তরুণ চক্রবর্তী, কলকাতা
আগামী সোমবার ভারতজুড়ে পালিত হবে স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তি উৎসব। ‘আজাদি কা অমৃত মহোৎসব’। প্রতিটি ঘরে উড়বে দেশের জাতীয় পতাকা। ব্যাপক উৎসবের আয়োজন করা হয়েছে দেশজুড়ে। তবে সেই উৎসবের তাল কাটছে নির্বাচনে জিততে দান-খয়রাতের প্রতিশ্রুতি, দুর্নীতি ও রং বদলের রাজনীতির কারণে।
ভারতীয় সুপ্রিম কোর্টের উদ্বেগ নির্বাচনে জিততে রাজনৈতিক দলগুলো মানুষের দারিদ্র্যের সুযোগ নিয়ে ভোটের আগে দান-খয়রাতের প্রতিশ্রুতি প্রদান নিয়ে। পরে সেই প্রতিশ্রুতি পালন করতে গিয়ে নির্বাচিত সরকার দেশের অর্থনীতির বারোটা বাজাচ্ছে বলেও অভিযোগ। রাজ্যে রাজ্যে বাড়ছে বিজেপি বিরোধীদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ। জেলে ভরা হচ্ছে বিরোধী শিবিরের নেতা ও মন্ত্রীদের।
বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর অভিযোগ, স্বশাসিত গোয়েন্দা সংস্থাগুলো শাসক দলের শাখা সংগঠনের মতো কাজ করছে। সেই সঙ্গে স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তির প্রস্তুতির মধ্যে নেতাদের দল ও জোট বদল নিয়েও ব্যাপক চর্চা শুরু হয়েছে। নীতি-আদর্শের বদলে ক্ষমতাই এখন ভারতীয় রাজনীতির শেষ কথা।
সোমবার ভারতের স্বাধীনতা দিবসে দিল্লির লাল কেল্লা থেকে জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে গোটা দেশকে নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয়েছে। তবে সাধারণ মানুষ কৌতূহল ভরে তাকিয়ে আছেন আগামী বুধবারের দিকে। সেদিনই নির্বাচনে জিততে রাজনৈতিক দলগুলোর লোভনীয় প্রতিশ্রুতি বা দান-খয়রাত নিয়ে করা মামলার শুনানি রয়েছে সুপ্রিম কোর্টে।
প্রধান বিচারপতি এন ভি রামানার ডিভিশন বেঞ্চ এরই মধ্যে দেশের অর্থনীতির কথা চিন্তা করে বিষয়টি গুরুতর বলে উল্লেখ করেছেন। পাশাপাশি তিনি দরিদ্র দেশে জনকল্যাণমূলক কর্মসূচির গুরুত্বও স্বীকার করেন। ভারতের সলিসিটার জেনারেল তুষার মেহতা সর্বোচ্চ আদালতকেই জনস্বার্থে এ বিষয়ে পথ দেখানোর আরজি জানিয়েছেন। নির্বাচনের সময় ভোট কবজা করতে সাইকেল, ল্যাপটপ, ট্যাব কিংবা নগদ টাকার প্রলোভন এবং ক্ষমতায় এসে সেই প্রতিশ্রুতি পালন করতে গিয়ে দেউলিয়া সরকারি কোষাগার, কতটা উচিত সেটাই বিচার্য।
নির্বাচন জিততে দান-খয়রাত বন্ধে জনস্বার্থ মামলা করে অশ্বিনী উপাধ্যায় দাবি তুলেছেন, অবিলম্বে বন্ধ হোক এই প্রলোভন। সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও রাজনৈতিক দলগুলোর টোপ ফেলা রাজনীতির বিরোধিতা করেছেন।
২০২৪ সালে অনুষ্ঠিত হবে ভারতের লোকসভা নির্বাচন। তার আগে বেশ সক্রিয় ভারতের বিভিন্ন তদন্তকারী সংস্থা। বিজেপি শাসিত নয়—এমন রাজ্যগুলোর মন্ত্রীদেরও ছাড় মিলছে না। দুর্নীতির অভিযোগে বিরোধী শিবিরের নেতা-মন্ত্রীরা গ্রেপ্তার করা হলেও শাসক দলের কেউ গ্রেপ্তার হচ্ছেন না। তাই কংগ্রেসসহ বিরোধীদের অভিযোগ, প্রশাসনকে দলদাসে পরিণত করেছে বিজেপি।
পশ্চিমবঙ্গের দুই হেভিওয়েট তৃণমূল নেতা এখন বন্দী। প্রথমজন, সাবেক শিল্পমন্ত্রী ও তৃণমূলের সাবেক মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায়। তাঁর এক ঘনিষ্ঠ সহযোগীর কাছ থেকে মিলেছে লাখ লাখ টাকা, স্বর্ণালংকার ও জমিজমার দলিল-দস্তাবেজ।। দ্বিতীয়জন অনুব্রত মণ্ডল, তাঁর বিরুদ্ধে রয়েছে গরু ও কয়লা পাচারের অভিযোগ। তবে তৃণমূলের অভিযোগ, তাদের দলের নেতাদের ধরা হলেও বিজেপি নেতারা পার পেয়ে যাচ্ছেন। এতে গণতন্ত্র কলঙ্কিত হচ্ছে বলেও অভিযোগ উঠছে।
সব মিলিয়ে বিরোধীদের সিবিআই-ইডির ভয় দেখানোর অভিযোগ এবারের স্বাধীনতা দিবস পালনের আগে ভারতীয় রাজনীতিতে বড় ইস্যু হয়ে উঠেছে। এরই মধ্যে বিহারের নতুন উপমুখ্যমন্ত্রী তেজস্বী যাদব ইডি-সিবিআইকে পাটনায় দাওয়াত দিয়েছেন। বলেছেন, তিনি কাউকে ভয় পান না। বিজেপি অবশ্য বিহারে বড় ধাক্কা খেয়েছে। দলটির সঙ্গ ত্যাগ করে জেডিইউ নেতা নিতীশ কুমার আরজেডির সঙ্গে জোট করে গঠন করেছে নতুন সরকার।
মহারাষ্ট্রের উল্টো চিত্র বিহারে। তবে দল বা জোট বদলের ক্ষেত্রে নীতি বা আদর্শের কোনো গুরুত্ব যে নেই, তা প্রমাণ করে দিয়েছেন নিতীশ এবং তেজস্বী। ২০১৫ সালে তাঁরা জোটবদ্ধ হলেও ২০১৭ সালে সেই জোট ভেঙে যায়। তেজস্বী এবং তাঁর দলের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তুলে বিজেপির সঙ্গে জোট করে বিহার শাসন করছিলেন নিতীশ। এখন সেই তেজস্বীই আবার নিতীশের ভরসা। বিজেপি আবারও সাম্প্রদায়িক দল বলে পরিগণিত হচ্ছে জেডিইউয়ের কাছে।
ভারতীয় গণমাধ্যমের অনুমান, ২০২৪ সালের ১৫ আগস্ট লাল কেল্লায় প্রধানমন্ত্রী হিসেবে জাতীয় পতাকা তোলার স্বপ্ন দেখছেন নিতীশ। তিনি অবশ্য বলেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী পদের দাবিদার নই। কিন্তু তিনি (নরেন্দ্র মোদী) কি জিতবেন?’ বিজেপির পাল্টা মত, ‘মোদীই জিতবেন। বিরোধীরা দিবাস্বপ্ন দেখছেন।’
স্বাধীনতা দিবসের প্রাক্কালে দেশজুড়ে শুরু হয়েছে নিরাপত্তা বাহিনীর ব্যাপক নজরদারি। জম্মু ও কাশ্মীর এবং উত্তর-পূর্ব ভারতে সন্ত্রাসবাদীরা এবারও চোখ রাঙানি শুরু করে দিয়েছে। এরই মধ্য দেশপ্রেমের আবেগকে কাজে লাগিয়ে রাজনৈতিক ফায়দা তোলার প্রক্রিয়া জারি রয়েছে বলে অভিযোগ।
আগামী সোমবার ভারতজুড়ে পালিত হবে স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তি উৎসব। ‘আজাদি কা অমৃত মহোৎসব’। প্রতিটি ঘরে উড়বে দেশের জাতীয় পতাকা। ব্যাপক উৎসবের আয়োজন করা হয়েছে দেশজুড়ে। তবে সেই উৎসবের তাল কাটছে নির্বাচনে জিততে দান-খয়রাতের প্রতিশ্রুতি, দুর্নীতি ও রং বদলের রাজনীতির কারণে।
ভারতীয় সুপ্রিম কোর্টের উদ্বেগ নির্বাচনে জিততে রাজনৈতিক দলগুলো মানুষের দারিদ্র্যের সুযোগ নিয়ে ভোটের আগে দান-খয়রাতের প্রতিশ্রুতি প্রদান নিয়ে। পরে সেই প্রতিশ্রুতি পালন করতে গিয়ে নির্বাচিত সরকার দেশের অর্থনীতির বারোটা বাজাচ্ছে বলেও অভিযোগ। রাজ্যে রাজ্যে বাড়ছে বিজেপি বিরোধীদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ। জেলে ভরা হচ্ছে বিরোধী শিবিরের নেতা ও মন্ত্রীদের।
বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর অভিযোগ, স্বশাসিত গোয়েন্দা সংস্থাগুলো শাসক দলের শাখা সংগঠনের মতো কাজ করছে। সেই সঙ্গে স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তির প্রস্তুতির মধ্যে নেতাদের দল ও জোট বদল নিয়েও ব্যাপক চর্চা শুরু হয়েছে। নীতি-আদর্শের বদলে ক্ষমতাই এখন ভারতীয় রাজনীতির শেষ কথা।
সোমবার ভারতের স্বাধীনতা দিবসে দিল্লির লাল কেল্লা থেকে জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে গোটা দেশকে নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয়েছে। তবে সাধারণ মানুষ কৌতূহল ভরে তাকিয়ে আছেন আগামী বুধবারের দিকে। সেদিনই নির্বাচনে জিততে রাজনৈতিক দলগুলোর লোভনীয় প্রতিশ্রুতি বা দান-খয়রাত নিয়ে করা মামলার শুনানি রয়েছে সুপ্রিম কোর্টে।
প্রধান বিচারপতি এন ভি রামানার ডিভিশন বেঞ্চ এরই মধ্যে দেশের অর্থনীতির কথা চিন্তা করে বিষয়টি গুরুতর বলে উল্লেখ করেছেন। পাশাপাশি তিনি দরিদ্র দেশে জনকল্যাণমূলক কর্মসূচির গুরুত্বও স্বীকার করেন। ভারতের সলিসিটার জেনারেল তুষার মেহতা সর্বোচ্চ আদালতকেই জনস্বার্থে এ বিষয়ে পথ দেখানোর আরজি জানিয়েছেন। নির্বাচনের সময় ভোট কবজা করতে সাইকেল, ল্যাপটপ, ট্যাব কিংবা নগদ টাকার প্রলোভন এবং ক্ষমতায় এসে সেই প্রতিশ্রুতি পালন করতে গিয়ে দেউলিয়া সরকারি কোষাগার, কতটা উচিত সেটাই বিচার্য।
নির্বাচন জিততে দান-খয়রাত বন্ধে জনস্বার্থ মামলা করে অশ্বিনী উপাধ্যায় দাবি তুলেছেন, অবিলম্বে বন্ধ হোক এই প্রলোভন। সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও রাজনৈতিক দলগুলোর টোপ ফেলা রাজনীতির বিরোধিতা করেছেন।
২০২৪ সালে অনুষ্ঠিত হবে ভারতের লোকসভা নির্বাচন। তার আগে বেশ সক্রিয় ভারতের বিভিন্ন তদন্তকারী সংস্থা। বিজেপি শাসিত নয়—এমন রাজ্যগুলোর মন্ত্রীদেরও ছাড় মিলছে না। দুর্নীতির অভিযোগে বিরোধী শিবিরের নেতা-মন্ত্রীরা গ্রেপ্তার করা হলেও শাসক দলের কেউ গ্রেপ্তার হচ্ছেন না। তাই কংগ্রেসসহ বিরোধীদের অভিযোগ, প্রশাসনকে দলদাসে পরিণত করেছে বিজেপি।
পশ্চিমবঙ্গের দুই হেভিওয়েট তৃণমূল নেতা এখন বন্দী। প্রথমজন, সাবেক শিল্পমন্ত্রী ও তৃণমূলের সাবেক মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায়। তাঁর এক ঘনিষ্ঠ সহযোগীর কাছ থেকে মিলেছে লাখ লাখ টাকা, স্বর্ণালংকার ও জমিজমার দলিল-দস্তাবেজ।। দ্বিতীয়জন অনুব্রত মণ্ডল, তাঁর বিরুদ্ধে রয়েছে গরু ও কয়লা পাচারের অভিযোগ। তবে তৃণমূলের অভিযোগ, তাদের দলের নেতাদের ধরা হলেও বিজেপি নেতারা পার পেয়ে যাচ্ছেন। এতে গণতন্ত্র কলঙ্কিত হচ্ছে বলেও অভিযোগ উঠছে।
সব মিলিয়ে বিরোধীদের সিবিআই-ইডির ভয় দেখানোর অভিযোগ এবারের স্বাধীনতা দিবস পালনের আগে ভারতীয় রাজনীতিতে বড় ইস্যু হয়ে উঠেছে। এরই মধ্যে বিহারের নতুন উপমুখ্যমন্ত্রী তেজস্বী যাদব ইডি-সিবিআইকে পাটনায় দাওয়াত দিয়েছেন। বলেছেন, তিনি কাউকে ভয় পান না। বিজেপি অবশ্য বিহারে বড় ধাক্কা খেয়েছে। দলটির সঙ্গ ত্যাগ করে জেডিইউ নেতা নিতীশ কুমার আরজেডির সঙ্গে জোট করে গঠন করেছে নতুন সরকার।
মহারাষ্ট্রের উল্টো চিত্র বিহারে। তবে দল বা জোট বদলের ক্ষেত্রে নীতি বা আদর্শের কোনো গুরুত্ব যে নেই, তা প্রমাণ করে দিয়েছেন নিতীশ এবং তেজস্বী। ২০১৫ সালে তাঁরা জোটবদ্ধ হলেও ২০১৭ সালে সেই জোট ভেঙে যায়। তেজস্বী এবং তাঁর দলের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তুলে বিজেপির সঙ্গে জোট করে বিহার শাসন করছিলেন নিতীশ। এখন সেই তেজস্বীই আবার নিতীশের ভরসা। বিজেপি আবারও সাম্প্রদায়িক দল বলে পরিগণিত হচ্ছে জেডিইউয়ের কাছে।
ভারতীয় গণমাধ্যমের অনুমান, ২০২৪ সালের ১৫ আগস্ট লাল কেল্লায় প্রধানমন্ত্রী হিসেবে জাতীয় পতাকা তোলার স্বপ্ন দেখছেন নিতীশ। তিনি অবশ্য বলেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী পদের দাবিদার নই। কিন্তু তিনি (নরেন্দ্র মোদী) কি জিতবেন?’ বিজেপির পাল্টা মত, ‘মোদীই জিতবেন। বিরোধীরা দিবাস্বপ্ন দেখছেন।’
স্বাধীনতা দিবসের প্রাক্কালে দেশজুড়ে শুরু হয়েছে নিরাপত্তা বাহিনীর ব্যাপক নজরদারি। জম্মু ও কাশ্মীর এবং উত্তর-পূর্ব ভারতে সন্ত্রাসবাদীরা এবারও চোখ রাঙানি শুরু করে দিয়েছে। এরই মধ্য দেশপ্রেমের আবেগকে কাজে লাগিয়ে রাজনৈতিক ফায়দা তোলার প্রক্রিয়া জারি রয়েছে বলে অভিযোগ।
গত সেপ্টেম্বরে ভ্লাদিভস্টকের একটি অর্থনৈতিক ফোরামে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের বিষয়ে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল। এ বিষয়ে পরে তিনি একটি উপহাসমূলক হাসি দিয়ে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছিলেন।
৯ ঘণ্টা আগেআব্রাহাম অ্যাকর্ডস মূলত একটি চটকদার বিষয়। এতে বাস্তব, স্থায়ী আঞ্চলিক শান্তি চুক্তির ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য কিছুই এতে ছিল না। যেসব রাষ্ট্র এতে স্বাক্ষর করেছে তারা তা করেছে—কারণ, তারা ইসরায়েলকে ওয়াশিংটনে প্রভাব বিস্তারের পথ হিসেবে দেখে।’ তিনি আরও বলেন, ‘কিন্তু এখন আমরা দেখতে পাচ্ছি যে, ইসরায়েলের ওপর মার
৯ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বেখেয়ালি, সেটা আগা থেকেই সবার জানা। তবে দেশটির নির্বাচনের দুই সপ্তাহ আগে এসেও তিনি অসংলগ্ন, অশ্লীল, স্বৈরতান্ত্রিক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন। এ থেকে অন্তত একটি ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে, তিনি প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে একটি ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ সরকারের নেতৃত্ব দেবেন।
৯ দিন আগেএবারের আইএমইএক্স মহড়ায়ও কিছু দেশ আছে যারা আগেরবারও অংশগ্রহণ করেছিল। এসব দেশের নাম আগেই উল্লেখ করা হয়েছে। তবে এই মহড়ার একটি উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো—ইরান ক্রমবর্ধমানভাবে নিজেকে এমন দেশগুলোর কক্ষপথে নিয়ে যাচ্ছে যেগুলো যুক্তরাষ্ট্রের ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত
১০ দিন আগে