মেটার দেল মুন্ডোর স্রষ্টা মার্শা

ফিচার ডেস্ক
প্রকাশ : ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭: ৫৭
মার্শা অ্যান গোমেজ। ছবি: সংগৃহীত

আদিবাসী ঐতিহ্য এবং সামাজিক ন্যায়বিচার ঘিরে কাজ করতেন মার্শা অ্যান গোমেজ। তিনি অনেক সংস্কৃতির আদিবাসী নারীদের শিক্ষা দিতে এবং অধিকার আদায়ের জন্য তাঁর চোক্টো বংশের মৃৎশিল্প এবং ভাস্কর্য ব্যবহার করতেন। তিনি ১৯৮৩ সালে আদিবাসী নারীদের নেটওয়ার্কের সহপ্রতিষ্ঠা হন।

১৯৮৮ সালে নেভাদা পারমাণবিক পরীক্ষার বিরুদ্ধে প্রতিবাদের জন্য মা দিবসে মেটার দেল মুন্ডো ভাস্কর্য তৈরি করেছিলেন তিনি। মার্শা বলেন, ‘আমার কাজে নারী, পৃথিবী এবং আদিবাসী জীবনধারার প্রতি শ্রদ্ধা ও শ্রদ্ধার এক অনন্য অভিব্যক্তি ঘটে।’

গোমেজের সুপরিচিত কাজ তাঁর ভাস্কর্য মাদ্রে দেল মুন্ডো (মাদার অব দ্য ওয়ার্ল্ড)। এ ভাস্কর্যে দেখা যায়, এক আদিবাসী মায়ের কোলে একটি গ্লোব। মাদ্রে দেল মুন্ডো ভাস্কর্যটির উদ্দেশ্য ছিল বোমা হামলার সহিংসতার বিরোধিতায় মাতৃত্ব ও লালনপালনকারী বাহিনীর প্রতিনিধিত্ব করা। এ কাজের একটি ছবিতে গোমেজ লিখেছেন, ‘ভূমি রক্ষা করুন, চুক্তির অধিকারকে সম্মান করুন, আমাদের পবিত্র পৃথিবীতে পারমাণবিক পরীক্ষা বন্ধ করুন।’

মার্শার জন্ম ১৯৫১ সালের ২৪ ডিসেম্বর। এই ভাস্কর সহিংসতার বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলেছিলেন মাতৃত্বের প্রতীক দিয়ে। কিন্তু নির্মম বাস্তবতা হলো, ১৯৯৮ সালে তিনি খুন

হন নিজের ছেলের হাতেই।

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

সরকারি কর্মকর্তাদের স্যার ডাকার নিয়ম আর নেই: জনপ্রশাসনসচিব

বাংলাদেশের কাছে হেরে বিব্রতকর রেকর্ডে উইন্ডিজ

বিশ্ব ইজতেমার ময়দানে আসলে কী ঘটেছিল?

এসবি প্রধানসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৪ কর্মকর্তাকে বদলি, এসপি পদে ১৯ জনের পদোন্নতি

গুমের সঙ্গে জড়িত ২০ সরকারি কর্মকর্তার পাসপোর্ট স্থগিত, দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

এলাকার খবর
খুঁজুন

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত