচনে সতর্ক থাকুন
পাঁচ হাজার বন্ধু আপনার থাকতেই হবে, এমন কোনো কথা নেই। যাদের আপনি চেনেন কিংবা আপনার প্রয়োজন, তেমন বন্ধুই তালিকায় যুক্ত করুন। কোনো গ্রুপ বা পেজ ফলো করার সময়ও বিষয়গুলো বিবেচনায় রাখুন। বন্ধুর তালিকা বড় হলে, তাদের খোঁজ রাখা কঠিন হয়ে পড়ে। ফলে কে আপনার বিভিন্ন তথ্য বিভিন্নভাবে ব্যবহার করে আপনার ক্ষতি করতে চাচ্ছে, তা নির্দিষ্ট করতে পারবেন না। আপনার বন্ধুতালিকার যারা স্প্যামিং করে, তাদের থেকে দূরে থাকুন। এ ছাড়া বন্ধুদের পাঠানো লিংকে নিজের আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করা থেকে বিরত থাকুন।
ফিচার ব্যবহার করুন
ব্যবহারকারীদের নিরাপত্তার জন্য প্রায় প্রতিটি প্ল্যাটফর্মের বিশেষ বিশেষ ফিচার আছে। সেগুলো খুঁজে বের করে ব্যবহার করুন। এ ক্ষেত্রে এগিয়ে আছে ইমো। প্ল্যাটফর্মটি তাদের ব্যবহারকারীদের জন্য নিয়ে এসেছে টাইম মেশিন, ব্লক স্ক্রিনশটস ফর কলস ও ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট। এই ফিচারগুলোর মাধ্যমে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার, নিরাপত্তা ও প্রাইভেসির ক্ষেত্রে নিরাপদ থাকার
সুযোগ পাবেন নারীরা।
চীন, রাশিয়া কিংবা ইউরোপের গণপরিবহনে পাঠকদের প্রায়ই মগ্ন দেখা যায়। জার্মানিতে রাস্তাঘাট ও পার্কে আছে ছোট ছোট লাইব্রেরি। সেখান থেকে যে কেউ বই নিয়ে পড়তে পারেন। জার্মানির এমন দৃশ্যের মনোজ্ঞ বর্ণনা নিজের ফেসবুক পেজে লিখেছিলেন বাংলাদেশি যুবক মানো বিশ্বাস।
১ দিন আগেআমার এক কাজিনের মেয়ে দ্বাদশ শ্রেণিতে পড়েন। একদিন কলেজ শেষে বাড়ি ফেরার সময় এক লোক তাঁকে ভয় দেখিয়ে বাসায় নিয়ে গিয়ে যৌন হেনস্তা করেন। তারপর তাঁর কাছে টাকা দাবি করেন। ওই মেয়ে টাকা দেওয়ার কথা বলে বাড়ি এসে মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন। এখন কলেজে যেতে ভয় পাচ্ছেন...
১ দিন আগেগ্রামের পূর্ব-দক্ষিণ প্রান্তে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কের পাশে সাজেদার মৎস্য চাষ প্রকল্প। ২০২২ সালে ২০ শতাংশের পুকুর দিয়ে যাত্রা শুরু করেন তিনি। পরে বর্গা নিয়ে আরও ৮০ শতাংশ জমির প্রকল্পে যুক্ত করেছেন। সাজেদার সঙ্গে স্বামী, শ্বশুর, শাশুড়ি—সবার শ্রমে তৈরি হয় এক একর আয়তনের প্রকল্প পুকুর। সেই পুকুরে মাছ...
১ দিন আগেপৃথিবীতে নারীদের এখনো পিছিয়ে পড়া গোষ্ঠী হিসেবে ধরা হয়। তবে নিজের দেশ ও জাতীয় সত্তা এগিয়ে নিয়ে যেতে যুগে যুগে নারীরা নিয়েছিল বিভিন্ন পদক্ষেপ। তাতে শুধু নারীরাই নয়, পুরো দেশ হয়েছে আলোকিত।
১ দিন আগে