নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
সামনের সড়ক থেকে বাড়ির উঠান ছাড়িয়ে হাঁটুপানি ঢুকে গেছে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র এম রেজাউল করিমের ঘরে। গত শুক্রবার রাত থেকে নগরীর অন্যান্য নিম্নাঞ্চলের মতো মেয়রের বাড়ি থেকে পানি নামছেই না। গতকাল রোববার রাতভর বৃষ্টিতে সেটি আরও চরম আকার ধারণ করেছে।
আজ সোমবার বেলা ১১টায় নগরীর বহদ্দারহাটের বহদ্দারবাড়ি এলাকায় মেয়রের বাড়িতে সরেজমিনে দেখা যায়, নগরীর বহদ্দারহাটের বহদ্দারবাড়ি এলাকার প্রবেশমুখেই মেয়রের দোতলার বাড়ি। সামনের সড়ক থেকে বাড়ির উঠান পর্যন্ত হাঁটুপানি। সেই পানি ঢুকে গেছে বাড়ির নিচতলার মেয়রের শয়নকক্ষে। তবে পানির কারণে এখন মেয়র দ্বিতীয় তলার একটি কক্ষে থাকছেন বলে জানিয়েছেন বাড়ির দুই নিরাপত্তাকর্মী।
দুই নিরাপত্তাকর্মী আজকের পত্রিকাকে জানান, স্বাভাবিক সময়ে মেয়র বাড়ির নিচতলার একটি কক্ষে ঘুমান। তবে কদিন ধরে সেখানে হাঁটুপানি হওয়ায় আর ঘুমাতে পারছেন না। এখন আপাতত দ্বিতীয় তলায় থাকছেন।
আজ বেলা সাড়ে ১১টায় মেয়রের প্রতিক্রিয়া নিতে তাঁর বাড়িতে ভিড় করেছেন সাংবাদিকেরা। তবে বাড়ির নিরাপত্তাকর্মীরা জানিয়েছেন, পানির কারণে নিচে নামা সম্ভব হচ্ছে না। মেয়র দ্বিতীয় তলায় ঘুমাচ্ছেন।
মেয়রের বাড়ির প্রবেশমুখে কথা হয় বহদ্দারবাড়ির বাসিন্দা মোহাম্মদ তানভীরের সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বহদ্দারবাড়ির সড়কটি কিছুদিন আগে উঁচু করা হয়। আশপাশের নালাও বড় করা হয়। কিন্তু এরপরও পানি থেকে আমাদের রক্ষা মিলল না। তিন দিন ধরে মেয়রের বাড়ির মতো আমাদের বাড়ির ভেতরে হাঁটুপানি। রান্নাবান্না বন্ধ। বাইরে থেকে কিনে খেতে হচ্ছে।’
টানা বৃষ্টির কারণে চট্টগ্রামের পাহাড়ি এলাকা ছাড়া বলতে গেলে এখন সবখানেই জলাবদ্ধতা। আজ সকালে বৃষ্টি থামলেও নালা-নর্দমা পরিষ্কার না হওয়ায় পানি সেভাবে নামছে না। ফলে অন্য অনেকের মতো বাড়িতে আটকা পড়েছেন মেয়রও।
সামনের সড়ক থেকে বাড়ির উঠান ছাড়িয়ে হাঁটুপানি ঢুকে গেছে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র এম রেজাউল করিমের ঘরে। গত শুক্রবার রাত থেকে নগরীর অন্যান্য নিম্নাঞ্চলের মতো মেয়রের বাড়ি থেকে পানি নামছেই না। গতকাল রোববার রাতভর বৃষ্টিতে সেটি আরও চরম আকার ধারণ করেছে।
আজ সোমবার বেলা ১১টায় নগরীর বহদ্দারহাটের বহদ্দারবাড়ি এলাকায় মেয়রের বাড়িতে সরেজমিনে দেখা যায়, নগরীর বহদ্দারহাটের বহদ্দারবাড়ি এলাকার প্রবেশমুখেই মেয়রের দোতলার বাড়ি। সামনের সড়ক থেকে বাড়ির উঠান পর্যন্ত হাঁটুপানি। সেই পানি ঢুকে গেছে বাড়ির নিচতলার মেয়রের শয়নকক্ষে। তবে পানির কারণে এখন মেয়র দ্বিতীয় তলার একটি কক্ষে থাকছেন বলে জানিয়েছেন বাড়ির দুই নিরাপত্তাকর্মী।
দুই নিরাপত্তাকর্মী আজকের পত্রিকাকে জানান, স্বাভাবিক সময়ে মেয়র বাড়ির নিচতলার একটি কক্ষে ঘুমান। তবে কদিন ধরে সেখানে হাঁটুপানি হওয়ায় আর ঘুমাতে পারছেন না। এখন আপাতত দ্বিতীয় তলায় থাকছেন।
আজ বেলা সাড়ে ১১টায় মেয়রের প্রতিক্রিয়া নিতে তাঁর বাড়িতে ভিড় করেছেন সাংবাদিকেরা। তবে বাড়ির নিরাপত্তাকর্মীরা জানিয়েছেন, পানির কারণে নিচে নামা সম্ভব হচ্ছে না। মেয়র দ্বিতীয় তলায় ঘুমাচ্ছেন।
মেয়রের বাড়ির প্রবেশমুখে কথা হয় বহদ্দারবাড়ির বাসিন্দা মোহাম্মদ তানভীরের সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বহদ্দারবাড়ির সড়কটি কিছুদিন আগে উঁচু করা হয়। আশপাশের নালাও বড় করা হয়। কিন্তু এরপরও পানি থেকে আমাদের রক্ষা মিলল না। তিন দিন ধরে মেয়রের বাড়ির মতো আমাদের বাড়ির ভেতরে হাঁটুপানি। রান্নাবান্না বন্ধ। বাইরে থেকে কিনে খেতে হচ্ছে।’
টানা বৃষ্টির কারণে চট্টগ্রামের পাহাড়ি এলাকা ছাড়া বলতে গেলে এখন সবখানেই জলাবদ্ধতা। আজ সকালে বৃষ্টি থামলেও নালা-নর্দমা পরিষ্কার না হওয়ায় পানি সেভাবে নামছে না। ফলে অন্য অনেকের মতো বাড়িতে আটকা পড়েছেন মেয়রও।
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে হামলা ও ভাঙচুর ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনায় তিনজন নিহত হয়েছেন বলে দাবি করেছে কলেজ কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় শিক্ষকসহ শতাধিক শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন বলেও জানানো হয়েছে। সেই সঙ্গে এই হামলা, লুটপাটের ন্যায়বিচারের দাবিতে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ
৪৪ মিনিট আগেছাগলকাণ্ডে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সদস্যপদ ও ভ্যাট আপিলাত ট্রাইব্যুনালের প্রেসিডেন্টের পদ হারানো মতিউর রহমান বিদেশ যাওয়ার অনুমতি চেয়ে রিট করেছিলেন। তবে রিট উত্থাপিত হয়নি মর্মে খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি মুবিনা আসাফের বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগেরোববার দিবাগত রাত ১টার পর থেকেই বাস, পিকআপ ও মাইক্রোবাসে করে বিভিন্ন জেলা থেকে লোকজন ঢাকায় আসতে শুরু করেন। রাত ১টা থেকে ভোরে শত শত মানুষ শাহবাগে এসে পৌঁছাতে শুরু করেন। অধিকাংশই জানতেন না কী ঘটতে চলেছে।
২ ঘণ্টা আগেরিকশা-ভ্যানে কোনো চাঁদাবাজি হবে না। গরিবদের কষ্টার্জিত অর্থ কেউ নিতে পারবে না। স্থানীয় লোকাল মাস্তানেরা চাঁদাবাজির টাকা ভাগ করে খায়। যদি পুলিশের কোনো লোক চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত থাকে, তাহলে তাঁর আর রক্ষা নেই। গরিবের কষ্টার্জিত টাকা কেউ নিলেই ব্যবস্থা...
২ ঘণ্টা আগে