কুবি প্রতিনিধি
কোটা সংস্কার আন্দোলনে অংশ নেওয়া কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) এক ছাত্রীকে ‘শিবির’ আখ্যা দিয়েছেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের সভাপতি আমিনুর বিশ্বাস।
আজ শুক্রবার ফেসবুকে নিজের অ্যাকাউন্ট থেকে এ–সংক্রান্ত একটি পোস্ট করেন তিনি।
পোস্টে আমিনুর বিশ্বাস লেখেন, ‘সাধারণ শিক্ষার্থীদের যেকোনো যৌক্তিক আন্দোলনে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সমর্থন থাকে, তেমনি কোটা আন্দোলনে যৌক্তিক সমাধান চায় বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ক্ষুদ্র কর্মী হিসেবে আমিও চাই কোটা আন্দোলনের যৌক্তিক সমাধান। কিন্তু জামায়াত–বিএনপি পরিবারের সন্তানেরা, ছাত্রদল ও শিবিরের লোকজন, সাধারণ শিক্ষার্থীদের সাথে অনুপ্রবেশ করে আন্দোলনকে ভিন্ন খাতে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছে। তার ধারাবাহিকতায় কুবির Zhohura Mim নামের এই মেয়েটি ছাত্রশিবিরের একনিষ্ঠ কর্মী। সে এই আন্দোলনে ঢুকে আন্দোলনটাকে ভিন্ন খাতে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছে।’
এ বিষয়ে জহুরা মিম বলেন, ‘গতকাল শিক্ষার্থীদের ওপর যে পুলিশি হামলা হয়েছে ,আমি সেটার জন্য আন্দোলনে দাঁড়িয়েছি। একটা যৌক্তিক দাবিতে আমি আন্দোলনে দাঁড়িয়েছি। কিন্তু আমিনুর বিশ্বাস আমাকে এবং আমার পরিবার নিয়ে যেভাবে মিথ্যা অপবাদ দিচ্ছে, তার জন্য আমি তার বিচার চাই। সে আমার চরিত্র নিয়েও কথা বলেছে, এটির বিচার আমি চাই। আমি বিভাগের চেয়ারম্যান বরাবর লিখিত দিব, বিভাগ থেকে আমাকে আশ্বস্ত করলে আমি সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্টে মামলা করব।’
পোস্টের বিষয়ে ব্যাখ্যা চাইলে কুবি মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের সভাপতি আমিনুর বিশ্বাস বলেন, ‘আমি বিস্তারিত পোস্টে বলেছি। সেটিই আমার বক্তব্য।’
উল্লেখ্য, ইসলামী ছাত্রশিবিরের কোনো নারী শাখা নেই। ধর্মভিত্তিক এই ছাত্র সংগঠনের পাশাপাশি সমমনা নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে গঠিত ছাত্রী সংস্থা নামে একটি সংগঠন জামায়াতে ইসলামীর সহযোগী সংগঠন হিসেবে পরিচিত।
গতকাল (১১ জুলাই) বেলা ৩টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়সংলগ্ন আনসার ক্যাম্পের সামনে শিক্ষার্থীদের ওপর লাঠিপেটা করে পুলিশ। এর জবাবে শিক্ষার্থীরাও ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন। পরে পুলিশ টিয়ারশেল ও ফাঁকা গুলি ছোড়ে। এতে তিন সাংবাদিকসহ অন্তত ২০ জন শিক্ষার্থী আহত হন। প্রতিবাদে বিকেল ৪টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করে রাখেন শিক্ষার্থীরা।
কোটা সংস্কার আন্দোলনে অংশ নেওয়া কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) এক ছাত্রীকে ‘শিবির’ আখ্যা দিয়েছেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের সভাপতি আমিনুর বিশ্বাস।
আজ শুক্রবার ফেসবুকে নিজের অ্যাকাউন্ট থেকে এ–সংক্রান্ত একটি পোস্ট করেন তিনি।
পোস্টে আমিনুর বিশ্বাস লেখেন, ‘সাধারণ শিক্ষার্থীদের যেকোনো যৌক্তিক আন্দোলনে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সমর্থন থাকে, তেমনি কোটা আন্দোলনে যৌক্তিক সমাধান চায় বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ক্ষুদ্র কর্মী হিসেবে আমিও চাই কোটা আন্দোলনের যৌক্তিক সমাধান। কিন্তু জামায়াত–বিএনপি পরিবারের সন্তানেরা, ছাত্রদল ও শিবিরের লোকজন, সাধারণ শিক্ষার্থীদের সাথে অনুপ্রবেশ করে আন্দোলনকে ভিন্ন খাতে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছে। তার ধারাবাহিকতায় কুবির Zhohura Mim নামের এই মেয়েটি ছাত্রশিবিরের একনিষ্ঠ কর্মী। সে এই আন্দোলনে ঢুকে আন্দোলনটাকে ভিন্ন খাতে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছে।’
এ বিষয়ে জহুরা মিম বলেন, ‘গতকাল শিক্ষার্থীদের ওপর যে পুলিশি হামলা হয়েছে ,আমি সেটার জন্য আন্দোলনে দাঁড়িয়েছি। একটা যৌক্তিক দাবিতে আমি আন্দোলনে দাঁড়িয়েছি। কিন্তু আমিনুর বিশ্বাস আমাকে এবং আমার পরিবার নিয়ে যেভাবে মিথ্যা অপবাদ দিচ্ছে, তার জন্য আমি তার বিচার চাই। সে আমার চরিত্র নিয়েও কথা বলেছে, এটির বিচার আমি চাই। আমি বিভাগের চেয়ারম্যান বরাবর লিখিত দিব, বিভাগ থেকে আমাকে আশ্বস্ত করলে আমি সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্টে মামলা করব।’
পোস্টের বিষয়ে ব্যাখ্যা চাইলে কুবি মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের সভাপতি আমিনুর বিশ্বাস বলেন, ‘আমি বিস্তারিত পোস্টে বলেছি। সেটিই আমার বক্তব্য।’
উল্লেখ্য, ইসলামী ছাত্রশিবিরের কোনো নারী শাখা নেই। ধর্মভিত্তিক এই ছাত্র সংগঠনের পাশাপাশি সমমনা নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে গঠিত ছাত্রী সংস্থা নামে একটি সংগঠন জামায়াতে ইসলামীর সহযোগী সংগঠন হিসেবে পরিচিত।
গতকাল (১১ জুলাই) বেলা ৩টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়সংলগ্ন আনসার ক্যাম্পের সামনে শিক্ষার্থীদের ওপর লাঠিপেটা করে পুলিশ। এর জবাবে শিক্ষার্থীরাও ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন। পরে পুলিশ টিয়ারশেল ও ফাঁকা গুলি ছোড়ে। এতে তিন সাংবাদিকসহ অন্তত ২০ জন শিক্ষার্থী আহত হন। প্রতিবাদে বিকেল ৪টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করে রাখেন শিক্ষার্থীরা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ছাত্রদের তুলে নিয়ে মারধরের ঘটনায় করা মামলায় কুড়িগ্রামের উলিপুরে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের চার নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
৩ মিনিট আগেপদ্মা সেতু নির্মাণে আওয়ামী লীগের কৃতিত্ব নেই উল্লেখ করে এই নেতা বলেন, ‘বলতে পারেন আওয়ামী লীগ পদ্মা সেতু করেছে। আমি যদি কষ্ট করে উপার্জন করে একটা তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে সাধুবাদ জানাবে, মোবারকবাদ জানাবে। আর যদি মানুষের থেকে লোন নিয়ে তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে বেহায়া বলবে। হাসিনা যখন ২০০৯
২৭ মিনিট আগেসিলেট বিভাগ, মৌলভীবাজার জেলা, কমলগঞ্জ, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, জেলার খবর
৩৬ মিনিট আগেলালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলায় জমি দখল নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুরে উপজেলার টংভাঙ্গা ইউনিয়নের গেন্দুকুড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। পরে খবর পেয়ে পুলিশ ও বিজিবি ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এতে ইউপি সদস্যসহ অন্তত ১১ জন আহত হন।
৩৮ মিনিট আগে