বীরেন মুখার্জী
বরই ফুলের পাশে মখমল রোদ উঠেছিল কাল
আমি আকাশ দেখার লোভে খুলতে চেয়েছিলাম
বৈচিত্র্যের পুঁজি আর মানুষের তৈরি মানববাদ-
গাছের স্বত্ব নিয়ে বাড়াবাড়ি করেছিলাম ঢের
অথচ অনড় থেকেছিলাম পুঁজিবাদের পক্ষে!
ভেতরে পোড়া কাঠের আগুন নিয়ে ফুটেছিলে তুমি
ঠিকানা হারানো এক আশ্চর্য মৌসুম, শতাব্দীর
সমাধিতে যেমন ফুটে থাকে যজ্ঞের সিনীবালী!
মুমূর্ষু শরতের নামে আমিও দাখিল করেছি সুখ
জরাগ্রস্ত রাষ্ট্রের কিছু অভিমানী মানুষের যোগফল!
প্রাগ হেমন্তের নিটোল নাভি ছোঁয়া সকরুণ রোদে
আমিও উড়িয়েছিলাম পরিশিষ্টের দূরবিনাশী গান
অসংখ্য সেলফি উড়ে আসা হাওয়ার কলস্রোতে
নিভৃত কিছু পদ্মপুকুর আর আকাঙ্ক্ষার রক্তজবা!
বরই ফুলের পাশে মখমল রোদ উঠেছিল কাল
আমি আকাশ দেখার লোভে খুলতে চেয়েছিলাম
বৈচিত্র্যের পুঁজি আর মানুষের তৈরি মানববাদ-
গাছের স্বত্ব নিয়ে বাড়াবাড়ি করেছিলাম ঢের
অথচ অনড় থেকেছিলাম পুঁজিবাদের পক্ষে!
ভেতরে পোড়া কাঠের আগুন নিয়ে ফুটেছিলে তুমি
ঠিকানা হারানো এক আশ্চর্য মৌসুম, শতাব্দীর
সমাধিতে যেমন ফুটে থাকে যজ্ঞের সিনীবালী!
মুমূর্ষু শরতের নামে আমিও দাখিল করেছি সুখ
জরাগ্রস্ত রাষ্ট্রের কিছু অভিমানী মানুষের যোগফল!
প্রাগ হেমন্তের নিটোল নাভি ছোঁয়া সকরুণ রোদে
আমিও উড়িয়েছিলাম পরিশিষ্টের দূরবিনাশী গান
অসংখ্য সেলফি উড়ে আসা হাওয়ার কলস্রোতে
নিভৃত কিছু পদ্মপুকুর আর আকাঙ্ক্ষার রক্তজবা!
দ্য ভেজিটেরিয়ানের পর হান কাঙের পরের উপন্যাস ছিল ‘দ্য উইন্ড ব্লোজ, গো’। এই উপন্যাস লেখার সময়ই ঘটে বিপত্তি! হান অনুভব করেন তিনি আর লিখতে পারছেন না। গত বছর নিজের পঞ্চম উপন্যাস ‘গ্রিক লেসন’ ইংরেজি ভাষায় প্রকাশিত হলে স্পেনের এল-পাইস পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সেই অভিজ্ঞতার বর্ণনা দিয়েছিলেন তিনি।
২০ দিন আগে‘প্রগাঢ় কাব্যিক গদ্যে ঐতিহাসিক ক্ষত তুলে ধরা এবং মানবজীবনের নাজুক পরিস্থিতির উন্মোচনের জন্য’ তাঁকে বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাবান পুরস্কারের জন্য বেছে নিয়েছে নোবেল কমিটি।
২০ দিন আগেতানভীর মুহাম্মদ ত্বকীর জন্মদিন উপলক্ষে ‘দশম জাতীয় ত্বকী চিত্রাঙ্কন ও রচনা প্রতিযোগিতা’–এর আয়োজন করা হয়েছে। প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের প্রথম দশ জনকে সনদ, বই ও ক্রেস্ট দেওয়া হবে। দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অধিকারীকে বই, বিশেষ ক্রেস্ট ও সনদ এবং প্রথম স্থান অধিকারীকে ‘ত্বকী পদক ২০২৪’ দেওয়া হবে। প্রতিযোগিতায় বিজয়ী
০১ সেপ্টেম্বর ২০২৪বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও পরে সরকার পতনের আন্দোলনে সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের নেতারা আওয়ামী লীগ সরকারের দোসর হিসেবে কাজ করেছেন। তাঁদের কর্মকাণ্ডে প্রতীয়মান তাঁরা গণহত্যার সমর্থক। এ কারণে একটি গণ আদালত গঠন করে সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের এই নেতাদের বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানোর দাবি জানিয়েছে উদীচী।
১৭ আগস্ট ২০২৪