চাটখিল (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
নোয়াখালীর চাটখিল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) বিমল কর্মকারের বিরুদ্ধে চোরদের সহযোগিতা করে সিএনজিচালিত অটোরিকশা ব্যবসায়ীকে হয়রানি ও আর্থিক ক্ষতিসাধনের অভিযোগ উঠেছে। আজ সোমবার বিকেলে এ ব্যাপারে অটোরিকশার মালিক মো. হাসেম নোয়াখালীর পুলিশ সুপারের কাছে অভিযোগ দায়ের করেছেন।
অভিযোগে জানা যায়, চাটখিল উপজেলার মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের ফাওড়া গ্রামের মৃত আফাজ উদ্দিনের ছেলে অটোরিকশার ব্যবসায়ী মো. হাসেমের একটি গাড়ি চুরি হয়। পরবর্তী সময় হাসেম জানতে পারেন, ওই অটোরিকশাটি পাশের হিরাপুর গ্রামের জহির (৪৫), মানিক (১৯) ও ফয়সাল (২০) সংঘবদ্ধভাবে চুরি করে নিজেদের হেফাজতে রেখেছেন। হাসেম তাঁর গাড়ি দাবি করলে সংঘবদ্ধ ওই চোরেরা বলেন, তাঁদের মোটরসাইকেল ছিনতাইয়ের সঙ্গে হাসেমের ড্রাইভার জড়িত, তাই তাঁরা এই অটোরিকশাটি দেবেন না।
পরবর্তীকালে হাসেম চাটখিল থানায় গিয়ে ওসির পরামর্শে অভিযোগ দায়ের করে। হাসেমের অভিযোগের ভিত্তিতে চাটখিল থানার ওসি (তদন্ত) অটোরিকশা উদ্ধারের জন্য ‘খরচাপাতি’ দাবি করলে তিনি রাজি হয়ে ঘটনাস্থলে গাড়ি উদ্ধারের জন্য যান। সেখানে গেলে পুলিশের উপস্থিতিতে সংঘবদ্ধ চোরেরা হাসেমের ওপর আক্রমণের চেষ্টা করে। এ সময় ওসি (তদন্ত) বিমল কর্মকার চোরদের সঙ্গে কথা বলে হাসেমের ড্রাইভারকে মোটরসাইকেল ছিনতাইয়ের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে আটক করেন। তবে অটোরিকশা জব্দ বা উদ্ধার না করে চোরদের হেফাজতে রেখে চলে আসেন।
পরবর্তীকালে তিনি অটোরিকশা ও ড্রাইভারকে কুমিল্লার মনোহরগঞ্জ থানায় রেফার্ড করেন। হাসেম আদালতের মাধ্যমে তাঁর অটোরিকশা বুঝে পেলেও গাড়ির বিভিন্ন যন্ত্রাংশ, ব্যাটারি ও নতুন চাকা খুলে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগে দাবি করেন। এতে তাঁর ৪০ হাজার টাকার ক্ষতি হয়েছে। এ ঘটনায় হাসেম চাটখিল থানার ওসি (তদন্ত) বিমল কর্মকারসহ সংঘবদ্ধ চোরদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন।
এ ব্যাপারে চাটখিল থানার ওসি (তদন্ত) বিমল কর্মকার তাঁর বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, অটোরিকশাচালক মোটরসাইকেল চুরির সঙ্গে জড়িত থাকায় তাঁকে আটক করা হয়েছে।
তবে ঘটনাস্থল থেকে অটোরিকশার চালককে আটক করলেও অপর তিনজনকে কেন আটক করা হয়নি এবং অটোরিকশা কেন জব্দ বা উদ্ধার করা হয়নি—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, পরবর্তী সময় অটোরিকশাটি মনোহরগঞ্জ থানা-পুলিশ জব্দ করেছে।
নোয়াখালীর পুলিশ সুপার আসাদুজ্জামানের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি জানান, তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
নোয়াখালীর চাটখিল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) বিমল কর্মকারের বিরুদ্ধে চোরদের সহযোগিতা করে সিএনজিচালিত অটোরিকশা ব্যবসায়ীকে হয়রানি ও আর্থিক ক্ষতিসাধনের অভিযোগ উঠেছে। আজ সোমবার বিকেলে এ ব্যাপারে অটোরিকশার মালিক মো. হাসেম নোয়াখালীর পুলিশ সুপারের কাছে অভিযোগ দায়ের করেছেন।
অভিযোগে জানা যায়, চাটখিল উপজেলার মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের ফাওড়া গ্রামের মৃত আফাজ উদ্দিনের ছেলে অটোরিকশার ব্যবসায়ী মো. হাসেমের একটি গাড়ি চুরি হয়। পরবর্তী সময় হাসেম জানতে পারেন, ওই অটোরিকশাটি পাশের হিরাপুর গ্রামের জহির (৪৫), মানিক (১৯) ও ফয়সাল (২০) সংঘবদ্ধভাবে চুরি করে নিজেদের হেফাজতে রেখেছেন। হাসেম তাঁর গাড়ি দাবি করলে সংঘবদ্ধ ওই চোরেরা বলেন, তাঁদের মোটরসাইকেল ছিনতাইয়ের সঙ্গে হাসেমের ড্রাইভার জড়িত, তাই তাঁরা এই অটোরিকশাটি দেবেন না।
পরবর্তীকালে হাসেম চাটখিল থানায় গিয়ে ওসির পরামর্শে অভিযোগ দায়ের করে। হাসেমের অভিযোগের ভিত্তিতে চাটখিল থানার ওসি (তদন্ত) অটোরিকশা উদ্ধারের জন্য ‘খরচাপাতি’ দাবি করলে তিনি রাজি হয়ে ঘটনাস্থলে গাড়ি উদ্ধারের জন্য যান। সেখানে গেলে পুলিশের উপস্থিতিতে সংঘবদ্ধ চোরেরা হাসেমের ওপর আক্রমণের চেষ্টা করে। এ সময় ওসি (তদন্ত) বিমল কর্মকার চোরদের সঙ্গে কথা বলে হাসেমের ড্রাইভারকে মোটরসাইকেল ছিনতাইয়ের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে আটক করেন। তবে অটোরিকশা জব্দ বা উদ্ধার না করে চোরদের হেফাজতে রেখে চলে আসেন।
পরবর্তীকালে তিনি অটোরিকশা ও ড্রাইভারকে কুমিল্লার মনোহরগঞ্জ থানায় রেফার্ড করেন। হাসেম আদালতের মাধ্যমে তাঁর অটোরিকশা বুঝে পেলেও গাড়ির বিভিন্ন যন্ত্রাংশ, ব্যাটারি ও নতুন চাকা খুলে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগে দাবি করেন। এতে তাঁর ৪০ হাজার টাকার ক্ষতি হয়েছে। এ ঘটনায় হাসেম চাটখিল থানার ওসি (তদন্ত) বিমল কর্মকারসহ সংঘবদ্ধ চোরদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন।
এ ব্যাপারে চাটখিল থানার ওসি (তদন্ত) বিমল কর্মকার তাঁর বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, অটোরিকশাচালক মোটরসাইকেল চুরির সঙ্গে জড়িত থাকায় তাঁকে আটক করা হয়েছে।
তবে ঘটনাস্থল থেকে অটোরিকশার চালককে আটক করলেও অপর তিনজনকে কেন আটক করা হয়নি এবং অটোরিকশা কেন জব্দ বা উদ্ধার করা হয়নি—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, পরবর্তী সময় অটোরিকশাটি মনোহরগঞ্জ থানা-পুলিশ জব্দ করেছে।
নোয়াখালীর পুলিশ সুপার আসাদুজ্জামানের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি জানান, তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
মানিকগঞ্জের ঘিওরে কৃষক স্বপন মিয়া হত্যা মামলার প্রধান আসামি মো. বিল্লাল মিয়াকে (৩৫) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ শুক্রবার ভোরে রাজধানীর হাজী ক্যাম্প রোড এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১ few সেকেন্ড আগেমূল সড়কে অটোরিকশা চালানোর দাবিতে রাজধানীর জুরাইন রেলগেট এলাকায় চালকেরা বিক্ষোভ করলে মারধরের শিকার হয়েছেন। পুলিশ ও স্থানীয়রা তাঁদের লাঠিপেটা করে সরিয়ে দেন। আজ শুক্রবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে...
২৭ মিনিট আগেকুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় পরিবেশবান্ধব মালচিং পদ্ধতিতে সবজি চাষ বাড়ছে। বিষমুক্ত এই পদ্ধতিতে ফলন ভালো হওয়ায় লাভবান হচ্ছেন কৃষকেরা। এ ছাড়া চাষাবাদে খরচ কম লাগছে।
১ ঘণ্টা আগেরংপুর বিভাগীয় সনাতনী সমাবেশস্থল পরিবর্তন করা হয়েছে। রংপুর জেলা স্কুল মাঠে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তা পরিবর্তন করে শহর থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে মাহীগঞ্জ কলেজ মাঠে আয়োজন করা হচ্ছে...
২ ঘণ্টা আগে