নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
করোনা মহামারির সময় চট্টগ্রাম বন্দর হাসপাতালে চিকিৎসক, নার্স, টেকনোলজিস্ট, ওয়ার্ড বয়, আয়াসহ বিভিন্ন পদে অস্থায়ীভাবে নিয়োগ পাওয়া ১১৯ জনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। চাকরিতে বহাল রাখার দাবিতে আজ মঙ্গলবার সকালে তাঁরা চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধন করেছেন।
মানববন্ধনে অনেকেই ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম (পিপিই) পরে অংশ নেন। তাঁদের হাতে ছিল প্রধানমন্ত্রী, স্থানীয় সংসদ সদস্য ও বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যানকে দৃষ্টি আকর্ষণ করে লেখা নানা দাবি সংবলিত প্ল্যাকার্ড।
বন্দর হাসপাতাল সূত্র জানায়, করোনা মহামারি প্রকট আকার ধারণ করলে ২০২০ সালের ২৪ জুন বন্দর হাসপাতালের অধীনে করোনা ইউনিটে কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নিয়োগ দেওয়া হয়। তবে এখন করোনা পরিস্থিতি অনেকটাই স্বাভাবিক হওয়ায় রোগী না থাকায় কর্তৃপক্ষের কাছে তাঁদের গুরুত্বও কমে আসে। ফলে তাঁদের অব্যাহতি দেওয়া হয়।
মানববন্ধনে অংশ নেওয়া কয়েকজন তাঁদের বক্তব্যে বলেন, করোনা মহামারির সময়ে আমরা নিজেদের জীবনকে তুচ্ছ করে বন্দর পরিবারের সদস্যদের সেবা দিয়ে এসেছি। এখন আমাদের হঠাৎ চাকরিচ্যুত করায় এখন আমাদের বড় বিপদের মুখে পড়েছি। আমাদের দুই বছর তিন মাস চাকরির বয়স হয়েছে। এখন চাকরি চলে গেলে আমরা খাব কী, পরিবারকে খাওয়াব কী?
কর্মসূচিতে অংশ নেওয়ারা নিজেদের ‘করোনা যোদ্ধা’ দাবি করে হাসপাতালের শূন্যপদগুলোতে তাঁদের স্থায়ী নিয়োগের দাবি জানান। এ বিষয়ে তাঁরা প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। পাশাপাশি স্থানীয় সংসদ সদস্য এমএ লতিফের কাছে চাকরি পুনর্বহালের দাবিতে স্মারকলিপি দেন।
করোনা মহামারির সময় চট্টগ্রাম বন্দর হাসপাতালে চিকিৎসক, নার্স, টেকনোলজিস্ট, ওয়ার্ড বয়, আয়াসহ বিভিন্ন পদে অস্থায়ীভাবে নিয়োগ পাওয়া ১১৯ জনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। চাকরিতে বহাল রাখার দাবিতে আজ মঙ্গলবার সকালে তাঁরা চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধন করেছেন।
মানববন্ধনে অনেকেই ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম (পিপিই) পরে অংশ নেন। তাঁদের হাতে ছিল প্রধানমন্ত্রী, স্থানীয় সংসদ সদস্য ও বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যানকে দৃষ্টি আকর্ষণ করে লেখা নানা দাবি সংবলিত প্ল্যাকার্ড।
বন্দর হাসপাতাল সূত্র জানায়, করোনা মহামারি প্রকট আকার ধারণ করলে ২০২০ সালের ২৪ জুন বন্দর হাসপাতালের অধীনে করোনা ইউনিটে কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নিয়োগ দেওয়া হয়। তবে এখন করোনা পরিস্থিতি অনেকটাই স্বাভাবিক হওয়ায় রোগী না থাকায় কর্তৃপক্ষের কাছে তাঁদের গুরুত্বও কমে আসে। ফলে তাঁদের অব্যাহতি দেওয়া হয়।
মানববন্ধনে অংশ নেওয়া কয়েকজন তাঁদের বক্তব্যে বলেন, করোনা মহামারির সময়ে আমরা নিজেদের জীবনকে তুচ্ছ করে বন্দর পরিবারের সদস্যদের সেবা দিয়ে এসেছি। এখন আমাদের হঠাৎ চাকরিচ্যুত করায় এখন আমাদের বড় বিপদের মুখে পড়েছি। আমাদের দুই বছর তিন মাস চাকরির বয়স হয়েছে। এখন চাকরি চলে গেলে আমরা খাব কী, পরিবারকে খাওয়াব কী?
কর্মসূচিতে অংশ নেওয়ারা নিজেদের ‘করোনা যোদ্ধা’ দাবি করে হাসপাতালের শূন্যপদগুলোতে তাঁদের স্থায়ী নিয়োগের দাবি জানান। এ বিষয়ে তাঁরা প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। পাশাপাশি স্থানীয় সংসদ সদস্য এমএ লতিফের কাছে চাকরি পুনর্বহালের দাবিতে স্মারকলিপি দেন।
আয়শা আক্তার আঁখি এ পর্যন্ত তিনি ৫ শতাধিক গয়না তৈরি করেছেন। এসবের মধ্যে রয়েছে কানের দুল, গলার সেট, মালা, চুড়িসহ নানা ধরনের গয়না। মাটির গয়নায় নান্দনিক ডিজাইন ও কারুকাজ যুক্ত করে সেগুলি তৈরি করেন তিনি। শুরুতে তেমন সাড়া না পেলেও এখন তাঁর তৈরি গয়নাগুলো অনলাইনে বিক্রি হচ্ছে এবং ক্রেতারা নতুন অর্ডার...
১১ মিনিট আগেগতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, শ্বাসনালিসহ হান্নানের শরীরে ৪৫ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল। ইনস্টিটিউটের ৬০২ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি রাখা হয়েছ
৩৪ মিনিট আগেঅভাব আর শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনের শিকার হয়েও রহিমা আরা দোলা স্বপ্ন দেখতেন ভালোভাবে বেঁচে থাকার। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনায় সন্তান হারানোর পর বেঁচে থাকার সেই ইচ্ছেটাও মরে যায়। তিনবার আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। সেই মনোবল হারানো দোলা আজ অনেক নারীর অনুপ্রেরণা। তিনটি জামার ডিজাইন করে ২০ হাজার টাকা নিয়ে ব্যব
৭ ঘণ্টা আগেছোট্ট দোকান। দোকানের সামনে কোনো সাইনবোর্ড নেই। দোকানটিতে পাওয়া যায় শুধু জিলাপি আর নিমকি। প্রতিবছর রোজার দিনে দুপুরের পর থেকে রাজশাহী নগরের বাটার মোড়ের এই দোকানে জিলাপি কিনতে ক্রেতাদের ভিড় লেগে যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না।
৭ ঘণ্টা আগে