২৮তম সিজন শেষ করে শুরু হচ্ছে দুরন্ত টিভির ২৯তম সিজন। ২৭ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া নতুন এই সিজন সাজানো হয়েছে ১৯টি অনুষ্ঠান দিয়ে। নিয়মিত অনুষ্ঠানের পাশাপাশি এতে থাকছে গান শেখা ও গানের অনুষ্ঠান; নাটক, বাংলায় ডাবিংকৃত কার্টুন সিরিজ, কারাতে ও রান্নাবিষয়ক অনুষ্ঠান।
আট পাতার একটি শিশুতোষ বই। নাম ‘সুন্দরবনে সাফওয়াত’, দাম ২০০ টাকা। বইটি কারাগারগুলোয় বেশ আলোচিত। কারণ এর লেখক তামান্না সেতুর স্বামী অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক কর্নেল শেখ সুজাউর রহমান। তাঁর নির্দেশেই কারাগারগুলোর কর্মকর্তারা বইটি কিনতে বাধ্য হন।
কিডস্ক্রিন অ্যাওয়ার্ড ও এন্থেম অ্যাওয়ার্ডের পর এবার ইন্টারন্যাশনাল টেলি অ্যাওয়ার্ড জিতেছে শিশুতোষ অনুষ্ঠান ‘সিসিমপুর’। সিরিজটিতে নতুন চরিত্র জুলিয়ার এবং নতুন পর্বগুলোয় ইশারা ভাষা যুক্ত করে সমাজে ‘ইতিবাচক পরিবর্তনে ভূমিকা রাখায়’ ৪৫তম টেলি অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে সিসিমপুর। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সিসিমপুর কর্ত
ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় দুটি শিশুতোষ সিনেমা ‘দীপু নাম্বার টু’ ও ‘আমার বন্ধু রাশেদ’। এখনো সিনেমা দুটি দর্শকের মনে দাগ কেটে আছে। দুটি সিনেমাই নির্মিত হয়েছিল দেশের জনপ্রিয় লেখক মুহম্মদ জাফর ইকবালের উপন্যাস অবলম্বনে। এ ছাড়া এ বছর মুক্তি পেয়েছে তাঁর ‘রাতুলের রাত রাতুলের দিন’ উপন্যাস নিয়ে নির্মিত ‘অ্যাডভেঞ্
আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিন। এ উপলক্ষে বাংলাদেশ টেলিভিশন দিনব্যাপী প্রচার করবে বিশেষ অনুষ্ঠান। সকাল সাড়ে ৯টায় রয়েছে শিশুতোষ অনুষ্ঠান। সকাল ১০টা ১৫ মিনিটে ‘কৃষকের হৃদয়ে শেখ হাসিনা’। দুপুর ১২টা ২০ মিনিটে প্রচারিত হবে সংগীতানুষ্ঠান। ‘তারুণ্যের ভাবনায় শেখ হাসিনা’ প্রচারিত হবে দুপুর ১২টা ৪৫
‘এখন বিভিন্ন উৎসব হচ্ছে। সরকার শিশুতোষ চলচ্চিত্রের জন্য অনুদানও দিচ্ছে। প্রত্যেক বছর একটা দুইটা ছবিকে দেওয়া হয়। দু-একটা হয়তো আমি দেখেছি। বাকি ছবিগুলো কোথায় যে যায়, তার হদিস মেলে না। সরকার তো টাকা দিচ্ছে। সেগুলো কোথায় যাচ্ছে। কেউ দেখে কি না, কোনো খবর পাওয়া যায় না। এটা ভাববার বিষয়।’
ময়মনসিংহের মসূয়া গ্রামের সৃষ্টিশীল রায়চৌধুরী পরিবার। বংশানুক্রমে ছেলেপুলের হাতে সাহিত্য সৃষ্টির ব্যাটন ধরিয়ে দিয়েছিলেন উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী। রবিঠাকুরের রাজর্ষি উপন্যাসের দুটি চরিত্র হাসি ও তাতার নামানুসারে তাঁর বড় মেয়ে এবং বড় ছেলের ডাকনাম রেখেছিলেন সুখলতা ও সুকুমার। এই তাতা বা আমাদের প্রিয় সুকুমা
বিছানার পাশে সোফায় হেলান দিয়ে টিভি দেখছিলেন বাবা। হঠাৎ তার সামনে লম্বালম্বি করে সাইকেলটি রাখল নিধি। : বাবা, শক্ত করে ধরে রাখো। : কেন? : আ রে ধরো না। না ধরলে কিন্তু তোমার অনেক লস হয়ে যাবে। কথা শুনে বাবার তো আক্কেল গুড়ুম।
একটি অন্ধ ভিখারি রোজ মন্দিরে পূজা করতে যায়। প্রতিদিন ভক্তিভরে পূজা শেষ করে মন্দিরের দরজায় প্রণাম করে সে ফিরে আসে; মন্দিরের পুরোহিত সেটা ভাল করে লক্ষ্য করে দেখেন। এইভাবে কত বৎসর কেটে গেছে কেউ জানে না। একদিন পুরোহিত ভিখারিকে ডেকে বললেন, “দেখ হে! দেবতা তোমার উপর সন্তুষ্ট হয়েছেন। তুমি কোন একটা বর চাও। ক
বছর কুড়ি আগেও প্রতিটি শৈশবে উঁকি দিলে একটি নাম খুব পরিচিত তিনি সুকুমার রায়। শৈশবের পাঠে সুকুমার নেই এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া বিরল। শিশুদের সুখপাঠ্য ছড়া লিখে অতি সহজেই সুকুমার রায় প্রতিটি শিশুমনে স্থান দখল করে আছেন। শিশুদের ছাড়িয়ে তাঁর লেখা বড়দের মনেও বিশেষ ভালো লাগার সৃষ্টি করে। তাঁর লেখা পড়লে পাঠের দো
একটা বাঁশের খাঁচা হাতে নিয়ে বসে আছে মাহি। পাখি খুব ভালোবাসে সে। পাখি পোষা তার বহুদিনের শখ। তাই গতকাল বাবা খাঁচাটি এনে দিয়েছেন তাকে। এখন খাঁচা হাতে নিয়ে বদু ভাইয়ের অপেক্ষায় বসে আছে। পাখি ধরে আনতে জঙ্গলে গেছে বদু ভাই। এই কাজে বদু ভাই খুবই পটু। ওস্তাদ টাইপের লোক বললেও ভুল হবে না। পাখি ধরা যেন তার নেশা
‘আবোল তাবোল’ বকো না তো খাও ‘খিচুড়ি’ পেট ভরে ‘কাঠবুড়ো’কে দেখি না আজ ‘কুমড়োপটাশ’ কার ঘরে? ‘কাতুকুতু বুড়ো’ কোথায়? ‘গানের গুতো’ খাচ্ছে কী?
সমাজের অনাচার যত ভুল আছে, অনিয়ম দেখা যায় দূরে আর কাছে। কর্তা গিন্নি বাবু সাহেবের কাজে, সংসারে যখনই বারোটা বাজে।
হাঁস আর শজারুকে হাঁসজারু করে, গোমুণ্ডু জুড়ে দেন মোরগের ধড়ে। কাতুকুতু বুড়োটাকে ছেড়ে দেন মাঠে, হুঁকোমুখো হ্যাংলাটা টিংটিং হাঁটে।
টাঙ্গাইলের শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে তিন দিনব্যাপী ১৫তম আন্তর্জাতিক শিশু চলচ্চিত্র উৎসব শুরু হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে এই উৎসবের উদ্বোধন করেন সদর আসনের সংসদ সদস্য মো. ছানোয়ার হোসেন।
এই তো পড়া শুরু করেছ দেখছি! অনেক কথা আছে তোমার সঙ্গে আমার। টুকুন, আমাকে কী করেছে দেখেছ? সব বলব, আজ তোমাদের। আমি আগে ছিলাম এক লিটারের কোকা-কোলার বোতল। টুকুনের বাবা বাসার নিচের দোকান থেকে আমাকে নিয়ে এসেছিলেন। কোকা-কোলা শেষ হওয়ার পর টুকুনের মা আমাকে ময়লার ঝুড়ির দিকে নিয়ে যাচ্ছিলেন; তখন টুকুন বলল, ‘মা, ব
‘এ ছেলের কোনো দিন লেখাপড়া হবে না! পড়াশোনায় একেবারে মনোযোগ নেই!’ শিক্ষকদের এমন মন্তব্য শুনে অসন্তুষ্ট হলেন মা। তিনি জানতেন, ছেলে তাঁর অসাধারণ মেধাবী; একদিন সে বড় কিছু হবেই।