আজকের পত্রিকা ডেস্ক
প্রশ্ন: আমি একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করি। গত সেমিস্টারে এক ছাত্র আমার কাছে পরীক্ষার প্রশ্নপত্র চায়। আমি দিতে রাজি হইনি। সে জানায়, টাকা দিয়ে প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে পড়ে, ফলে প্রশ্নপত্র দিতে আমি বাধ্য। আমি তাঁকে প্রশ্নপত্র দিইনি। এতে কথা-কাটাকাটি হয়। পরদিন সে তাঁর ফেসবুক স্টোরিতে আমার নাম ও ফোন নম্বর দিয়ে লেখে ‘ফোন সেক্সের জন্য কল’ করুন। আমার ফোনে এর পর থেকে দিন নেই, রাত নেই আজেবাজে কল আসতে থাকে। একপর্যায়ে ওই সিমটা কিছুদিন খুলে রাখি। কিন্তু আমার যাবতীয় সিভিতে ওই ফোন নম্বরটা দেওয়া। তাই ফোনটা আবার অন করি। কিন্তু মধ্যরাতে আজেবাজে কল আসে। এরপর নিকটস্থ থানায় জিডি করতে যাই। থানা থেকে জানায় আইডি রিপোর্ট করতে। আমি বলি, রিপোর্ট করেছি কিন্তু আজেবাজে কল আসা বন্ধ হচ্ছে না। তাঁরা শুনলেন কিন্তু নিশ্চিত কোনো পদক্ষেপের কথা বলতে পারলেন না। ওই আইডি বন্ধ করে দেওয়ারও আশ্বাস দিলেন না। আমি কী ধরনের আইনি সহায়তা নিতে পারি? নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক, ঢাকা
উত্তর: আপনার প্রশ্ন থেকে এ কথা স্পষ্ট যে আপনি সাইবার বুলিংয়ের শিকার। আপনার ছাত্র আপনাকে টার্গেট করে তাঁর ফেসবুক আইডির স্টোরিতে যে মিথ্যা তথ্য শেয়ার করেছে, তার জন্য আপনি প্রাথমিকভাবে নিকটস্থ থানায় অভিযোগ করতে পারেন। থানা থেকে কেন আপনার অভিযোগ গ্রহণ করা হলো না, তা স্পষ্ট নয়। এ ক্ষেত্রে অবশ্যই থানা আপনার অভিযোগ গ্রহণ করবে। থানায় অভিযোগ করার পাশাপাশি আপনি এ বিষয়ে প্রতিকার পেতে ই-মেইলে [email protected]. bd এই ঠিকানায় অভিযোগ জানাতে পারেন। অথবা পরিচয় গোপন রেখে যদি অভিযোগ করতে চান, তাহলে Google Play Store থেকে ডাউনলোড করুন ডিএমপির কাউন্টার টেররিজম ডিভিশনের Hello CT অ্যাপ। এ অ্যাপ ব্যবহার করে পাঠাতে পারবেন আপনার ব্যক্তিগত তথ্য। অথবা সরাসরি কথা বলার প্রয়োজনবোধ করলে ডিএমপির কাউন্টার টেররিজম ডিভিশনের Cyber Crime Unit অফিসে যেতে পারেন। কথা বলতে পারেন দায়িত্বরত কর্মকর্তার সঙ্গে ০১৭৬৯৬৯১৫২২ এই নম্বরে। ঠিকানা–ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স, ৩৬ শহীদ ক্যাপ্টেন মনসুর আলী সরণি, রমনা, ঢাকা।
ভিকটিমাইজড হলে যত দ্রুত সম্ভব অভিযোগ জানানো উচিত। অভিযোগ করার ক্ষেত্রে আপনার অভিযোগের সপক্ষে কিছু প্রমাণ প্রয়োজন। যেমন সংশ্লিষ্ট আলামতের স্ক্রিনশট, লিংক, অথবা রিলেটেড ডকুমেন্টস। স্ক্রিনশট সংগ্রহের ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে যেন Address Bar-এর URLটি দৃশ্যমান হয়। Hello CT অ্যাপ ও ই-মেইলের মাধ্যমে অভিযোগ জানাতে চাইলে এসব কনটেন্ট অ্যাটাচ করে আপলোড করতে পারেন। অন্যান্য ক্ষেত্রে সরাসরি সফট কপি দেওয়া যেতে পারে। সর্বোপরি আপনি প্রয়োজনে Cyber Crime Unit-এর অফিসারদের কাছ থেকে প্রয়োজনীয় পরামর্শ গ্রহণ করতে পারেন, যা আপনার আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের সহায়ক হতে পারে।
প্রশ্ন: আমি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত একজন মুসলিম শিক্ষার্থী। আমরা দুই ভাই আর এক বোন। কয়েক মাস আগে আব্বা মারা গেছেন। কিন্তু দাদার সম্পত্তির এখনো ভাগ হয়নি। সম্পত্তি প্রায় কোটি টাকার মতো। এ সম্পত্তি বর্তমানে চাচাদের অধীনে। চাচারা সে সম্পত্তি থেকে আমাদের অংশ ভাগ করে দিচ্ছেন না। এ কথা-সে কথা বলে আমাদের ঘোরাচ্ছেন। আমাদের করণীয় কী? নাতাশা, কুষ্টিয়া
উত্তর: আপনাদের চাচারা যেহেতু সম্পত্তির দখলে আছেন এবং আপনাদের প্রাপ্য অংশ ভাগ করে দিচ্ছেন না বা বাঁটোয়ারা হয়নি, সে ক্ষেত্রে সবচেয়ে উপযুক্ত উপায় হলো আদালতে ওই সম্পত্তির বণ্টন চেয়ে মামলা করা। এতে আদালত ওয়ারিশদের সঠিকভাবে সম্পত্তি বুঝিয়ে দেবে।
কোনো মুসলিম ব্যক্তির মৃত্যুর পর যদি তাঁর সম্পত্তি থেকে থাকে, অর্থাৎ যদি তিনি কোনো সম্পত্তি রেখে মারা যান, তবে ওই সম্পত্তি তাঁর উত্তরাধিকারদের মধ্যে মুসলিম উত্তরাধিকার আইন বা ফারায়েজ অনুসারে বণ্টন করা হয়ে থাকে। ওয়ারিশ বা উত্তরাধিকারসূত্রে প্রাপ্ত সম্পত্তির সীমানা চিহ্নিত করে যার যার প্রাপ্ত স্বত্ব বুঝে নেওয়ার প্রক্রিয়াটি হচ্ছে ‘বণ্টন’। স্থানীয় বা পারিবারিকভাবে বণ্টনের আইনগত ভিত্তি দুর্বল। উত্তরাধিকার সম্পত্তি বণ্টন করার জন্য আইনানুগ পদ্ধতি অবলম্বন করাটাই শ্রেয়। এ জন্য সকল শরিককে এখতিয়ার সম্পন্ন দেওয়ানি আদালতে একটি মামলা করতে হয়, যা বণ্টন মোকদ্দমা বা বাঁটোয়ারা মামলা বা পার্টিশন স্যুট নামে পরিচিত।
যেহেতু আপনারা নালিশি সম্পত্তির দখলে নেই এবং আপনাদের চাচারা দখলে আছেন, কাজেই আপনাদের চাচাদের ও অন্য ওয়ারিশদের বিরুদ্ধে বাঁটোয়ারা মামলার সঙ্গে প্রতিকার আইনের ৪২ ধারা অনুযায়ী ঘোষণামূলক মামলা ও ধারা ৮ অনুযায়ী রিকভারি অব পজিশনের মামলাও করতে হবে। এ ক্ষেত্রে মামলা করার নির্দিষ্ট সময় রয়েছে। সেই সময়সীমা পার হয়ে গেলে কিন্তু আপনারা মামলা করার অধিকার হারাবেন। কাজেই খুব শিগগির একজন বিজ্ঞ আইনজীবীর সঙ্গে যোগাযোগ করার পরামর্শ রইল।
পরামর্শ দিয়েছেন: ব্যারিস্টার ইফফাত গিয়াস আরেফিন, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট
প্রশ্ন: আমি একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করি। গত সেমিস্টারে এক ছাত্র আমার কাছে পরীক্ষার প্রশ্নপত্র চায়। আমি দিতে রাজি হইনি। সে জানায়, টাকা দিয়ে প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে পড়ে, ফলে প্রশ্নপত্র দিতে আমি বাধ্য। আমি তাঁকে প্রশ্নপত্র দিইনি। এতে কথা-কাটাকাটি হয়। পরদিন সে তাঁর ফেসবুক স্টোরিতে আমার নাম ও ফোন নম্বর দিয়ে লেখে ‘ফোন সেক্সের জন্য কল’ করুন। আমার ফোনে এর পর থেকে দিন নেই, রাত নেই আজেবাজে কল আসতে থাকে। একপর্যায়ে ওই সিমটা কিছুদিন খুলে রাখি। কিন্তু আমার যাবতীয় সিভিতে ওই ফোন নম্বরটা দেওয়া। তাই ফোনটা আবার অন করি। কিন্তু মধ্যরাতে আজেবাজে কল আসে। এরপর নিকটস্থ থানায় জিডি করতে যাই। থানা থেকে জানায় আইডি রিপোর্ট করতে। আমি বলি, রিপোর্ট করেছি কিন্তু আজেবাজে কল আসা বন্ধ হচ্ছে না। তাঁরা শুনলেন কিন্তু নিশ্চিত কোনো পদক্ষেপের কথা বলতে পারলেন না। ওই আইডি বন্ধ করে দেওয়ারও আশ্বাস দিলেন না। আমি কী ধরনের আইনি সহায়তা নিতে পারি? নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক, ঢাকা
উত্তর: আপনার প্রশ্ন থেকে এ কথা স্পষ্ট যে আপনি সাইবার বুলিংয়ের শিকার। আপনার ছাত্র আপনাকে টার্গেট করে তাঁর ফেসবুক আইডির স্টোরিতে যে মিথ্যা তথ্য শেয়ার করেছে, তার জন্য আপনি প্রাথমিকভাবে নিকটস্থ থানায় অভিযোগ করতে পারেন। থানা থেকে কেন আপনার অভিযোগ গ্রহণ করা হলো না, তা স্পষ্ট নয়। এ ক্ষেত্রে অবশ্যই থানা আপনার অভিযোগ গ্রহণ করবে। থানায় অভিযোগ করার পাশাপাশি আপনি এ বিষয়ে প্রতিকার পেতে ই-মেইলে [email protected]. bd এই ঠিকানায় অভিযোগ জানাতে পারেন। অথবা পরিচয় গোপন রেখে যদি অভিযোগ করতে চান, তাহলে Google Play Store থেকে ডাউনলোড করুন ডিএমপির কাউন্টার টেররিজম ডিভিশনের Hello CT অ্যাপ। এ অ্যাপ ব্যবহার করে পাঠাতে পারবেন আপনার ব্যক্তিগত তথ্য। অথবা সরাসরি কথা বলার প্রয়োজনবোধ করলে ডিএমপির কাউন্টার টেররিজম ডিভিশনের Cyber Crime Unit অফিসে যেতে পারেন। কথা বলতে পারেন দায়িত্বরত কর্মকর্তার সঙ্গে ০১৭৬৯৬৯১৫২২ এই নম্বরে। ঠিকানা–ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স, ৩৬ শহীদ ক্যাপ্টেন মনসুর আলী সরণি, রমনা, ঢাকা।
ভিকটিমাইজড হলে যত দ্রুত সম্ভব অভিযোগ জানানো উচিত। অভিযোগ করার ক্ষেত্রে আপনার অভিযোগের সপক্ষে কিছু প্রমাণ প্রয়োজন। যেমন সংশ্লিষ্ট আলামতের স্ক্রিনশট, লিংক, অথবা রিলেটেড ডকুমেন্টস। স্ক্রিনশট সংগ্রহের ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে যেন Address Bar-এর URLটি দৃশ্যমান হয়। Hello CT অ্যাপ ও ই-মেইলের মাধ্যমে অভিযোগ জানাতে চাইলে এসব কনটেন্ট অ্যাটাচ করে আপলোড করতে পারেন। অন্যান্য ক্ষেত্রে সরাসরি সফট কপি দেওয়া যেতে পারে। সর্বোপরি আপনি প্রয়োজনে Cyber Crime Unit-এর অফিসারদের কাছ থেকে প্রয়োজনীয় পরামর্শ গ্রহণ করতে পারেন, যা আপনার আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের সহায়ক হতে পারে।
প্রশ্ন: আমি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত একজন মুসলিম শিক্ষার্থী। আমরা দুই ভাই আর এক বোন। কয়েক মাস আগে আব্বা মারা গেছেন। কিন্তু দাদার সম্পত্তির এখনো ভাগ হয়নি। সম্পত্তি প্রায় কোটি টাকার মতো। এ সম্পত্তি বর্তমানে চাচাদের অধীনে। চাচারা সে সম্পত্তি থেকে আমাদের অংশ ভাগ করে দিচ্ছেন না। এ কথা-সে কথা বলে আমাদের ঘোরাচ্ছেন। আমাদের করণীয় কী? নাতাশা, কুষ্টিয়া
উত্তর: আপনাদের চাচারা যেহেতু সম্পত্তির দখলে আছেন এবং আপনাদের প্রাপ্য অংশ ভাগ করে দিচ্ছেন না বা বাঁটোয়ারা হয়নি, সে ক্ষেত্রে সবচেয়ে উপযুক্ত উপায় হলো আদালতে ওই সম্পত্তির বণ্টন চেয়ে মামলা করা। এতে আদালত ওয়ারিশদের সঠিকভাবে সম্পত্তি বুঝিয়ে দেবে।
কোনো মুসলিম ব্যক্তির মৃত্যুর পর যদি তাঁর সম্পত্তি থেকে থাকে, অর্থাৎ যদি তিনি কোনো সম্পত্তি রেখে মারা যান, তবে ওই সম্পত্তি তাঁর উত্তরাধিকারদের মধ্যে মুসলিম উত্তরাধিকার আইন বা ফারায়েজ অনুসারে বণ্টন করা হয়ে থাকে। ওয়ারিশ বা উত্তরাধিকারসূত্রে প্রাপ্ত সম্পত্তির সীমানা চিহ্নিত করে যার যার প্রাপ্ত স্বত্ব বুঝে নেওয়ার প্রক্রিয়াটি হচ্ছে ‘বণ্টন’। স্থানীয় বা পারিবারিকভাবে বণ্টনের আইনগত ভিত্তি দুর্বল। উত্তরাধিকার সম্পত্তি বণ্টন করার জন্য আইনানুগ পদ্ধতি অবলম্বন করাটাই শ্রেয়। এ জন্য সকল শরিককে এখতিয়ার সম্পন্ন দেওয়ানি আদালতে একটি মামলা করতে হয়, যা বণ্টন মোকদ্দমা বা বাঁটোয়ারা মামলা বা পার্টিশন স্যুট নামে পরিচিত।
যেহেতু আপনারা নালিশি সম্পত্তির দখলে নেই এবং আপনাদের চাচারা দখলে আছেন, কাজেই আপনাদের চাচাদের ও অন্য ওয়ারিশদের বিরুদ্ধে বাঁটোয়ারা মামলার সঙ্গে প্রতিকার আইনের ৪২ ধারা অনুযায়ী ঘোষণামূলক মামলা ও ধারা ৮ অনুযায়ী রিকভারি অব পজিশনের মামলাও করতে হবে। এ ক্ষেত্রে মামলা করার নির্দিষ্ট সময় রয়েছে। সেই সময়সীমা পার হয়ে গেলে কিন্তু আপনারা মামলা করার অধিকার হারাবেন। কাজেই খুব শিগগির একজন বিজ্ঞ আইনজীবীর সঙ্গে যোগাযোগ করার পরামর্শ রইল।
পরামর্শ দিয়েছেন: ব্যারিস্টার ইফফাত গিয়াস আরেফিন, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট
ডেস্কে বসে কপের খবর নেওয়া আর আকাশের চাঁদ ছোঁয়ার মধ্যে যেন তেমন কোনো পার্থক্য নেই। কিন্তু হঠাৎ মনে পড়ল আনিকা তাবাসসুমের কথা। এই মুহূর্তে তিনি আছেন আজারবাইজানের বাকুতে। এত এত অ্যাপের দুনিয়ায় তাঁকে ধরা কি খুব কঠিন? চেষ্টা করতেই তাঁর কাছ থেকে পাওয়া গেল উত্তর। আমরাও চটপট কথা বলে ফেললাম আনিকার সঙ্গে।
৫ দিন আগেবাংলাদেশে তৈরি পোশাক খাতে ৩৩ লাখ ১৭ হাজার ৩৯৭ জন শ্রমিক কাজ করছেন এখন। বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) বায়োমেট্রিক ডেটাবেইস থেকে পাওয়া গেছে এ তথ্য। এই বিশালসংখ্যক শ্রমিকের মধ্যে ১৭ লাখ ৩৪ হাজার ৪৫৯ জন বা ৫২ দশমিক ২৮ শতাংশ নারী...
৫ দিন আগেআরব অঞ্চলের দেশগুলোর ঐতিহ্যবাহী খেলা উটের দৌড়। একসময় আমাদের দেশে যেমন ঘোড়দৌড় হতো, বিষয়টি তেমনই। সেখানে শুধু ঘোড়ার বদলে থাকে উট। সে উট যাঁরা চালনা করেন, তাঁরা হলেন জকি। এত দিন জকি হিসেবে সৌদি আরবে ছিল পুরুষদের দাপট। দেশটিতে সেই প্রচলিত প্রথা অবশ্য ভেঙেছে ২০২২ সালে...
৫ দিন আগেঅ্যান্টিবায়োটিক হিসেবে পেনিসিলিনের আবিষ্কার মানবজাতিকে স্বস্তি দিয়েছিল। তারপর আবিষ্কৃত হয় ছত্রাকজনিত রোগের বিরুদ্ধে কর্মক্ষম অ্যান্টিবায়োটিক নাইস্ট্যাটিন। এটির সঙ্গে যুক্ত আছে রাচেল ফুলার ব্রাউন এবং তাঁর সহযোগী এলিজাবেথ হ্যাজেনের নাম। এই দুজনের আবিষ্কারটি ছিল ছত্রাকজনিত রোগের বিরুদ্ধে প্রথম কার্যকর
৫ দিন আগে