নিজস্ব প্রতিবেদক
চট্টগ্রাম: ছোটবড় ১৭টি পাহাড়ের ঢালুতে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় বসবাস করা ৫০ হাজার মানুষকে সরিয়ে নিতে ১৯টি আশ্রয়কেন্দ্র তৈরি করেছে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন। ইতিমধ্যে মাইকিং করে আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করছে জেলা প্রশাসন।
জেলা প্রশাসন সূত্র জানায়, নগরীর লালখান বাজার মতিঝরনা, বাটালি হিল, টাইগার পাস, বিশ্ব কলোনি, বায়েজিদ বোস্তামি, আরেফিন নগরসহ বিভিন্ন এলাকায় ঝুঁকিতে বসবাস করছে নিম্ন আয়ের মানুষ। এসব পাহাড়ে প্রায় ৫০ হাজার মানুষ বসবাস করে। মূলত প্রভাবশালী মহলের দখল করে তৈরি করা এসব পাহাড়ে কম ভাড়ায় বসবাস করছে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে।
প্রতিবছর বর্ষার সময় তাদের সরিয়ে নিলেও তাঁরা আবারও সেখানে গিয়ে ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাস করেন। এরপরেও পাহাড়ে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় বসবাসকারীদের সরিয়ে নিতে এবং অবৈধ বসতি উচ্ছেদ করছে জেলা প্রশাসন।
গত এক বছরে পাহাড় থেকে এক হাজারেও বেশি অবৈধ বসতি উচ্ছেদ করা হয়েছে। নিয়মিত গ্যাস, পানি, বিদ্যুতের লাইন বিচ্ছিন্ন করার কার্যক্রমও চলমান রয়েছে। সর্বশেষ গত ৯ মে পাহাড় ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা থেকে নতুন করে তালিকা প্রস্তুত করে অবৈধ বসতি উচ্ছেদ ঝুঁকিপূর্ণ বসবাসকারীদের সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোহাম্মদ নাজমুল আহসান জানান, ১৯টি আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে। মাইকিং করে সতর্ক করা হচ্ছে লোকজনকে। এর মধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড় থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে শতাধিক পরিবারকে। আশ্রয় কেন্দ্রে প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। যারা সরে আসছে না, তাদের বিরুদ্ধে জেলা প্রশাসনের অভিযান অব্যাহত আছে। গত রোববার শতাধিক পরিবারকে সরিয়ে নেওয়া হয়।
এদিকে আজ মঙ্গলবার সকাল ১১টায় মতিঝরনা এলাকার পাহাড় পরিদর্শন করেন বিভাগীয় কমিশনার কামরুল হাসান। তিনি পাহাড়ে বসবাসকারীদের আশ্রয় কেন্দ্রে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করেন।
চট্টগ্রাম: ছোটবড় ১৭টি পাহাড়ের ঢালুতে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় বসবাস করা ৫০ হাজার মানুষকে সরিয়ে নিতে ১৯টি আশ্রয়কেন্দ্র তৈরি করেছে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন। ইতিমধ্যে মাইকিং করে আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করছে জেলা প্রশাসন।
জেলা প্রশাসন সূত্র জানায়, নগরীর লালখান বাজার মতিঝরনা, বাটালি হিল, টাইগার পাস, বিশ্ব কলোনি, বায়েজিদ বোস্তামি, আরেফিন নগরসহ বিভিন্ন এলাকায় ঝুঁকিতে বসবাস করছে নিম্ন আয়ের মানুষ। এসব পাহাড়ে প্রায় ৫০ হাজার মানুষ বসবাস করে। মূলত প্রভাবশালী মহলের দখল করে তৈরি করা এসব পাহাড়ে কম ভাড়ায় বসবাস করছে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে।
প্রতিবছর বর্ষার সময় তাদের সরিয়ে নিলেও তাঁরা আবারও সেখানে গিয়ে ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাস করেন। এরপরেও পাহাড়ে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় বসবাসকারীদের সরিয়ে নিতে এবং অবৈধ বসতি উচ্ছেদ করছে জেলা প্রশাসন।
গত এক বছরে পাহাড় থেকে এক হাজারেও বেশি অবৈধ বসতি উচ্ছেদ করা হয়েছে। নিয়মিত গ্যাস, পানি, বিদ্যুতের লাইন বিচ্ছিন্ন করার কার্যক্রমও চলমান রয়েছে। সর্বশেষ গত ৯ মে পাহাড় ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা থেকে নতুন করে তালিকা প্রস্তুত করে অবৈধ বসতি উচ্ছেদ ঝুঁকিপূর্ণ বসবাসকারীদের সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোহাম্মদ নাজমুল আহসান জানান, ১৯টি আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে। মাইকিং করে সতর্ক করা হচ্ছে লোকজনকে। এর মধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড় থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে শতাধিক পরিবারকে। আশ্রয় কেন্দ্রে প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। যারা সরে আসছে না, তাদের বিরুদ্ধে জেলা প্রশাসনের অভিযান অব্যাহত আছে। গত রোববার শতাধিক পরিবারকে সরিয়ে নেওয়া হয়।
এদিকে আজ মঙ্গলবার সকাল ১১টায় মতিঝরনা এলাকার পাহাড় পরিদর্শন করেন বিভাগীয় কমিশনার কামরুল হাসান। তিনি পাহাড়ে বসবাসকারীদের আশ্রয় কেন্দ্রে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করেন।
নগরীর বিভিন্ন এলাকায় পুলিশের অভিযানে ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের ৩৩ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি)। মঙ্গলবার (৪ মার্চ) রাত ১২টা থেকে বুধবার (৫ মার্চ) রাত ১২টা পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৫ মিনিট আগেচাঁদাবাজির অভিযোগ এনে মিঠামইন উপজেলা যুবদলের সভাপতি নৌশাদ শিকদারকে মারধর করেছে শহীদ জিয়া পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক টুটুল ও জিয়া প্রজন্ম দলের যুগ্ম আহ্বায়ক সজীবের নেতৃত্বে ১০-১২ জন ব্যক্তি। বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) দুপুরে মিঠামইন উপজেলার মিঠামইন বাজারের শিকদার গেস্টহাউসের নিচে এ ঘটনা ঘটে।
৭ মিনিট আগেখাম ছাড়া নারী দিবসের চিঠি দেওয়ায় ফরিদপুরের সালথা উপজেলা মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তা ফেরদৌস আরা ডলির ওপর ক্ষিপ্ত হয়েছেন জামায়াতের এক কর্মী। এমনকি ওই কর্মকর্তাকে সালথা ছেড়ে চলে যেতে বলা হয়। আজ বৃহস্পতিবার মহিলা কর্মকর্তার মোবাইল ফোনে এ কথা বলেন ওয়ালি উজ জামান নামের এক ব্যক্তি।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের রাউজানে ব্যবসায়ী মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলমকে হত্যার ঘটনায় আরাফাত মামুন ও বিপ্লব বড়ুয়া নামের দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁদের মধ্যে আরাফাত মামুন রাউজানে যুবদলের নেতা হিসেবে পরিচিত। বিএনপির সক্রিয় রাজনীতি করলেও তাঁর কোনো পদ-পদবি নেই।
১ ঘণ্টা আগে