প্রতিনিধি, সরাইল (ব্রাহ্মণবাড়িয়া)
কোরবানির পশুর চামড়ার দামে ব্যাপক ধস নেমেছে। লাখ টাকা দামের গরুর চামড়া বিক্রি হচ্ছে মাত্র ৫০ টাকা! যা সরকার নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে ২৩ গুণ কম। সরকার প্রতি বর্গফুট চামড়ার দাম ৩৩ থেকে ৩৭ টাকা নির্ধারণ করেছে। অথচ মৌসুমি ক্রেতারা প্রতি বর্গফুট ১ টাকা ৩৮ পয়সা থেকে ২ টাকা দরে ক্রয় করছে।
বুধবার ঈদের দিন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, যারা কোরবানি দিয়েছেন তারা কাঁচা চামড়া বিক্রির লোক খুঁজে পাচ্ছেন না। যারা বিক্রি করতে পেরেছেন তারাও নামমাত্র দাম পেয়েছেন। আবার অনেকে কাঙ্ক্ষিত দাম ও ক্রেতা না পেয়ে মাদ্রাসা ও এতিমখানার লোকজনকে দিয়ে দিচ্ছেন।
উপজেলার পাকশিমুল ইউনিয়নের বরইচারা বাসিন্দা লিয়াকত আলী আজকের পত্রিকাকে জানান, এক লাখ টাকার গরুর চামড়া দাম বলছে ৫০ টাকা। এতো কম দামে চামড়া বিক্রি করে কী করব?
তিনি বলেন, সরকার যে মূল্য নির্ধারণ করেছে যদি এই দামে চামড়া বিক্রি করা যেত, তাহলে আমার কোরবানির গরুর চামড়ার দাম কম হলেও ১১০০ থেকে ১২০০ টাকা হতো। কিন্তু দাম বলেছে মাত্র ৫০ টাকা।
এদিকে উপজেলা অরুয়াইল এলাকার শাহ মিরান বলেন, কোরবানির চামড়ার টাকা গরিবের হক। এই চামড়া যারা কম দামে কিনে নিচ্ছে তারা গরিবের হক মেরে খাচ্ছে। আমি ৬৩ হাজার টাকা দিয়ে গরু কিনেছি। ওই গরুর চামড়ার দাম বলছে ১৫০ টাকা। তাই নিজের গরুর চামড়া নিজেই তিনগুণ বেশি দাম দিয়ে কিনে মাটিতে পুঁতে দিয়েছি।
শাহ মিরান ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, আমাদের দেশে কিছু মুনাফাখোর ব্যবসায়ী কোরবানির চামড়ার দাম কমিয়ে দিয়ে তারা গরিবের হক মারছে। সরকারের এ বিষয়ে নজর দেওয়া জন্য অনুরোধ করছি।
এদিকে মৌসুমি চামড়া ব্যবসায়ী কাউসার মিয়া বলেন, এলাকা থেকে কাঁচা চামড়া সংগ্রহ করে তা বিক্রি করব সরাইল ও ভৈরব উপজেলা ব্যবসায়ীদের কাছে। গতকাল সরাইল ও ভৈরবের ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলেছি। তারা জানিয়েছে ২০০ টাকার বেশি দামে চামড়া কিনবেন না। তাই আমরা গড়ে একটা চামড়া ১০০ থেকে ১৫০ টাকায় কিনেছি। প্রতি চামড়ায় এক দেড় শ টাকা খরচ আছে। লাভ থাকবে কিনা জানি না।
সরাইল সদরের চামড়া ব্যবসায়ী ছামাদ মিয়া বলেন, আমাদের ট্যানারি মালিকদের কাছে কম দামে চামড়া বিক্রি করতে হয় বলে কম দাম দিয়ে চামড়া কিনি। এ কথা বলে ব্যস্ততা দেখিয়ে ফোন কেটে দেন।
কোরবানির পশুর চামড়ার দামে ব্যাপক ধস নেমেছে। লাখ টাকা দামের গরুর চামড়া বিক্রি হচ্ছে মাত্র ৫০ টাকা! যা সরকার নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে ২৩ গুণ কম। সরকার প্রতি বর্গফুট চামড়ার দাম ৩৩ থেকে ৩৭ টাকা নির্ধারণ করেছে। অথচ মৌসুমি ক্রেতারা প্রতি বর্গফুট ১ টাকা ৩৮ পয়সা থেকে ২ টাকা দরে ক্রয় করছে।
বুধবার ঈদের দিন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, যারা কোরবানি দিয়েছেন তারা কাঁচা চামড়া বিক্রির লোক খুঁজে পাচ্ছেন না। যারা বিক্রি করতে পেরেছেন তারাও নামমাত্র দাম পেয়েছেন। আবার অনেকে কাঙ্ক্ষিত দাম ও ক্রেতা না পেয়ে মাদ্রাসা ও এতিমখানার লোকজনকে দিয়ে দিচ্ছেন।
উপজেলার পাকশিমুল ইউনিয়নের বরইচারা বাসিন্দা লিয়াকত আলী আজকের পত্রিকাকে জানান, এক লাখ টাকার গরুর চামড়া দাম বলছে ৫০ টাকা। এতো কম দামে চামড়া বিক্রি করে কী করব?
তিনি বলেন, সরকার যে মূল্য নির্ধারণ করেছে যদি এই দামে চামড়া বিক্রি করা যেত, তাহলে আমার কোরবানির গরুর চামড়ার দাম কম হলেও ১১০০ থেকে ১২০০ টাকা হতো। কিন্তু দাম বলেছে মাত্র ৫০ টাকা।
এদিকে উপজেলা অরুয়াইল এলাকার শাহ মিরান বলেন, কোরবানির চামড়ার টাকা গরিবের হক। এই চামড়া যারা কম দামে কিনে নিচ্ছে তারা গরিবের হক মেরে খাচ্ছে। আমি ৬৩ হাজার টাকা দিয়ে গরু কিনেছি। ওই গরুর চামড়ার দাম বলছে ১৫০ টাকা। তাই নিজের গরুর চামড়া নিজেই তিনগুণ বেশি দাম দিয়ে কিনে মাটিতে পুঁতে দিয়েছি।
শাহ মিরান ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, আমাদের দেশে কিছু মুনাফাখোর ব্যবসায়ী কোরবানির চামড়ার দাম কমিয়ে দিয়ে তারা গরিবের হক মারছে। সরকারের এ বিষয়ে নজর দেওয়া জন্য অনুরোধ করছি।
এদিকে মৌসুমি চামড়া ব্যবসায়ী কাউসার মিয়া বলেন, এলাকা থেকে কাঁচা চামড়া সংগ্রহ করে তা বিক্রি করব সরাইল ও ভৈরব উপজেলা ব্যবসায়ীদের কাছে। গতকাল সরাইল ও ভৈরবের ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলেছি। তারা জানিয়েছে ২০০ টাকার বেশি দামে চামড়া কিনবেন না। তাই আমরা গড়ে একটা চামড়া ১০০ থেকে ১৫০ টাকায় কিনেছি। প্রতি চামড়ায় এক দেড় শ টাকা খরচ আছে। লাভ থাকবে কিনা জানি না।
সরাইল সদরের চামড়া ব্যবসায়ী ছামাদ মিয়া বলেন, আমাদের ট্যানারি মালিকদের কাছে কম দামে চামড়া বিক্রি করতে হয় বলে কম দাম দিয়ে চামড়া কিনি। এ কথা বলে ব্যস্ততা দেখিয়ে ফোন কেটে দেন।
দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিদেশেও খ্যাতি ছড়িয়েছিল অবিভক্ত ব্রিটিশ-ভারতে প্রতিষ্ঠিত শতবর্ষী যশোর ইনস্টিটিউট। একটা সময় যশোরের শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ক্রীড়া জগৎ উন্নয়নে বিশেষ অবদান রাখে মাতৃস্থানীয় এ সংগঠন।
৫ মিনিট আগেভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের আগে পর্যন্ত রাজশাহীর সুলতানগঞ্জ ও ভারতের মুর্শিদাবাদের ময়া পর্যন্ত পদ্মা নদীতে চালু ছিল একটি নৌ-রুট। ৫৯ বছর পর নৌ প্রটোকল চুক্তির আওতায় আবার এই নৌ-রুট চালুর উদ্যোগ নেয় বিগত সরকার।
১৭ মিনিট আগেযশোরের বেনাপোল পৌর বাস টার্মিনাল চালু করতে বেনাপোল বন্দর আন্তর্জাতিক বাস টার্মিনাল বন্ধ করে দিয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ। গত বৃহস্পতিবার এ সিদ্ধান্ত কার্যকরের পর গতকাল শনিবার সারা দেশ থেকে বেনাপোল রুটে বাস চলাচল বন্ধ করে দেয় পরিবহন ব্যবসায়ী সমিতি।
২৪ মিনিট আগেকালাবদর নদের তীরের গ্রাম বরিশালের মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলার দক্ষিণ জাঙ্গালিয়া। গভীর রাতে খননযন্ত্রের (এক্সকাভেটর) শব্দে গ্রামটির মানুষের ঘুম ভেঙে যায়। প্রতিরাতে একদল লোক কয়েকটি ট্রলারে এসে এক্সকাভেটর দিয়ে নদের তীরের মাটি কেটে নিয়ে যায়। গ্রামবাসী ভয়ে প্রতিবাদ করার সাহস পায় না।
৩৯ মিনিট আগে