অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ওপর গুলি চালানোর ঘটনা তাঁর সমর্থকদের ক্ষুব্ধ করেছে। এই ঘটনাটি মার্কিন নির্বাচনের গণতান্ত্রিক প্রচারণার গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসকে রক্তাক্ত করেছে এবং নভেম্বরের নির্বাচনকে সামনে রেখে রাজনৈতিক সহিংসতার উসকানি দিচ্ছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
রিপাবলিকানদের নায়ক ট্রাম্প তাঁর রক্তাক্ত কান নিয়ে মঞ্চে দাঁড়িয়ে মুষ্টি উঁচিয়ে বজ্রকণ্ঠে আওয়াজ তুলেছেন—ফাইট! ফাইট! ফাইট!
যেখানে ডোনাল্ড ট্রাম্পই মারমুখী বক্তব্য আর উগ্র আচরণের জন্য পরিচিত সেখানে তাঁর গুলি খাওয়ার ঘটনাটি যেন পাশা পুরোপুরি উল্টে দিয়েছে। অনেকেই এখন তাঁকে নিপীড়িতের স্থানে বসাচ্ছেন এবং প্রকারান্তরে তাঁর এমন পরিণতির জন্য অনেকেই নিরীহ গোছের জো বাইডেনকেই দোষারোপ করছেন। ট্রাম্পের রানিংমেট হওয়ার দৌড়ে থাকা ওহাইওর সিনেটর জেডি ভ্যান্স এক্স মাধ্যমে লিখেছেন, ‘আজ এটি বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়। বাইডেনের প্রচারণার মূল কথাই হলো—প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এমন একজন কর্তৃত্ববাদী, ফ্যাসিবাদী, যাকে যেকোনো মূল্যে থামাতে হবে। সেই বাগাড়ম্বরই সরাসরি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের হত্যাচেষ্টার দিকে পরিচালিত করেছে।’
প্রেসিডেন্ট বাইডেন অবশ্য তাৎক্ষণিকভাবে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টায় এগিয়ে এসেছিলেন। হামলার ঘটনাটিকে অগ্রহণযোগ্য রাজনৈতিক সহিংসতা হিসাবে নিন্দা করেছিলেন। সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘আমেরিকাতে এই ধরনের সহিংসতার কোনো স্থান নেই। এটা অসুস্থ।’
বন্দুকধারীর উদ্দেশ্য এখনো জানা যায়নি। রাজ্যের ভোটার কার্ড অনুসারে, পেনসিলভানিয়ার বেথেল পার্কের ২০ বছর বয়সী সন্দেহভাজন যুবক থমাস ম্যাথিউ ক্রুকস একজন নিবন্ধিত রিপাবলিকান ছিলেন। যদিও অতীতে ১৭ বছর বয়েস তিনি একটি রাজনৈতিক অ্যাকশন কমিটিকে ১৫ ডলার অনুদান দিয়েছিলেন। বামঘেঁষা এই অ্যাকশন কমিটি আবার ডেমোক্রেটিক রাজনীতিবিদদের জন্য তহবিল সংগ্রহ করে।
ধারণা করা হচ্ছে, চলতি সপ্তাহেই উইসকনসিনের মিলওয়াকিতে রিপাবলিকান ন্যাশনাল কনভেনশনে ট্রাম্পের উপস্থিতিকে আরও শক্তিশালী করে তুলবে। গুলির ঘটনার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ট্রাম্পের পক্ষ থেকে তাঁর প্রচারণা শিবির ভোটারদের কাছে মেসেজ পাঠাতে শুরু করেছে, ‘তারা আমার পেছনে নয়, তারা আপনার পেছনে।’
ঘটনাটি রাজনৈতিক ইস্যুতে চুপ থাকা অনেক প্রথিতযশা মানুষকেও ট্রাম্পের পক্ষে কিছু বলার সুযোগ করে দিয়েছে। বিলিয়নিয়ার ইলন মাস্ক এবং বিল অ্যাকম্যানও দ্রুত ট্রাম্পকে সমর্থন করেছেন। মাস্ক তাঁর মালিকানাধীন এক্স মাধ্যমে এক পোস্টে লিখেছেন—আমি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে পুরোপুরি সমর্থন করি এবং তাঁর দ্রুত আরোগ্য আশা করি।’
ট্রাম্পের প্রচারণা শিবিরের সহ-ব্যবস্থাপক ক্রিস লাসিভিটা এক্সে লিখেছেন, ‘কয়েক বছর ধরে এবং আজও বামপন্থী কর্মী, ডেমোক্র্যাট দাতারা, এমনকি জো বাইডেনও ডোনাল্ড ট্রাম্পকে গুলি করার বিষয়ে ঘৃণ্য মন্তব্য এবং বর্ণনা দিয়েছেন। এখনই সময় তাদের জবাব দেওয়ার, সর্বোত্তম উপায় হলো ব্যালট বাক্সের মাধ্যমে।’
নির্বাচনমুখী এইসব প্রচারণা কতটা মারমুখী হয়ে ওঠে সেটাই এখন দেখার বিষয়।
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ওপর গুলি চালানোর ঘটনা তাঁর সমর্থকদের ক্ষুব্ধ করেছে। এই ঘটনাটি মার্কিন নির্বাচনের গণতান্ত্রিক প্রচারণার গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসকে রক্তাক্ত করেছে এবং নভেম্বরের নির্বাচনকে সামনে রেখে রাজনৈতিক সহিংসতার উসকানি দিচ্ছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
রিপাবলিকানদের নায়ক ট্রাম্প তাঁর রক্তাক্ত কান নিয়ে মঞ্চে দাঁড়িয়ে মুষ্টি উঁচিয়ে বজ্রকণ্ঠে আওয়াজ তুলেছেন—ফাইট! ফাইট! ফাইট!
যেখানে ডোনাল্ড ট্রাম্পই মারমুখী বক্তব্য আর উগ্র আচরণের জন্য পরিচিত সেখানে তাঁর গুলি খাওয়ার ঘটনাটি যেন পাশা পুরোপুরি উল্টে দিয়েছে। অনেকেই এখন তাঁকে নিপীড়িতের স্থানে বসাচ্ছেন এবং প্রকারান্তরে তাঁর এমন পরিণতির জন্য অনেকেই নিরীহ গোছের জো বাইডেনকেই দোষারোপ করছেন। ট্রাম্পের রানিংমেট হওয়ার দৌড়ে থাকা ওহাইওর সিনেটর জেডি ভ্যান্স এক্স মাধ্যমে লিখেছেন, ‘আজ এটি বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়। বাইডেনের প্রচারণার মূল কথাই হলো—প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এমন একজন কর্তৃত্ববাদী, ফ্যাসিবাদী, যাকে যেকোনো মূল্যে থামাতে হবে। সেই বাগাড়ম্বরই সরাসরি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের হত্যাচেষ্টার দিকে পরিচালিত করেছে।’
প্রেসিডেন্ট বাইডেন অবশ্য তাৎক্ষণিকভাবে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টায় এগিয়ে এসেছিলেন। হামলার ঘটনাটিকে অগ্রহণযোগ্য রাজনৈতিক সহিংসতা হিসাবে নিন্দা করেছিলেন। সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘আমেরিকাতে এই ধরনের সহিংসতার কোনো স্থান নেই। এটা অসুস্থ।’
বন্দুকধারীর উদ্দেশ্য এখনো জানা যায়নি। রাজ্যের ভোটার কার্ড অনুসারে, পেনসিলভানিয়ার বেথেল পার্কের ২০ বছর বয়সী সন্দেহভাজন যুবক থমাস ম্যাথিউ ক্রুকস একজন নিবন্ধিত রিপাবলিকান ছিলেন। যদিও অতীতে ১৭ বছর বয়েস তিনি একটি রাজনৈতিক অ্যাকশন কমিটিকে ১৫ ডলার অনুদান দিয়েছিলেন। বামঘেঁষা এই অ্যাকশন কমিটি আবার ডেমোক্রেটিক রাজনীতিবিদদের জন্য তহবিল সংগ্রহ করে।
ধারণা করা হচ্ছে, চলতি সপ্তাহেই উইসকনসিনের মিলওয়াকিতে রিপাবলিকান ন্যাশনাল কনভেনশনে ট্রাম্পের উপস্থিতিকে আরও শক্তিশালী করে তুলবে। গুলির ঘটনার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ট্রাম্পের পক্ষ থেকে তাঁর প্রচারণা শিবির ভোটারদের কাছে মেসেজ পাঠাতে শুরু করেছে, ‘তারা আমার পেছনে নয়, তারা আপনার পেছনে।’
ঘটনাটি রাজনৈতিক ইস্যুতে চুপ থাকা অনেক প্রথিতযশা মানুষকেও ট্রাম্পের পক্ষে কিছু বলার সুযোগ করে দিয়েছে। বিলিয়নিয়ার ইলন মাস্ক এবং বিল অ্যাকম্যানও দ্রুত ট্রাম্পকে সমর্থন করেছেন। মাস্ক তাঁর মালিকানাধীন এক্স মাধ্যমে এক পোস্টে লিখেছেন—আমি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে পুরোপুরি সমর্থন করি এবং তাঁর দ্রুত আরোগ্য আশা করি।’
ট্রাম্পের প্রচারণা শিবিরের সহ-ব্যবস্থাপক ক্রিস লাসিভিটা এক্সে লিখেছেন, ‘কয়েক বছর ধরে এবং আজও বামপন্থী কর্মী, ডেমোক্র্যাট দাতারা, এমনকি জো বাইডেনও ডোনাল্ড ট্রাম্পকে গুলি করার বিষয়ে ঘৃণ্য মন্তব্য এবং বর্ণনা দিয়েছেন। এখনই সময় তাদের জবাব দেওয়ার, সর্বোত্তম উপায় হলো ব্যালট বাক্সের মাধ্যমে।’
নির্বাচনমুখী এইসব প্রচারণা কতটা মারমুখী হয়ে ওঠে সেটাই এখন দেখার বিষয়।
আব্রাহাম অ্যাকর্ডস মূলত একটি চটকদার বিষয়। এতে বাস্তব, স্থায়ী আঞ্চলিক শান্তি চুক্তির ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য কিছুই এতে ছিল না। যেসব রাষ্ট্র এতে স্বাক্ষর করেছে তারা তা করেছে—কারণ, তারা ইসরায়েলকে ওয়াশিংটনে প্রভাব বিস্তারের পথ হিসেবে দেখে।’ তিনি আরও বলেন, ‘কিন্তু এখন আমরা দেখতে পাচ্ছি যে, ইসরায়েলের ওপর মার
৮ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বেখেয়ালি, সেটা আগা থেকেই সবার জানা। তবে দেশটির নির্বাচনের দুই সপ্তাহ আগে এসেও তিনি অসংলগ্ন, অশ্লীল, স্বৈরতান্ত্রিক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন। এ থেকে অন্তত একটি ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে, তিনি প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে একটি ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ সরকারের নেতৃত্ব দেবেন।
৯ দিন আগেএবারের আইএমইএক্স মহড়ায়ও কিছু দেশ আছে যারা আগেরবারও অংশগ্রহণ করেছিল। এসব দেশের নাম আগেই উল্লেখ করা হয়েছে। তবে এই মহড়ার একটি উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো—ইরান ক্রমবর্ধমানভাবে নিজেকে এমন দেশগুলোর কক্ষপথে নিয়ে যাচ্ছে যেগুলো যুক্তরাষ্ট্রের ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত
৯ দিন আগেএই শহরের সমর্থকেরা, এর আধ্যাত্মিক গুরুত্ব নিয়ে কথা বলেন। শহরটিতে মানুষ ও প্রকৃতির মধ্যে সংযোগ সাধন করা হবে বলেও তাঁরা উল্লেখ করেন। কিন্তু এই শহরের মূল ধারণাটি আসলে জটিল। মূলত এই শহরকে এমনভাবে গড়ে তোলা হবে যাতে এটি একটি ‘অর্থনৈতিক প্রাণকেন্দ্র’ হিসেবে দাঁড়িয়ে যেতে পারে এবং ভারতে প্রবেশে একটি দুয়ার হি
৯ দিন আগে