সম্পাদকীয়
রক সংগীতের কিংবদন্তি তারকা জন লেননের পুরো নাম জন উইনস্টন লেনন। তাঁর জন্ম ১৯৪০ সালের ৯ অক্টোবর যুক্তরাজ্যের লিভারপুলের নিউক্যাসলে।
চার বছর বয়সে লেননের বাবা-মায়ের বিচ্ছেদ হয়। মা দ্বিতীয় বিয়ে করার পর খালা মিমির কাছে তিনি বড় হন। প্রথমে ডোভডেল প্রাইমারি স্কুল এবং পরে কেয়ারি হাইস্কুলে লেখাপড়া করেন তিনি। লেনন কোনো গানের স্কুলে পড়েননি। আলাদা করে তাঁর কোনো গানের শিক্ষকও ছিল না। ছোটবেলা থেকেই ছবি আঁকার প্রতি বিশেষ ঝোঁক ছিল। তাই ১৭ বছর বয়সে ভর্তি হন লিভারপুল আর্ট কলেজে।
হঠাৎ মায়ের মৃত্যুতে তিনি এলোমেলো হয়ে যান। এ সময় গানের মধ্যে নিজের সব দুঃখ ভোলার চেষ্টা করেন তিনি। নিজে গান লিখতেন। চার বন্ধু মিলে তৈরি করেন ‘কোয়ারিম্যান’। পরে অবশ্য এর নাম দেন ‘দ্য বিটলস’।
১৯৬৩ সালে দ্য বিটলস ‘প্লিজ প্লিজ মি’ গান দিয়ে ব্রিটেনে ঝড় তোলে। এর পরের বছর ‘আই ওয়ান্ট টু হোল্ড ইয়োর হ্যান্ড’ প্রকাশের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে তাঁদের। সে বছরই তাঁরা যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান। মাত্র এক দশক টিকে ছিল বিটলস। ১৯৭০ সালে দলটি ভেঙে যায় বন্ধুদের ব্যক্তিত্বের দ্বন্দ্বে।
এরপর লেনন একক গান গাইতে শুরু করেন। পরবর্তী সময়ে তিনি যুদ্ধবিরোধী হিসেবে খ্যাতি লাভ করেন। যুক্তরাষ্ট্র-ভিয়েতনাম যুদ্ধ নিয়ে লেনন লিখলেন ‘গিভ পিস আ চান্স’ (শান্তিকে দাও একটা সুযোগ)। ভিয়েতনাম যুদ্ধের সরাসরি বিরোধিতা করায় লেননকে যুক্তরাজ্যে ফেরত পাঠাতে চেয়েছিলেন তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন। পরে অবশ্য তিনি গ্রিনকার্ড পেয়েছিলেন।
আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সময় ‘কনসার্ট ফর বাংলাদেশে’ বিটলসের জর্জ হ্যারিসন ও রিঙ্গো স্টার অংশ নেন। কনসার্টে জন লেননের অংশ নেওয়ার কথা ছিল, কিন্তু শেষ পর্যন্ত অংশ নিতে পারেননি তিনি।
১৯৮০ সালের ৮ ডিসেম্বর মার্ক ডেভিড চ্যাপম্যান নামে এক ব্যক্তি লেননকে গুলি করে হত্যা করেন।
রক সংগীতের কিংবদন্তি তারকা জন লেননের পুরো নাম জন উইনস্টন লেনন। তাঁর জন্ম ১৯৪০ সালের ৯ অক্টোবর যুক্তরাজ্যের লিভারপুলের নিউক্যাসলে।
চার বছর বয়সে লেননের বাবা-মায়ের বিচ্ছেদ হয়। মা দ্বিতীয় বিয়ে করার পর খালা মিমির কাছে তিনি বড় হন। প্রথমে ডোভডেল প্রাইমারি স্কুল এবং পরে কেয়ারি হাইস্কুলে লেখাপড়া করেন তিনি। লেনন কোনো গানের স্কুলে পড়েননি। আলাদা করে তাঁর কোনো গানের শিক্ষকও ছিল না। ছোটবেলা থেকেই ছবি আঁকার প্রতি বিশেষ ঝোঁক ছিল। তাই ১৭ বছর বয়সে ভর্তি হন লিভারপুল আর্ট কলেজে।
হঠাৎ মায়ের মৃত্যুতে তিনি এলোমেলো হয়ে যান। এ সময় গানের মধ্যে নিজের সব দুঃখ ভোলার চেষ্টা করেন তিনি। নিজে গান লিখতেন। চার বন্ধু মিলে তৈরি করেন ‘কোয়ারিম্যান’। পরে অবশ্য এর নাম দেন ‘দ্য বিটলস’।
১৯৬৩ সালে দ্য বিটলস ‘প্লিজ প্লিজ মি’ গান দিয়ে ব্রিটেনে ঝড় তোলে। এর পরের বছর ‘আই ওয়ান্ট টু হোল্ড ইয়োর হ্যান্ড’ প্রকাশের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে তাঁদের। সে বছরই তাঁরা যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান। মাত্র এক দশক টিকে ছিল বিটলস। ১৯৭০ সালে দলটি ভেঙে যায় বন্ধুদের ব্যক্তিত্বের দ্বন্দ্বে।
এরপর লেনন একক গান গাইতে শুরু করেন। পরবর্তী সময়ে তিনি যুদ্ধবিরোধী হিসেবে খ্যাতি লাভ করেন। যুক্তরাষ্ট্র-ভিয়েতনাম যুদ্ধ নিয়ে লেনন লিখলেন ‘গিভ পিস আ চান্স’ (শান্তিকে দাও একটা সুযোগ)। ভিয়েতনাম যুদ্ধের সরাসরি বিরোধিতা করায় লেননকে যুক্তরাজ্যে ফেরত পাঠাতে চেয়েছিলেন তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন। পরে অবশ্য তিনি গ্রিনকার্ড পেয়েছিলেন।
আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সময় ‘কনসার্ট ফর বাংলাদেশে’ বিটলসের জর্জ হ্যারিসন ও রিঙ্গো স্টার অংশ নেন। কনসার্টে জন লেননের অংশ নেওয়ার কথা ছিল, কিন্তু শেষ পর্যন্ত অংশ নিতে পারেননি তিনি।
১৯৮০ সালের ৮ ডিসেম্বর মার্ক ডেভিড চ্যাপম্যান নামে এক ব্যক্তি লেননকে গুলি করে হত্যা করেন।
জটিলেশ্বর মুখোপাধ্যায় একই সঙ্গে গান লিখতেন, সুর করতেন এবং গাইতেন। তবে যতটা গান লিখেছেন বা সুর করেছেন, সে তুলনায় গেয়েছেন অনেক কম। আবার যেটুকু গেয়েছেন, তার বেশির ভাগই কালজয়ী হয়েছে। আজীবন পেশা ছিল গানের শিক্ষকতা করা। বাংলা ভাষার ঐশ্বর্য, শব্দের কারুকাজ কীভাবে বাংলা গানকে সমৃদ্ধ করে তুলতে পারে, তা তিনি
১ দিন আগেবিশ্বের শীর্ষস্থানীয় বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ‘ব্র্যাক’-এর প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদ। তিনি মুক্তিযুদ্ধের পর সুনামগঞ্জের শাল্লায় ধ্বংসস্তূপের মধ্যে বসবাসরত লোকজনকে দেখতে গিয়ে সিদ্ধান্ত নেন সেখানে কাজ করার। ১৯৭২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে স্বাধীন বাংলাদেশের দরিদ্র, অসহায় মানুষকে সহায়তার জন্য প্রতিষ্ঠ
২ দিন আগেআবদুল কাদির আমাদের কাছে ছন্দবিশারদ হিসেবে বেশি পরিচিত হলেও তাঁর বড় পরিচয়, তিনি একজন খ্যাতিমান সাহিত্য ‘সম্পাদক’ ছিলেন। কবিতা ও প্রবন্ধ লেখার পাশাপাশি জীবনব্যাপী তিনি বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পত্রিকার নানা পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। এ ছাড়া মুসলিম সাহিত্য সমাজ তথা ‘শিখা গোষ্ঠী’র একজন দক্ষ সংগঠক ছিলেন। ১৯২৬
৩ দিন আগেসুরেন্দ্রনাথ দাশগুপ্ত ছিলেন বাঙালি সংস্কৃত পণ্ডিত ও দার্শনিক। তিনি ভারতের দর্শনের ইতিহাসকে বিস্তৃত আকারে মলাটবন্দী করেছেন। পাশাপাশি তিনি একটি নিজস্ব দার্শনিক মতবাদ গড়ে তুলেছিলেন। তাঁর দার্শনিক মতবাদটি ‘থিওরি অব ডিপেনডেন্ট ইমার্জেন্স’ নামে পরিচিত ছিল।
৪ দিন আগে