ফিচার ডেস্ক
জীবন কাকে কখন কোথায় দাঁড় করিয়ে দেবে, তা নিশ্চিত করে বলা সম্ভব নয়। ভায়োলেট অ্যান্ডারসনের জীবনেও সে ঘটনাই ঘটেছিল।
১৯০৫ থেকে ১৯২০ সাল পর্যন্ত অ্যান্ডারসন আদালত প্রতিবেদক হিসেবে কাজ করেছিলেন। সেখান থেকে আইন বিষয়ে লেখাপড়ার আগ্রহ তৈরি হয় তাঁর। একপর্যায়ে আইনের ডিগ্রি ও অভিজ্ঞতা নিয়ে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্টে অনুশীলন করার সুযোগ পান। ১৯২৬ সালের ২৯ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে অ্যান্ডারসনের নাম লেখা হয় সুপ্রিম কোর্টে অনুশীলন করা অনুমোদিত প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ নারী হিসেবে।
আদালতের একজন প্রতিবেদক হিসেবে ১৫ বছর কাজ করার অভিজ্ঞতা থেকে আইন বিষয়ে আগ্রহী হয়ে শিকাগো আইন স্কুলে ভর্তি হয়েছিলেন অ্যান্ডারসন। সেখান থেকে ১৯২০ সালে স্নাতক পাস করেন। সে বছরেই তিনি শিকাগোতে বার পাস করেন এবং ইউনাইটেড স্টেটস ইস্টার্ন ডিস্ট্রিক্ট কোর্ট অব ইলিনয়ের সামনে আইনজীবী হিসেবে কাজ করার অনুমতি পান। এরপর তিনি ব্যক্তিগত আইন চর্চা শুরু করেন। অ্যান্ডারসন ছিলেন ইলিনয় রাজ্যে নিজস্ব আইন চর্চা করা প্রথম নারী।
১৯২২ সালে একটি কেসের রায় অ্যান্ডারসনের জীবনে পরিবর্তনের সুযোগ করে দেয়। তিনি সফলভাবে এক নারীকে তাঁর স্বামীর খুনের অভিযোগ থেকে নির্দোষ প্রমাণ করেন। এই সাফল্যের কারণে তাঁকে শিকাগোর সহকারী প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ করা হয়। অ্যান্ডারসন ছিলেন প্রথম নারী এবং প্রথম আফ্রিকান আমেরিকান; যিনি সে পদে নিযুক্ত হয়েছিলেন।
জীবন কাকে কখন কোথায় দাঁড় করিয়ে দেবে, তা নিশ্চিত করে বলা সম্ভব নয়। ভায়োলেট অ্যান্ডারসনের জীবনেও সে ঘটনাই ঘটেছিল।
১৯০৫ থেকে ১৯২০ সাল পর্যন্ত অ্যান্ডারসন আদালত প্রতিবেদক হিসেবে কাজ করেছিলেন। সেখান থেকে আইন বিষয়ে লেখাপড়ার আগ্রহ তৈরি হয় তাঁর। একপর্যায়ে আইনের ডিগ্রি ও অভিজ্ঞতা নিয়ে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্টে অনুশীলন করার সুযোগ পান। ১৯২৬ সালের ২৯ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে অ্যান্ডারসনের নাম লেখা হয় সুপ্রিম কোর্টে অনুশীলন করা অনুমোদিত প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ নারী হিসেবে।
আদালতের একজন প্রতিবেদক হিসেবে ১৫ বছর কাজ করার অভিজ্ঞতা থেকে আইন বিষয়ে আগ্রহী হয়ে শিকাগো আইন স্কুলে ভর্তি হয়েছিলেন অ্যান্ডারসন। সেখান থেকে ১৯২০ সালে স্নাতক পাস করেন। সে বছরেই তিনি শিকাগোতে বার পাস করেন এবং ইউনাইটেড স্টেটস ইস্টার্ন ডিস্ট্রিক্ট কোর্ট অব ইলিনয়ের সামনে আইনজীবী হিসেবে কাজ করার অনুমতি পান। এরপর তিনি ব্যক্তিগত আইন চর্চা শুরু করেন। অ্যান্ডারসন ছিলেন ইলিনয় রাজ্যে নিজস্ব আইন চর্চা করা প্রথম নারী।
১৯২২ সালে একটি কেসের রায় অ্যান্ডারসনের জীবনে পরিবর্তনের সুযোগ করে দেয়। তিনি সফলভাবে এক নারীকে তাঁর স্বামীর খুনের অভিযোগ থেকে নির্দোষ প্রমাণ করেন। এই সাফল্যের কারণে তাঁকে শিকাগোর সহকারী প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ করা হয়। অ্যান্ডারসন ছিলেন প্রথম নারী এবং প্রথম আফ্রিকান আমেরিকান; যিনি সে পদে নিযুক্ত হয়েছিলেন।
‘প্রিয় বাবাজান, তুমি কখন ফিরে আসবে? যখনই আমি খাবার খাই বা পানি পান করি, তোমাকে খুব মনে পড়ে। বাবা, তুমি কোথায়? আমি তোমাকে খুব অনুভব করি। আমি একা। তোমায় ছাড়া আমি ঘুমাতে পারি না। আমি শুধু তোমার সঙ্গে দেখা করতে চাই। তোমার মুখ দেখতে চাই।’
৭ দিন আগেরমজান মাস মানেই খাবারের বিচিত্র আয়োজন। এই রমজানে অনেকে পরিবারের মানুষদের নিয়ে ভালো সময় কাটাতে ইফতারের আয়োজন করেন বাড়িতে। বন্ধুবান্ধব কিংবা অফিসেও থাকে ইফতার নিয়ে নানান আয়োজন। অনেকে খাবার অর্ডার করেন নামী রেস্টুরেন্ট থেকে...
৭ দিন আগেবাংলাদেশের সংস্কৃতি ও সংগীতজগতের কিংবদন্তিতুল্য নাম সন্জীদা খাতুন। তিনি ছিলেন একাধারে একজন সংগীতশিল্পী, শিক্ষক, লেখক এবং ছায়ানটের সভাপতি। গতকাল ২৫ মার্চ, ৯২ বছর বয়সে তিনি চলে গেছেন না ফেরার দেশে। সন্জীদা খাতুন ২০২১ সালে ভারতের...
৭ দিন আগেমানবাধিকার নিয়ে কাজ করা বেসরকারি সংস্থা মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের (এমজেএফ) চেয়ারপারসন হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন পারভীন মাহমুদ। আজ রোববার এ পদে মনোনীত হওয়ার আগে তিনি এমজেএফের পরিচালনা পর্ষদের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। রোববার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ সব তথ্য জানিয়েছে সংস্থাটি
১০ দিন আগে