মুলাদী (বরিশাল) প্রতিনিধি
বরিশালের মুলাদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। উপজেলার গাছুয়া ইউনিয়নে সৈয়দা শাহাজাদী বেগম নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আফরোজা বেগম বাদী হয়ে তাঁদের নামে বরিশাল সহকারী জজ আদালতে মামলা করেছেন। এদিকে ইউএনও বলছেন, তাঁদের নামে মিথ্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার আদালত থেকে ইউএনওর কাছে নোটিশ এলে কর্মকর্তারা মামলার বিষয়টি জানতে পারেন। বিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা পর্ষদ (ম্যানেজিং কমিটি) গঠনের জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে আবেদন করে প্রিসাইডিং কর্মকর্তা না পাওয়ায় আদালতে মামলা করেছেন এমনটাই দাবি প্রধান শিক্ষকের।
অন্যদিকে ইউএনও মো. নিজাম উদ্দিন জানান, নির্ধারিত সময়ে কমিটি করতে ব্যর্থ হয়ে প্রধান শিক্ষক পেছনের তারিখ (ব্যাক ডেট) দিয়ে প্রিসাইডিং কর্মকর্তা চেয়ে আবেদন করায় এবং ওই সময় শিক্ষা বোর্ডর তদন্ত চলায় বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটি নির্বাচনের প্রিসাইডিং কর্মকর্তা দেওয়া হয়নি। প্রধান শিক্ষক নিজেকে বাঁচাতে আদালতে মিথ্যা মামলা করেছেন।
নোটিশের বরাত দিয়ে ইউএনও জানান, গত ১১ আগস্ট প্রধান শিক্ষক আফরোজা বেগম বাদী হয়ে বরিশালের মুলাদী সহকারী জজ আদালত একটি মামলা করেছেন। তাঁকে ছাড়াও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান এবং বিদ্যালয় পরিদর্শককে বিবাদী করা হয়েছে।
প্রধান শিক্ষক আফরোজা বেগম জানান, ম্যানেজিং কমিটির মেয়াদ গত ৪ জুন শেষ হয়েছে। এর আগে তিনবার অ্যাডহক কমিটি গঠন হয়েছিল। বিধি অনুযায়ী নিয়মিত কমিটি গঠনের জন্য গত ৩১ মার্চ প্রিসাইডিং কর্মকর্তা নিয়োগের জন্য ইউএনওর কাছে আবেদন করা হয়। কিন্তু তিনি আবেদন আটকে রাখায় নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কমিটি গঠন সম্ভব হয়নি। বিদ্যালয়ের কোনো কমিটি না থাকায় ইউএনও, শিক্ষা কর্মকর্তা এবং শিক্ষা বোর্ডের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করা হয়েছে।
এদিকে বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মো. মিলন বলেন, প্রধান শিক্ষক বিদ্যালয়ে যান না। তিনি গোপনে ম্যানেজিং কমিটি করে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের হয়রানির চেষ্টা করছেন। কর্মকর্তাদের নামে মামলা করায় বিদ্যালয়ের স্বাভাবিক কাজ ব্যাহত হচ্ছে।
ইউএনও নিজাম উদ্দিন বলেন, বিদ্যালয়ের লোকেশন নিয়ে স্থানীয়দের সঙ্গে প্রধান শিক্ষকের দ্বন্দ্ব রয়েছে। প্রধান শিক্ষক গোপনে দুবার অ্যাডহক কমিটি গঠন করেছিলেন। গত জুন মাসে ব্যাক ডেট দিয়ে প্রধান শিক্ষক নিয়মিত কমিটি গঠনের জন্য প্রিসাইডিং কর্মকর্তা চেয়ে আবেদন করেছিলেন। বোর্ডের তদন্ত চলমান থাকায় প্রিসাইডিং কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হয়নি। প্রধান শিক্ষক হয়রানি করতে আদালতে মিথ্যা মামলা করেছেন।
উল্লেখ্য, সৈয়দা শাহাজাদী নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয়টি ১৯৭২ সালে সৈয়দেরগাঁও গ্রামে প্রতিষ্ঠিত হয়। নদীভাঙনের মুখে এবং শিক্ষার্থী কমে যাওয়ায় বিদ্যালয়টি কৃষ্ণপুর গ্রামে স্থানান্তরিত হয়।
বরিশালের মুলাদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। উপজেলার গাছুয়া ইউনিয়নে সৈয়দা শাহাজাদী বেগম নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আফরোজা বেগম বাদী হয়ে তাঁদের নামে বরিশাল সহকারী জজ আদালতে মামলা করেছেন। এদিকে ইউএনও বলছেন, তাঁদের নামে মিথ্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার আদালত থেকে ইউএনওর কাছে নোটিশ এলে কর্মকর্তারা মামলার বিষয়টি জানতে পারেন। বিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা পর্ষদ (ম্যানেজিং কমিটি) গঠনের জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে আবেদন করে প্রিসাইডিং কর্মকর্তা না পাওয়ায় আদালতে মামলা করেছেন এমনটাই দাবি প্রধান শিক্ষকের।
অন্যদিকে ইউএনও মো. নিজাম উদ্দিন জানান, নির্ধারিত সময়ে কমিটি করতে ব্যর্থ হয়ে প্রধান শিক্ষক পেছনের তারিখ (ব্যাক ডেট) দিয়ে প্রিসাইডিং কর্মকর্তা চেয়ে আবেদন করায় এবং ওই সময় শিক্ষা বোর্ডর তদন্ত চলায় বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটি নির্বাচনের প্রিসাইডিং কর্মকর্তা দেওয়া হয়নি। প্রধান শিক্ষক নিজেকে বাঁচাতে আদালতে মিথ্যা মামলা করেছেন।
নোটিশের বরাত দিয়ে ইউএনও জানান, গত ১১ আগস্ট প্রধান শিক্ষক আফরোজা বেগম বাদী হয়ে বরিশালের মুলাদী সহকারী জজ আদালত একটি মামলা করেছেন। তাঁকে ছাড়াও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান এবং বিদ্যালয় পরিদর্শককে বিবাদী করা হয়েছে।
প্রধান শিক্ষক আফরোজা বেগম জানান, ম্যানেজিং কমিটির মেয়াদ গত ৪ জুন শেষ হয়েছে। এর আগে তিনবার অ্যাডহক কমিটি গঠন হয়েছিল। বিধি অনুযায়ী নিয়মিত কমিটি গঠনের জন্য গত ৩১ মার্চ প্রিসাইডিং কর্মকর্তা নিয়োগের জন্য ইউএনওর কাছে আবেদন করা হয়। কিন্তু তিনি আবেদন আটকে রাখায় নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কমিটি গঠন সম্ভব হয়নি। বিদ্যালয়ের কোনো কমিটি না থাকায় ইউএনও, শিক্ষা কর্মকর্তা এবং শিক্ষা বোর্ডের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করা হয়েছে।
এদিকে বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মো. মিলন বলেন, প্রধান শিক্ষক বিদ্যালয়ে যান না। তিনি গোপনে ম্যানেজিং কমিটি করে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের হয়রানির চেষ্টা করছেন। কর্মকর্তাদের নামে মামলা করায় বিদ্যালয়ের স্বাভাবিক কাজ ব্যাহত হচ্ছে।
ইউএনও নিজাম উদ্দিন বলেন, বিদ্যালয়ের লোকেশন নিয়ে স্থানীয়দের সঙ্গে প্রধান শিক্ষকের দ্বন্দ্ব রয়েছে। প্রধান শিক্ষক গোপনে দুবার অ্যাডহক কমিটি গঠন করেছিলেন। গত জুন মাসে ব্যাক ডেট দিয়ে প্রধান শিক্ষক নিয়মিত কমিটি গঠনের জন্য প্রিসাইডিং কর্মকর্তা চেয়ে আবেদন করেছিলেন। বোর্ডের তদন্ত চলমান থাকায় প্রিসাইডিং কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হয়নি। প্রধান শিক্ষক হয়রানি করতে আদালতে মিথ্যা মামলা করেছেন।
উল্লেখ্য, সৈয়দা শাহাজাদী নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয়টি ১৯৭২ সালে সৈয়দেরগাঁও গ্রামে প্রতিষ্ঠিত হয়। নদীভাঙনের মুখে এবং শিক্ষার্থী কমে যাওয়ায় বিদ্যালয়টি কৃষ্ণপুর গ্রামে স্থানান্তরিত হয়।
৯ লাখ টাকার জাল নোট নিয়ে আলু কিনতে রংপুরে যাওয়ার সময় নাটোরে পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার নাটোর-রাজশাহী মহাসড়কের নারায়ণপাড়া এলাকায় যাত্রীবাহী বাস তল্লাশি করে তাদের আটক করা হয়। এ সময় তাদের কাছে ৯ লাখ ৪৩ হাজার টাকার জাল নোট উদ্ধার করা হয়।
১৩ মিনিট আগেরাজধানীর ফার্মগেটের ইন্দিরা রোডে একটি বহুতলা ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। ভবনটির বেসমেন্টে লাগা আগুন আট ঘণ্টার চেষ্টায় নিয়ন্ত্রণ আনে দমকল বাহিনীর সদস্যরা। তবে এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। ভবনটিতে একটি সমবায় ব্যাংক ও কয়েকটি লাইব্রেরি রয়েছে। অগ্নিকাণ্ডের পর লাইব্রেরির জিনস পত্র সরিয়ে নেয় ব্যবসায়ীরা।
১ ঘণ্টা আগেবাসে বিদ্যুতায়িত হয়ে তিন শিক্ষার্থীর মৃত্যুর দায় নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি বিশ্ববিদ্যালয়ের (আইইউটি) উপাচার্য (ভিসি) অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম খান। দুর্ঘটনার পর আজ (শনিবার) ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আহতদের দেখতে এসে তিনি এ কথা বলেন।
১ ঘণ্টা আগেমাহিনের চাচা হাসান রহমান বলেন, ‘এখানে শতভাগ অবহেলা ছিল। একটা তার ঝুলে পড়বে গায়ের মধ্যে এটা কখনোই মেনে নেওয়া যায় না। এর সুষ্ঠু তদন্ত চাই।’ রংপুর বিভাগ, রংপুর জেলা, গাজীপুর, বাস, আগুন, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগে