মাসুদুর রহমান মাসুদ ঝিকরগাছা (যশোর)
যশোর জেলার ঝিকরগাছা উপজেলার বারবাকপুর গ্রামের আবদুল খাঁর স্ত্রী আনোয়ারা বেগম। ৫০ বছর বয়সী এই নারী একজন সফল মা, কিষানি, গৃহিণী ও সংগঠক। ব্যক্তিজীবনে আনোয়ারা দুই পুত্রসন্তানের জননী। এ বছর আনোয়ারা উপজেলা পর্যায়ে জয়িতা নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি বারবাকপুর মোড়লপাড়া নারী সামাজিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক, বারবাকপুর মহিলা সিআইজি সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক এবং বারবাকপুর আইপিএম ক্লাবের নির্বাহী সদস্য।
বারবাকপুর গ্রামে আনোয়ারার বাড়িতে গিয়ে চোখে পড়ে পারিবারিক পুষ্টিবাগান প্রদর্শনীর খেত। বাড়ির পাশে বেড়া দিয়ে ঘিরে বিঘাখানেক জমিতে বিষমুক্ত সবজি উৎপাদন, গবাদিপশু ও হাঁস-মুরগি পালন করেন তিনি। প্রতিবছর দু-চার হাজার টাকার চুইঝালের কলমও বিক্রি করেন তিনি। গবাদিপশুর পাশাপাশি বাণিজ্যিক ভিত্তিতে বর্ধনশীল জাতের ক্যাম্পে হাঁসও পালন করেন তিনি। আনোয়ারার ভিটায় রয়েছে আম, জাম, জামরুল, লিচু, বেল, সফেদা, বরই, বাতাবিলেবু, জাম্বুরা, কমলা, মাল্টাসহ প্রায় সব ধরনের ফলের গাছ। এসব গাছ বেয়ে উঠেছে চুইঝালের লতা। আনোয়ারার স্বামীর সাত বিঘা আবাদযোগ্য জমি রয়েছে। এসব জমিতে স্বল্পমাত্রায় রাসায়নিক সারের সঙ্গে ব্যবহার করেন নিজের উৎপাদিত ভার্মি কম্পোস্ট এবং চালা কম্পোস্ট সার। পোকামাকড় দূর করতে কীটনাশকের পরিবর্তে জৈব ভেষজের নির্যাস থেকে প্রতিষেধক তৈরি করে ব্যবহার করেন।
২০১৬ সালের প্রথম দিকে এলাকার ব্লকের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা আইয়ুব হোসেন দেড় শ টাকা দিয়ে ১০০ গ্রাম কেঁচো কিনে দিয়েছিলেন আনোয়ারাকে। এখন তাঁর কারখানায় প্রতি মাসে তৈরি হচ্ছে ২৭ থেকে ৩০ মণ জৈব সার। আনোয়ারার সাফল্য দেখে গ্রামের সবাই এই কেঁচো কম্পোস্ট সার তৈরিতে ঝুঁকেছেন।
আনোয়ারার দুই সন্তানের মধ্যে বড় ছেলে মো. সাদ্দাম হোসেন প্রকৌশলী, ছোট ছেলে শরিফুল ইসলামও ডিপ্লোমা পড়েছেন। তাঁরা জানান, মায়ের বিষমুক্ত সবজি উৎপাদনে তাঁরা গর্বিত।
যশোর জেলার ঝিকরগাছা উপজেলার বারবাকপুর গ্রামের আবদুল খাঁর স্ত্রী আনোয়ারা বেগম। ৫০ বছর বয়সী এই নারী একজন সফল মা, কিষানি, গৃহিণী ও সংগঠক। ব্যক্তিজীবনে আনোয়ারা দুই পুত্রসন্তানের জননী। এ বছর আনোয়ারা উপজেলা পর্যায়ে জয়িতা নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি বারবাকপুর মোড়লপাড়া নারী সামাজিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক, বারবাকপুর মহিলা সিআইজি সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক এবং বারবাকপুর আইপিএম ক্লাবের নির্বাহী সদস্য।
বারবাকপুর গ্রামে আনোয়ারার বাড়িতে গিয়ে চোখে পড়ে পারিবারিক পুষ্টিবাগান প্রদর্শনীর খেত। বাড়ির পাশে বেড়া দিয়ে ঘিরে বিঘাখানেক জমিতে বিষমুক্ত সবজি উৎপাদন, গবাদিপশু ও হাঁস-মুরগি পালন করেন তিনি। প্রতিবছর দু-চার হাজার টাকার চুইঝালের কলমও বিক্রি করেন তিনি। গবাদিপশুর পাশাপাশি বাণিজ্যিক ভিত্তিতে বর্ধনশীল জাতের ক্যাম্পে হাঁসও পালন করেন তিনি। আনোয়ারার ভিটায় রয়েছে আম, জাম, জামরুল, লিচু, বেল, সফেদা, বরই, বাতাবিলেবু, জাম্বুরা, কমলা, মাল্টাসহ প্রায় সব ধরনের ফলের গাছ। এসব গাছ বেয়ে উঠেছে চুইঝালের লতা। আনোয়ারার স্বামীর সাত বিঘা আবাদযোগ্য জমি রয়েছে। এসব জমিতে স্বল্পমাত্রায় রাসায়নিক সারের সঙ্গে ব্যবহার করেন নিজের উৎপাদিত ভার্মি কম্পোস্ট এবং চালা কম্পোস্ট সার। পোকামাকড় দূর করতে কীটনাশকের পরিবর্তে জৈব ভেষজের নির্যাস থেকে প্রতিষেধক তৈরি করে ব্যবহার করেন।
২০১৬ সালের প্রথম দিকে এলাকার ব্লকের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা আইয়ুব হোসেন দেড় শ টাকা দিয়ে ১০০ গ্রাম কেঁচো কিনে দিয়েছিলেন আনোয়ারাকে। এখন তাঁর কারখানায় প্রতি মাসে তৈরি হচ্ছে ২৭ থেকে ৩০ মণ জৈব সার। আনোয়ারার সাফল্য দেখে গ্রামের সবাই এই কেঁচো কম্পোস্ট সার তৈরিতে ঝুঁকেছেন।
আনোয়ারার দুই সন্তানের মধ্যে বড় ছেলে মো. সাদ্দাম হোসেন প্রকৌশলী, ছোট ছেলে শরিফুল ইসলামও ডিপ্লোমা পড়েছেন। তাঁরা জানান, মায়ের বিষমুক্ত সবজি উৎপাদনে তাঁরা গর্বিত।
ডেস্কে বসে কপের খবর নেওয়া আর আকাশের চাঁদ ছোঁয়ার মধ্যে যেন তেমন কোনো পার্থক্য নেই। কিন্তু হঠাৎ মনে পড়ল আনিকা তাবাসসুমের কথা। এই মুহূর্তে তিনি আছেন আজারবাইজানের বাকুতে। এত এত অ্যাপের দুনিয়ায় তাঁকে ধরা কি খুব কঠিন? চেষ্টা করতেই তাঁর কাছ থেকে পাওয়া গেল উত্তর। আমরাও চটপট কথা বলে ফেললাম আনিকার সঙ্গে।
২ দিন আগেবাংলাদেশে তৈরি পোশাক খাতে ৩৩ লাখ ১৭ হাজার ৩৯৭ জন শ্রমিক কাজ করছেন এখন। বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) বায়োমেট্রিক ডেটাবেইস থেকে পাওয়া গেছে এ তথ্য। এই বিশালসংখ্যক শ্রমিকের মধ্যে ১৭ লাখ ৩৪ হাজার ৪৫৯ জন বা ৫২ দশমিক ২৮ শতাংশ নারী...
২ দিন আগেআরব অঞ্চলের দেশগুলোর ঐতিহ্যবাহী খেলা উটের দৌড়। একসময় আমাদের দেশে যেমন ঘোড়দৌড় হতো, বিষয়টি তেমনই। সেখানে শুধু ঘোড়ার বদলে থাকে উট। সে উট যাঁরা চালনা করেন, তাঁরা হলেন জকি। এত দিন জকি হিসেবে সৌদি আরবে ছিল পুরুষদের দাপট। দেশটিতে সেই প্রচলিত প্রথা অবশ্য ভেঙেছে ২০২২ সালে...
২ দিন আগেঅ্যান্টিবায়োটিক হিসেবে পেনিসিলিনের আবিষ্কার মানবজাতিকে স্বস্তি দিয়েছিল। তারপর আবিষ্কৃত হয় ছত্রাকজনিত রোগের বিরুদ্ধে কর্মক্ষম অ্যান্টিবায়োটিক নাইস্ট্যাটিন। এটির সঙ্গে যুক্ত আছে রাচেল ফুলার ব্রাউন এবং তাঁর সহযোগী এলিজাবেথ হ্যাজেনের নাম। এই দুজনের আবিষ্কারটি ছিল ছত্রাকজনিত রোগের বিরুদ্ধে প্রথম কার্যকর
২ দিন আগে