নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
সরকারের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে বরিশালে বিএনপির পৃথক পদযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে মহানগর ও উত্তর জেলা বিএনপির উদ্যোগে নগরের সদর রোড থেকে রূপাতলী বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত পদযাত্রা হয়। অন্যদিকে দক্ষিণ জেলা বিএনপির নেতা-কর্মীরা কাশিপুর চৌমাথা থেকে অশ্বিনী কুমার হল পর্যন্ত পদযাত্রা করেন। পদযাত্রায় দলের নেতা-কর্মীদের ঢল নামায় নগরীতে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়।
মহানগর ও উত্তর জেলা বিএনপির কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি ছিলেন দলের ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু। এ ছাড়া অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দলের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাহাবুবুল হক নান্নু, কেন্দ্রীয় সদস্য আবু নাসের মো. রহমাতুল্লাহ, মেজবাহ উদ্দিন ফরহাদ, নগর বিএনপির আহ্বায়ক মনিরুজ্জামান খান ফারুক, উত্তর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক দেওয়ান মোহাম্মদ শহিদুল্লাহ, নগর বিএনপির সদস্যসচিব মীর জাহিদুল কবির জাহিদ প্রমুখ।
কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি দলের ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু বলেন, দেশে গণতন্ত্র নেই। এই অবৈধ সরকার বিচার ও আইন বিভাগকে ধ্বংস করেছে। অবৈধভাবে সম্পদ অর্জন করে বিদেশে বাড়ি-গাড়ি করেছে।
দক্ষিণ জেলা বিএনপির কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি ছিলেন দলের যুগ্ম মহাসচিব মজিবর রহমান সরোয়ার। এ সময় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দলের সাংগঠনিক সম্পাদক বিলকিস জাহান শিরিন, সহসাংগঠনিক সম্পাদক আকন কুদ্দুসুর রহমান, কেন্দ্রীয় সদস্য এবায়দুল হক চান, দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্যসচিব আবুল কালাম শাহিন, সৈয়দ আকবর, আনোয়ারুল হক তারিন প্রমুখ।
কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব মজিবর রহমান সরোয়ার বলেন, ‘এই সরকারে অধীনে কোনো দিনও সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। তাই আমরা সরকারের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে রাজপথে নেমেছি। এই সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন অব্যাহত থাকবে।’
দুটি কর্মসূচিতে নেতা-কর্মীদের ঢল নামায় নগরজুড়ে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। এতে নগরবাসীর ভোগান্তি চরম আকার ধারণ করে।
সরকারের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে বরিশালে বিএনপির পৃথক পদযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে মহানগর ও উত্তর জেলা বিএনপির উদ্যোগে নগরের সদর রোড থেকে রূপাতলী বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত পদযাত্রা হয়। অন্যদিকে দক্ষিণ জেলা বিএনপির নেতা-কর্মীরা কাশিপুর চৌমাথা থেকে অশ্বিনী কুমার হল পর্যন্ত পদযাত্রা করেন। পদযাত্রায় দলের নেতা-কর্মীদের ঢল নামায় নগরীতে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়।
মহানগর ও উত্তর জেলা বিএনপির কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি ছিলেন দলের ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু। এ ছাড়া অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দলের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাহাবুবুল হক নান্নু, কেন্দ্রীয় সদস্য আবু নাসের মো. রহমাতুল্লাহ, মেজবাহ উদ্দিন ফরহাদ, নগর বিএনপির আহ্বায়ক মনিরুজ্জামান খান ফারুক, উত্তর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক দেওয়ান মোহাম্মদ শহিদুল্লাহ, নগর বিএনপির সদস্যসচিব মীর জাহিদুল কবির জাহিদ প্রমুখ।
কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি দলের ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু বলেন, দেশে গণতন্ত্র নেই। এই অবৈধ সরকার বিচার ও আইন বিভাগকে ধ্বংস করেছে। অবৈধভাবে সম্পদ অর্জন করে বিদেশে বাড়ি-গাড়ি করেছে।
দক্ষিণ জেলা বিএনপির কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি ছিলেন দলের যুগ্ম মহাসচিব মজিবর রহমান সরোয়ার। এ সময় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দলের সাংগঠনিক সম্পাদক বিলকিস জাহান শিরিন, সহসাংগঠনিক সম্পাদক আকন কুদ্দুসুর রহমান, কেন্দ্রীয় সদস্য এবায়দুল হক চান, দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্যসচিব আবুল কালাম শাহিন, সৈয়দ আকবর, আনোয়ারুল হক তারিন প্রমুখ।
কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব মজিবর রহমান সরোয়ার বলেন, ‘এই সরকারে অধীনে কোনো দিনও সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। তাই আমরা সরকারের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে রাজপথে নেমেছি। এই সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন অব্যাহত থাকবে।’
দুটি কর্মসূচিতে নেতা-কর্মীদের ঢল নামায় নগরজুড়ে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। এতে নগরবাসীর ভোগান্তি চরম আকার ধারণ করে।
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ (ডিএমআরসি), কবি নজরুল ও সোহরাওয়ার্দী কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষে ওই এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। পরে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে যাত্রাবাড়ী-ডেমরা এলাকায় ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে...
৩ মিনিট আগেবড়াইগ্রামে আ.লীগ কর্মীকে মারধরের মামলায় শ্রমিকদল নেতা গ্রেপ্তার নাটোরের বড়াইগ্রামে বৃদ্ধ মা-বাবা ও অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীর সামনে আওয়ামী লীগ সমর্থক উজ্জ্বল কুমার মন্ডলকে মারধরের ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। মামলায় পৌর শ্রমিকদলের এক নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
১৬ মিনিট আগেড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের সঙ্গে কবি নজরুল সরকারি কলেজে ও সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের শিক্ষার্থীদের চলমান সংঘর্ষে আহত হয়ে ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে এসেছে ৩০ জন শিক্ষার্থী।
২৫ মিনিট আগেবরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (শেবাচিম) পরিচালকের দায়িত্বভার গ্রহণ করছেন সেনাবাহিনীর ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এ কে এম মশিউল মুনীর। আজ সোমবার দুপুরে তিনি এই দায়িত্ব বুঝে নেন। তিনি হাসপাতালের ৬৮তম পরিচালক।
৩১ মিনিট আগে