ইমন শাহ্
একটা বাঁশের খাঁচা হাতে নিয়ে বসে আছে মাহি। পাখি খুব ভালোবাসে সে। পাখি পোষা তার বহুদিনের শখ। তাই গতকাল বাবা খাঁচাটি এনে দিয়েছেন তাকে। এখন খাঁচা হাতে নিয়ে বদু ভাইয়ের অপেক্ষায় বসে আছে। পাখি ধরে আনতে জঙ্গলে গেছে বদু ভাই। এই কাজে বদু ভাই খুবই পটু। ওস্তাদ টাইপের লোক বললেও ভুল হবে না। পাখি ধরা যেন তার নেশা হয়ে গেছে। প্রতিদিন চার-পাঁচটা পাখি ধরা তার কাছে কোনো ব্যাপারই না। পাখির মাংসের কারি দিয়ে ভাত খাওয়া তার অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। বদু ভাই মাহির বড় ফুফুর ছেলে। চার বছর ধরে মাহিদের বাড়িতেই থাকে সে। রসুলগঞ্জ হাইস্কুলে নবম শ্রেণিতে পড়ে। আর মাহি ষষ্ঠ শ্রেণিতে। মাহি প্রতিদিনই স্কুলে যায়। কিন্তু বদু ভাই মাসে চার-পাঁচ দিনের বেশি যায় না। আবার কোনো মাসে তো একেবারেই যায় না। সারা দিন জঙ্গলে ঘুরে বেড়ানোই তার কাজ। আজ মাহিকে একটা ময়না পাখি এনে দেবে বলে জঙ্গলে গেছে সে। অনেকক্ষণ হয়ে গেছে, কিন্তু এখনো ফেরার নামই নেই। অপেক্ষা করতে একটুও ভালো লাগছে না মাহির। ইশ! কখন যে আসবে? ভাবতে না ভাবতেই হঠাৎ কালো রঙের একটা ময়না হাতে নিয়ে বদু ভাই হাজির। এই নে তোর পাখি বলে ময়না পাখিটি তুলে দেয় মাহির হাতে। এইবার খুশিতো? হুম অনেক খুশি। ধন্যবাদ বদু ভাই। ঠিকাছে আমি গেলাম। আমাকে আরও পাখি ধরতে হবে। এই কথা বলে হন হন করে চলে গেল বদু ভাই।
বহুদিনের কাঙ্ক্ষিত পাখিটি হাতে পেয়ে আজ উৎফুল্ল মাহি। পরম আদরে পাখিটিকে খাঁচায় রেখে তার জন্য খাবার আনতে গেল। মরিচের গুঁড়ো মিশ্রিত ভাত। পাকা কলা। খাবারগুলো পাখির সামনে রেখে বলে খা বাপু। পেট পুরে খা। কিন্তু পাখিতো খেতে চায় না। খায় না। কী ব্যাপার তুমি খাচ্ছো না যে? আমার সাধের ময়না পাখি। খাও লক্ষ্মীটি। খাও। না খেলে তুমি বাঁচবে না তো। কিন্তু মাহির এসব কথা পাখিটি শুনতে বা মানতে চাচ্ছে না। শুধু ফ্যালফ্যাল করে তাকাচ্ছে। পাখির এমন আচরণে চিন্তিত মাহি। অনেকক্ষণ কাকুতি-মিনতি করে ক্লান্ত হয়ে বিছানায় গিয়ে ঘুমিয়ে পড়ে সে।
দেয়ালে মশাল জ্বলছে। মাটির গুহার মতো একটি রুমে লোহার খাঁচার ভেতর বসে আছে মাহি। কিন্তু তার তো এখানে থাকার কথা না। সে তো বদু ভাইয়ের পাশে ঘুমিয়ে ছিল। এখানে কীভাবে এল খাঁচার ভেতর বসে এসব ভাবছে মাহি। হঠাৎ কীরকম যেন একটা আলো জ্বলে ওঠল। দৈত্যের মতো কেউ একজন দাঁড়িয়েছে সামনে। মাহি চমকে ওঠে জানতে চায় কে তুমি? দৈত্যের মতো জন্তুটি ভ্যাড় ভ্যাড় করে কী যেন বলল। কথার আগামাথা কিছুই বুঝতে পারেনি মাহি। জন্তুটি হাত থেকে একটি থালা রাখল মাহির সামনে। থালায় বড় বড় কাঁচা মাংসের টুকরো। জন্তুটি হাতের ইশারায় কী যেন বলে হাওয়ায় মিলিয়ে গেল।
মাহি ভাবছে জন্তুটি কাঁচা মাংস কেন দিয়ে গেল। এমন সময় আবারও জ্বলে উঠল আলো। কিছুক্ষণ পর আবার নিভেও গেল। আবার সেই জন্তু। কিন্তু না ও তো আগের ওটা নয়। ও অনেক মোটা। বয়সও অনেক বেশি। মাথায় বাদশাহি মুকুট।
‘মাহি এভাবে চেয়ে আছ কেন?’ জন্তুটি মানুষের মতো কথা বলছে। আবার তার নাম ধরে ডাকছে দেখে মাহি তো অবাক! জন্তুটিকে প্রশ্ন করল, ‘কে তুমি?’
জন্তুটি বলল, ‘আমি দৈত্যরাজ। আমার উজির তোমাকে খাবার দিয়ে গেল, তুমি খাওনি?’
‘কী বলেন, আমি ওর কথা বুঝলে তো। ও কী বলছে আমি কিছুই বুঝিনি। আর খাবার খাব, খাবার কই?’
মাহির কথা শুনে খিকখিক করে হেসে উঠল দৈত্যরাজ। ‘বুঝতে পারছি, উজির দৈত্যদের ভাষায় কথা বলেছে। তাই তুমি বোঝনি। আসলে এই রাজ্যে আমি ছাড়া কেউই মানুষের ভাষা বোঝে না। আর কথাও বলতে পারে না।’
কথা বলতে বলতে দৈত্যটি থালা থেকে এক টুকরো মাংস হাতে নিয়ে বলল, ‘খাও।’
‘না খাবো না। এসব আমার খাবার নয়। তুমি জানো না আমি কাঁচা মাংস খাই না?’
‘একটু খেয়ে নাও সোনা।’
‘না খাব না।’ বলে খুব জোরে চিৎকার শুরু করে মাহি।
‘কী হয়েছে মাহি? ’
মাহি থরথর কাঁপছে। তাকে জড়িয়ে ধরে বদু ভাই জানতে চায়, কী হয়েছে।
‘স্বপ্ন দেখেছিস?’
‘হুম। খুব অদ্ভুত স্বপ্ন। আচ্ছা; বদু ভাই বলতে পারো মানুষ স্বপ্ন কেন দেখে?’
‘স্বপ্ন কেন দেখে জানি না। তবে এটুকু জানি যে মানুষ ঘুমানোর আগে যা ভাবে তা-ই ঘুমের মধ্যে স্বপ্ন হয়ে আসে।’
‘তাই নাকি?’
‘হুম। এবার বল তো কী দেখেছিস?’
মাহি স্বপ্নের বিস্তারিত খুলে বলল। শুনে বদু ভাই নির্বাক। গালে হাত রেখে কিছু একটা ভাবছে।
‘কী ভাবছো বদু ভাই?’
বদু ভাইয়ের কোনো সাড়া নেই।
‘দূর, ভাবা! আমি আর এসব ভাবা-টাবায় নেই। আমি বুঝে গেছি বদু ভাই। বনের পাখিটাকে আমার খাঁচায় আটকে রাখা ঠিক হয়নি। এই অবলা পাখিটির সাথে আমি যে ব্যবহার করেছি স্বপ্নে আমার সাথেও ঠিক সেটাই করেছিল ওই দৈত্যরাজ। যেটা আমি মেনে নিতে পারিনি। তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি আর কখনো পাখি পুষব না। আর পাখিটিকে এখনই মুক্ত করে দেব।’
‘তুই ঠিক বলেছিস মাহি। আমিও আজ থেকে আর পাখি ধরব না।’
‘এটাই ঠিক হবে বদু ভাই। আমি গেলাম পাখিটিকে মুক্ত করতে।’
বারান্দায় এসে গ্রিলে ঝুলতে থাকা খাঁচার পাশে দাঁড়ায় মাহি। আর খাঁচার দরজা খুলে পাখিটিকে বের করে মুক্ত আকাশে ছেড়ে দেয়।
একটা বাঁশের খাঁচা হাতে নিয়ে বসে আছে মাহি। পাখি খুব ভালোবাসে সে। পাখি পোষা তার বহুদিনের শখ। তাই গতকাল বাবা খাঁচাটি এনে দিয়েছেন তাকে। এখন খাঁচা হাতে নিয়ে বদু ভাইয়ের অপেক্ষায় বসে আছে। পাখি ধরে আনতে জঙ্গলে গেছে বদু ভাই। এই কাজে বদু ভাই খুবই পটু। ওস্তাদ টাইপের লোক বললেও ভুল হবে না। পাখি ধরা যেন তার নেশা হয়ে গেছে। প্রতিদিন চার-পাঁচটা পাখি ধরা তার কাছে কোনো ব্যাপারই না। পাখির মাংসের কারি দিয়ে ভাত খাওয়া তার অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। বদু ভাই মাহির বড় ফুফুর ছেলে। চার বছর ধরে মাহিদের বাড়িতেই থাকে সে। রসুলগঞ্জ হাইস্কুলে নবম শ্রেণিতে পড়ে। আর মাহি ষষ্ঠ শ্রেণিতে। মাহি প্রতিদিনই স্কুলে যায়। কিন্তু বদু ভাই মাসে চার-পাঁচ দিনের বেশি যায় না। আবার কোনো মাসে তো একেবারেই যায় না। সারা দিন জঙ্গলে ঘুরে বেড়ানোই তার কাজ। আজ মাহিকে একটা ময়না পাখি এনে দেবে বলে জঙ্গলে গেছে সে। অনেকক্ষণ হয়ে গেছে, কিন্তু এখনো ফেরার নামই নেই। অপেক্ষা করতে একটুও ভালো লাগছে না মাহির। ইশ! কখন যে আসবে? ভাবতে না ভাবতেই হঠাৎ কালো রঙের একটা ময়না হাতে নিয়ে বদু ভাই হাজির। এই নে তোর পাখি বলে ময়না পাখিটি তুলে দেয় মাহির হাতে। এইবার খুশিতো? হুম অনেক খুশি। ধন্যবাদ বদু ভাই। ঠিকাছে আমি গেলাম। আমাকে আরও পাখি ধরতে হবে। এই কথা বলে হন হন করে চলে গেল বদু ভাই।
বহুদিনের কাঙ্ক্ষিত পাখিটি হাতে পেয়ে আজ উৎফুল্ল মাহি। পরম আদরে পাখিটিকে খাঁচায় রেখে তার জন্য খাবার আনতে গেল। মরিচের গুঁড়ো মিশ্রিত ভাত। পাকা কলা। খাবারগুলো পাখির সামনে রেখে বলে খা বাপু। পেট পুরে খা। কিন্তু পাখিতো খেতে চায় না। খায় না। কী ব্যাপার তুমি খাচ্ছো না যে? আমার সাধের ময়না পাখি। খাও লক্ষ্মীটি। খাও। না খেলে তুমি বাঁচবে না তো। কিন্তু মাহির এসব কথা পাখিটি শুনতে বা মানতে চাচ্ছে না। শুধু ফ্যালফ্যাল করে তাকাচ্ছে। পাখির এমন আচরণে চিন্তিত মাহি। অনেকক্ষণ কাকুতি-মিনতি করে ক্লান্ত হয়ে বিছানায় গিয়ে ঘুমিয়ে পড়ে সে।
দেয়ালে মশাল জ্বলছে। মাটির গুহার মতো একটি রুমে লোহার খাঁচার ভেতর বসে আছে মাহি। কিন্তু তার তো এখানে থাকার কথা না। সে তো বদু ভাইয়ের পাশে ঘুমিয়ে ছিল। এখানে কীভাবে এল খাঁচার ভেতর বসে এসব ভাবছে মাহি। হঠাৎ কীরকম যেন একটা আলো জ্বলে ওঠল। দৈত্যের মতো কেউ একজন দাঁড়িয়েছে সামনে। মাহি চমকে ওঠে জানতে চায় কে তুমি? দৈত্যের মতো জন্তুটি ভ্যাড় ভ্যাড় করে কী যেন বলল। কথার আগামাথা কিছুই বুঝতে পারেনি মাহি। জন্তুটি হাত থেকে একটি থালা রাখল মাহির সামনে। থালায় বড় বড় কাঁচা মাংসের টুকরো। জন্তুটি হাতের ইশারায় কী যেন বলে হাওয়ায় মিলিয়ে গেল।
মাহি ভাবছে জন্তুটি কাঁচা মাংস কেন দিয়ে গেল। এমন সময় আবারও জ্বলে উঠল আলো। কিছুক্ষণ পর আবার নিভেও গেল। আবার সেই জন্তু। কিন্তু না ও তো আগের ওটা নয়। ও অনেক মোটা। বয়সও অনেক বেশি। মাথায় বাদশাহি মুকুট।
‘মাহি এভাবে চেয়ে আছ কেন?’ জন্তুটি মানুষের মতো কথা বলছে। আবার তার নাম ধরে ডাকছে দেখে মাহি তো অবাক! জন্তুটিকে প্রশ্ন করল, ‘কে তুমি?’
জন্তুটি বলল, ‘আমি দৈত্যরাজ। আমার উজির তোমাকে খাবার দিয়ে গেল, তুমি খাওনি?’
‘কী বলেন, আমি ওর কথা বুঝলে তো। ও কী বলছে আমি কিছুই বুঝিনি। আর খাবার খাব, খাবার কই?’
মাহির কথা শুনে খিকখিক করে হেসে উঠল দৈত্যরাজ। ‘বুঝতে পারছি, উজির দৈত্যদের ভাষায় কথা বলেছে। তাই তুমি বোঝনি। আসলে এই রাজ্যে আমি ছাড়া কেউই মানুষের ভাষা বোঝে না। আর কথাও বলতে পারে না।’
কথা বলতে বলতে দৈত্যটি থালা থেকে এক টুকরো মাংস হাতে নিয়ে বলল, ‘খাও।’
‘না খাবো না। এসব আমার খাবার নয়। তুমি জানো না আমি কাঁচা মাংস খাই না?’
‘একটু খেয়ে নাও সোনা।’
‘না খাব না।’ বলে খুব জোরে চিৎকার শুরু করে মাহি।
‘কী হয়েছে মাহি? ’
মাহি থরথর কাঁপছে। তাকে জড়িয়ে ধরে বদু ভাই জানতে চায়, কী হয়েছে।
‘স্বপ্ন দেখেছিস?’
‘হুম। খুব অদ্ভুত স্বপ্ন। আচ্ছা; বদু ভাই বলতে পারো মানুষ স্বপ্ন কেন দেখে?’
‘স্বপ্ন কেন দেখে জানি না। তবে এটুকু জানি যে মানুষ ঘুমানোর আগে যা ভাবে তা-ই ঘুমের মধ্যে স্বপ্ন হয়ে আসে।’
‘তাই নাকি?’
‘হুম। এবার বল তো কী দেখেছিস?’
মাহি স্বপ্নের বিস্তারিত খুলে বলল। শুনে বদু ভাই নির্বাক। গালে হাত রেখে কিছু একটা ভাবছে।
‘কী ভাবছো বদু ভাই?’
বদু ভাইয়ের কোনো সাড়া নেই।
‘দূর, ভাবা! আমি আর এসব ভাবা-টাবায় নেই। আমি বুঝে গেছি বদু ভাই। বনের পাখিটাকে আমার খাঁচায় আটকে রাখা ঠিক হয়নি। এই অবলা পাখিটির সাথে আমি যে ব্যবহার করেছি স্বপ্নে আমার সাথেও ঠিক সেটাই করেছিল ওই দৈত্যরাজ। যেটা আমি মেনে নিতে পারিনি। তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি আর কখনো পাখি পুষব না। আর পাখিটিকে এখনই মুক্ত করে দেব।’
‘তুই ঠিক বলেছিস মাহি। আমিও আজ থেকে আর পাখি ধরব না।’
‘এটাই ঠিক হবে বদু ভাই। আমি গেলাম পাখিটিকে মুক্ত করতে।’
বারান্দায় এসে গ্রিলে ঝুলতে থাকা খাঁচার পাশে দাঁড়ায় মাহি। আর খাঁচার দরজা খুলে পাখিটিকে বের করে মুক্ত আকাশে ছেড়ে দেয়।
হিমালয় পাই এর নতুন বই’ ডিটাচমেন্ট টু ডিপার্চার’ প্রকাশিত হয়েছে। বইটি বাজারে এনেছে জনপ্রিয় প্রকাশনা সংস্থা আদর্শ প্রকাশনী। বইটিতে মূলত উত্তর ভারতের বিভিন্ন শহর পরিভ্রমণের প্রেক্ষিতে লেখকের সোশিওলজিকাল, পলিটিক্যাল কালচারাল, হিস্টরিকাল, এনথ্রোপলজিকাল যেসব পর্যবেক্ষণ তৈরি হয়েছে সেগুলোকেই সোশ্যাল থিসিসরূ
১ দিন আগে‘স্বাধীনতা সাম্য সম্প্রীতির জন্য কবিতা’ স্লোগান নিয়ে শুরু হচ্ছে জাতীয় কবিতা উৎসব ২০২৫। আগামী ১ ও ২ ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি চত্বরে অনুষ্ঠিত হচ্ছে কবিতার এই আসর। আজ শনিবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে এটি জানানো হয়েছে...
৭ দিন আগেবাংলা একাডেমি ২০২৪ সালের ষাণ্মাসিক ফেলোশিপ এবং ছয়টি পুরস্কারের জন্য মনোনীতদের নাম ঘোষণা করেছে। মুক্তিযুদ্ধ, ইতিহাস, বিজ্ঞান, শিল্পকলা এবং ভাষা গবেষণায় গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য বিভিন্ন ব্যক্তি ফেলোশিপ পাচ্ছেন। এ ছাড়া প্রবন্ধ, শিশুসাহিত্য, নাটক এবং কথাসাহিত্যে অবদানের জন্য মোট ছয়টি পুরস্কার দেওয়া হচ্
২৩ দিন আগেসূক্ষ্মচিন্তার খসড়াকে ধারণ করে শিল্প-সাহিত্য ভিত্তিক ছোটকাগজ ‘বামিহাল’। বগুড়ার সবুজ শ্যামল মায়াময় ‘বামিহাল’ গ্রামের নাম থেকেই এর নাম। ‘বামিহাল’ বিশ্বাস করে বাংলার আবহমান জীবন, মানুষ-প্রকৃতি কিংবা সুচিন্তার বিশ্বমুখী সূক্ষ্ম ভাবনার প্রকাশই আগামীর সবুজ-শ্যামল মানববসতি বিনির্মাণ করতে পারে...
২১ ডিসেম্বর ২০২৪