সবুর শুভ, চট্টগ্রাম
নিত্যপণ্যের বাজারে ডাল, পেঁয়াজ, রসুন, ডিম ও সবজিসহ অধিকাংশ পণ্যের দামে কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে। সরবরাহ বৃদ্ধিসহ কয়েকটি কারণে বাজারে এ স্বস্তি ফিরেছে বলে জানালেন খাতুনগঞ্জের ব্যবসায়ীরা। তবে আলু, ছোলা, চাল, তেল ও চিনির দাম এখনো ভোক্তাদের অস্বস্তির কারণ । এসব পণ্যে স্বস্তি ফিরতে আরও সময় লাগবে বলে জানান সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা।
পাইকারি পর্যায়ে গত সপ্তাহে চালের দাম ৫০ ও ২৫ কেজির বস্তায় ১০০ থেকে ১৫০ টাকা কমলেও গতকাল সোমবার বস্তা প্রতি ৩০ থেকে ৪০ টাকা বেড়েছে। বাজারে নতুন চাল আসায় দাম কয়েক দিনের মধ্যে কমতে পারে বলে জানান ব্যবসায়ীরা। পাইকারি ও খুচরায় চালের দাম কেজি প্রতি ২ থেকে ৩ টাকার ব্যবধান রয়েছে। বর্তমানে খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজি পাইজাম ও মিনিকেট ৭০ টাকা, বেথি ৬৫ টাকা, কাটারিভোগ ৮৫ টাকা, আটাইশ ৬২-৬৪ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
চট্টগ্রাম চাল মিল মালিক সমিতির সভাপতি ফরিদ উদ্দিন আহমদ বলেন, আমদানির ফলে চালের বাজার স্থিতিশীল। ‘তবে বাজারে নতুন মৌসুমের আমন চালের সরবরাহ বাড়লে আগামী সপ্তাহ দু-একের মধ্যে দাম কমে আসার সম্ভাবনা রয়েছে।’
পাহাড়তলী বণিক সমিতির সভাপতি চাল ব্যবসায়ী আবদুস সাত্তার বলেন, গত সপ্তাহে চালের দাম বস্তাপ্রতি ১০০ থেকে ১৫০ টাকা পর্যন্ত কমলেও সেই দাম সোমবার আবারও বস্তাপ্রতি ৩০ থেকে ৪০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।
এদিকে সোমবারও খুচরা বাজারে বোতলজাত সয়াবিন তেলের মারাত্মক সংকট অব্যাহত ছিল। সরকারনির্ধারিত দামের চেয়ে ১০-১৩ টাকা বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে প্রতি লিটার সয়াবিন তেল। গত দুই সপ্তাহ ধরে ভোজ্যতেল বোতলজাতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো পণ্যটির সরবরাহ কমিয়ে দেওয়ায় এই সংকট তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছেন পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ীরা। তবে সোমবার সয়াবিন তেলের দাম প্রতি লিটারে ৮ টাকা বাড়িয়ে দেওয়ার সরকারি সিদ্ধান্তের ফলে এ অবস্থার উন্নতি হবে বলে ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন।
এখন থেকে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল বিক্রি হবে ১৭৫ টাকায়, যা এত দিন ছিল ১৬৭ টাকা। প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেলের দাম ১৪৯ টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়াবে ১৫৭ টাকা। খোলা পাম তেলের লিটারও ১৪৯ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১৫৭ টাকা করা হয়েছে। এ ছাড়া বোতলজাত পাঁচ লিটার সয়াবিন তেলের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৮৬০ টাকা, যা আগে ছিল ৮১৮ টাকা।
জামালখান কদমমোবারক এলাকার আলমগীর স্টোরের মালিক মো. আকবর বলেন, উৎপাদনকারী কোম্পানিগুলো বোতলজাত ভোজ্যতেল সরবরাহ কমিয়ে দেওয়ায় বাজারে এ অবস্থা তৈরি হয়েছে। সরকার দাম বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করে দেওয়ায় বাজারে তেলের সরবরাহ স্বাভাবিক হবে বলে জানান এ ব্যবসায়ী। তিনি বলেন, ‘পাইকারি বাজারে এক লিটার তেল না পাওয়ায় বাড়তি দামে বাজার থেকে দুই লিটার তেল এনেছি। তাই আমাদেরও বাড়তি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।’
এদিকে প্রায় দুই সপ্তাহ ধরে স্থির রয়েছে চিনির বাজার। বর্তমানে খুচরা প্রতি কেজি প্যাকেটজাত চিনি ১৪০ টাকা ও খোলা চিনি ১৩৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। পাইকারিতে কেজিপ্রতি ব্যবধান ৫ থেকে ৬ টাকা। কিছুটা কমে এসেছে পেঁয়াজের দাম। বর্তমানে খুচরা পর্যায়ে নতুন মৌসুমে ভারতীয় পেঁয়াজ পাইকারিতে ৭৮ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে খুচরা ৮৫-৯৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
গত কয়েক সপ্তাহ ধরে আলুর বাজারে চলমান বেসামাল অবস্থা এখনো নিয়ন্ত্রণে আসেনি। নতুন আলু আসায় সামান্য নড়চড় হয়েছে দামে। চট্টগ্রামে বাজার ও দোকানভেদে খুচরা বর্তমানে প্রতি কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ৭৫-৮০ টাকা দরে। পাইকারি বাজারে আলু বিক্রি হচ্ছে ৬৫ থেকে ৭০ টাকায়। এর মধ্যে নতুন আলুর দাম কিছুটা কমে বর্তমানে ১০০-১১০ টাকায় ঠেকেছে। যা গত সপ্তাহে ছিল ১১০ থেকে ১১৫ টাকা।
এদিকে দেশের অধিকাংশ স্থানে বন্যায় খামার ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় সেপ্টেম্বরের শেষ দিকে বাজারে প্রতি ডজন ডিমের দাম ঠেকে ১৮০-১৮৫ টাকায়। তবে আমদানির কারণে সরবরাহ বেড়ে বর্তমানে খুচরা বাজারভেদে ১৩০-১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। পাইকারিতে এই দাম ১২০ থেকে ১৩৫ টাকা।
ছোলার বাজারে অস্বস্তি এখনো কমেনি। অস্ট্রেলিয়া থেকে আমদানি হওয়া নতুন মৌসুমের ছোলা খুচরায় ১২০-১৩০ টাকা এবং আগের মৌসুমের ছোলা ১১০-১১৫ টাকার মধ্যে বিক্রি হচ্ছে। পাইকারিতে খাতুনগঞ্জে অস্ট্রেলিয়ার নতুন এ ছোলা বিক্রি হচ্ছে ১১৫ টাকায়। আর পুরাতন ছোলা বিক্রি হচ্ছে ১০৮ টাকা ৫২ পয়সায়। এক মাস আগেও পাইকারি ও খুচরায় ছোলার একই দাম ছিল।
চট্টগ্রাম নগরীর জামাল খান এলাকার মুদি দোকানদার জান্নাত স্টোরের স্বত্বাধিকারী নুরুল আবছার বলেন, ভোজ্যতেল ছাড়া নিত্য প্রয়োজনীয় বেশির ভাগ পণ্যের দাম কিছুটা কমেছে। আমদানি শুল্ক প্রত্যাহার সুবিধায় আমদানি হওয়া পণ্যগুলোর সরবরাহ বাড়লে পণ্যের দাম আরও কমে আসবে বলে মনে করছেন এই ব্যবসায়ী।
এদিকে বাজারে শীতকালীন সবজির সরবরাহ বৃদ্ধি পাওয়ায় আস্তে আস্তে কমতে শুরু করেছে দাম। সবজির দাম এখন অনেকটাই সহনীয় বলে জানিয়েছেন ভোক্তারা। সোমবার চট্টগ্রামে বিভিন্ন বাজারে বেগুন ৪৫-৬০ টাকা, ফুলকপি ৩৫-৪৫ টাকা, বাঁধাকপি ৩০-৩৫ টাকা, মুলা ৩০-৩৫ টাকা, শিম ৫৫-৭০ টাকা এবং লাউ ২৫-৩৫ টাকার মধ্যে বিক্রি হচ্ছে। গত দুই সপ্তাহ আগে এসব সবজির দাম বর্তমান সময়ের চেয়ে কেজিতে কমপক্ষে ২০ থেকে ৩০ টাকা পর্যন্ত বেশি ছিল।
এ বিষয়ে চাক্তাই খাতুনগঞ্জ আড়তদার সাধারণ ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. মহিউদ্দিন জানান, বাজারে নিত্যপণ্যের সরবরাহ বাড়ায় দাম আস্তে আস্তে কমতে শুরু করেছে। সামনে আরও কমবে বলেও জানান এ ব্যবসায়ী নেতা।
নিত্যপণ্যের বাজারে ডাল, পেঁয়াজ, রসুন, ডিম ও সবজিসহ অধিকাংশ পণ্যের দামে কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে। সরবরাহ বৃদ্ধিসহ কয়েকটি কারণে বাজারে এ স্বস্তি ফিরেছে বলে জানালেন খাতুনগঞ্জের ব্যবসায়ীরা। তবে আলু, ছোলা, চাল, তেল ও চিনির দাম এখনো ভোক্তাদের অস্বস্তির কারণ । এসব পণ্যে স্বস্তি ফিরতে আরও সময় লাগবে বলে জানান সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা।
পাইকারি পর্যায়ে গত সপ্তাহে চালের দাম ৫০ ও ২৫ কেজির বস্তায় ১০০ থেকে ১৫০ টাকা কমলেও গতকাল সোমবার বস্তা প্রতি ৩০ থেকে ৪০ টাকা বেড়েছে। বাজারে নতুন চাল আসায় দাম কয়েক দিনের মধ্যে কমতে পারে বলে জানান ব্যবসায়ীরা। পাইকারি ও খুচরায় চালের দাম কেজি প্রতি ২ থেকে ৩ টাকার ব্যবধান রয়েছে। বর্তমানে খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজি পাইজাম ও মিনিকেট ৭০ টাকা, বেথি ৬৫ টাকা, কাটারিভোগ ৮৫ টাকা, আটাইশ ৬২-৬৪ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
চট্টগ্রাম চাল মিল মালিক সমিতির সভাপতি ফরিদ উদ্দিন আহমদ বলেন, আমদানির ফলে চালের বাজার স্থিতিশীল। ‘তবে বাজারে নতুন মৌসুমের আমন চালের সরবরাহ বাড়লে আগামী সপ্তাহ দু-একের মধ্যে দাম কমে আসার সম্ভাবনা রয়েছে।’
পাহাড়তলী বণিক সমিতির সভাপতি চাল ব্যবসায়ী আবদুস সাত্তার বলেন, গত সপ্তাহে চালের দাম বস্তাপ্রতি ১০০ থেকে ১৫০ টাকা পর্যন্ত কমলেও সেই দাম সোমবার আবারও বস্তাপ্রতি ৩০ থেকে ৪০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।
এদিকে সোমবারও খুচরা বাজারে বোতলজাত সয়াবিন তেলের মারাত্মক সংকট অব্যাহত ছিল। সরকারনির্ধারিত দামের চেয়ে ১০-১৩ টাকা বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে প্রতি লিটার সয়াবিন তেল। গত দুই সপ্তাহ ধরে ভোজ্যতেল বোতলজাতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো পণ্যটির সরবরাহ কমিয়ে দেওয়ায় এই সংকট তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছেন পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ীরা। তবে সোমবার সয়াবিন তেলের দাম প্রতি লিটারে ৮ টাকা বাড়িয়ে দেওয়ার সরকারি সিদ্ধান্তের ফলে এ অবস্থার উন্নতি হবে বলে ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন।
এখন থেকে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল বিক্রি হবে ১৭৫ টাকায়, যা এত দিন ছিল ১৬৭ টাকা। প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেলের দাম ১৪৯ টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়াবে ১৫৭ টাকা। খোলা পাম তেলের লিটারও ১৪৯ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১৫৭ টাকা করা হয়েছে। এ ছাড়া বোতলজাত পাঁচ লিটার সয়াবিন তেলের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৮৬০ টাকা, যা আগে ছিল ৮১৮ টাকা।
জামালখান কদমমোবারক এলাকার আলমগীর স্টোরের মালিক মো. আকবর বলেন, উৎপাদনকারী কোম্পানিগুলো বোতলজাত ভোজ্যতেল সরবরাহ কমিয়ে দেওয়ায় বাজারে এ অবস্থা তৈরি হয়েছে। সরকার দাম বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করে দেওয়ায় বাজারে তেলের সরবরাহ স্বাভাবিক হবে বলে জানান এ ব্যবসায়ী। তিনি বলেন, ‘পাইকারি বাজারে এক লিটার তেল না পাওয়ায় বাড়তি দামে বাজার থেকে দুই লিটার তেল এনেছি। তাই আমাদেরও বাড়তি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।’
এদিকে প্রায় দুই সপ্তাহ ধরে স্থির রয়েছে চিনির বাজার। বর্তমানে খুচরা প্রতি কেজি প্যাকেটজাত চিনি ১৪০ টাকা ও খোলা চিনি ১৩৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। পাইকারিতে কেজিপ্রতি ব্যবধান ৫ থেকে ৬ টাকা। কিছুটা কমে এসেছে পেঁয়াজের দাম। বর্তমানে খুচরা পর্যায়ে নতুন মৌসুমে ভারতীয় পেঁয়াজ পাইকারিতে ৭৮ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে খুচরা ৮৫-৯৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
গত কয়েক সপ্তাহ ধরে আলুর বাজারে চলমান বেসামাল অবস্থা এখনো নিয়ন্ত্রণে আসেনি। নতুন আলু আসায় সামান্য নড়চড় হয়েছে দামে। চট্টগ্রামে বাজার ও দোকানভেদে খুচরা বর্তমানে প্রতি কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ৭৫-৮০ টাকা দরে। পাইকারি বাজারে আলু বিক্রি হচ্ছে ৬৫ থেকে ৭০ টাকায়। এর মধ্যে নতুন আলুর দাম কিছুটা কমে বর্তমানে ১০০-১১০ টাকায় ঠেকেছে। যা গত সপ্তাহে ছিল ১১০ থেকে ১১৫ টাকা।
এদিকে দেশের অধিকাংশ স্থানে বন্যায় খামার ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় সেপ্টেম্বরের শেষ দিকে বাজারে প্রতি ডজন ডিমের দাম ঠেকে ১৮০-১৮৫ টাকায়। তবে আমদানির কারণে সরবরাহ বেড়ে বর্তমানে খুচরা বাজারভেদে ১৩০-১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। পাইকারিতে এই দাম ১২০ থেকে ১৩৫ টাকা।
ছোলার বাজারে অস্বস্তি এখনো কমেনি। অস্ট্রেলিয়া থেকে আমদানি হওয়া নতুন মৌসুমের ছোলা খুচরায় ১২০-১৩০ টাকা এবং আগের মৌসুমের ছোলা ১১০-১১৫ টাকার মধ্যে বিক্রি হচ্ছে। পাইকারিতে খাতুনগঞ্জে অস্ট্রেলিয়ার নতুন এ ছোলা বিক্রি হচ্ছে ১১৫ টাকায়। আর পুরাতন ছোলা বিক্রি হচ্ছে ১০৮ টাকা ৫২ পয়সায়। এক মাস আগেও পাইকারি ও খুচরায় ছোলার একই দাম ছিল।
চট্টগ্রাম নগরীর জামাল খান এলাকার মুদি দোকানদার জান্নাত স্টোরের স্বত্বাধিকারী নুরুল আবছার বলেন, ভোজ্যতেল ছাড়া নিত্য প্রয়োজনীয় বেশির ভাগ পণ্যের দাম কিছুটা কমেছে। আমদানি শুল্ক প্রত্যাহার সুবিধায় আমদানি হওয়া পণ্যগুলোর সরবরাহ বাড়লে পণ্যের দাম আরও কমে আসবে বলে মনে করছেন এই ব্যবসায়ী।
এদিকে বাজারে শীতকালীন সবজির সরবরাহ বৃদ্ধি পাওয়ায় আস্তে আস্তে কমতে শুরু করেছে দাম। সবজির দাম এখন অনেকটাই সহনীয় বলে জানিয়েছেন ভোক্তারা। সোমবার চট্টগ্রামে বিভিন্ন বাজারে বেগুন ৪৫-৬০ টাকা, ফুলকপি ৩৫-৪৫ টাকা, বাঁধাকপি ৩০-৩৫ টাকা, মুলা ৩০-৩৫ টাকা, শিম ৫৫-৭০ টাকা এবং লাউ ২৫-৩৫ টাকার মধ্যে বিক্রি হচ্ছে। গত দুই সপ্তাহ আগে এসব সবজির দাম বর্তমান সময়ের চেয়ে কেজিতে কমপক্ষে ২০ থেকে ৩০ টাকা পর্যন্ত বেশি ছিল।
এ বিষয়ে চাক্তাই খাতুনগঞ্জ আড়তদার সাধারণ ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. মহিউদ্দিন জানান, বাজারে নিত্যপণ্যের সরবরাহ বাড়ায় দাম আস্তে আস্তে কমতে শুরু করেছে। সামনে আরও কমবে বলেও জানান এ ব্যবসায়ী নেতা।
প্রশাসনের পক্ষ থেকে যাত্রীবাহী বাসের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা না হলে পুরো সিলেট জেলায় কর্মবিরতি পালনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন চালক ও শ্রমিকেরা
১২ মিনিট আগেজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জাকসু) ও হল ছাত্র সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা ১ ফেব্রুয়ারি নির্ধারণ করে রোডম্যাপ প্রকাশ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। আজ সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ড. এ বি এম আজিজুর রহমান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগেকিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার বুরুদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ নাজমুল হুদা রুবেল বর্তমানে রাজনৈতিক মামলায় কারাবন্দী। এর মধ্যে গতকাল রোববার (২৯ ডিসেম্বর) তাঁর বাবার মৃত্যু হয়।
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকারের দুদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজশাহী মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-১ এর বিচারক ফয়সাল তারেক তাঁর এই রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
২ ঘণ্টা আগে