কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
পটুয়াখালীর পায়রা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও মোংলা সমুদ্রবন্দরকে গতকাল মঙ্গলবার দুপুর থেকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। এদিকে আজ বুধবার ভোর থেকে উপকূলজুড়ে মুষলধারে বৃষ্টি শুরু হয়েছে। একই সঙ্গে সাগর কিছুটা উত্তাল হয়ে উঠেছে।
আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, গতকাল মঙ্গলবার ভোর ৬টা থেকে আজ বুধবার ভোর ৬টা পর্যন্ত পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় ৫৯ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। এদিকে সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর এলাকায় থেমে থেমে মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে। তার ওপর আজ সকাল থেকে শুরু হয় মুষলধারে বৃষ্টি।
এদিকে পটুয়াখালীর কুয়াকাটাসংলগ্ন বঙ্গোপসাগর বেশ উত্তাল হয়ে উঠেছে। বাতাসের তীব্রতা বেড়ে যাওয়ায় নদ-নদীর পানির উচ্চতাও কিছুটা বেড়েছে।
আবহাওয়া অফিস সূত্রে আরও জানা গেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় পটুয়াখালী জেলায় ৩৯.২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অফিস। উপকূলীয় এলাকা দিয়ে যেকোনো সময় ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। তাই গতকাল মঙ্গলবার দুপুর থেকে পটুয়াখালীর পায়রা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও মোংলা সমুদ্রবন্দরকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। তা ছাড়া সব ধরনের মাছ ধরার ট্রলারকে নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলা হয়েছে।
আলীপুর কুয়াকাটা মৎস্য ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আনসার উদ্দিন মোল্লা বলেন, বিরূপ আবহাওয়ার কারণে অধিকাংশ মাছ ধরার ট্রলার শিববাড়িয়া নদীর পোতাশ্রয়ে নোঙর করলেও কিছু ট্রলার এখনো সমুদ্রে রয়ে গেছে।
এদিকে বর্তমান পরিস্থিতিতে শহর থেকে গ্রামাঞ্চলে একধরনের স্থবিরতা নেমে এসেছে। ভোগান্তিতে পড়েছে নিম্ন আয়ের মানুষ। কলাপাড়া পৌর শহরের ষাটোর্ধ্ব অটোচালক মাহাবুব মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভারী বৃষ্টির কারণে রাস্তায় যাত্রী নেই। কিন্তু আমরা তো ঘরে বসে থাকতে পারি না। ঘরে বসে থাকলে আমাদের না খেয়ে থাকতে হবে। আমাদের দুঃখ কেউ দেখে না। বৃষ্টিতে ভিজে ১টা খেপ নিয়ে ৫ টাকা বেশি চাইলে দিতে চায় না।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পটুয়াখালী জেলা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহবুবা সুখী আজকের পত্রিকাকে বলেন, আগামী ৭২ ঘণ্টায় বৃষ্টির পরিমাণ আরও বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সেই সঙ্গে উপকূলে তীব্র বাতাস ও ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
পটুয়াখালীর পায়রা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও মোংলা সমুদ্রবন্দরকে গতকাল মঙ্গলবার দুপুর থেকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। এদিকে আজ বুধবার ভোর থেকে উপকূলজুড়ে মুষলধারে বৃষ্টি শুরু হয়েছে। একই সঙ্গে সাগর কিছুটা উত্তাল হয়ে উঠেছে।
আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, গতকাল মঙ্গলবার ভোর ৬টা থেকে আজ বুধবার ভোর ৬টা পর্যন্ত পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় ৫৯ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। এদিকে সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর এলাকায় থেমে থেমে মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে। তার ওপর আজ সকাল থেকে শুরু হয় মুষলধারে বৃষ্টি।
এদিকে পটুয়াখালীর কুয়াকাটাসংলগ্ন বঙ্গোপসাগর বেশ উত্তাল হয়ে উঠেছে। বাতাসের তীব্রতা বেড়ে যাওয়ায় নদ-নদীর পানির উচ্চতাও কিছুটা বেড়েছে।
আবহাওয়া অফিস সূত্রে আরও জানা গেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় পটুয়াখালী জেলায় ৩৯.২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অফিস। উপকূলীয় এলাকা দিয়ে যেকোনো সময় ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। তাই গতকাল মঙ্গলবার দুপুর থেকে পটুয়াখালীর পায়রা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও মোংলা সমুদ্রবন্দরকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। তা ছাড়া সব ধরনের মাছ ধরার ট্রলারকে নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলা হয়েছে।
আলীপুর কুয়াকাটা মৎস্য ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আনসার উদ্দিন মোল্লা বলেন, বিরূপ আবহাওয়ার কারণে অধিকাংশ মাছ ধরার ট্রলার শিববাড়িয়া নদীর পোতাশ্রয়ে নোঙর করলেও কিছু ট্রলার এখনো সমুদ্রে রয়ে গেছে।
এদিকে বর্তমান পরিস্থিতিতে শহর থেকে গ্রামাঞ্চলে একধরনের স্থবিরতা নেমে এসেছে। ভোগান্তিতে পড়েছে নিম্ন আয়ের মানুষ। কলাপাড়া পৌর শহরের ষাটোর্ধ্ব অটোচালক মাহাবুব মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভারী বৃষ্টির কারণে রাস্তায় যাত্রী নেই। কিন্তু আমরা তো ঘরে বসে থাকতে পারি না। ঘরে বসে থাকলে আমাদের না খেয়ে থাকতে হবে। আমাদের দুঃখ কেউ দেখে না। বৃষ্টিতে ভিজে ১টা খেপ নিয়ে ৫ টাকা বেশি চাইলে দিতে চায় না।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পটুয়াখালী জেলা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহবুবা সুখী আজকের পত্রিকাকে বলেন, আগামী ৭২ ঘণ্টায় বৃষ্টির পরিমাণ আরও বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সেই সঙ্গে উপকূলে তীব্র বাতাস ও ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
ডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৪ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৪ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৪ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
৫ ঘণ্টা আগে