নোয়াখালী প্রতিনিধি
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই শাহাদাত হোসেনসহ তিন প্রার্থী উপজেলা নির্বাচনে ভোট বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন। জেলার বসুরহাট পৌরসভার মেয়র কাদের মির্জার বিরুদ্ধে এজেন্ট বের করে দেওয়া, কেন্দ্র দখল করে জাল ভোট দেওয়া, নিজে ভোট দিতে না পারাসহ বিভিন্ন অভিযোগ এনে আজ বুধবার দুপুরে ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন তাঁরা। একই সঙ্গে তাঁরা পুনরায় তফসিল ঘোষণা করে ভোট আয়োজনের দাবি করেন।
ভোট বর্জনকারী প্রার্থীরা হলেন, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী শাহাদাত হোসেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মিজানুর রহমান বাদল এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ফাতেমা বেগম পারুল।
আজ বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে তাঁরা জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়ে ভোট বর্জন করেন। এর আগে সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত তাঁরা মন্ত্রীর গ্রামের বাড়ির সামনে অবস্থান নেন।
প্রার্থীদের অভিযোগ, সকাল ৮টার আগেই মেয়র কাদের মির্জা ও তাঁর ছেলে তাশিক মির্জার নেতৃত্বে কেন্দ্র থেকে তাঁদের এজেন্টদের বের করে দেওয়া হয়। তিনি নিজে মেয়র হয়ে সকাল সাড়ে ৮টার মধ্যে ব্যালটে সিল মেরে বাক্স ভর্তি করেন। প্রশাসনকে জানানোর পরও কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। ভোটের আগের রাতে মোটরসাইকেল বাহিনী বাড়ি বাড়ি গিয়ে হামলা, হুমকি, ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ভোটাররা যেন কেন্দ্রে না আসে, সে জন্য আতঙ্ক সৃষ্টি করেন।
ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই চেয়ারম্যান প্রার্থী শাহাদাত হোসেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে পুনরায় তফসিল ঘোষণাসহ নির্বাচন দাবি করে বলেন, ‘প্রার্থী হয়ে আমি নিজেও ভোট দিতে পারিনি। মেয়র কাদের মির্জা ও তাঁর ছেলে তাশিক মির্জা আমাকে ভোট দিতে দেননি।’
কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক চেয়ারম্যান প্রার্থী মিজানুর রহমান বাদল অভিযোগ করে বলেন, ‘নির্বাচনের শুরু থেকেই এখানে ভোটের পরিবেশ ছিল না, ভোটারদের কাছে যেতে পারিনি। স্বাধীনভাবে ভোটারদের কাছে কোনো মত প্রকাশ করতে পারিনি। এসব বিষয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তা, জেলা প্রশাসক, ইউএনওসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের কাছে বেশ কয়েকবার লিখিত অভিযোগ দিয়েও কোনো প্রতিকার পাইনি। আনারস প্রতীকের হয়ে আমাদের ভোট ও কর্মীদের ওপর হামলা, ভোট দিতে না দেওয়া এবং উন্মুক্তভাবে ব্যালটে সিল মারা হচ্ছে।’
মিজানুর রহমান বাদল আরও বলেন, ‘এসব বিষয়ে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও ইউএনওকে জানানোর পরও তিনি কোনো ব্যবস্থা নেননি। একটি এলাকার কয়েকজন ভোটার নৌকাযোগে কেন্দ্রে ভোট দিতে এসে নদীতে থাকা অবস্থায়ই হামলার শিকার হয়। কাদের মির্জার ছেলে তাশিক মির্জা তার বাহিনী নিয়ে এই হামলা চালায়। আনারস প্রতীক ছাড়া অপর প্রার্থীদের প্রতীকে ভোট দিতে দেওয়া হচ্ছে না। এ অবস্থায় আওয়ামী লীগের ভাবমূর্তি রক্ষা, আমাদের নেতা ওবায়দুল কাদেরের ইমেজ রক্ষার স্বার্থে পুনঃতফসিল ও নির্বাচন দাবি করছি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে রিটার্নিং কর্মকর্তা মুহাম্মদ ইসমাঈল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অভিযোগগুলো আমরা খতিয়ে দেখছি। সত্যতা পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই শাহাদাত হোসেনসহ তিন প্রার্থী উপজেলা নির্বাচনে ভোট বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন। জেলার বসুরহাট পৌরসভার মেয়র কাদের মির্জার বিরুদ্ধে এজেন্ট বের করে দেওয়া, কেন্দ্র দখল করে জাল ভোট দেওয়া, নিজে ভোট দিতে না পারাসহ বিভিন্ন অভিযোগ এনে আজ বুধবার দুপুরে ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন তাঁরা। একই সঙ্গে তাঁরা পুনরায় তফসিল ঘোষণা করে ভোট আয়োজনের দাবি করেন।
ভোট বর্জনকারী প্রার্থীরা হলেন, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী শাহাদাত হোসেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মিজানুর রহমান বাদল এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ফাতেমা বেগম পারুল।
আজ বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে তাঁরা জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়ে ভোট বর্জন করেন। এর আগে সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত তাঁরা মন্ত্রীর গ্রামের বাড়ির সামনে অবস্থান নেন।
প্রার্থীদের অভিযোগ, সকাল ৮টার আগেই মেয়র কাদের মির্জা ও তাঁর ছেলে তাশিক মির্জার নেতৃত্বে কেন্দ্র থেকে তাঁদের এজেন্টদের বের করে দেওয়া হয়। তিনি নিজে মেয়র হয়ে সকাল সাড়ে ৮টার মধ্যে ব্যালটে সিল মেরে বাক্স ভর্তি করেন। প্রশাসনকে জানানোর পরও কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। ভোটের আগের রাতে মোটরসাইকেল বাহিনী বাড়ি বাড়ি গিয়ে হামলা, হুমকি, ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ভোটাররা যেন কেন্দ্রে না আসে, সে জন্য আতঙ্ক সৃষ্টি করেন।
ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই চেয়ারম্যান প্রার্থী শাহাদাত হোসেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে পুনরায় তফসিল ঘোষণাসহ নির্বাচন দাবি করে বলেন, ‘প্রার্থী হয়ে আমি নিজেও ভোট দিতে পারিনি। মেয়র কাদের মির্জা ও তাঁর ছেলে তাশিক মির্জা আমাকে ভোট দিতে দেননি।’
কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক চেয়ারম্যান প্রার্থী মিজানুর রহমান বাদল অভিযোগ করে বলেন, ‘নির্বাচনের শুরু থেকেই এখানে ভোটের পরিবেশ ছিল না, ভোটারদের কাছে যেতে পারিনি। স্বাধীনভাবে ভোটারদের কাছে কোনো মত প্রকাশ করতে পারিনি। এসব বিষয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তা, জেলা প্রশাসক, ইউএনওসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের কাছে বেশ কয়েকবার লিখিত অভিযোগ দিয়েও কোনো প্রতিকার পাইনি। আনারস প্রতীকের হয়ে আমাদের ভোট ও কর্মীদের ওপর হামলা, ভোট দিতে না দেওয়া এবং উন্মুক্তভাবে ব্যালটে সিল মারা হচ্ছে।’
মিজানুর রহমান বাদল আরও বলেন, ‘এসব বিষয়ে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও ইউএনওকে জানানোর পরও তিনি কোনো ব্যবস্থা নেননি। একটি এলাকার কয়েকজন ভোটার নৌকাযোগে কেন্দ্রে ভোট দিতে এসে নদীতে থাকা অবস্থায়ই হামলার শিকার হয়। কাদের মির্জার ছেলে তাশিক মির্জা তার বাহিনী নিয়ে এই হামলা চালায়। আনারস প্রতীক ছাড়া অপর প্রার্থীদের প্রতীকে ভোট দিতে দেওয়া হচ্ছে না। এ অবস্থায় আওয়ামী লীগের ভাবমূর্তি রক্ষা, আমাদের নেতা ওবায়দুল কাদেরের ইমেজ রক্ষার স্বার্থে পুনঃতফসিল ও নির্বাচন দাবি করছি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে রিটার্নিং কর্মকর্তা মুহাম্মদ ইসমাঈল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অভিযোগগুলো আমরা খতিয়ে দেখছি। সত্যতা পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, শ্বাসনালিসহ হান্নানের শরীরে ৪৫ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল। ইনস্টিটিউটের ৬০২ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি রাখা হয়েছ
১৯ মিনিট আগেঅভাব আর শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনের শিকার হয়েও রহিমা আরা দোলা স্বপ্ন দেখতেন ভালোভাবে বেঁচে থাকার। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনায় সন্তান হারানোর পর বেঁচে থাকার সেই ইচ্ছেটাও মরে যায়। তিনবার আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। সেই মনোবল হারানো দোলা আজ অনেক নারীর অনুপ্রেরণা। তিনটি জামার ডিজাইন করে ২০ হাজার টাকা নিয়ে ব্যব
৭ ঘণ্টা আগেছোট্ট দোকান। দোকানের সামনে কোনো সাইনবোর্ড নেই। দোকানটিতে পাওয়া যায় শুধু জিলাপি আর নিমকি। প্রতিবছর রোজার দিনে দুপুরের পর থেকে রাজশাহী নগরের বাটার মোড়ের এই দোকানে জিলাপি কিনতে ক্রেতাদের ভিড় লেগে যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না।
৭ ঘণ্টা আগেমাছির সংক্রমণ থেকে ফলসহ নানান সবজি রক্ষায় নতুন একটি পদ্ধতি এনেছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) কীটতত্ত্ববিদ ও গবেষক অধ্যাপক মোহাম্মদ আবুল মঞ্জুর খান। দেশে প্রচলিত ট্র্যাপের মধ্যে সাধারণত লিউর ও সাবান-পানি ব্যবহৃত হয়, যার কার্যকারিতা বজায় রাখতে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। কৃষকেরা এটি
৭ ঘণ্টা আগে