নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

জুলাই অভ্যুত্থানের স্পিরিটের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করলে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকেও ছেড়ে কথা বলবেন না বলে জানিয়েছেন জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক ও জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম।
আজ শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) রাজশাহী বিভাগের শহীদ পরিবারের মাঝে জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সহায়তার চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। আজ দুপুরে জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে ‘শহীদ পরিবারের পাশে বাংলাদেশ’ শীর্ষক এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

সারজিস আলম বলেন, ‘আমরা শুধু বাংলাদেশ পুলিশ নয়। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার, সবাইকে একটি জিনিস আমাদের জায়গা থেকে অনুরোধ করতে চাই। আমরা কারও অন্ধ দালাল নই। আমরা ক্ষমতা পিপাসু নই। বিবেকবোধের জায়গায় যদি আমাদের মনে হয়, যে কেউ এই অভ্যুত্থানের স্পিরিটের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করল, ইভেন প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসও যদি হয়, আমরা তাঁকেও ছেড়ে কথা বলব না।’
তিনি বলেন, ‘আমরা বিবেকবোধ বেচে দেওয়া ওই প্রজন্ম নই। তা হলে আমরা আমাদের প্রতিবেশী বিশ্বের অন্যতম পরাশক্তি ভারতের দালালি করতাম। কিন্তু আমরা তা করিনি, করব না।’

শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে সারজিস আরও বলেন, ‘যারা গণহত্যায় সরাসরি জড়িত ছিল, তাদের আমরা বিন্দুমাত্র ছাড় দেব না। পুলিশ হোক, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ পরিচয় যা-ই হোক, এই পরিচয়গুলো মুখ্য নয়। তার বিরুদ্ধে যদি ডকুমেন্ট থাকে তাহলে আমাদের কাছে তার একমাত্র পরিচয় একজন খুনি, হত্যাকারী। তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।’
অনুষ্ঠানে রাজশাহী বিভাগের ৬৩টি শহীদ পরিবারের মধ্যে ৪৬ জন পরিবারকে পাঁচ লাখ টাকার করে চেক দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানে বিভাগীয় কমিশনার খোন্দকার আজিম আহমেদ, রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ানসহ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কয়েকজন সমন্বয়ক বক্তব্য দেন। অনুষ্ঠানে শহীদ পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

জুলাই অভ্যুত্থানের স্পিরিটের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করলে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকেও ছেড়ে কথা বলবেন না বলে জানিয়েছেন জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক ও জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম।
আজ শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) রাজশাহী বিভাগের শহীদ পরিবারের মাঝে জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সহায়তার চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। আজ দুপুরে জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে ‘শহীদ পরিবারের পাশে বাংলাদেশ’ শীর্ষক এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

সারজিস আলম বলেন, ‘আমরা শুধু বাংলাদেশ পুলিশ নয়। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার, সবাইকে একটি জিনিস আমাদের জায়গা থেকে অনুরোধ করতে চাই। আমরা কারও অন্ধ দালাল নই। আমরা ক্ষমতা পিপাসু নই। বিবেকবোধের জায়গায় যদি আমাদের মনে হয়, যে কেউ এই অভ্যুত্থানের স্পিরিটের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করল, ইভেন প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসও যদি হয়, আমরা তাঁকেও ছেড়ে কথা বলব না।’
তিনি বলেন, ‘আমরা বিবেকবোধ বেচে দেওয়া ওই প্রজন্ম নই। তা হলে আমরা আমাদের প্রতিবেশী বিশ্বের অন্যতম পরাশক্তি ভারতের দালালি করতাম। কিন্তু আমরা তা করিনি, করব না।’

শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে সারজিস আরও বলেন, ‘যারা গণহত্যায় সরাসরি জড়িত ছিল, তাদের আমরা বিন্দুমাত্র ছাড় দেব না। পুলিশ হোক, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ পরিচয় যা-ই হোক, এই পরিচয়গুলো মুখ্য নয়। তার বিরুদ্ধে যদি ডকুমেন্ট থাকে তাহলে আমাদের কাছে তার একমাত্র পরিচয় একজন খুনি, হত্যাকারী। তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।’
অনুষ্ঠানে রাজশাহী বিভাগের ৬৩টি শহীদ পরিবারের মধ্যে ৪৬ জন পরিবারকে পাঁচ লাখ টাকার করে চেক দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানে বিভাগীয় কমিশনার খোন্দকার আজিম আহমেদ, রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ানসহ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কয়েকজন সমন্বয়ক বক্তব্য দেন। অনুষ্ঠানে শহীদ পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

জুলাই অভ্যুত্থানের স্পিরিটের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করলে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকেও ছেড়ে কথা বলবেন না বলে জানিয়েছেন জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক ও জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম।
আজ শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) রাজশাহী বিভাগের শহীদ পরিবারের মাঝে জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সহায়তার চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। আজ দুপুরে জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে ‘শহীদ পরিবারের পাশে বাংলাদেশ’ শীর্ষক এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

সারজিস আলম বলেন, ‘আমরা শুধু বাংলাদেশ পুলিশ নয়। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার, সবাইকে একটি জিনিস আমাদের জায়গা থেকে অনুরোধ করতে চাই। আমরা কারও অন্ধ দালাল নই। আমরা ক্ষমতা পিপাসু নই। বিবেকবোধের জায়গায় যদি আমাদের মনে হয়, যে কেউ এই অভ্যুত্থানের স্পিরিটের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করল, ইভেন প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসও যদি হয়, আমরা তাঁকেও ছেড়ে কথা বলব না।’
তিনি বলেন, ‘আমরা বিবেকবোধ বেচে দেওয়া ওই প্রজন্ম নই। তা হলে আমরা আমাদের প্রতিবেশী বিশ্বের অন্যতম পরাশক্তি ভারতের দালালি করতাম। কিন্তু আমরা তা করিনি, করব না।’

শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে সারজিস আরও বলেন, ‘যারা গণহত্যায় সরাসরি জড়িত ছিল, তাদের আমরা বিন্দুমাত্র ছাড় দেব না। পুলিশ হোক, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ পরিচয় যা-ই হোক, এই পরিচয়গুলো মুখ্য নয়। তার বিরুদ্ধে যদি ডকুমেন্ট থাকে তাহলে আমাদের কাছে তার একমাত্র পরিচয় একজন খুনি, হত্যাকারী। তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।’
অনুষ্ঠানে রাজশাহী বিভাগের ৬৩টি শহীদ পরিবারের মধ্যে ৪৬ জন পরিবারকে পাঁচ লাখ টাকার করে চেক দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানে বিভাগীয় কমিশনার খোন্দকার আজিম আহমেদ, রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ানসহ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কয়েকজন সমন্বয়ক বক্তব্য দেন। অনুষ্ঠানে শহীদ পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

জুলাই অভ্যুত্থানের স্পিরিটের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করলে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকেও ছেড়ে কথা বলবেন না বলে জানিয়েছেন জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক ও জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম।
আজ শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) রাজশাহী বিভাগের শহীদ পরিবারের মাঝে জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সহায়তার চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। আজ দুপুরে জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে ‘শহীদ পরিবারের পাশে বাংলাদেশ’ শীর্ষক এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

সারজিস আলম বলেন, ‘আমরা শুধু বাংলাদেশ পুলিশ নয়। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার, সবাইকে একটি জিনিস আমাদের জায়গা থেকে অনুরোধ করতে চাই। আমরা কারও অন্ধ দালাল নই। আমরা ক্ষমতা পিপাসু নই। বিবেকবোধের জায়গায় যদি আমাদের মনে হয়, যে কেউ এই অভ্যুত্থানের স্পিরিটের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করল, ইভেন প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসও যদি হয়, আমরা তাঁকেও ছেড়ে কথা বলব না।’
তিনি বলেন, ‘আমরা বিবেকবোধ বেচে দেওয়া ওই প্রজন্ম নই। তা হলে আমরা আমাদের প্রতিবেশী বিশ্বের অন্যতম পরাশক্তি ভারতের দালালি করতাম। কিন্তু আমরা তা করিনি, করব না।’

শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে সারজিস আরও বলেন, ‘যারা গণহত্যায় সরাসরি জড়িত ছিল, তাদের আমরা বিন্দুমাত্র ছাড় দেব না। পুলিশ হোক, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ পরিচয় যা-ই হোক, এই পরিচয়গুলো মুখ্য নয়। তার বিরুদ্ধে যদি ডকুমেন্ট থাকে তাহলে আমাদের কাছে তার একমাত্র পরিচয় একজন খুনি, হত্যাকারী। তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।’
অনুষ্ঠানে রাজশাহী বিভাগের ৬৩টি শহীদ পরিবারের মধ্যে ৪৬ জন পরিবারকে পাঁচ লাখ টাকার করে চেক দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানে বিভাগীয় কমিশনার খোন্দকার আজিম আহমেদ, রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ানসহ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কয়েকজন সমন্বয়ক বক্তব্য দেন। অনুষ্ঠানে শহীদ পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
২৪ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ব বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
৩২ মিনিট আগে
রাজধানীর ডেমরা থানাধীন দেইল্লায় বাসের ধাক্কায় লোহার গেট ভেঙে পড়ে এক সিকিউরিটি গার্ড নিহতের ঘটনায় ডিপোর ইনচার্জ ফসিয়ার রহমানকে (৬৪) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে তাঁকে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠানো হলে বিকেলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
৩৭ মিনিট আগে
রাজধানীর দক্ষিণখানে চাঁদা না দেওয়ায় যুবলীগের নেতা শাহজাহান ডিলারকে (৪৫) এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। তাঁকে খুন করা হতে পারে—এমন আশঙ্কার কথা স্ত্রীকে জানিয়েছিলেন তিনি। হুমকি পেয়ে থানায় অভিযোগও দিয়েছিলেন শাহজাহান। নিহত শাহজাহানের পরিবার ও পুলিশ সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেআখাউড়া (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি’

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
মুন্না আখাউড়া উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের বাউতলা গ্রামের মো. শাহ আলম মিয়ার ছেলে। পরিবারের দাবি, আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ভোরের দিকে মুন্নাকে সীমান্ত এলাকা থেকে বিএসএফ ধরে নিয়ে যায়।
আজ বেলা ২টার দিকে বাউতলা এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, মুন্নার বাবা মো. শাহ আলম মিয়া রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে ছেলের ফেরার অপেক্ষা করছেন। এ সময় শাহ আলম মিয়া জানান, মুন্না বেকার। মাঝে মাঝে অটোরিকশা চালালেও তিনি আলাদা ঘরে বসবাস করেন। সকালে ঘুম থেকে উঠে ছেলেকে ঘরে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। পরে সীমান্ত এলাকার এক ভারতীয় বাসিন্দার মাধ্যমে জানতে পারেন, বিএসএফ তাঁর ছেলেকে ধরে নিয়ে গেছে।
শাহ আলম বলেন, ‘বিষয়টি আমি আগরতলায় থাকা আমার আত্মীয়দের জানাই। তারা বিএসএফ ক্যাম্পে গিয়ে আমার ছেলেকে দেখতে পেয়েছে বলে জানিয়েছে। বর্তমানে আত্মীয়রা তাকে ছাড়িয়ে আনার চেষ্টা করছে।’
এ বিষয়ে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) আখাউড়া কোম্পানি সদরের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, বিষয়টি জানার পর তাঁরা বিএসএফ ক্যাম্পের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। তবে বিএসএফ কর্তৃপক্ষ বিকেল পর্যন্ত মুন্নাকে আটক করার বিষয়টি স্বীকার করেনি।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
মুন্না আখাউড়া উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের বাউতলা গ্রামের মো. শাহ আলম মিয়ার ছেলে। পরিবারের দাবি, আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ভোরের দিকে মুন্নাকে সীমান্ত এলাকা থেকে বিএসএফ ধরে নিয়ে যায়।
আজ বেলা ২টার দিকে বাউতলা এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, মুন্নার বাবা মো. শাহ আলম মিয়া রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে ছেলের ফেরার অপেক্ষা করছেন। এ সময় শাহ আলম মিয়া জানান, মুন্না বেকার। মাঝে মাঝে অটোরিকশা চালালেও তিনি আলাদা ঘরে বসবাস করেন। সকালে ঘুম থেকে উঠে ছেলেকে ঘরে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। পরে সীমান্ত এলাকার এক ভারতীয় বাসিন্দার মাধ্যমে জানতে পারেন, বিএসএফ তাঁর ছেলেকে ধরে নিয়ে গেছে।
শাহ আলম বলেন, ‘বিষয়টি আমি আগরতলায় থাকা আমার আত্মীয়দের জানাই। তারা বিএসএফ ক্যাম্পে গিয়ে আমার ছেলেকে দেখতে পেয়েছে বলে জানিয়েছে। বর্তমানে আত্মীয়রা তাকে ছাড়িয়ে আনার চেষ্টা করছে।’
এ বিষয়ে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) আখাউড়া কোম্পানি সদরের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, বিষয়টি জানার পর তাঁরা বিএসএফ ক্যাম্পের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। তবে বিএসএফ কর্তৃপক্ষ বিকেল পর্যন্ত মুন্নাকে আটক করার বিষয়টি স্বীকার করেনি।

জুলাই অভ্যুত্থানের স্পিরিটের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করলে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকেও ছেড়ে কথা বলবেন না বলে জানিয়েছেন জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক ও জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম।
১৪ ডিসেম্বর ২০২৪
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ব বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
৩২ মিনিট আগে
রাজধানীর ডেমরা থানাধীন দেইল্লায় বাসের ধাক্কায় লোহার গেট ভেঙে পড়ে এক সিকিউরিটি গার্ড নিহতের ঘটনায় ডিপোর ইনচার্জ ফসিয়ার রহমানকে (৬৪) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে তাঁকে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠানো হলে বিকেলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
৩৭ মিনিট আগে
রাজধানীর দক্ষিণখানে চাঁদা না দেওয়ায় যুবলীগের নেতা শাহজাহান ডিলারকে (৪৫) এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। তাঁকে খুন করা হতে পারে—এমন আশঙ্কার কথা স্ত্রীকে জানিয়েছিলেন তিনি। হুমকি পেয়ে থানায় অভিযোগও দিয়েছিলেন শাহজাহান। নিহত শাহজাহানের পরিবার ও পুলিশ সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ববিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শহীদুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করছে। ধারণা করা হচ্ছে, পূর্ববিরোধের জেরে এ ঘটনা ঘটেছে। তবে কী কারণে এ ঘটনা ঘটেছে এবং কারা এই হামলার পেছনে জড়িত, তা জানতে তদন্ত চলছে।
স্থানীয়রা জানায়, সন্ধ্যার দিকে শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকার খ্রিষ্টান মিশন মেমোরিয়াল হাসপাতালের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন সাগর। সে সময় মোবাইল ফোনে কারও একজনের সঙ্গে কথা বলছিলেন। এ সময় অজ্ঞাতনামা দুয়েক ব্যক্তি সাগরের ওপর হামলা চালায়। পরে স্থানীয়রা তাঁকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে তাঁকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় রেফার করা হয়।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ববিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শহীদুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করছে। ধারণা করা হচ্ছে, পূর্ববিরোধের জেরে এ ঘটনা ঘটেছে। তবে কী কারণে এ ঘটনা ঘটেছে এবং কারা এই হামলার পেছনে জড়িত, তা জানতে তদন্ত চলছে।
স্থানীয়রা জানায়, সন্ধ্যার দিকে শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকার খ্রিষ্টান মিশন মেমোরিয়াল হাসপাতালের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন সাগর। সে সময় মোবাইল ফোনে কারও একজনের সঙ্গে কথা বলছিলেন। এ সময় অজ্ঞাতনামা দুয়েক ব্যক্তি সাগরের ওপর হামলা চালায়। পরে স্থানীয়রা তাঁকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে তাঁকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় রেফার করা হয়।

জুলাই অভ্যুত্থানের স্পিরিটের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করলে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকেও ছেড়ে কথা বলবেন না বলে জানিয়েছেন জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক ও জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম।
১৪ ডিসেম্বর ২০২৪
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
২৪ মিনিট আগে
রাজধানীর ডেমরা থানাধীন দেইল্লায় বাসের ধাক্কায় লোহার গেট ভেঙে পড়ে এক সিকিউরিটি গার্ড নিহতের ঘটনায় ডিপোর ইনচার্জ ফসিয়ার রহমানকে (৬৪) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে তাঁকে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠানো হলে বিকেলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
৩৭ মিনিট আগে
রাজধানীর দক্ষিণখানে চাঁদা না দেওয়ায় যুবলীগের নেতা শাহজাহান ডিলারকে (৪৫) এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। তাঁকে খুন করা হতে পারে—এমন আশঙ্কার কথা স্ত্রীকে জানিয়েছিলেন তিনি। হুমকি পেয়ে থানায় অভিযোগও দিয়েছিলেন শাহজাহান। নিহত শাহজাহানের পরিবার ও পুলিশ সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেশ্যামপুর-কদমতলী (ঢাকা) প্রতিনিধি

রাজধানীর ডেমরা থানাধীন দেইল্লায় বাসের ধাক্কায় লোহার গেট ভেঙে পড়ে এক সিকিউরিটি গার্ড নিহতের ঘটনায় ডিপোর ইনচার্জ ফসিয়ার রহমানকে (৬৪) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে তাঁকে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠানো হলে বিকেলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
গতকাল মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা পৌনে ৭টার দিকে দেইল্লা এলাকায় অবস্থিত রাজধানী ও অছিম গাড়ির ডিপোতে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় নিহত সিকিউরিটি গার্ডের ছেলে মো. রাকিব সরদার ডেমরা থানায় দুজনকে আসামি করে মামলা করেছেন।
গ্রেপ্তার ফসিয়ার রহমান নড়াইল জেলার লোহাগড়া থানার মাকরাইল গ্রামের মৃত মোকাদ্দেস শিকদারের ছেলে। তিনি বর্তমানে ডেমরার বামৈল এলাকায় বসবাস করেন। মামলার অপর আসামি রাজধানী পরিবহনের বাসের হেলপার রানা (৩৮)।
নিহত ইদ্রিস সরদার (৬২) পিরোজপুর জেলার নাজিরপুর থানার সাকারিকাঠি গ্রামের বাসিন্দা। তিনি গত ৬–৭ মাস ধরে দেইল্লা সরদার রি-রোলিংয়ের পরিত্যক্ত মিল এলাকায় অবস্থিত রাজধানী ও অছিম গাড়ির ডিপোতে সিকিউরিটি গার্ড হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ডিউটি শেষে তিনি ডিপোতেই রাত যাপন করতেন।
জানা যায়, ঘটনার দিন সন্ধ্যায় ইদ্রিস সরদার ডিপোর মেইন গেটের পেছনে দাঁড়িয়ে ডিউটি করছিলেন। এ সময় রাজধানী পরিবহনের একটি বাস (রেজি: ঢাকা মেট্রো ব-১১-৯১১২) ব্যাক গিয়ারে ডিপোতে প্রবেশ করানোর সময় লোহার গেটে ধাক্কা দেয়। এতে গেট ভেঙে তাঁর ওপর পড়লে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে আশপাশের লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে স্টাফ কোয়ার্টার হলি এইড হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখান থেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়।
নিহত ইদ্রিস সরদারের ছেলে মো. রাকিব সরদার অভিযোগ করেন, বাসের হেলপার রানা বৈধ ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়াই গাড়িটি চালাচ্ছিলেন। এ ছাড়া ডিপোর দায়িত্বপ্রাপ্ত ফসিয়ার রহমান দীর্ঘদিন ধরে লোহার গেটের প্রয়োজনীয় মেরামত ও ফিটিংস ঠিক না করায় দুর্ঘটনাটি ঘটে। আসামিদ্বয়ের অবহেলার কারণেই তাঁর পিতার মৃত্যু হয়েছে বলে তিনি দাবি করেন।
এ বিষয়ে ডেমরা থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. মুরাদ হোসেন (পিপিএম) বলেন, মামলার পরপরই ফসিয়ার রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং আদালতের মাধ্যমে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। অপর আসামিকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
মুরাদ হোসেন আরও বলেন, রক্ষণাবেক্ষণে গাফিলতির কারণে ফসিয়ার রহমানকে আইনের আওতায় আনা হয়েছে।

রাজধানীর ডেমরা থানাধীন দেইল্লায় বাসের ধাক্কায় লোহার গেট ভেঙে পড়ে এক সিকিউরিটি গার্ড নিহতের ঘটনায় ডিপোর ইনচার্জ ফসিয়ার রহমানকে (৬৪) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে তাঁকে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠানো হলে বিকেলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
গতকাল মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা পৌনে ৭টার দিকে দেইল্লা এলাকায় অবস্থিত রাজধানী ও অছিম গাড়ির ডিপোতে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় নিহত সিকিউরিটি গার্ডের ছেলে মো. রাকিব সরদার ডেমরা থানায় দুজনকে আসামি করে মামলা করেছেন।
গ্রেপ্তার ফসিয়ার রহমান নড়াইল জেলার লোহাগড়া থানার মাকরাইল গ্রামের মৃত মোকাদ্দেস শিকদারের ছেলে। তিনি বর্তমানে ডেমরার বামৈল এলাকায় বসবাস করেন। মামলার অপর আসামি রাজধানী পরিবহনের বাসের হেলপার রানা (৩৮)।
নিহত ইদ্রিস সরদার (৬২) পিরোজপুর জেলার নাজিরপুর থানার সাকারিকাঠি গ্রামের বাসিন্দা। তিনি গত ৬–৭ মাস ধরে দেইল্লা সরদার রি-রোলিংয়ের পরিত্যক্ত মিল এলাকায় অবস্থিত রাজধানী ও অছিম গাড়ির ডিপোতে সিকিউরিটি গার্ড হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ডিউটি শেষে তিনি ডিপোতেই রাত যাপন করতেন।
জানা যায়, ঘটনার দিন সন্ধ্যায় ইদ্রিস সরদার ডিপোর মেইন গেটের পেছনে দাঁড়িয়ে ডিউটি করছিলেন। এ সময় রাজধানী পরিবহনের একটি বাস (রেজি: ঢাকা মেট্রো ব-১১-৯১১২) ব্যাক গিয়ারে ডিপোতে প্রবেশ করানোর সময় লোহার গেটে ধাক্কা দেয়। এতে গেট ভেঙে তাঁর ওপর পড়লে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে আশপাশের লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে স্টাফ কোয়ার্টার হলি এইড হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখান থেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়।
নিহত ইদ্রিস সরদারের ছেলে মো. রাকিব সরদার অভিযোগ করেন, বাসের হেলপার রানা বৈধ ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়াই গাড়িটি চালাচ্ছিলেন। এ ছাড়া ডিপোর দায়িত্বপ্রাপ্ত ফসিয়ার রহমান দীর্ঘদিন ধরে লোহার গেটের প্রয়োজনীয় মেরামত ও ফিটিংস ঠিক না করায় দুর্ঘটনাটি ঘটে। আসামিদ্বয়ের অবহেলার কারণেই তাঁর পিতার মৃত্যু হয়েছে বলে তিনি দাবি করেন।
এ বিষয়ে ডেমরা থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. মুরাদ হোসেন (পিপিএম) বলেন, মামলার পরপরই ফসিয়ার রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং আদালতের মাধ্যমে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। অপর আসামিকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
মুরাদ হোসেন আরও বলেন, রক্ষণাবেক্ষণে গাফিলতির কারণে ফসিয়ার রহমানকে আইনের আওতায় আনা হয়েছে।

জুলাই অভ্যুত্থানের স্পিরিটের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করলে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকেও ছেড়ে কথা বলবেন না বলে জানিয়েছেন জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক ও জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম।
১৪ ডিসেম্বর ২০২৪
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
২৪ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ব বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
৩২ মিনিট আগে
রাজধানীর দক্ষিণখানে চাঁদা না দেওয়ায় যুবলীগের নেতা শাহজাহান ডিলারকে (৪৫) এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। তাঁকে খুন করা হতে পারে—এমন আশঙ্কার কথা স্ত্রীকে জানিয়েছিলেন তিনি। হুমকি পেয়ে থানায় অভিযোগও দিয়েছিলেন শাহজাহান। নিহত শাহজাহানের পরিবার ও পুলিশ সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেনুরুল আমিন হাসান, উত্তরা-বিমানবন্দর (ঢাকা)

রাজধানীর দক্ষিণখানে চাঁদা না দেওয়ায় যুবলীগের নেতা শাহজাহান ডিলারকে (৪৫) এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। তাঁকে খুন করা হতে পারে—এমন আশঙ্কার কথা স্ত্রীকে জানিয়েছিলেন তিনি। হুমকি পেয়ে থানায় অভিযোগও দিয়েছিলেন শাহজাহান। নিহত শাহজাহানের পরিবার ও পুলিশ সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
রাজধানীর দক্ষিণখানের নদ্দাপাড়ার তালতলা মোড়ে গত সোমবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে যুবলীগ নেতা শাহজাহানকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। ঘটনাস্থল থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত একটি চাপাতি ও হত্যাকারীদের একটি মাথার ক্যাপ জব্দ করে পুলিশ। শাহজাহান আশকোনা কমিউনিটি পুলিশের সভাপতি এবং ইন্টারনেট ও ডিশ ব্যবসায়ী ছিলেন।
এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনার পর গতকাল মঙ্গলবার মধ্যরাতে নিহত শাহজাহানের স্ত্রী ঝর্ণা আক্তার বাদী হয়ে ডিএমপির দক্ষিণখান থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। ওই মামলায় অজ্ঞাতনামা পাঁচ থেকে ছয়জনকে আসামি করা হয়েছে।
শাহজাহানের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর থেকে তাঁর কাছ থেকে চাঁদা দাবি করে আসছিল চাঁদাবাজেরা। একপর্যায়ে চাঁদা না পেয়ে তাঁর ডিশ ও ইন্টারনেটের ব্যবসা দখল করতে তাঁকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে।
এদিকে নিহত শাহজাহানের চাচাতো ভাই সোহেল রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হত্যাকাণ্ডের দুই দিন আগেও শাহজাহান ভাই ভাবিকে বলেছিলেন, আমি হয়তো বেশি দিন থাকব না। তুমি আমার ছেলেমেয়েদের দেখে রেখো।’ তিনি বলেন, ‘শাহজাহান ভাই যুবলীগের বিমানবন্দর থানার সভাপতি প্রার্থী ছিলেন। ২০২৪ সালের পর থেকে তাঁর কাছ সন্ত্রাসীরা চাঁদা দাবি করে আসছিল। তাঁর কিছু ব্যবসা-বাণিজ্যও তারা দখল করে নিয়েছিল।’
সোহেল জানান, নদ্দাপাড়া এলাকায় শাহজাহানের একটি ফ্ল্যাট কেনা ছিল। রাতে তিনি ওই ফ্ল্যাটে গিয়ে থাকতেন।
আরেক চাচাতো ভাই নাহিদ পারভেজ আজকের পত্রিকাকে জানান, ৫ আগস্টের পর চাঁদার জন্য একাধিকবার শাহজাহানকে হুমকি দেওয়া হয়েছিল। পরে তিনি থানায় লিখিত অভিযোগও করেছিলেন। এ ছাড়া বহুবার তৎকালীন ওসিকে জানানো হয়েছিল।
এদিকে হত্যাকাণ্ডের দুই দিন পেরিয়ে গেলেও কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। তবে গ্রেপ্তার করতে অভিযান চলছে বলে জানিয়েছেন দক্ষিণখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরিফুল ইসলাম।
হত্যাকাণ্ডের কারণ ও কারা হত্যা করেছে—এমন প্রশ্নের জবাবে ওসি বলেন, ‘নিহতের স্ত্রী বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে হত্যা মামলা করেছেন। আমরা আসামিদের গ্রেপ্তার করতে অভিযান চালাচ্ছি। গ্রেপ্তারের পর বিস্তারিত বলা যাবে। তদন্তাধীন বিষয়ে কিছু বলতে চাচ্ছি না।’
চাঁদা দাবির বিষয়ে জানতে চাইলে ওসি বলেন, ‘আমরা পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছি। তারাও এমনটা জানিয়েছে।’

রাজধানীর দক্ষিণখানে চাঁদা না দেওয়ায় যুবলীগের নেতা শাহজাহান ডিলারকে (৪৫) এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। তাঁকে খুন করা হতে পারে—এমন আশঙ্কার কথা স্ত্রীকে জানিয়েছিলেন তিনি। হুমকি পেয়ে থানায় অভিযোগও দিয়েছিলেন শাহজাহান। নিহত শাহজাহানের পরিবার ও পুলিশ সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
রাজধানীর দক্ষিণখানের নদ্দাপাড়ার তালতলা মোড়ে গত সোমবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে যুবলীগ নেতা শাহজাহানকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। ঘটনাস্থল থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত একটি চাপাতি ও হত্যাকারীদের একটি মাথার ক্যাপ জব্দ করে পুলিশ। শাহজাহান আশকোনা কমিউনিটি পুলিশের সভাপতি এবং ইন্টারনেট ও ডিশ ব্যবসায়ী ছিলেন।
এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনার পর গতকাল মঙ্গলবার মধ্যরাতে নিহত শাহজাহানের স্ত্রী ঝর্ণা আক্তার বাদী হয়ে ডিএমপির দক্ষিণখান থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। ওই মামলায় অজ্ঞাতনামা পাঁচ থেকে ছয়জনকে আসামি করা হয়েছে।
শাহজাহানের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর থেকে তাঁর কাছ থেকে চাঁদা দাবি করে আসছিল চাঁদাবাজেরা। একপর্যায়ে চাঁদা না পেয়ে তাঁর ডিশ ও ইন্টারনেটের ব্যবসা দখল করতে তাঁকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে।
এদিকে নিহত শাহজাহানের চাচাতো ভাই সোহেল রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হত্যাকাণ্ডের দুই দিন আগেও শাহজাহান ভাই ভাবিকে বলেছিলেন, আমি হয়তো বেশি দিন থাকব না। তুমি আমার ছেলেমেয়েদের দেখে রেখো।’ তিনি বলেন, ‘শাহজাহান ভাই যুবলীগের বিমানবন্দর থানার সভাপতি প্রার্থী ছিলেন। ২০২৪ সালের পর থেকে তাঁর কাছ সন্ত্রাসীরা চাঁদা দাবি করে আসছিল। তাঁর কিছু ব্যবসা-বাণিজ্যও তারা দখল করে নিয়েছিল।’
সোহেল জানান, নদ্দাপাড়া এলাকায় শাহজাহানের একটি ফ্ল্যাট কেনা ছিল। রাতে তিনি ওই ফ্ল্যাটে গিয়ে থাকতেন।
আরেক চাচাতো ভাই নাহিদ পারভেজ আজকের পত্রিকাকে জানান, ৫ আগস্টের পর চাঁদার জন্য একাধিকবার শাহজাহানকে হুমকি দেওয়া হয়েছিল। পরে তিনি থানায় লিখিত অভিযোগও করেছিলেন। এ ছাড়া বহুবার তৎকালীন ওসিকে জানানো হয়েছিল।
এদিকে হত্যাকাণ্ডের দুই দিন পেরিয়ে গেলেও কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। তবে গ্রেপ্তার করতে অভিযান চলছে বলে জানিয়েছেন দক্ষিণখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরিফুল ইসলাম।
হত্যাকাণ্ডের কারণ ও কারা হত্যা করেছে—এমন প্রশ্নের জবাবে ওসি বলেন, ‘নিহতের স্ত্রী বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে হত্যা মামলা করেছেন। আমরা আসামিদের গ্রেপ্তার করতে অভিযান চালাচ্ছি। গ্রেপ্তারের পর বিস্তারিত বলা যাবে। তদন্তাধীন বিষয়ে কিছু বলতে চাচ্ছি না।’
চাঁদা দাবির বিষয়ে জানতে চাইলে ওসি বলেন, ‘আমরা পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছি। তারাও এমনটা জানিয়েছে।’

জুলাই অভ্যুত্থানের স্পিরিটের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করলে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকেও ছেড়ে কথা বলবেন না বলে জানিয়েছেন জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক ও জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম।
১৪ ডিসেম্বর ২০২৪
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত এলাকা থেকে মুন্না (১৮) নামের এক তরুণকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
২৪ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ব বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় সাগর মিয়া নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ মো. সাগর মিয়া (৩৫) শহরের ফুলবাড়িয়া এলাকার আবু সাঈদের ছেলে।
৩২ মিনিট আগে
রাজধানীর ডেমরা থানাধীন দেইল্লায় বাসের ধাক্কায় লোহার গেট ভেঙে পড়ে এক সিকিউরিটি গার্ড নিহতের ঘটনায় ডিপোর ইনচার্জ ফসিয়ার রহমানকে (৬৪) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে তাঁকে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠানো হলে বিকেলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
৩৭ মিনিট আগে