প্রতিনিধি, হাতিয়া
আবহাওয়া স্বাভাবিক হওয়ায় চার দিন পর হাতিয়া থেকে যাত্রীবাহী ট্রলার চলাচল শুরু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে হাতিয়ার বিভিন্ন ঘাট থেকে যাত্রীবাহী ট্রলারগুলো নির্দিষ্ট রুটে ছেড়ে যায়। এর আগে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া বিরাজ করায় গত রোববার সকাল থেকে সব ধরনের নৌযোগাযোগ বন্ধ করে দেয় উপজেলা প্রশাসন।
সরেজমিন নলচিরা ঘাটে গিয়ে দেখা যায়, গত চার দিন ওই রুটে যাত্রী পারাপার বন্ধ ছিল। ফলে হাতিয়া-চট্টগ্রাম, হাতিয়া-চেয়ারম্যান ঘাট রুটে চলাচলকারী যাত্রীরা চরম বিপাকে পড়ে। তাই নৌ চলাচল শুরু হওয়ার পর থেকে ঘাটে রয়েছে অতিরিক্ত ভিড়। অতিরিক্ত যাত্রীর ভিড় সামলাতে ঘাটে অবস্থান করা নৌপুলিশ সদস্যদের অনেক বেগ পেতে হচ্ছে।
অন্যদিকে হাতিয়ার তমরদ্দি ঘাট থেকে ঢাকায় যাতায়াত করা ট্রলারগুলোও গত চার দিন বন্ধ ছিল। কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা পেয়ে আজ থেকে এই রুটে পুনরায় লঞ্চ চলাচল শুরু হয়েছে। তমরদ্দি ঘাটে ঢাকামুখী যাত্রীদের ভিড় দেখা যায়। যাত্রী ছাড়াও এই রুটে প্রচুর মাছ ঢাকার বিভিন্ন আড়তে পাঠান ব্যবসায়ীরা। সকাল থেকে অতিরিক্ত মাছের ঝুড়ি নিয়ে ঢাকার লঞ্চে ওঠানোর জন্য ব্যবসায়ীদের ঘাটে অপেক্ষা করতে হচ্ছে।
ঘাটে দায়িত্ব পালন করা হাতিয়া নলচিরা নৌপুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ নাসির উদ্দিন বলেন, `আজ সকাল থেকে অনেকগুলো ট্রলার যাত্রী নিয়ে চেয়ারম্যান ঘাটের উদ্দেশে ছেড়ে যায়। এখনো ঘাটে অনেক যাত্রী অপেক্ষা করছে। যাত্রীদের সুশৃঙ্খলভাবে ট্রলারে ওঠাতে আমাদের অনেক কষ্ট হচ্ছে।'
নিঝুম দ্বীপের মাছ ব্যবসায়ী কেফায়েত উল্লা বলেন, গত চার দিন লঞ্চ চলাচল বন্ধ থাকায় আমরা প্রতিদিন মাছগুলো বরফ দিয়ে রেখেছি। আজ চার দিনের জমানো মাছ একসঙ্গে ঢাকায় পাঠাতে হচ্ছে। তাই ঘাটে ব্যবসায়ীদের উৎকণ্ঠায় সময় পার করতে হচ্ছে।
হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ইমরান হোসেন বলেন, আবহাওয়া স্বাভাবিক হওয়ায় আজ সকাল থেকে যাত্রী পারাপারে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয়েছে। ঘাটে আইনশৃঙ্খলা ঠিক রাখতে নৌপুলিশকে অবস্থান করতে বলা হয়েছে।
আবহাওয়া স্বাভাবিক হওয়ায় চার দিন পর হাতিয়া থেকে যাত্রীবাহী ট্রলার চলাচল শুরু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে হাতিয়ার বিভিন্ন ঘাট থেকে যাত্রীবাহী ট্রলারগুলো নির্দিষ্ট রুটে ছেড়ে যায়। এর আগে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া বিরাজ করায় গত রোববার সকাল থেকে সব ধরনের নৌযোগাযোগ বন্ধ করে দেয় উপজেলা প্রশাসন।
সরেজমিন নলচিরা ঘাটে গিয়ে দেখা যায়, গত চার দিন ওই রুটে যাত্রী পারাপার বন্ধ ছিল। ফলে হাতিয়া-চট্টগ্রাম, হাতিয়া-চেয়ারম্যান ঘাট রুটে চলাচলকারী যাত্রীরা চরম বিপাকে পড়ে। তাই নৌ চলাচল শুরু হওয়ার পর থেকে ঘাটে রয়েছে অতিরিক্ত ভিড়। অতিরিক্ত যাত্রীর ভিড় সামলাতে ঘাটে অবস্থান করা নৌপুলিশ সদস্যদের অনেক বেগ পেতে হচ্ছে।
অন্যদিকে হাতিয়ার তমরদ্দি ঘাট থেকে ঢাকায় যাতায়াত করা ট্রলারগুলোও গত চার দিন বন্ধ ছিল। কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা পেয়ে আজ থেকে এই রুটে পুনরায় লঞ্চ চলাচল শুরু হয়েছে। তমরদ্দি ঘাটে ঢাকামুখী যাত্রীদের ভিড় দেখা যায়। যাত্রী ছাড়াও এই রুটে প্রচুর মাছ ঢাকার বিভিন্ন আড়তে পাঠান ব্যবসায়ীরা। সকাল থেকে অতিরিক্ত মাছের ঝুড়ি নিয়ে ঢাকার লঞ্চে ওঠানোর জন্য ব্যবসায়ীদের ঘাটে অপেক্ষা করতে হচ্ছে।
ঘাটে দায়িত্ব পালন করা হাতিয়া নলচিরা নৌপুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ নাসির উদ্দিন বলেন, `আজ সকাল থেকে অনেকগুলো ট্রলার যাত্রী নিয়ে চেয়ারম্যান ঘাটের উদ্দেশে ছেড়ে যায়। এখনো ঘাটে অনেক যাত্রী অপেক্ষা করছে। যাত্রীদের সুশৃঙ্খলভাবে ট্রলারে ওঠাতে আমাদের অনেক কষ্ট হচ্ছে।'
নিঝুম দ্বীপের মাছ ব্যবসায়ী কেফায়েত উল্লা বলেন, গত চার দিন লঞ্চ চলাচল বন্ধ থাকায় আমরা প্রতিদিন মাছগুলো বরফ দিয়ে রেখেছি। আজ চার দিনের জমানো মাছ একসঙ্গে ঢাকায় পাঠাতে হচ্ছে। তাই ঘাটে ব্যবসায়ীদের উৎকণ্ঠায় সময় পার করতে হচ্ছে।
হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ইমরান হোসেন বলেন, আবহাওয়া স্বাভাবিক হওয়ায় আজ সকাল থেকে যাত্রী পারাপারে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয়েছে। ঘাটে আইনশৃঙ্খলা ঠিক রাখতে নৌপুলিশকে অবস্থান করতে বলা হয়েছে।
বরগুনার তালতলীর জেলেরা নিষিদ্ধ বেহুন্দি জাল দিয়ে বঙ্গোপসাগর উপকূলে দেদার নিধন করছেন মাছের পোনাসহ ছোট চিংড়ি। এতে ধ্বংস হচ্ছে সমুদ্রের জীববৈচিত্র্য। এ ক্ষেত্রে দাদন ব্যবসায়ীরা মদদ দিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তাঁরা প্রশাসনকে হাত করতে জেলেদের কাছ থেকে চাঁদা তোলেন। তবে সরকারি কর্মকর্তারা এ অভিযোগ...
৫ মিনিট আগেডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৮ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৮ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৮ ঘণ্টা আগে