আব্দুর রহমান
ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মাত্র ৪৫তম দিনে পদত্যাগ করলেন লিজ ট্রাস। সম্প্রতি তাঁর নিজ দলের ভেতরেই অনাস্থার মুখোমুখি হন তিনি। বিগত ৪০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে মূল্যস্ফীতি, জ্বালানি সংকটসহ অর্থনীতির সংকট মোকাবিলায় যেসব প্রতিশ্রুতি ট্রাস দিয়েছিলেন সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ নিতে এবং তা বাস্তবায়ন করতে ব্যর্থ হয়েছেন। ফলে, দলে এবং দলের বাইরেও তাঁর নেতৃত্ব প্রশ্নের মুখে পড়েছে। বলতে গেলে অর্থনীতির চাপেই যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে স্বল্পস্থায়ী প্রধানমন্ত্রীর তকমা হজম করলেন ট্রাস।
এমনকি প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে যতো সময় লেগেছে তার চেয়েও কম সময়ের মধ্যে পদত্যাগ করতে হলো ট্রাসকে। গত ৫ সেপ্টেম্বর দলীয় প্রধান ও প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন প্রক্রিয়া শেষ করে কনজারভেটিভ পার্টি। পুরো প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে সময় লাগে ৬০ দিন!
মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএন নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ব্রিটিশ পার্লামেন্টে ট্রাসের পদত্যাগ চেয়ে বিরোধীরা এমনকি তাঁর দলের আইনপ্রণেতারাও শোরগোল তোলেন। এর পরপরই তাঁর মন্ত্রিসভার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুয়েলা ব্রাভারম্যান পদত্যাগ করেন। তাঁর আগে ব্যর্থতার দায় নিয়ে পদচ্যুত হন অর্থমন্ত্রী কোয়াসি কোয়ার্টেং। নতুন অর্থমন্ত্রী হয়েই লিজ ট্রাসের পদক্ষেপের সমালোচনা করেন জেরেমি হান্ট। বদলে দেন ট্রাসের নেওয়া অর্থনৈতিক উদ্যোগ। জেরেমি হান্ট এবং ট্রাসের দ্বৈরথ নিয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জেরেমি হান্ট এবং লিজ ট্রাসের মধ্যে একটি অদৃশ্য দ্বন্দ্ব চলছে। যেকোনো সময় তা প্রকাশ্যে আসতে পারে। অবশেষে সেটিই প্রকাশ্য হলো।
লিজ ট্রাস বড় ধাক্কা খান ক্রমবর্ধমান মূল্যস্ফীতি ও বন্ড বাজারের বিপর্যয়ের কারণে। এ ছাড়া, নতুন কর আইন নিয়েও চাপে পড়েন তিনি। শেষ পর্যন্ত উদ্যোগ থেকে মুখ ফিরিয়েই নিতে হয়। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি মাসের শুরুতে লিজ ট্রাস জানিয়েছিলেন যে—তাঁর একমাত্র লক্ষ্য ইংল্যান্ডের অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি। তবে গতকালই (১৯ অক্টোবর) দেশটি বিগত ৪০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ মূল্যস্ফীতির মুখোমুখি হয়। ব্যর্থতার দায় মাথায় নিয়ে তাঁকে সরেই যেতে হলো।
বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় বুধবার (১৯ অক্টোবর) পার্লামেন্টে বিরোধী দলের ডাকে শেল কোম্পানির গ্যাস রিফিল পদ্ধতির বিরোধিতা করে আনা ‘ফ্র্যাকিং ভোট’ নিয়ে কনজারভেটিভ পার্টির আইনপ্রণেতারা দ্বিধাবিভক্ত হয়ে পড়েন। তাঁরা ট্রাসের প্রস্তাবে ভোট দেবেন না—এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। কেবল তাই নয়, দলটির একাধিক এমপি অভিযোগ করেছেন, ট্রাসের সহযোগীরা পক্ষে ভোট দিতে ভয়ভীতি প্রদর্শন করছে। এসব ঘটনা স্পষ্টতই লিজ ট্রাসের বিরুদ্ধে দলীয় আইনপ্রণেতাদের অনাস্থার বহিঃপ্রকাশ।
ভয়ভীতি প্রদর্শনের ফলাফলও মিলেছে। তবে সেটি অবশ্যই ট্রাসের প্রতিকূলে। সিএনএনের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, কনজারভেটিভ পার্টির অন্তত দুই জন এমপি এরই মধ্যে লিজ ট্রাসের বিরুদ্ধে অনাস্থা ভোট আনার জন্য আবেদন করেছেন। ধারণা করা হচ্ছে, দলটির আরও অনেক আইনপ্রণেতাই একই কাজ করেছেন গোপনে। ফলে পদত্যাগ না করলে ট্রাসকে হয়তো অনাস্থা ভোটের মুখোমুখি হতেই হতো। যদিও সেটি বেশ কঠিনই হতো। কারণ ১ হাজার ৯২২ সদস্য বিশিষ্ট কনজারভেটিভ পার্টির কমিটির অনুমতি লাগতো। ট্রাস অবশ্য পরিস্থিতি আঁচ করতে পেরে আস্থা ভোটের মুখোমুখি হওয়ার চেয়ে পদত্যাগই শ্রেয় মনে করেছেন।
এই কয়দিনে ট্রাস নিজের জনপ্রিয়তাই শুধু হারাননি; সিএনএন বলছে, সাম্প্রতিক জনমত জরিপে বিপুলভাবে এগিয়ে আছে বিরোধী দল লেবার পার্টি। দলটির নেতা কিয়ের স্টারমার বৃহস্পতিবার (২০ অক্টোবর) আবারও আগাম জাতীয় নির্বাচনের আহ্বান জানিয়েছেন। টুইটার হ্যান্ডলে তিনি বলেছেন, ‘ব্রিটেন টোরি দলের বিশৃঙ্খল শাসন সহ্য করতে পারছে না। আমরা লেবার পার্টি সরকার গঠন করলে অর্থনীতিকে এগিয়ে নিতে প্রয়োজনীয় স্থিতিশীলতা এবং গতিশীল নেতৃত্ব প্রদান করব।’
অবশ্য সংসদে প্রয়োজনীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকায় আগাম নির্বাচন ডাকার প্রয়োজন নেই টোরিদের। যদিও বিরোধী চাপ, অর্থনীতির বিশৃঙ্খল অবস্থা, দলীয় এবং সরকার চালনায় ট্রাসের নেতৃত্বের ব্যর্থতার কারণে হয়তো ২০১৯ সালে ক্ষমতায় আসার পর তিন বছরের মধ্যে তৃতীয় প্রধানমন্ত্রী বেছে নিতে বাধ্য হবে টোরিরা। তৃতীয় প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে সবচেয়ে এগিয়ে থাকবেন বর্তমান অর্থমন্ত্রী জেরেমি হান্ট।
৫৫ বছর বয়সী সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী জেরেমি হান্ট এর আগে টোরি পার্টির দলীয় নেতা নির্বাচনের সময় ২০১৯ সালে বরিস জনসনের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন। বিশ্লেষকদের ধারণা, জেরেমি হান্ট বরিস জনসনের চেয়ে আরও সচেতন এবং কম বিতর্কিতভাবে শাসনক্ষমতা চালিয়ে নিতে সক্ষম। সর্বশেষ অর্থমন্ত্রী হিসেবে হান্ট ট্রাসের উচ্চাভিলাষী পরিকল্পনায় বাঁধ সেধে নিজস্ব পরিকল্পনা পেশ করে এরই মধ্যে নিজের দৃঢ় অবস্থান জানান দিয়েছেন। বিগত দুই বছরে বিশেষ করে করোনা মহামারির সময়ে জেরেমি হান্ট স্বাস্থ্যমন্ত্রী হিসেবে পরিস্থিতি ভালোভাবেই সামলেছেন। এমনকি এ বছরের শুরুতে তিনি বলেছিলেন, ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার ইচ্ছা তাঁর এখনো ফুরিয়ে যায়নি। লিজ ট্রাসের পদত্যাগ জেরেমি হান্টের সামনে নিশ্চয়ই সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দিয়েছে।
ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মাত্র ৪৫তম দিনে পদত্যাগ করলেন লিজ ট্রাস। সম্প্রতি তাঁর নিজ দলের ভেতরেই অনাস্থার মুখোমুখি হন তিনি। বিগত ৪০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে মূল্যস্ফীতি, জ্বালানি সংকটসহ অর্থনীতির সংকট মোকাবিলায় যেসব প্রতিশ্রুতি ট্রাস দিয়েছিলেন সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ নিতে এবং তা বাস্তবায়ন করতে ব্যর্থ হয়েছেন। ফলে, দলে এবং দলের বাইরেও তাঁর নেতৃত্ব প্রশ্নের মুখে পড়েছে। বলতে গেলে অর্থনীতির চাপেই যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে স্বল্পস্থায়ী প্রধানমন্ত্রীর তকমা হজম করলেন ট্রাস।
এমনকি প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে যতো সময় লেগেছে তার চেয়েও কম সময়ের মধ্যে পদত্যাগ করতে হলো ট্রাসকে। গত ৫ সেপ্টেম্বর দলীয় প্রধান ও প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন প্রক্রিয়া শেষ করে কনজারভেটিভ পার্টি। পুরো প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে সময় লাগে ৬০ দিন!
মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএন নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ব্রিটিশ পার্লামেন্টে ট্রাসের পদত্যাগ চেয়ে বিরোধীরা এমনকি তাঁর দলের আইনপ্রণেতারাও শোরগোল তোলেন। এর পরপরই তাঁর মন্ত্রিসভার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুয়েলা ব্রাভারম্যান পদত্যাগ করেন। তাঁর আগে ব্যর্থতার দায় নিয়ে পদচ্যুত হন অর্থমন্ত্রী কোয়াসি কোয়ার্টেং। নতুন অর্থমন্ত্রী হয়েই লিজ ট্রাসের পদক্ষেপের সমালোচনা করেন জেরেমি হান্ট। বদলে দেন ট্রাসের নেওয়া অর্থনৈতিক উদ্যোগ। জেরেমি হান্ট এবং ট্রাসের দ্বৈরথ নিয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জেরেমি হান্ট এবং লিজ ট্রাসের মধ্যে একটি অদৃশ্য দ্বন্দ্ব চলছে। যেকোনো সময় তা প্রকাশ্যে আসতে পারে। অবশেষে সেটিই প্রকাশ্য হলো।
লিজ ট্রাস বড় ধাক্কা খান ক্রমবর্ধমান মূল্যস্ফীতি ও বন্ড বাজারের বিপর্যয়ের কারণে। এ ছাড়া, নতুন কর আইন নিয়েও চাপে পড়েন তিনি। শেষ পর্যন্ত উদ্যোগ থেকে মুখ ফিরিয়েই নিতে হয়। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি মাসের শুরুতে লিজ ট্রাস জানিয়েছিলেন যে—তাঁর একমাত্র লক্ষ্য ইংল্যান্ডের অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি। তবে গতকালই (১৯ অক্টোবর) দেশটি বিগত ৪০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ মূল্যস্ফীতির মুখোমুখি হয়। ব্যর্থতার দায় মাথায় নিয়ে তাঁকে সরেই যেতে হলো।
বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় বুধবার (১৯ অক্টোবর) পার্লামেন্টে বিরোধী দলের ডাকে শেল কোম্পানির গ্যাস রিফিল পদ্ধতির বিরোধিতা করে আনা ‘ফ্র্যাকিং ভোট’ নিয়ে কনজারভেটিভ পার্টির আইনপ্রণেতারা দ্বিধাবিভক্ত হয়ে পড়েন। তাঁরা ট্রাসের প্রস্তাবে ভোট দেবেন না—এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। কেবল তাই নয়, দলটির একাধিক এমপি অভিযোগ করেছেন, ট্রাসের সহযোগীরা পক্ষে ভোট দিতে ভয়ভীতি প্রদর্শন করছে। এসব ঘটনা স্পষ্টতই লিজ ট্রাসের বিরুদ্ধে দলীয় আইনপ্রণেতাদের অনাস্থার বহিঃপ্রকাশ।
ভয়ভীতি প্রদর্শনের ফলাফলও মিলেছে। তবে সেটি অবশ্যই ট্রাসের প্রতিকূলে। সিএনএনের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, কনজারভেটিভ পার্টির অন্তত দুই জন এমপি এরই মধ্যে লিজ ট্রাসের বিরুদ্ধে অনাস্থা ভোট আনার জন্য আবেদন করেছেন। ধারণা করা হচ্ছে, দলটির আরও অনেক আইনপ্রণেতাই একই কাজ করেছেন গোপনে। ফলে পদত্যাগ না করলে ট্রাসকে হয়তো অনাস্থা ভোটের মুখোমুখি হতেই হতো। যদিও সেটি বেশ কঠিনই হতো। কারণ ১ হাজার ৯২২ সদস্য বিশিষ্ট কনজারভেটিভ পার্টির কমিটির অনুমতি লাগতো। ট্রাস অবশ্য পরিস্থিতি আঁচ করতে পেরে আস্থা ভোটের মুখোমুখি হওয়ার চেয়ে পদত্যাগই শ্রেয় মনে করেছেন।
এই কয়দিনে ট্রাস নিজের জনপ্রিয়তাই শুধু হারাননি; সিএনএন বলছে, সাম্প্রতিক জনমত জরিপে বিপুলভাবে এগিয়ে আছে বিরোধী দল লেবার পার্টি। দলটির নেতা কিয়ের স্টারমার বৃহস্পতিবার (২০ অক্টোবর) আবারও আগাম জাতীয় নির্বাচনের আহ্বান জানিয়েছেন। টুইটার হ্যান্ডলে তিনি বলেছেন, ‘ব্রিটেন টোরি দলের বিশৃঙ্খল শাসন সহ্য করতে পারছে না। আমরা লেবার পার্টি সরকার গঠন করলে অর্থনীতিকে এগিয়ে নিতে প্রয়োজনীয় স্থিতিশীলতা এবং গতিশীল নেতৃত্ব প্রদান করব।’
অবশ্য সংসদে প্রয়োজনীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকায় আগাম নির্বাচন ডাকার প্রয়োজন নেই টোরিদের। যদিও বিরোধী চাপ, অর্থনীতির বিশৃঙ্খল অবস্থা, দলীয় এবং সরকার চালনায় ট্রাসের নেতৃত্বের ব্যর্থতার কারণে হয়তো ২০১৯ সালে ক্ষমতায় আসার পর তিন বছরের মধ্যে তৃতীয় প্রধানমন্ত্রী বেছে নিতে বাধ্য হবে টোরিরা। তৃতীয় প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে সবচেয়ে এগিয়ে থাকবেন বর্তমান অর্থমন্ত্রী জেরেমি হান্ট।
৫৫ বছর বয়সী সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী জেরেমি হান্ট এর আগে টোরি পার্টির দলীয় নেতা নির্বাচনের সময় ২০১৯ সালে বরিস জনসনের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন। বিশ্লেষকদের ধারণা, জেরেমি হান্ট বরিস জনসনের চেয়ে আরও সচেতন এবং কম বিতর্কিতভাবে শাসনক্ষমতা চালিয়ে নিতে সক্ষম। সর্বশেষ অর্থমন্ত্রী হিসেবে হান্ট ট্রাসের উচ্চাভিলাষী পরিকল্পনায় বাঁধ সেধে নিজস্ব পরিকল্পনা পেশ করে এরই মধ্যে নিজের দৃঢ় অবস্থান জানান দিয়েছেন। বিগত দুই বছরে বিশেষ করে করোনা মহামারির সময়ে জেরেমি হান্ট স্বাস্থ্যমন্ত্রী হিসেবে পরিস্থিতি ভালোভাবেই সামলেছেন। এমনকি এ বছরের শুরুতে তিনি বলেছিলেন, ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার ইচ্ছা তাঁর এখনো ফুরিয়ে যায়নি। লিজ ট্রাসের পদত্যাগ জেরেমি হান্টের সামনে নিশ্চয়ই সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দিয়েছে।
গত সেপ্টেম্বরে ভ্লাদিভস্টকের একটি অর্থনৈতিক ফোরামে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের বিষয়ে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল। এ বিষয়ে পরে তিনি একটি উপহাসমূলক হাসি দিয়ে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছিলেন।
১৩ ঘণ্টা আগেআব্রাহাম অ্যাকর্ডস মূলত একটি চটকদার বিষয়। এতে বাস্তব, স্থায়ী আঞ্চলিক শান্তি চুক্তির ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য কিছুই এতে ছিল না। যেসব রাষ্ট্র এতে স্বাক্ষর করেছে তারা তা করেছে—কারণ, তারা ইসরায়েলকে ওয়াশিংটনে প্রভাব বিস্তারের পথ হিসেবে দেখে।’ তিনি আরও বলেন, ‘কিন্তু এখন আমরা দেখতে পাচ্ছি যে, ইসরায়েলের ওপর মার
৯ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বেখেয়ালি, সেটা আগা থেকেই সবার জানা। তবে দেশটির নির্বাচনের দুই সপ্তাহ আগে এসেও তিনি অসংলগ্ন, অশ্লীল, স্বৈরতান্ত্রিক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন। এ থেকে অন্তত একটি ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে, তিনি প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে একটি ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ সরকারের নেতৃত্ব দেবেন।
৯ দিন আগেএবারের আইএমইএক্স মহড়ায়ও কিছু দেশ আছে যারা আগেরবারও অংশগ্রহণ করেছিল। এসব দেশের নাম আগেই উল্লেখ করা হয়েছে। তবে এই মহড়ার একটি উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো—ইরান ক্রমবর্ধমানভাবে নিজেকে এমন দেশগুলোর কক্ষপথে নিয়ে যাচ্ছে যেগুলো যুক্তরাষ্ট্রের ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত
১০ দিন আগে