আমিনুল ইসলাম নাবিল
একদা স্থিতিশীল থাইল্যান্ডের রাজনৈতিক পরিস্থিতি গত কয়েক বছর ধরেই কম-বেশি অস্থির। দেশটির নেতৃত্ব নিয়ে রাজনীতিবিদ এবং সাবেক-বর্তমান সামরিক কর্মকর্তাদের মধ্যে চলে মিউজিক্যাল চেয়ারের খেলা। গণতন্ত্রের এমন নিয়ত বদলে যাওয়া রূপে জনগণও সন্তুষ্ট নয়। ওদিকে সামনেই দেশটিতে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। প্রশ্ন উঠছে, থাইল্যান্ড কী এবার সঠিক নেতৃত্বের দেখা পাবে?
সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ২০১৪ সালে ক্ষমতার দৃশ্যপটে আসেন থাইল্যান্ডের সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল প্রায়ুথ চান-ওচা। তৎকালীন থাই প্রধানমন্ত্রী ইংলাক সিনাওয়াত্রার সরকারকে উৎখাত করে তিনি সামরিক শাসন জারি করেন। এরপর ২০১৯ সালের এক বিতর্কিত নির্বাচনের মাধ্যমে তাঁর দল পালং প্রচারথ পার্টি (পিপিপি) ক্ষমতায় আসে, তিনি হন প্রধানমন্ত্রী। সমালোচকদের মতে, ২০১৯ সালের নির্বাচন ছিল ত্রুটিপূর্ণ। তবে থাই সরকারের দাবি, ভোট অবাধ ও সুষ্ঠু হয়েছে।
সম্প্রতি ব্রিটিশ সাময়িকী ইকোনমিস্ট এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ২০১৪ সালে ক্ষমতা দখল করা প্রায়ুথ চান-ওচার প্রভাব এখন আর আগের মতো নেই। ১৫ জুন তাঁর বিরুদ্ধে থাই পার্লামেন্টে অর্থনৈতিক অব্যবস্থাপনাসহ নানা অনিয়মের অভিযোগে অনাস্থা প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়। তিনি ক্ষমতা হারানোর ঝুঁকিতে রয়েছেন। তবে এ যাত্রায় যদি তিনি কোনোরকমে অনাস্থা ভোটের পরীক্ষায় উতরেও যান, সে ক্ষেত্রে তাঁর জন্য অপেক্ষা করছে সাধারণ নির্বাচনের অগ্নিপরীক্ষা। আগামী বছর অনুষ্ঠেয় দেশটির সাধারণ নির্বাচনে তাঁর পরাজয়ের শঙ্কাও সৃষ্টি হয়েছে।
নিন্দুকেরা বলছেন, ক্ষমতা দখলের সময় রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা ফেরানোর কথা বললেও প্রায়ুথ চান-ওচা নিজে এখন নোংরা রাজনীতিতে জড়িয়েছেন। তাঁর নিয়ন্ত্রিত গণতন্ত্রের ধারণা জনগণকে ক্ষুব্ধ করে তুলেছে। ২০২০ ও ২০২১ সালের দিকে ক্ষোভে রাস্তায় নেমে আসে শিক্ষার্থীরা। থাইল্যান্ডের ক্ষমতাসীন সরকার ও রাজতন্ত্রের সংস্কারের দাবিতে তারা বিক্ষোভ করে। বর্তমান থাই সরকারের বিরুদ্ধে করোনা মহামারি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতাসহ নানা অভিযোগ রয়েছে। করোনা মহামারি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার কারণে থাইল্যান্ডের পর্যটনখাত মুখ থুবড়ে পড়েছে বলেও অভিযোগ রয়েছে। অসংখ্য ছোট ব্যবসা বন্ধ হয়ে গেছে। বলা হচ্ছে, অবকাঠামো, শিক্ষা ও গ্রামীণ অর্থনীতির ওপর দেশটির সরকারের তেমন নজরই ছিল না।
দেশটির বর্তমান রাজা মহা ভাজিরালংকর্নের বিরুদ্ধেও অভিযোগের শেষ নেই। ২০১৬ সালে রাজা ভূমিবল আদুলিয়াদেজের মৃত্যুর পর দেশটির সাংবিধানিক রাজা হন তিনি। বিবিসি জানায়, বিক্ষোভকারীদের দাবির অন্যতম ছিল, রাজার ক্ষমতা কমিয়ে আনতে হবে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ২২ মে বিপুল ভোটে ব্যাংককের গভর্নর নির্বাচিত হন চাডচার্ট সিট্টিপুন্ট। তিনি ইংলাক সিনাওয়াত্রার দল ফেউ থাই পার্টির সদস্য। তিনি ইংলাক সিনাওয়াত্রার সরকারের পরিবহনমন্ত্রী ছিলেন। তাঁর এই জয় প্রায়ুথ চান-ওচার জনপ্রিয়তা হ্রাসের ইঙ্গিত দিচ্ছে। ব্যাংককের গভর্নর নির্বাচনে সেনা-সমর্থিত সরকারের ভরাডুবি হয়।
ইকোনমিস্ট বলছে, বর্তমান উপপ্রধানমন্ত্রী প্রবিত ওংসুওয়ান ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অনুপং পাওচিন্দাকে সঙ্গে নিয়েই ২০১৪ সালে থাইল্যান্ডের ক্ষমতা দখল করেছিলেন প্রায়ুথ চান-ওচা। কিন্তু বর্তমানে তাঁদের মাঝে সেই সুসম্পর্ক আর নেই। অন্তঃকোন্দলে পড়ে গুরুত্ব হারিয়েছেন প্রায়ুথ চান-ওচা। সেনাবাহিনীতেও তাঁর প্রভাব কমেছে। পিপিপির প্রভাবশালী সাবেক এক নেতা প্রায়ুথের বিরুদ্ধে কাজ করছেন। ক্ষমতাসীন জোটে অন্তঃকোন্দলের সুযোগে বিরোধীরাও চাঙা হয়েছে। ২০০৬ সালে সেনাবাহিনীর হাতে ক্ষমতাচ্যুত হওয়া থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও ইংলাক সিনাওয়াত্রার বড় ভাই থাকসিন সিনাওয়াত্রা-সমর্থিত ফিউচার ফরোয়ার্ড পার্টি ও ফেউ থাই পার্টি বেশ সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছে এখন।
এ ছাড়া দেশটিতে রাজার একচ্ছত্র ক্ষমতা নিয়েও দেশটির তরুণ প্রজন্মের মাঝে ক্ষোভ আছে। বিবিসির এক নিবন্ধে বলা হয়েছে, জন্মের পর থেকেই থাইল্যান্ডের মানুষকে শেখানো হয় রাজাকে শ্রদ্ধা করতে, ভালোবাসতে। একই সঙ্গে রাজার বিরুদ্ধে কিছু বললে কী পরিণতি হতে পারে, সেটা নিয়ে ভীতিও তৈরি করা হয়। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে এসে রাজার বিরুদ্ধেও প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছেন তরুণেরা। এসবই থাইল্যান্ডের মানুষদের স্বপ্ন দেখাচ্ছে ও পরিবর্তনের বার্তা দিচ্ছে।
আগামী নির্বাচন থাইল্যান্ডের ৭০ লাখ মানুষের জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ। বারবার পথ হারানো থাইল্যান্ড এবার সঠিক নেতৃত্বের দেখা পাবে কি না, সেটি সময়ই বলে দেবে। তবে নির্বাচনের পরই যে থাইল্যান্ডের জনগণের সুদিন ফিরবে, সেটি নিশ্চিত করে বলার সুযোগ নেই। কেননা, বারবারই দেশটিতে নির্বাচিত সরকারকে হটিয়ে সামরিক হস্তক্ষেপের নজির আছে। গণতন্ত্রের দুর্বল ভিতকে শক্তিশালী করাই তাই থাই জনগণের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।
একদা স্থিতিশীল থাইল্যান্ডের রাজনৈতিক পরিস্থিতি গত কয়েক বছর ধরেই কম-বেশি অস্থির। দেশটির নেতৃত্ব নিয়ে রাজনীতিবিদ এবং সাবেক-বর্তমান সামরিক কর্মকর্তাদের মধ্যে চলে মিউজিক্যাল চেয়ারের খেলা। গণতন্ত্রের এমন নিয়ত বদলে যাওয়া রূপে জনগণও সন্তুষ্ট নয়। ওদিকে সামনেই দেশটিতে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। প্রশ্ন উঠছে, থাইল্যান্ড কী এবার সঠিক নেতৃত্বের দেখা পাবে?
সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ২০১৪ সালে ক্ষমতার দৃশ্যপটে আসেন থাইল্যান্ডের সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল প্রায়ুথ চান-ওচা। তৎকালীন থাই প্রধানমন্ত্রী ইংলাক সিনাওয়াত্রার সরকারকে উৎখাত করে তিনি সামরিক শাসন জারি করেন। এরপর ২০১৯ সালের এক বিতর্কিত নির্বাচনের মাধ্যমে তাঁর দল পালং প্রচারথ পার্টি (পিপিপি) ক্ষমতায় আসে, তিনি হন প্রধানমন্ত্রী। সমালোচকদের মতে, ২০১৯ সালের নির্বাচন ছিল ত্রুটিপূর্ণ। তবে থাই সরকারের দাবি, ভোট অবাধ ও সুষ্ঠু হয়েছে।
সম্প্রতি ব্রিটিশ সাময়িকী ইকোনমিস্ট এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ২০১৪ সালে ক্ষমতা দখল করা প্রায়ুথ চান-ওচার প্রভাব এখন আর আগের মতো নেই। ১৫ জুন তাঁর বিরুদ্ধে থাই পার্লামেন্টে অর্থনৈতিক অব্যবস্থাপনাসহ নানা অনিয়মের অভিযোগে অনাস্থা প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়। তিনি ক্ষমতা হারানোর ঝুঁকিতে রয়েছেন। তবে এ যাত্রায় যদি তিনি কোনোরকমে অনাস্থা ভোটের পরীক্ষায় উতরেও যান, সে ক্ষেত্রে তাঁর জন্য অপেক্ষা করছে সাধারণ নির্বাচনের অগ্নিপরীক্ষা। আগামী বছর অনুষ্ঠেয় দেশটির সাধারণ নির্বাচনে তাঁর পরাজয়ের শঙ্কাও সৃষ্টি হয়েছে।
নিন্দুকেরা বলছেন, ক্ষমতা দখলের সময় রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা ফেরানোর কথা বললেও প্রায়ুথ চান-ওচা নিজে এখন নোংরা রাজনীতিতে জড়িয়েছেন। তাঁর নিয়ন্ত্রিত গণতন্ত্রের ধারণা জনগণকে ক্ষুব্ধ করে তুলেছে। ২০২০ ও ২০২১ সালের দিকে ক্ষোভে রাস্তায় নেমে আসে শিক্ষার্থীরা। থাইল্যান্ডের ক্ষমতাসীন সরকার ও রাজতন্ত্রের সংস্কারের দাবিতে তারা বিক্ষোভ করে। বর্তমান থাই সরকারের বিরুদ্ধে করোনা মহামারি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতাসহ নানা অভিযোগ রয়েছে। করোনা মহামারি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার কারণে থাইল্যান্ডের পর্যটনখাত মুখ থুবড়ে পড়েছে বলেও অভিযোগ রয়েছে। অসংখ্য ছোট ব্যবসা বন্ধ হয়ে গেছে। বলা হচ্ছে, অবকাঠামো, শিক্ষা ও গ্রামীণ অর্থনীতির ওপর দেশটির সরকারের তেমন নজরই ছিল না।
দেশটির বর্তমান রাজা মহা ভাজিরালংকর্নের বিরুদ্ধেও অভিযোগের শেষ নেই। ২০১৬ সালে রাজা ভূমিবল আদুলিয়াদেজের মৃত্যুর পর দেশটির সাংবিধানিক রাজা হন তিনি। বিবিসি জানায়, বিক্ষোভকারীদের দাবির অন্যতম ছিল, রাজার ক্ষমতা কমিয়ে আনতে হবে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ২২ মে বিপুল ভোটে ব্যাংককের গভর্নর নির্বাচিত হন চাডচার্ট সিট্টিপুন্ট। তিনি ইংলাক সিনাওয়াত্রার দল ফেউ থাই পার্টির সদস্য। তিনি ইংলাক সিনাওয়াত্রার সরকারের পরিবহনমন্ত্রী ছিলেন। তাঁর এই জয় প্রায়ুথ চান-ওচার জনপ্রিয়তা হ্রাসের ইঙ্গিত দিচ্ছে। ব্যাংককের গভর্নর নির্বাচনে সেনা-সমর্থিত সরকারের ভরাডুবি হয়।
ইকোনমিস্ট বলছে, বর্তমান উপপ্রধানমন্ত্রী প্রবিত ওংসুওয়ান ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অনুপং পাওচিন্দাকে সঙ্গে নিয়েই ২০১৪ সালে থাইল্যান্ডের ক্ষমতা দখল করেছিলেন প্রায়ুথ চান-ওচা। কিন্তু বর্তমানে তাঁদের মাঝে সেই সুসম্পর্ক আর নেই। অন্তঃকোন্দলে পড়ে গুরুত্ব হারিয়েছেন প্রায়ুথ চান-ওচা। সেনাবাহিনীতেও তাঁর প্রভাব কমেছে। পিপিপির প্রভাবশালী সাবেক এক নেতা প্রায়ুথের বিরুদ্ধে কাজ করছেন। ক্ষমতাসীন জোটে অন্তঃকোন্দলের সুযোগে বিরোধীরাও চাঙা হয়েছে। ২০০৬ সালে সেনাবাহিনীর হাতে ক্ষমতাচ্যুত হওয়া থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও ইংলাক সিনাওয়াত্রার বড় ভাই থাকসিন সিনাওয়াত্রা-সমর্থিত ফিউচার ফরোয়ার্ড পার্টি ও ফেউ থাই পার্টি বেশ সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছে এখন।
এ ছাড়া দেশটিতে রাজার একচ্ছত্র ক্ষমতা নিয়েও দেশটির তরুণ প্রজন্মের মাঝে ক্ষোভ আছে। বিবিসির এক নিবন্ধে বলা হয়েছে, জন্মের পর থেকেই থাইল্যান্ডের মানুষকে শেখানো হয় রাজাকে শ্রদ্ধা করতে, ভালোবাসতে। একই সঙ্গে রাজার বিরুদ্ধে কিছু বললে কী পরিণতি হতে পারে, সেটা নিয়ে ভীতিও তৈরি করা হয়। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে এসে রাজার বিরুদ্ধেও প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছেন তরুণেরা। এসবই থাইল্যান্ডের মানুষদের স্বপ্ন দেখাচ্ছে ও পরিবর্তনের বার্তা দিচ্ছে।
আগামী নির্বাচন থাইল্যান্ডের ৭০ লাখ মানুষের জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ। বারবার পথ হারানো থাইল্যান্ড এবার সঠিক নেতৃত্বের দেখা পাবে কি না, সেটি সময়ই বলে দেবে। তবে নির্বাচনের পরই যে থাইল্যান্ডের জনগণের সুদিন ফিরবে, সেটি নিশ্চিত করে বলার সুযোগ নেই। কেননা, বারবারই দেশটিতে নির্বাচিত সরকারকে হটিয়ে সামরিক হস্তক্ষেপের নজির আছে। গণতন্ত্রের দুর্বল ভিতকে শক্তিশালী করাই তাই থাই জনগণের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।
গত সেপ্টেম্বরে ভ্লাদিভস্টকের একটি অর্থনৈতিক ফোরামে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের বিষয়ে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল। এ বিষয়ে পরে তিনি একটি উপহাসমূলক হাসি দিয়ে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছিলেন।
৫ ঘণ্টা আগেআব্রাহাম অ্যাকর্ডস মূলত একটি চটকদার বিষয়। এতে বাস্তব, স্থায়ী আঞ্চলিক শান্তি চুক্তির ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য কিছুই এতে ছিল না। যেসব রাষ্ট্র এতে স্বাক্ষর করেছে তারা তা করেছে—কারণ, তারা ইসরায়েলকে ওয়াশিংটনে প্রভাব বিস্তারের পথ হিসেবে দেখে।’ তিনি আরও বলেন, ‘কিন্তু এখন আমরা দেখতে পাচ্ছি যে, ইসরায়েলের ওপর মার
৯ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বেখেয়ালি, সেটা আগা থেকেই সবার জানা। তবে দেশটির নির্বাচনের দুই সপ্তাহ আগে এসেও তিনি অসংলগ্ন, অশ্লীল, স্বৈরতান্ত্রিক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন। এ থেকে অন্তত একটি ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে, তিনি প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে একটি ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ সরকারের নেতৃত্ব দেবেন।
৯ দিন আগেএবারের আইএমইএক্স মহড়ায়ও কিছু দেশ আছে যারা আগেরবারও অংশগ্রহণ করেছিল। এসব দেশের নাম আগেই উল্লেখ করা হয়েছে। তবে এই মহড়ার একটি উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো—ইরান ক্রমবর্ধমানভাবে নিজেকে এমন দেশগুলোর কক্ষপথে নিয়ে যাচ্ছে যেগুলো যুক্তরাষ্ট্রের ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত
৯ দিন আগে