কর্ণফুলী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রাম-১৩ আসনে নৌকার প্রার্থী ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ বলেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী মানুষের কষ্ট বোঝেন। প্রধানমন্ত্রী যখন আনোয়ারায় জনসভা করেছেন, তখন আপনাদের রোদের মধ্যে বসে থাকতে দেখে কষ্ট পেয়েছেন। তিনি আমাকে আপনাদের কাছে ক্ষমা চাওয়ার জন্য বলেছেন। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম আল্লাহর রহমতে কমে আসবে। জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাওয়ায় প্রধানমন্ত্রীরও কষ্ট হচ্ছে।’
আজ শনিবার বিকেলে চট্টগ্রামের কর্ণফুলীর জুলধা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের আয়োজনে নির্বাচনী জনসভায় তিনি এসব কথা বলেন।
ভূমিমন্ত্রী বলেন, ‘এই নির্বাচন নিয়ে বিএনপি-জামায়াত অনেক ষড়যন্ত্র করছে। তারা বলছে, ভোটকেন্দ্রে মানুষ যাবে না। তাদের দেখিয়ে দেব—ভোটও হবে, কেন্দ্রে মানুষও যাবে।’
ভূমিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আপনারা আমাকে না চাইলে আমি ভোটেও দাঁড়াব না। আমি কখনো অন্যায়কে প্রশ্রয় দিইনি। আমার দলের মানুষ হলেও ছাড় দিইনি। আমি রাজনীতিতে এসেছি জনগণের সেবা করার জন্য। মানুষকে কষ্ট দেওয়ার জন্য না।’
সাইফুজ্জামান চৌধুরী বলেন, ‘আমার বাবার স্বপ্ন ছিল কর্ণফুলীকে উপজেলা করার। আমি সেই স্বপ্ন বাস্তবায়ন করেছি। সেটা সোজা কথা না। কর্ণফুলীর মানুষ এখন উপজেলার মালিক।’ ভবিষ্যতেও এই উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে নৌকায় ভোট দেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
জুলধা ইউনিয়ন আওয়ামী সভাপতি আমির আহমদের সভাপতিত্বে ও সাধারণ রফিক আহমদের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য দেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফারুক চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক সোলায়মান তালুকদার, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হায়দার আলী রনি।
এরপরই সন্ধ্যায় আনোয়ারা উপজেলার বারখাইন এলাকায় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের আয়োজিত নির্বাচনী জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ।
ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. খোরশেদ আলমের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক এম জাহাঙ্গীর আলমের সঞ্চালনায় সভায় আরও বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের সদস্য এস এম আলমগীর চৌধুরী, উপজেলা চেয়ারম্যান তৌহিদুল হক চৌধুরী, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যাপক এম এ মান্নান চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক মো. জসিম উদ্দিন, ভূমিমন্ত্রীর একান্ত সচিব রিদ্ওয়ানুল করিম চৌধুরী সায়েম।
চট্টগ্রাম-১৩ আসনে নৌকার প্রার্থী ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ বলেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী মানুষের কষ্ট বোঝেন। প্রধানমন্ত্রী যখন আনোয়ারায় জনসভা করেছেন, তখন আপনাদের রোদের মধ্যে বসে থাকতে দেখে কষ্ট পেয়েছেন। তিনি আমাকে আপনাদের কাছে ক্ষমা চাওয়ার জন্য বলেছেন। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম আল্লাহর রহমতে কমে আসবে। জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাওয়ায় প্রধানমন্ত্রীরও কষ্ট হচ্ছে।’
আজ শনিবার বিকেলে চট্টগ্রামের কর্ণফুলীর জুলধা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের আয়োজনে নির্বাচনী জনসভায় তিনি এসব কথা বলেন।
ভূমিমন্ত্রী বলেন, ‘এই নির্বাচন নিয়ে বিএনপি-জামায়াত অনেক ষড়যন্ত্র করছে। তারা বলছে, ভোটকেন্দ্রে মানুষ যাবে না। তাদের দেখিয়ে দেব—ভোটও হবে, কেন্দ্রে মানুষও যাবে।’
ভূমিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আপনারা আমাকে না চাইলে আমি ভোটেও দাঁড়াব না। আমি কখনো অন্যায়কে প্রশ্রয় দিইনি। আমার দলের মানুষ হলেও ছাড় দিইনি। আমি রাজনীতিতে এসেছি জনগণের সেবা করার জন্য। মানুষকে কষ্ট দেওয়ার জন্য না।’
সাইফুজ্জামান চৌধুরী বলেন, ‘আমার বাবার স্বপ্ন ছিল কর্ণফুলীকে উপজেলা করার। আমি সেই স্বপ্ন বাস্তবায়ন করেছি। সেটা সোজা কথা না। কর্ণফুলীর মানুষ এখন উপজেলার মালিক।’ ভবিষ্যতেও এই উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে নৌকায় ভোট দেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
জুলধা ইউনিয়ন আওয়ামী সভাপতি আমির আহমদের সভাপতিত্বে ও সাধারণ রফিক আহমদের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য দেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফারুক চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক সোলায়মান তালুকদার, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হায়দার আলী রনি।
এরপরই সন্ধ্যায় আনোয়ারা উপজেলার বারখাইন এলাকায় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের আয়োজিত নির্বাচনী জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ।
ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. খোরশেদ আলমের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক এম জাহাঙ্গীর আলমের সঞ্চালনায় সভায় আরও বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের সদস্য এস এম আলমগীর চৌধুরী, উপজেলা চেয়ারম্যান তৌহিদুল হক চৌধুরী, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যাপক এম এ মান্নান চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক মো. জসিম উদ্দিন, ভূমিমন্ত্রীর একান্ত সচিব রিদ্ওয়ানুল করিম চৌধুরী সায়েম।
রোববার দিবাগত রাত ১টার পর থেকেই বাস, পিকআপ ও মাইক্রোবাসে করে বিভিন্ন জেলা থেকে লোকজন ঢাকায় আসতে শুরু করেন। রাত ১টা থেকে ভোরে শত শত মানুষ শাহবাগে এসে পৌঁছাতে শুরু করেন। অধিকাংশই জানতেন না কী ঘটতে চলেছে।
১ ঘণ্টা আগেরিকশা-ভ্যানে কোনো চাঁদাবাজি হবে না। গরিবদের কষ্টার্জিত অর্থ কেউ নিতে পারবে না। স্থানীয় লোকাল মাস্তানেরা চাঁদাবাজির টাকা ভাগ করে খায়। যদি পুলিশের কোনো লোক চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত থাকে, তাহলে তাঁর আর রক্ষা নেই। গরিবের কষ্টার্জিত টাকা কেউ নিলেই ব্যবস্থা...
১ ঘণ্টা আগেজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় রিকশাচালক আরজু মিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার তাঁকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেসংঘর্ষের কারণে যাত্রাবাড়ী ও আশপাশের সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। আশপাশের সড়কে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়। ঘটনাস্থলে বিপুলসংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য উপস্থিত থেকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালান।
১ ঘণ্টা আগে