নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে করা মামলায় বিএনপি নেতা ও মেসার্স ওয়ান স্পিনিং মিলস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) গিয়াস উদ্দিন আল মামুনকে জামিন দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর সিনিয়র বিশেষ জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন জামিন দেন।
২০২২ সালের ২১ জুন ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের উপপরিচালক সুভাষ চন্দ্র দত্ত সমন্বিত কার্যালয় ঢাকা-১ এ মামলাটি করেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, মেসার্স ওয়ান স্পিনিং মিলস লিমিটেডের মালিকেরা ২০০৪ সালের ৪ নভেম্বর সোনালী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় ও স্থানীয় কার্যালয়ের কর্মকর্তাদের যোগসাজশে জামানত ছাড়াই ঋণপত্র খোলেন। ঋণপত্রের শর্ত না মেনে এলটিআর সৃষ্টি করে ৩২ কেটি ৬৭ লাখ ৯৪ হাজার ৬১২ টাকার যন্ত্রপাতি আমদানি করেন। কিন্তু পরে ব্যাংকের টাকা পরিশোধ না করে তা আত্মসাৎ করেন। এ অভিযোগে আসামিদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৪০৯ / ১০৯ ধারা এবং ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫ (২) ধারায় মামলা করা হয়।
বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় ২০০৭ সালের ৩০ জানুয়ারি যৌথ বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হন গিয়াস উদ্দিন আল মামুন। এর পর থেকে তিনি কারাগারেই আছেন। তাঁর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, দুর্নীতি, মানি লন্ডারিং, কর ফাঁকিসহ বিভিন্ন অভিযোগে ২০টির বেশি মামলা হয়।
গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের আইনজীবী হেলাল উদ্দিন জানান, সবগুলো মামলায় তিনি জামিন পেয়েছেন। যে মামলাগুলো সাজা হয়েছিল, এর চেয়ে বেশি সময় ধরে জেলে আছেন। এই মামলায় জামিন পাওয়ায় কারামুক্তিতে তাঁর বাধা নেই। আজই তিনি মুক্তি পাবেন।
অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে করা মামলায় বিএনপি নেতা ও মেসার্স ওয়ান স্পিনিং মিলস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) গিয়াস উদ্দিন আল মামুনকে জামিন দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর সিনিয়র বিশেষ জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন জামিন দেন।
২০২২ সালের ২১ জুন ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের উপপরিচালক সুভাষ চন্দ্র দত্ত সমন্বিত কার্যালয় ঢাকা-১ এ মামলাটি করেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, মেসার্স ওয়ান স্পিনিং মিলস লিমিটেডের মালিকেরা ২০০৪ সালের ৪ নভেম্বর সোনালী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় ও স্থানীয় কার্যালয়ের কর্মকর্তাদের যোগসাজশে জামানত ছাড়াই ঋণপত্র খোলেন। ঋণপত্রের শর্ত না মেনে এলটিআর সৃষ্টি করে ৩২ কেটি ৬৭ লাখ ৯৪ হাজার ৬১২ টাকার যন্ত্রপাতি আমদানি করেন। কিন্তু পরে ব্যাংকের টাকা পরিশোধ না করে তা আত্মসাৎ করেন। এ অভিযোগে আসামিদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৪০৯ / ১০৯ ধারা এবং ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫ (২) ধারায় মামলা করা হয়।
বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় ২০০৭ সালের ৩০ জানুয়ারি যৌথ বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হন গিয়াস উদ্দিন আল মামুন। এর পর থেকে তিনি কারাগারেই আছেন। তাঁর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, দুর্নীতি, মানি লন্ডারিং, কর ফাঁকিসহ বিভিন্ন অভিযোগে ২০টির বেশি মামলা হয়।
গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের আইনজীবী হেলাল উদ্দিন জানান, সবগুলো মামলায় তিনি জামিন পেয়েছেন। যে মামলাগুলো সাজা হয়েছিল, এর চেয়ে বেশি সময় ধরে জেলে আছেন। এই মামলায় জামিন পাওয়ায় কারামুক্তিতে তাঁর বাধা নেই। আজই তিনি মুক্তি পাবেন।
ময়মনসিংহের ত্রিশাল বাসস্ট্যান্ডে মহাসড়কের একাংশে বসানো হয়েছে অবৈধ অটোরিকশার স্ট্যান্ড ও বাজার। ভিআইপি চলাচলের সময় এসব উচ্ছেদ করা হলেও পরক্ষণেই তা আবার বসে যাচ্ছে। এ কারণে চার লেনের ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক পরিণত হয়েছে দুই লেনে। ফলে যানজটে দুর্ভোগ চরমে পৌঁছেছে।
৩ ঘণ্টা আগেডিবি ও এনএসআই পরিচয়ে চট্টগ্রাম নগরীতে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে চাঁদাবাজির অভিযোগে দুজনকে আটক করেছে পুলিশ। গোপন তথ্যের ভিত্তিতে আজ সোমবার নগরীর লালদীঘি এলাকা থেকে তাঁদের আটক করা হয়।
৬ ঘণ্টা আগেসুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে তিন গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার রাত ১১টার দিকে উপজেলার পাইলগাঁও ইউনিয়নের গোতগাঁও এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৬ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধায় স্ত্রীকে হত্যার দায়ে নূর মোহাম্মদ নয়ন নামের এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়া ১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
৬ ঘণ্টা আগে