খান রফিক, বরিশাল
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের ৮০ জন শিক্ষার্থী এবার মাস্টার্সে ভর্তি হয়েছেন। ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের এই শিক্ষার্থীদের মধ্যে একজনও থিসিস (গবেষণা) করার আগ্রহ দেখাননি। বিভাগ থেকে আবেদন চাওয়ায় ৮০ জনই নন-থিসিস উল্লেখ করেছেন। এই অবস্থা শুধু বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি বিভাগের নয়, অধিকাংশ বিভাগেরই। অথচ বাক্সবন্দী পড়ে রয়েছে প্রায় ২ কোটি টাকার যন্ত্রপাতি। গবেষণার জন্য প্রতিবছর কোটি টাকার বাজেট বরাদ্দও হয়। কিন্তু তা কাজেই আসছে না।
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ২০১১ সালে প্রতিষ্ঠা হয়। এখানে রয়েছে ২৫টি বিভাগ। বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণার জন্য যন্ত্রপাতি ও উপকরণ কিনতে প্রতিবছরই বরাদ্দ হয় কোটি টাকা। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, এই বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণার সুবিধা অপ্রতুল। নেই যন্ত্রপাতি, গবেষণাগার কিংবা চাকরির সুযোগ। যে কারণে থিসিস করতে গিয়ে ছয় মাস থেকে এক বছর সময় ব্যয় করতে চান না তাঁরা। অথচ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা ও সম্প্রসারণ দপ্তরে প্রায় ২ কোটি টাকার অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি বাক্সবন্দী পড়ে আছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রপতি গোল্ড মেডেলপ্রাপ্ত এক শিক্ষার্থী নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত হয় গবেষণায়। কিন্তু এখানে গবেষণার সুবিধা অপ্রতুল। এগোতেই পারছেন না ছাত্রছাত্রীরা। শিক্ষকেরা থিসিস করা
শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কর্মচারীর মতো আচরণ করেন, হয়রানি করেন। ছয় মাস থিসিস করার পর শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হওয়ার সুযোগ পান না। বরং যে উপাচার্যই আসেন, তিনি নিজের এলাকার কিংবা আত্মীয়স্বজনদের শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দিতে উঠেপড়ে লাগেন।
জানতে চাইলে উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের প্রধান সহযোগী অধ্যাপক মো. উজ্জল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘থিসিস করার সময় যখন আসে, তখন শিক্ষার্থীরা সরকারি চাকরির দিকে ঝোঁকেন। শিক্ষার্থীদের নানা সুবিধা দিতে পারি না। থিসিস করতে যে কষ্ট, তা হয়রানির মতো মনে করেন তাঁরা।’ তিনি বলেন, তাঁর বিভাগের ৬১ জনের মধ্যে যাঁরা সিজিপিএ ৩.৫-এর ওপরে পেয়েছেন, তাঁদের অধিকাংশই উচ্চশিক্ষার জন্য দেশের বাইরে আবেদন করছেন। তাঁদের শর্ত থাকে, অফার লেটার আসার আগেই থিসিস শেষ হবে কি না। এ কারণে তাঁর বিভাগ থেকে এবার একজনও থিসিস করছেন না।
গবেষণায় একই অবস্থা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা অনুষদেও। বাংলা বিভাগের প্রধান উন্মেষ রায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, তাঁর বিভাগে ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষ এবং ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে একজন করে শিক্ষার্থী থিসিসি করেছেন। ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে মাস্টার্সে ভর্তি চলছে। এ বর্ষে ৫৫ জনের মতো শিক্ষার্থী হবে। তিনি বলেন, মাস্টার্সে উঠলে গবেষণায় আর আগ্রহ থাকে না। আসলে গবেষণার জন্য যথেষ্ট ল্যাব নেই। নতুন বিশ্ববিদ্যালয়েও যে মেধাবীরা থাকেন, তা মানতে চায় না পুরোনো বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। যে কারণে ছাত্রছাত্রীদের জন্য কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হওয়া চ্যালেঞ্জিং হয়ে যায়।
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা ও সম্প্রসারণ দপ্তরে কিছুদিন আগে গিয়ে দেখা যায়, সেখানে গবেষণার জন্য শিক্ষার্থীরা তেমন একটা আসেন না। বাক্সবন্দী পড়ে আছে অনেক দামি উপকরণ। ২০১৮ সালে তৎকালীন উপাচার্য ড. ইমামুল হকের সময়ে এগুলো কেনা হয়েছিল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের প্রধান এবং গবেষণা ও সম্প্রসারণ দপ্তরের পরিচালক মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, নিয়ম অনুযায়ী ২৫ ভাগ শিক্ষার্থীকে থিসিসি করতে হবে। কিন্তু খুব কমসংখ্যক এতে আগ্রহ দেখান। তাঁর বিভাগে ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ছিলেন ৬৫ জন। এর মধ্যে থিসিস করেছেন ৭ জন। গড়ে ১০-১৫ ভাগ শিক্ষার্থীকে থিসিসে অন্তর্ভুক্ত করা যায়। কারণ, শিক্ষার্থীদের চিন্তা থাকে বিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়া। থিসিসে ছয়-সাত মাস সময় লাগে। এরপরও বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরির নিশ্চয়তা নেই। এখন পর্যন্ত গণিতের কোনো শিক্ষার্থী শিক্ষক হননি।
শাখাওয়াত হোসেন আরও বলেন, ২০২১ সাল থেকে গবেষণা ও সম্প্রসারণ দপ্তরের দায়িত্বে তিনি একাই। বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত হয় গবেষণায়। কিন্তু এ ক্ষেত্রে তাঁরা নানা প্রতিবন্ধকতায় পড়ছেন। প্রথম ধাপে কিছু যন্ত্রপাতি কেনা হয়েছে। কিন্তু এখনো তা বাক্সবন্দী। একটি কক্ষে এভাবে গবেষণা করা কঠিন।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র বলেছে, ২০১৮ সালে কেনা প্রায় ১ কোটি ৮৯ লাখ টাকার যন্ত্রপাতি পড়ে আছে গবেষণা ও সম্প্রসারণ দপ্তরে। এসব যন্ত্রপাতির বেশ কিছুর ব্যবহারই জানেন না পরিচালক। বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থ শাখার তথ্যমতে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের গবেষণাগারের যন্ত্রপাতি, উপকরণ কেনার জন্য প্রায় ১ কোটি ৮ লাখ টাকার বাজেট বরাদ্দ হয়েছে। প্রতিবছর এভাবে শিক্ষার্থীদের গবেষণায় অর্থ বরাদ্দ হলেও তা কাজে আসছে না।
এ ব্যাপারে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শুচিতা শরমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, তিনি নতুন এসেছেন। গবেষণার কী অবস্থা, তা জানা নেই। এ বিষয়টা খতিয়ে দেখবেন। বিভাগগুলোর শিক্ষকদের সঙ্গে কথা বলবেন এবং ব্যবস্থা নেবেন।
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের ৮০ জন শিক্ষার্থী এবার মাস্টার্সে ভর্তি হয়েছেন। ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের এই শিক্ষার্থীদের মধ্যে একজনও থিসিস (গবেষণা) করার আগ্রহ দেখাননি। বিভাগ থেকে আবেদন চাওয়ায় ৮০ জনই নন-থিসিস উল্লেখ করেছেন। এই অবস্থা শুধু বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি বিভাগের নয়, অধিকাংশ বিভাগেরই। অথচ বাক্সবন্দী পড়ে রয়েছে প্রায় ২ কোটি টাকার যন্ত্রপাতি। গবেষণার জন্য প্রতিবছর কোটি টাকার বাজেট বরাদ্দও হয়। কিন্তু তা কাজেই আসছে না।
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ২০১১ সালে প্রতিষ্ঠা হয়। এখানে রয়েছে ২৫টি বিভাগ। বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণার জন্য যন্ত্রপাতি ও উপকরণ কিনতে প্রতিবছরই বরাদ্দ হয় কোটি টাকা। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, এই বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণার সুবিধা অপ্রতুল। নেই যন্ত্রপাতি, গবেষণাগার কিংবা চাকরির সুযোগ। যে কারণে থিসিস করতে গিয়ে ছয় মাস থেকে এক বছর সময় ব্যয় করতে চান না তাঁরা। অথচ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা ও সম্প্রসারণ দপ্তরে প্রায় ২ কোটি টাকার অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি বাক্সবন্দী পড়ে আছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রপতি গোল্ড মেডেলপ্রাপ্ত এক শিক্ষার্থী নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত হয় গবেষণায়। কিন্তু এখানে গবেষণার সুবিধা অপ্রতুল। এগোতেই পারছেন না ছাত্রছাত্রীরা। শিক্ষকেরা থিসিস করা
শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কর্মচারীর মতো আচরণ করেন, হয়রানি করেন। ছয় মাস থিসিস করার পর শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হওয়ার সুযোগ পান না। বরং যে উপাচার্যই আসেন, তিনি নিজের এলাকার কিংবা আত্মীয়স্বজনদের শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দিতে উঠেপড়ে লাগেন।
জানতে চাইলে উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের প্রধান সহযোগী অধ্যাপক মো. উজ্জল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘থিসিস করার সময় যখন আসে, তখন শিক্ষার্থীরা সরকারি চাকরির দিকে ঝোঁকেন। শিক্ষার্থীদের নানা সুবিধা দিতে পারি না। থিসিস করতে যে কষ্ট, তা হয়রানির মতো মনে করেন তাঁরা।’ তিনি বলেন, তাঁর বিভাগের ৬১ জনের মধ্যে যাঁরা সিজিপিএ ৩.৫-এর ওপরে পেয়েছেন, তাঁদের অধিকাংশই উচ্চশিক্ষার জন্য দেশের বাইরে আবেদন করছেন। তাঁদের শর্ত থাকে, অফার লেটার আসার আগেই থিসিস শেষ হবে কি না। এ কারণে তাঁর বিভাগ থেকে এবার একজনও থিসিস করছেন না।
গবেষণায় একই অবস্থা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা অনুষদেও। বাংলা বিভাগের প্রধান উন্মেষ রায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, তাঁর বিভাগে ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষ এবং ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে একজন করে শিক্ষার্থী থিসিসি করেছেন। ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে মাস্টার্সে ভর্তি চলছে। এ বর্ষে ৫৫ জনের মতো শিক্ষার্থী হবে। তিনি বলেন, মাস্টার্সে উঠলে গবেষণায় আর আগ্রহ থাকে না। আসলে গবেষণার জন্য যথেষ্ট ল্যাব নেই। নতুন বিশ্ববিদ্যালয়েও যে মেধাবীরা থাকেন, তা মানতে চায় না পুরোনো বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। যে কারণে ছাত্রছাত্রীদের জন্য কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হওয়া চ্যালেঞ্জিং হয়ে যায়।
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা ও সম্প্রসারণ দপ্তরে কিছুদিন আগে গিয়ে দেখা যায়, সেখানে গবেষণার জন্য শিক্ষার্থীরা তেমন একটা আসেন না। বাক্সবন্দী পড়ে আছে অনেক দামি উপকরণ। ২০১৮ সালে তৎকালীন উপাচার্য ড. ইমামুল হকের সময়ে এগুলো কেনা হয়েছিল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের প্রধান এবং গবেষণা ও সম্প্রসারণ দপ্তরের পরিচালক মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, নিয়ম অনুযায়ী ২৫ ভাগ শিক্ষার্থীকে থিসিসি করতে হবে। কিন্তু খুব কমসংখ্যক এতে আগ্রহ দেখান। তাঁর বিভাগে ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ছিলেন ৬৫ জন। এর মধ্যে থিসিস করেছেন ৭ জন। গড়ে ১০-১৫ ভাগ শিক্ষার্থীকে থিসিসে অন্তর্ভুক্ত করা যায়। কারণ, শিক্ষার্থীদের চিন্তা থাকে বিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়া। থিসিসে ছয়-সাত মাস সময় লাগে। এরপরও বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরির নিশ্চয়তা নেই। এখন পর্যন্ত গণিতের কোনো শিক্ষার্থী শিক্ষক হননি।
শাখাওয়াত হোসেন আরও বলেন, ২০২১ সাল থেকে গবেষণা ও সম্প্রসারণ দপ্তরের দায়িত্বে তিনি একাই। বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত হয় গবেষণায়। কিন্তু এ ক্ষেত্রে তাঁরা নানা প্রতিবন্ধকতায় পড়ছেন। প্রথম ধাপে কিছু যন্ত্রপাতি কেনা হয়েছে। কিন্তু এখনো তা বাক্সবন্দী। একটি কক্ষে এভাবে গবেষণা করা কঠিন।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র বলেছে, ২০১৮ সালে কেনা প্রায় ১ কোটি ৮৯ লাখ টাকার যন্ত্রপাতি পড়ে আছে গবেষণা ও সম্প্রসারণ দপ্তরে। এসব যন্ত্রপাতির বেশ কিছুর ব্যবহারই জানেন না পরিচালক। বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থ শাখার তথ্যমতে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের গবেষণাগারের যন্ত্রপাতি, উপকরণ কেনার জন্য প্রায় ১ কোটি ৮ লাখ টাকার বাজেট বরাদ্দ হয়েছে। প্রতিবছর এভাবে শিক্ষার্থীদের গবেষণায় অর্থ বরাদ্দ হলেও তা কাজে আসছে না।
এ ব্যাপারে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শুচিতা শরমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, তিনি নতুন এসেছেন। গবেষণার কী অবস্থা, তা জানা নেই। এ বিষয়টা খতিয়ে দেখবেন। বিভাগগুলোর শিক্ষকদের সঙ্গে কথা বলবেন এবং ব্যবস্থা নেবেন।
মাদারীপুরে আড়িয়াল খাঁ নদ থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে বাধা দেওয়ায় স্থানীয়দের ওপর হাতবোমা নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় এক গৃহবধূসহ আহত হয়েছে ৩ জন। গতকাল রোববার রাত সাড়ে ৯টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার পাচখোলা ইউনিয়নের তাল্লুক গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মাদারীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)...
২ ঘণ্টা আগেখাগড়াছড়ির মানিকছড়ি উপজেলায় ১০ হাজারের বেশি বিদ্যুৎ-সংযোগ রয়েছে আবাসিক গ্রাহকের বাসাবাড়িতে। কিন্তু অনেকের বাড়ি, এমনকি মূল লাইনেও বিদ্যুতের খুঁটি নেই। স্থায়ী খুঁটিতে সংযোগ টানার কথা বলে খুঁটিপ্রতি ১৭-১৮ হাজার টাকা নেওয়া হলেও সেটি হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগেআজ সোমবার ভোর ৫টার দিকে এ ঘটনার পর চার ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে ঢাকার কমলাপুর থেকে টঙ্গী পর্যন্ত রেল চলাচলে বিঘ্ন ঘটেছে বলে জানান কমলাপুরের স্টেশন মাস্টার মো. আনোয়ার হোসেন।
৩ ঘণ্টা আগেহবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলায় মোস্তাকিন মিয়া (১৭) নামে এক কিশোরের গলাকাটা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাত সাড়ে ১১টার দিকে কালিয়ারভাঙ্গা ইউনিয়নের পুরানগাঁও গ্রামের বসতঘর থেকে মোস্তাকিন মিয়ার লাশ উদ্ধার করা হয়। নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামাল হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগে