মুলাদী (বরিশাল) প্রতিনিধি
বরিশালের মুলাদীতে বন্দুকযুদ্ধের নামে যুবককে হত্যার অভিযোগে আদালতে ৩৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার নিহত সলিম হাওলাদারের ভাই মোস্তফা হাওলাদার বাদী হয়ে বরিশাল জ্যেষ্ঠ বিচারিক আদালতে মামলাটি করেন। ঘটনার আট বছর তিন মাস পর মামলা করা হয়েছে।
আদালতের বিচারক শারমীন সুলতানা সুমী মামলা গ্রহণ করে তদন্তপূর্বক মুলাদী থানাকে এজাহার নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন বলে জানান বাদীর আইনজীবী মহসীন মন্টু।
থানার রেজিস্ট্রারের তথ্যের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, ২০১৬ সালের ৩১ মে রাতে বালিয়াতলী এলাকায় টহলের সময় একদল দুর্বৃত্ত পুলিশের ওপর গুলি ছোড়ে। পুলিশও পাল্টা গুলি ছুড়লে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়। পরদিন ভোরে বালিয়াতলী গ্রামে বাগানে এক যুবকের গুলিবিদ্ধ লাশ পাওয়া যায়। লাশটি ওই গ্রামের মৃত হাবিবুর রহমান হাওলাদারের ছেলে সলিমের বলে শনাক্ত করেন তাঁর স্বজনেরা।
অন্যদিকে নিহতের বড় ভাই মোস্তফা হাওলাদার মামলায় উল্লেখ করেন, তাঁর ভাই সলিম (৩৫) ঢাকায় চাকরি করতেন। ২০১৬ সালের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে তৎকালীন আওয়ামী লীগের প্রার্থীর প্রতিদ্বন্দ্বীর পক্ষে কাজ করেন। তাতে এলাকার আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা ক্ষুব্ধ হন। নির্বাচনের পর সলিম ঢাকা থেকে লঞ্চযোগে বাড়ি ফিরছিলেন। ১ জুন ভোর ৬টার দিকে সফিপুর লঞ্চঘাটে নামেন। সেখান থেকে বাড়ির উদ্দেশে রওনা দিয়ে আব্দুল মালেক মাস্টারের বাড়ির সামনে পৌঁছালে একই গ্রামের এমদাদুল হক খোকন মাঝি, আল মামুন সুজন মাঝি, মুরাদ মাঝিসহ ৪০-৪৫ জন দুর্বৃত্ত হামলা চালায়।
এ সময় হামলাকারীরা সলিমকে গুলি করে এবং কুপিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে ককটেল বিস্ফোরণ করে চলে যায়। পথচারীরা সলিমকে উদ্ধার করে মুলাদী হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। মামলায় তাঁদের আসামি করা হয়েছে।
মোস্তফা হাওলাদার বলেন, ইউপি নির্বাচনের জেরে বন্দুকযুদ্ধের নামে সলিমকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা করে প্রকৃত ঘটনা ধামাচাপা দেওয়া হয়েছিল। ঘটনার পর আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের ভয়ে এলাকা ছেড়ে আত্মগোপন করায় মামলা করতে পারেননি। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বাড়ি ফিরেছেন এবং গতকাল বৃহস্পতিবার আদালতে মামলা করেন।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে মুলাদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাকারিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, আদালতের নির্দেশনা পেলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বরিশালের মুলাদীতে বন্দুকযুদ্ধের নামে যুবককে হত্যার অভিযোগে আদালতে ৩৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার নিহত সলিম হাওলাদারের ভাই মোস্তফা হাওলাদার বাদী হয়ে বরিশাল জ্যেষ্ঠ বিচারিক আদালতে মামলাটি করেন। ঘটনার আট বছর তিন মাস পর মামলা করা হয়েছে।
আদালতের বিচারক শারমীন সুলতানা সুমী মামলা গ্রহণ করে তদন্তপূর্বক মুলাদী থানাকে এজাহার নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন বলে জানান বাদীর আইনজীবী মহসীন মন্টু।
থানার রেজিস্ট্রারের তথ্যের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, ২০১৬ সালের ৩১ মে রাতে বালিয়াতলী এলাকায় টহলের সময় একদল দুর্বৃত্ত পুলিশের ওপর গুলি ছোড়ে। পুলিশও পাল্টা গুলি ছুড়লে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়। পরদিন ভোরে বালিয়াতলী গ্রামে বাগানে এক যুবকের গুলিবিদ্ধ লাশ পাওয়া যায়। লাশটি ওই গ্রামের মৃত হাবিবুর রহমান হাওলাদারের ছেলে সলিমের বলে শনাক্ত করেন তাঁর স্বজনেরা।
অন্যদিকে নিহতের বড় ভাই মোস্তফা হাওলাদার মামলায় উল্লেখ করেন, তাঁর ভাই সলিম (৩৫) ঢাকায় চাকরি করতেন। ২০১৬ সালের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে তৎকালীন আওয়ামী লীগের প্রার্থীর প্রতিদ্বন্দ্বীর পক্ষে কাজ করেন। তাতে এলাকার আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা ক্ষুব্ধ হন। নির্বাচনের পর সলিম ঢাকা থেকে লঞ্চযোগে বাড়ি ফিরছিলেন। ১ জুন ভোর ৬টার দিকে সফিপুর লঞ্চঘাটে নামেন। সেখান থেকে বাড়ির উদ্দেশে রওনা দিয়ে আব্দুল মালেক মাস্টারের বাড়ির সামনে পৌঁছালে একই গ্রামের এমদাদুল হক খোকন মাঝি, আল মামুন সুজন মাঝি, মুরাদ মাঝিসহ ৪০-৪৫ জন দুর্বৃত্ত হামলা চালায়।
এ সময় হামলাকারীরা সলিমকে গুলি করে এবং কুপিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে ককটেল বিস্ফোরণ করে চলে যায়। পথচারীরা সলিমকে উদ্ধার করে মুলাদী হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। মামলায় তাঁদের আসামি করা হয়েছে।
মোস্তফা হাওলাদার বলেন, ইউপি নির্বাচনের জেরে বন্দুকযুদ্ধের নামে সলিমকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা করে প্রকৃত ঘটনা ধামাচাপা দেওয়া হয়েছিল। ঘটনার পর আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের ভয়ে এলাকা ছেড়ে আত্মগোপন করায় মামলা করতে পারেননি। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বাড়ি ফিরেছেন এবং গতকাল বৃহস্পতিবার আদালতে মামলা করেন।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে মুলাদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাকারিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, আদালতের নির্দেশনা পেলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রাজধানীর মোহাম্মদপুর জেনেভা ক্যাম্পের খোলা স্পটে বর্জ্য অপসারণের সময় বোমা বিস্ফোরণে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) চারজন পরিচ্ছন্নতা কর্মী আহত হয়েছেন। তারা হলেন মো. আলমগীর হোসেন (৩৬), মো. ইয়াছিন (৪০), আসাদ মিয়া (৫৮) ও সাইফুল ইসলাম (৪৭)। আহত পরিচ্ছন্নতা কর্মীরা বর্তমানে রাজধানীর শহীদ সোহ্রাওয
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর বনশ্রীতে লেগুনা স্ট্যান্ডের টাকা তোলাকে কেন্দ্র করে মো. হাসান হাওলাদার (১৯) হত্যা মামলায় এজাহারনামীয় দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত মঙ্গলবার রাতে রামপুরা এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালীর দশমিনা সরকারি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের নির্বাচনী পরীক্ষার সময় সূচি পরিবর্তন করে ওই স্কুল মাঠে ডাকসুর সাবেক ভিপি ও গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি নুরুল হক নুরের জনসভা হয়েছে। এ নিয়ে উপজেলায় চলছে আলোচনা সমালোচনার ঝড়।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর পল্লবীর বাউনিয়া বাঁধ এলাকায় সন্ত্রাসীদের এলোপাতাড়ি গুলিতে আয়েশা আক্তার (৩৫) নামে এক নারী নিহত হয়েছেন। আজ বুধবার দুপুরে নিজ বাসার বারান্দায় দাঁড়িয়ে থাকা অবস্থায় গুলিবিদ্ধ হন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে