নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলাকালে গত ৪ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগের ঘটনায় আওয়ামীপন্থী ডাক্তার-নার্সদের বিরুদ্ধে ডিএমপির শাহবাগ থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার বিএসএমএমইউর প্রক্টর ডা. শেখ ফরহাদ বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ খালিদ মনসুর। তিনি বলেন, ‘গত ৪ আগস্ট ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগের ঘটনায় বিএসএমএমইউয়ের প্রক্টর ডা. শেখ ফরহাদ বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় আসামি করা হয়েছে অজ্ঞাত ২৫-৩০ জনকে। তদন্ত করা হচ্ছে।’
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, গত ৪ আগস্ট দুপুরে শাহবাগ মোড়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা তাঁদের পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি পালন করছিলেন। সে সময়ে বিএসএমএমইউয়ের ভেতরে ও ১ নম্বর গেটের সামনে বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরিরত স্বাচিপসহ তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের আজ্ঞাবহ শিক্ষক, চিকিৎসক, কর্মকর্তা, নার্স ও কর্মচারীরা ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে বৈষম্যবিরোধীদের ওপর ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করেন। এ অবস্থায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা স্লোগান দিলে প্রশাসনিক ভবনের ভেতর থেকে এবং ছাদের ওপর থেকে ২৫-৩০ জন ডাক্তার, কর্মকর্তা, নার্স ও কর্মচারী বৃষ্টির মতো ইট-পাটকেল ও ভারী বস্তু নিক্ষেপ করতে থাকেন। তাঁদের ছোড়া ইটের আঘাতে অনেক আন্দোলনকারী মারাত্মক জখম হন, যা ভিডিও ফুটেজের মাধ্যমে দেখা যায়।
এতে আরও বলা হয়, বিবাদীরা ধারালো অস্ত্রের সাহায্যে আক্রমণ করে প্রাণনাশের চেষ্টা করেন। সে সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে রাখা হাসপাতালের গাড়ি, সাধারণ মানুষের গাড়ি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়। তাঁদের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ে অনেকেই স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা–কর্মী হিসেবে চিহ্নিত। ঘটনার দিন আরও দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ নম্বর গেটের ভেতরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩০–৩৫টি গাড়ি, মোটরসাইকেল পুড়িয়ে ফেলা হয়।
এ ছাড়া কেবিন ব্লকের সামনেসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্থানে আগুন লাগিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পত্তি ধ্বংস করা হয়। এখনো ক্যাম্পাসের ভেতরে পোড়া বাস দেখলে বোঝা যায় ওই দিন কী বীভৎস অবস্থা হয়েছিল।
এর আগে, গত ৫ জানুয়ারি জুলাই গণ–অভ্যুত্থানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) কেবিন ব্লক এলাকায় সংঘটিত হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত চিকিৎসক, সিনিয়র স্টাফ নার্সসহ ১৫ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলাকালে গত ৪ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগের ঘটনায় আওয়ামীপন্থী ডাক্তার-নার্সদের বিরুদ্ধে ডিএমপির শাহবাগ থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার বিএসএমএমইউর প্রক্টর ডা. শেখ ফরহাদ বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ খালিদ মনসুর। তিনি বলেন, ‘গত ৪ আগস্ট ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগের ঘটনায় বিএসএমএমইউয়ের প্রক্টর ডা. শেখ ফরহাদ বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় আসামি করা হয়েছে অজ্ঞাত ২৫-৩০ জনকে। তদন্ত করা হচ্ছে।’
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, গত ৪ আগস্ট দুপুরে শাহবাগ মোড়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা তাঁদের পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি পালন করছিলেন। সে সময়ে বিএসএমএমইউয়ের ভেতরে ও ১ নম্বর গেটের সামনে বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরিরত স্বাচিপসহ তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের আজ্ঞাবহ শিক্ষক, চিকিৎসক, কর্মকর্তা, নার্স ও কর্মচারীরা ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে বৈষম্যবিরোধীদের ওপর ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করেন। এ অবস্থায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা স্লোগান দিলে প্রশাসনিক ভবনের ভেতর থেকে এবং ছাদের ওপর থেকে ২৫-৩০ জন ডাক্তার, কর্মকর্তা, নার্স ও কর্মচারী বৃষ্টির মতো ইট-পাটকেল ও ভারী বস্তু নিক্ষেপ করতে থাকেন। তাঁদের ছোড়া ইটের আঘাতে অনেক আন্দোলনকারী মারাত্মক জখম হন, যা ভিডিও ফুটেজের মাধ্যমে দেখা যায়।
এতে আরও বলা হয়, বিবাদীরা ধারালো অস্ত্রের সাহায্যে আক্রমণ করে প্রাণনাশের চেষ্টা করেন। সে সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে রাখা হাসপাতালের গাড়ি, সাধারণ মানুষের গাড়ি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়। তাঁদের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ে অনেকেই স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা–কর্মী হিসেবে চিহ্নিত। ঘটনার দিন আরও দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ নম্বর গেটের ভেতরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩০–৩৫টি গাড়ি, মোটরসাইকেল পুড়িয়ে ফেলা হয়।
এ ছাড়া কেবিন ব্লকের সামনেসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্থানে আগুন লাগিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পত্তি ধ্বংস করা হয়। এখনো ক্যাম্পাসের ভেতরে পোড়া বাস দেখলে বোঝা যায় ওই দিন কী বীভৎস অবস্থা হয়েছিল।
এর আগে, গত ৫ জানুয়ারি জুলাই গণ–অভ্যুত্থানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) কেবিন ব্লক এলাকায় সংঘটিত হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত চিকিৎসক, সিনিয়র স্টাফ নার্সসহ ১৫ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
পরীক্ষায় কোডিং সিস্টেমসহ ৯ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (রুয়েট) শিক্ষার্থীরা। আজ বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনে এ কর্মসূচি পালন শুরু হয়। একপর্যায়ে আন্দোলনকারীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক ও প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে দেন।
৬ মিনিট আগেমীরসরাইয়ে বাণিজ্য মেলায় আধিপত্য বিস্তার ও ভাগ-বাঁটোয়ারা নিয়ে সংঘর্ষে যুবদল নেতা জাহেদ হোসেন মুন্না হত্যার ঘটনায় পৌর যুবদলের আহ্বায়ক কামরুল হাসানকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। যুবদল কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সহদপ্তর সম্পাদক মিনহাজুল ইসলাম ভূঁইয়া স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল মঙ্গলবার রাতে এ তথ্য জা
১৪ মিনিট আগেসিলেটের বিশ্বনাথে পলো বাওয়া উৎসব হয়েছে। আজ বুধবার (১৫ জানুয়ারি) উপজেলার দৌলতপুর ইউনিয়নের গোয়াহরি গ্রামের দক্ষিণের (বড়) বিলে এ উৎসব হয়। এতে অংশ নেন গ্রামের কয়েক শ মানুষ।
১৭ মিনিট আগেরাজবাড়ীর পাংশায় ৩৭০টি গাঁজাগাছসহ সাহিদুল মণ্ডল (৩৬) নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার বিকেল ৫টার দিকে উপজেলার সরিষা ইউনিয়নের বেজপাড়া গ্রাম থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি পেঁয়াজ ও রসুনের আবাদের সঙ্গ
২২ মিনিট আগে