Ajker Patrika

ঈদের আগে কেন একের পর এক মার্কেটে আগুন, খতিয়ে দেখতে বললেন ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আপডেট : ১৫ এপ্রিল ২০২৩, ১২: ৪৪
ঈদের আগে কেন একের পর এক মার্কেটে আগুন, খতিয়ে দেখতে বললেন ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

ঈদুল ফিতরের আগে রাজধানীতে একের পর এক মার্কেটে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাগুলো একই সূত্রে গাঁথা নাশকতার ঘটনা কি না, তা খতিয়ে দেখতে গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাইন উদ্দিন।

আজ শনিবার ভোরে ঢাকার অন্যতম ব্যস্ততম মার্কেট নিউ সুপার মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণের পর সকাল ১০টা ২০ মিনিটে নিউ মার্কেটের ৪ নম্বর গেটের সংবাদ সম্মেলনে এই আহ্বান জানান তিনি।

ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাইন উদ্দিন বলেন, ‘ঈদের ঠিক আগে একের পর এক রাজধানীর মার্কেটে আগুন লাগার ঘটনা ঘটছে। অধিকাংশ আগুন ভোরে ঘটছে। ব্যবসায়ীরা অধিক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।’

এসব অগ্নিকাণ্ড একই সূত্রে গাঁথা নাশকতা কি না, জানতে চাইলে মাইন উদ্দিন বলেন, ‘আমি বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলোকে অনুরোধ করব বিষয়টি খতিয়ে দেখার জন্য। কেন একের পর এক মার্কেটে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটছে।’

ঢাকা নিউ সুপার মার্কেটে অগ্নিকাণ্ডে এক স্বেচ্ছাসেবকসহ ফায়ার সার্ভিসের ১২ জন সদস্য আহত হয়েছেন জানিয়ে মহাপরিচালক বলেন, ‘আমাদের মনোযোগ আগুন নিয়ন্ত্রণের দিকে, জানমালের ক্ষতি যাতে না হয় সেদিকে। এক্ষেত্রে ফায়ার ফাইটাররা আহত হয়েছেন।’

তিনি আরো বলেন, ‘কিন্তু উৎসুক জনতার ভিড় আগুন নিয়ন্ত্রণকে ব্যাহত করছে। আমি আহ্বান জানাব, শুধু এখানকার আগুন নয়, যেকোনো অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় উৎসুক জনতা ভিড় না করে যদি ফায়ার সার্ভিসকে সহযোগিতার মানসিকতা নিয়ে এগিয়ে আসেন, তবে আমাদের কাজ আরও সহজ হবে।’

এর আগে গত ৪ এপ্রিল সকালে বঙ্গবাজারের জনপ্রিয় খুচরা ও পাইকারি কাপড়ের সাতটি মার্কেটে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এতে অন্তত ৫ হাজার দোকান পুড়েছে এবং ১ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতি ও বঙ্গবাজার শপিং কমপ্লেক্সের দোকান মালিক সমিতির নেতাদের দাবি।

এর ১০ দিনের মাথায় নবাবপুর মার্কেটের একটি গুদামে আগুন লাগে।

আরও পড়ুন:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

চালককে শ্বাসরোধ করে অটোরিকশা ছিনতাইয়ের চেষ্টা, পটিয়ায় জনতার হাতে যুবক আটক

পটিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি  
অভিযুক্ত যুবক মো. হারুন ওরফে সাগর। ছবি: আজকের পত্রিকা
অভিযুক্ত যুবক মো. হারুন ওরফে সাগর। ছবি: আজকের পত্রিকা

চট্টগ্রামের পটিয়ায় যাত্রী সেজে চালককে শ্বাসরোধ করে অটোরিকশা ছিনতাইয়ের চেষ্টাকালে এক যুবককে আটক করেছে স্থানীয় জনতা। গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের পটিয়া বাইপাস সড়ক-সংলগ্ন ভাটিখাইন ইউনিয়নের বাকখালী এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।

আটক যুবকের নাম মো. হারুন ওরফে সাগর (৩০)। তিনি পটিয়া উপজেলার কচুয়াই ইউনিয়নের পাঠানপাড়া এলাকার মো. সেলিমের ছেলে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, সোমবার দুপুরে আমির হোসেন গাড়িটি নিয়ে বের হন। বেলা ১টার দিকে পটিয়া পোস্ট অফিসের সামনে যাত্রী সেজে মো. হারুন অটোরিকশায় ওঠেন।

প্রথমে তিনি বাইপাস এলাকায় যাওয়ার কথা বললেও পরে সারা দিন ঘোরাঘুরির জন্য ৮০০ টাকা ভাড়া দেওয়ার কথা বলেন। রাত সাড়ে ৮টার দিকে একটি নির্জন এলাকায় পৌঁছালে পূর্বপরিকল্পিতভাবে সাগর পেছনের সিট থেকে চালকের গলায় কোমরের বেল্ট পেঁচিয়ে শ্বাসরোধে তাঁকে হত্যার চেষ্টা করেন।

চালকের চিৎকারে আশপাশের লোকজন ছুটে এসে ঘটনাস্থল থেকে সাগরকে অটোরিকশাসহ আটক করে। এ সময় উত্তেজিত জনতা তাঁকে মারধর করে। খবর পেয়ে পটিয়া থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে তাঁকে উদ্ধার করে এবং অটোরিকশাটি জব্দ করে। আহত চালক ও আটক ব্যক্তিকে পটিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়।

ঘটনার পর অটোরিকশার মালিক শয়ন মজুমদার বাদী হয়ে সোমবার রাতে পটিয়া থানায় একটি এজাহার দায়ের করেন।

পটিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জিয়াউল হক বলেন, ছিনতাইয়ের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তির বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। আটক ব্যক্তিকে আজ মঙ্গলবার আদালতে পাঠানো হবে।

উল্লেখ্য, এর আগে গত ২ সেপ্টেম্বর পটিয়া উপজেলার কেলিশহর ইউনিয়নের কেচিয়াপাড়া এলাকায় ছিনতাইয়ে বাধা দেওয়ায় এক রিকশাচালককে হত্যা করা হয়। নিহত ওই চালক গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার সাদা মিয়ার ছেলে। ওই ঘটনায় এখনো কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

বকশীগঞ্জের ‘বটগাছ’খ্যাত বিএনপির সেই নেতা হলেন ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী

ইসলামপুর (জামালপুর) প্রতিনিধি  
মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করতে নেতা-কর্মী নিয়ে উপজেলা নির্বাচন কার্যালয়ে যাচ্ছেন আব্দুর রউফ। ছবি: আজকের পত্রিকা
মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করতে নেতা-কর্মী নিয়ে উপজেলা নির্বাচন কার্যালয়ে যাচ্ছেন আব্দুর রউফ। ছবি: আজকের পত্রিকা

জামালপুর-১ (বকশীগঞ্জ-দেওয়ানগঞ্জ) আসনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত প্রার্থী হয়েছেন ‘বটগাছ’খ্যাত বিএনপির সাবেক নেতা আব্দুর রউফ তালুকদার। গতকাল সোমবার (২২ ডিসেম্বর) বিকেলে তিনি উপজেলা নির্বাচন কার্যালয় থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন।

এর আগে ১৩ ডিসেম্বর তিনি ইসলামী আন্দোলনের আমির মুফতি সৈয়দ মোহাম্মদ রেজাউল করীমের হাতে ফুলের তোড়া দিয়ে দলটিতে যোগ দেন।

আব্দুর রউফ তালুকদার ১৭ বছর বকশীগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তাঁর বাড়ি বকশীগঞ্জ পৌর শহরের মধ্যবাজার এলাকায়। তিনি চার মেয়াদে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে দায়িত্ব পালন করেন। স্থানীয় রাজনীতিতে ব্যাপক জনপ্রিয় থাকায় এলাকাবাসী দল-মতনির্বিশেষে অভিভাবক মেনে প্রবীণ এই নেতাকে বটগাছ উপাধিতে ভূষিত করেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আব্দুর রউফ তালুকদার বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও সাবেক আইজিপি আবদুল কাইয়ুমের অনুসারী হিসেবে পরিচিত। আব্দুর রউফ ও তাঁর সমর্থকেরা আবদুল কাইয়ুমকে জামালপুর-১ আসনে দলীয় মনোনয়ন দেওয়ার দাবি জানিয়ে আসছিলেন। কিন্তু আসনটিতে কেন্দ্রীয় বিএনপির কোষাধ্যক্ষ এম রশিদুজ্জামান মিল্লাতকে দলীয় প্রার্থী করা হয়েছে।

পরে গত ১৯ নভেম্বর আসনটিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দেন আব্দুর রউফ তালুকদার। এর পর থেকে তাঁর সমর্থকেরা স্বতন্ত্র প্রার্থীর পক্ষে প্রচার-প্রচারণা শুরু করেন। এর মধ্যে হঠাৎ ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশে যোগদান করেন আব্দুর রউফ তালুকদার।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের বকশীগঞ্জ উপজেলা শাখার সভাপতি মাওনালা আবদুল মজিদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বটগাছ উপাধিতে ভূষিত আব্দুর রউফ তালুকদার ইসলামী আন্দোলনের মনোনয়ন পেয়েছেন।’

এ বিষয়ে আব্দুর রউফ তালুকদার বলেন, ‘আমি দীর্ঘদিন বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলাম। কয়েক দিন আগে বাংলাদেশ ইসলামী আন্দোলনে যোগ দিয়েছি। দল আমাকে মনোনয়ন দিয়েছে। আমি নির্বাচনে অংশ নেওয়ার লক্ষ্যে উপজেলা নির্বাচন কার্যালয় থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছি। আশা রাখি, আমরা বিজয়ী হব।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

বড়দিন সামনে রেখে বর্ণিল সাজে সেজেছে চন্দ্রঘোনা খ্রিষ্টানপল্লি

কাপ্তাই ( রাঙামাটি) প্রতিনিধি
চন্দ্রঘোনা খ্রিষ্টান হাসপাতাল চত্বরে আলোর ফোয়ারা এবং নগর কীর্তন। ছবি: আজকের পত্রিকা
চন্দ্রঘোনা খ্রিষ্টান হাসপাতাল চত্বরে আলোর ফোয়ারা এবং নগর কীর্তন। ছবি: আজকের পত্রিকা

২৫ ডিসেম্বর খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব বড়দিন। এই উৎসবকে সামনে রেখে রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলার চন্দ্রঘোনা খ্রিষ্টানপল্লি ইতিমধ্যে বর্ণিল সাজে সজ্জিত করা হয়েছে। নানান রঙের আলো, সাজসজ্জা ও উৎসবমুখর পরিবেশে পুরো পল্লি যেন নতুন রূপ ধারণ করেছে।

পল্লির প্রতিটি ঘরকে নবরূপে সাজানো হয়েছে। বিশেষ করে গির্জা প্রাঙ্গণ ও আশপাশ এলাকায় আলোকসজ্জা করা হয়েছে। বড়দিনের আনন্দ ভাগাভাগি করে নিতে ১৯ ডিসেম্বর থেকে শুরু হয়েছে প্রাক্‌-বড়দিন উৎসব, যা এখনো চলমান রয়েছে। এ উপলক্ষে নগর কীর্তন, উপহার বিনিময়, ক্রিসমাস ট্রি সাজানোসহ নানা আয়োজন চলছে। পাশাপাশি বড়দিনকে ঘিরে পিঠা ও ঐতিহ্যবাহী খাবার তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের মানুষেরা। অতিথিদের বরণে প্রতিটি ঘর সাজানো হচ্ছে নান্দনিকভাবে।

গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় চন্দ্রঘোনা খ্রিষ্টান হাসপাতাল এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, হাসপাতাল চত্বরসহ আশপাশ এলাকা নানা রকম আলোকসজ্জায় সজ্জিত করা হয়েছে। এ সময় চন্দ্রঘোনা খ্রিষ্টান হাসপাতালের পরিচালক প্রবীর খিয়াং বলেন, ‘বড়দিন আমাদের খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব। এই উৎসবকে কেন্দ্র করে জাতি-ধর্ম-বর্ণনির্বিশেষে মানুষের মিলনমেলা ঘটে। এতে সামাজিক সম্প্রীতি ও বন্ধন আরও সুদৃঢ় হয়।’

চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক ব্যাপ্টিস্ট চার্চের সভাপতি এবং সাবেক কৃতী ফুটবলার বিপ্লব মারমা বলেন, ‘বড়দিনকে ঘিরে খ্রিষ্টানপল্লিগুলো এখন নতুন রূপে সেজেছে। প্রতিটি ঘরে অতিথি আসবেন। আমরা সবাই তাঁদের বরণে প্রস্তুত।’

চন্দ্রঘোনা খ্রিষ্টান হাসপাতাল চত্বরে আলোর ফোয়ারা এবং নগর কীর্তন। ছবি: আজকের পত্রিকা
চন্দ্রঘোনা খ্রিষ্টান হাসপাতাল চত্বরে আলোর ফোয়ারা এবং নগর কীর্তন। ছবি: আজকের পত্রিকা

চন্দ্রঘোনা ব্যাপ্টিস্ট চার্চের পালকপ্রধান রেভারেন্ড রোনাল্ড দিলীপ সরকার বলেন, বড়দিন উপলক্ষে গির্জায় বিশেষ প্রার্থনা, খ্রিষ্ট সংগীত পরিবেশনা, শুভেচ্ছা বিনিময় ও কেক কাটার আয়োজন রাখা হয়েছে।

চন্দ্রঘোনা ব্যাপ্টিস্ট চার্চের সাধারণ সম্পাদক বিজয় মারমা বলেন, বড়দিন উদ্‌যাপনে সব ধরনের প্রস্তুতি ইতিমধ্যে সম্পন্ন করা হয়েছে। এ বছর চার্চে ব্যাপক পরিসরে অনুষ্ঠান আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

২৭-৩০ ডিসেম্বর রাতে কর্ণফুলী টানেলে নিয়ন্ত্রিত হবে যান চলাচল

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
ছবি: সংগৃহীত
ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের আওতাধীন চট্টগ্রামে কর্ণফুলী টানেলের রুটিন রক্ষণাবেক্ষণ কাজের জন্য আগামী ২৭ ডিসেম্বর থেকে ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রতিদিন দিবাগত রাত ১২টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত যান চলাচল নিয়ন্ত্রিতভাবে পরিচালিত হবে।

আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের উপপরিচালক ও জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. মাসুদ রানা শিকদার স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এ সময় প্রয়োজন অনুযায়ী ‘পতেঙ্গা থেকে আনোয়ারা’ অথবা ‘আনোয়ারা থেকে পতেঙ্গা’ টিউবের ট্রাফিক ডাইভারসনের মাধ্যমে যানবাহন চলাচল অব্যাহত রাখা হবে।

কর্তৃপক্ষ জানায়, বিদ্যমান ট্রাফিকের চাপ অনুযায়ী টানেলের উভয়মুখে যাত্রীদের সর্বনিম্ন ৫ মিনিট থেকে সর্বোচ্চ ১০ মিনিট পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হতে পারে।

এদিকে কর্ণফুলী টানেলের নিরাপদ ও কার্যকর রুটিন রক্ষণাবেক্ষণ নিশ্চিত করতে যাত্রী ও চালকদের সহযোগিতা কামনা করেছে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত