বিজ্ঞপ্তি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞানের সাবেক অধ্যাপক, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ও বর্তমানে বঙ্গবন্ধু চেয়ার রাষ্ট্রবিজ্ঞানী হারুন-অর-রশিদের নতুন বই ‘আন্ডারস্ট্যান্ডিং ফিফটি ইয়ার্স অব বাংলাদেশ পলিটিকস: স্ট্রাগলস, অ্যাচিভমেন্ট অ্যান্ড চ্যালেঞ্জেস’ প্রকাশিত হয়েছে। একযোগে সম্প্রতি লন্ডন ও নিউইয়র্ক থেকে ইংরেজি ভাষায় হার্ড ও পেপারব্যাক উভয় ভার্সনে এটি প্রকাশিত হয়েছে।
আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান ‘রাউটলেজ’ (টেইলর অ্যান্ড ফ্রান্সিস গ্রুপ)-এর প্রকাশক। ২২৪ পৃষ্ঠার এই বইয়ে ভূমিকা, উপসংহার ছাড়া ৫টি অধ্যায় রয়েছে।
অধ্যায়গুলো হচ্ছে-স্বাধীনতা-উত্তর বঙ্গবন্ধু সরকারের শাসনকাল, অবিকশিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় সাংবিধানিক উন্নয়ন/পরিবর্তনে বিচার বিভাগের ভূমিকা, শেখ হাসিনা সরকারের অর্জন ও চ্যালেঞ্জসমূহ, বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা ও বাংলাদেশে সিভিল সোসাইটির স্বরূপ ও অবস্থান।
সংক্ষেপে বইয়ের প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে স্বাধীনতা-উত্তর গত ৫০ বছরের বাংলাদেশের রাজনীতির গতি-প্রকৃতি, ক্রমান্বয়ে বঙ্গবন্ধু সরকারের গণতন্ত্র সংকোচনের কারণ ও সবক্ষেত্রে তখনকার বিরোধী দল বা শিবিরের ভূমিকা, বাংলাদেশের শাসনতান্ত্রিক বা সাংবিধানিক উন্নয়ন/পরিবর্তনে বিচার বিভাগের ভূমিকা, শেখ হাসিনা সরকারের আমলে বাংলাদেশের সার্বিক উন্নয়নের ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ ও তাঁর সরকারের সম্মুখে চ্যালেঞ্জসমূহ।
এ ছাড়া ব্রিটিশ-পাকিস্তান আমল থেকে ২০১৮ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত নির্বাচনসমূহের গ্রহণযোগ্যতা বিষয়ক মূল্যায়ন, বাংলাদেশের তথাকথিত সিভিল সোসাইটি কীভাবে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত হয়ে স্বকীয়তা বা স্বতন্ত্র সত্তা হারিয়েছে, সরকার ও প্রধান বিরোধী দলের মধ্যে চরম অসহিষ্ণু সম্পর্কের কারণ, অন্য কথায়, বাংলাদেশের রাজনীতির পরস্পরবিরোধী দ্বি-ধারায় বিভাজন এবং কেন তা সাংঘর্ষিক রূপ পরিগ্রহ করছে, ইত্যাদি।
গ্রন্থের অধিকাংশ লেখকের ২০২১-২০২২ সময়ে জার্মানির হাইডেলবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধু প্রফেসরিয়াল ফেলো হিসেবে সম্পন্ন গবেষণা-কর্মের ওপর ভিত্তি করে প্রণীত।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞানের সাবেক অধ্যাপক, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ও বর্তমানে বঙ্গবন্ধু চেয়ার রাষ্ট্রবিজ্ঞানী হারুন-অর-রশিদের নতুন বই ‘আন্ডারস্ট্যান্ডিং ফিফটি ইয়ার্স অব বাংলাদেশ পলিটিকস: স্ট্রাগলস, অ্যাচিভমেন্ট অ্যান্ড চ্যালেঞ্জেস’ প্রকাশিত হয়েছে। একযোগে সম্প্রতি লন্ডন ও নিউইয়র্ক থেকে ইংরেজি ভাষায় হার্ড ও পেপারব্যাক উভয় ভার্সনে এটি প্রকাশিত হয়েছে।
আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান ‘রাউটলেজ’ (টেইলর অ্যান্ড ফ্রান্সিস গ্রুপ)-এর প্রকাশক। ২২৪ পৃষ্ঠার এই বইয়ে ভূমিকা, উপসংহার ছাড়া ৫টি অধ্যায় রয়েছে।
অধ্যায়গুলো হচ্ছে-স্বাধীনতা-উত্তর বঙ্গবন্ধু সরকারের শাসনকাল, অবিকশিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় সাংবিধানিক উন্নয়ন/পরিবর্তনে বিচার বিভাগের ভূমিকা, শেখ হাসিনা সরকারের অর্জন ও চ্যালেঞ্জসমূহ, বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা ও বাংলাদেশে সিভিল সোসাইটির স্বরূপ ও অবস্থান।
সংক্ষেপে বইয়ের প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে স্বাধীনতা-উত্তর গত ৫০ বছরের বাংলাদেশের রাজনীতির গতি-প্রকৃতি, ক্রমান্বয়ে বঙ্গবন্ধু সরকারের গণতন্ত্র সংকোচনের কারণ ও সবক্ষেত্রে তখনকার বিরোধী দল বা শিবিরের ভূমিকা, বাংলাদেশের শাসনতান্ত্রিক বা সাংবিধানিক উন্নয়ন/পরিবর্তনে বিচার বিভাগের ভূমিকা, শেখ হাসিনা সরকারের আমলে বাংলাদেশের সার্বিক উন্নয়নের ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ ও তাঁর সরকারের সম্মুখে চ্যালেঞ্জসমূহ।
এ ছাড়া ব্রিটিশ-পাকিস্তান আমল থেকে ২০১৮ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত নির্বাচনসমূহের গ্রহণযোগ্যতা বিষয়ক মূল্যায়ন, বাংলাদেশের তথাকথিত সিভিল সোসাইটি কীভাবে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত হয়ে স্বকীয়তা বা স্বতন্ত্র সত্তা হারিয়েছে, সরকার ও প্রধান বিরোধী দলের মধ্যে চরম অসহিষ্ণু সম্পর্কের কারণ, অন্য কথায়, বাংলাদেশের রাজনীতির পরস্পরবিরোধী দ্বি-ধারায় বিভাজন এবং কেন তা সাংঘর্ষিক রূপ পরিগ্রহ করছে, ইত্যাদি।
গ্রন্থের অধিকাংশ লেখকের ২০২১-২০২২ সময়ে জার্মানির হাইডেলবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধু প্রফেসরিয়াল ফেলো হিসেবে সম্পন্ন গবেষণা-কর্মের ওপর ভিত্তি করে প্রণীত।
দ্য ভেজিটেরিয়ানের পর হান কাঙের পরের উপন্যাস ছিল ‘দ্য উইন্ড ব্লোজ, গো’। এই উপন্যাস লেখার সময়ই ঘটে বিপত্তি! হান অনুভব করেন তিনি আর লিখতে পারছেন না। গত বছর নিজের পঞ্চম উপন্যাস ‘গ্রিক লেসন’ ইংরেজি ভাষায় প্রকাশিত হলে স্পেনের এল-পাইস পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সেই অভিজ্ঞতার বর্ণনা দিয়েছিলেন তিনি।
২০ দিন আগে‘প্রগাঢ় কাব্যিক গদ্যে ঐতিহাসিক ক্ষত তুলে ধরা এবং মানবজীবনের নাজুক পরিস্থিতির উন্মোচনের জন্য’ তাঁকে বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাবান পুরস্কারের জন্য বেছে নিয়েছে নোবেল কমিটি।
২০ দিন আগেতানভীর মুহাম্মদ ত্বকীর জন্মদিন উপলক্ষে ‘দশম জাতীয় ত্বকী চিত্রাঙ্কন ও রচনা প্রতিযোগিতা’–এর আয়োজন করা হয়েছে। প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের প্রথম দশ জনকে সনদ, বই ও ক্রেস্ট দেওয়া হবে। দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অধিকারীকে বই, বিশেষ ক্রেস্ট ও সনদ এবং প্রথম স্থান অধিকারীকে ‘ত্বকী পদক ২০২৪’ দেওয়া হবে। প্রতিযোগিতায় বিজয়ী
০১ সেপ্টেম্বর ২০২৪বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও পরে সরকার পতনের আন্দোলনে সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের নেতারা আওয়ামী লীগ সরকারের দোসর হিসেবে কাজ করেছেন। তাঁদের কর্মকাণ্ডে প্রতীয়মান তাঁরা গণহত্যার সমর্থক। এ কারণে একটি গণ আদালত গঠন করে সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের এই নেতাদের বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানোর দাবি জানিয়েছে উদীচী।
১৭ আগস্ট ২০২৪