চাটখিল (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
নোয়াখালীর চাটখিল পৌরসভায় এক গৃহবধূকে (৩২) ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ করার অভিযোগে উঠেছে। এ ঘটনায় আবু বক্কর ছিদ্দিক উল্যা (৩০) নামের এক ব্যক্তিকে গত রোববার রাতে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। এ বিষয়ে ভুক্তভোগী ওই গৃহবধূ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ও পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা হয়েছে।
মামলা সূত্রে জানা যায়, আবু বক্কর ছিদ্দিক উল্যা প্রথমে ২০২০ সালে ওই গৃহবধূকে কৌশলে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে ধর্ষণ করেন। এরপর তাঁর মোবাইল ফোনে ধর্ষণের ভিডিও ধারণ করে রাখেন। পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন সময়ে ভুক্তভোগীর স্বামী-আত্মীয়স্বজনকে ওই ভিডিও দেখানোর এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি ও ভয়ভীতি দেখান তিনি। একপর্যায়ে আবু বক্কর ২০২১ সালে প্রবাসে চলে যাবেন এবং ওই ভিডিও নিয়ে আর বাড়াবাড়ি করবেন না বলে ৫ লাখ টাকা নিয়ে যান। সাত-আট মাস প্রবাসে থেকে আবার দেশে ফিরে আসেন। ফিরে এসে আবারও আমেরিকায় যাবেন বলে গৃহবধূর কাছ থেকে ২০ লাখ টাকা দাবি করেন। এরপর ভুক্তভোগী নগদ ১০ লাখ ৮০ হাজার টাকা এবং স্বর্ণালংকার বিক্রি করে ৫ লাখ ৬০ হাজার টাকা জোগাড় করে দেন।
এরপর বাকি টাকা জোগাড় করার জন্য বিষয়টি না জানিয়ে একটি ফাঁকা স্ট্যাম্পে স্বামীর স্বাক্ষর নেন ওই গৃহবধূ। পরে তাঁর স্বামী স্ট্যাম্পের বিষয়ে জিজ্ঞেস করলে ভুক্তভোগী গৃহবধূ স্বামীর কাছে সবকিছু খুলে বলেন।
এরপর ভুক্তভোগীর স্বামী স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গকে বিষয়টা অবগত করেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে আবু বক্কর গত বৃহস্পতিবার (১৯ মে) গৃহবধূর স্বামীকে তাঁর ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানে যাওয়ার পথে হামলা চালিয়ে গুরুতর আহত করেন। এ সময় তাঁর সঙ্গে থাকা সোনার চেইন ও মোবাইল ফোন নিয়ে যান আবু বক্কর। এ ঘটনার পর গৃহবধূ বাদী হয়ে চাটখিল থানায় অভিযোগ দায়ের করলে পুলিশ রোববার রাতে আবু বক্কর ছিদ্দিক উল্যাকে গ্রেপ্তার করে।
চাটখিল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. গিয়াস উদ্দিন জানান, গ্রেপ্তার আবু বক্কর ছিদ্দিক উল্যাকে সোমবার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। তাঁকে আবারও আদালতে তুলে রিমান্ড চাওয়া হবে বলে জানান ওসি।
নোয়াখালীর চাটখিল পৌরসভায় এক গৃহবধূকে (৩২) ধর্ষণ করে ভিডিও ধারণ করার অভিযোগে উঠেছে। এ ঘটনায় আবু বক্কর ছিদ্দিক উল্যা (৩০) নামের এক ব্যক্তিকে গত রোববার রাতে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। এ বিষয়ে ভুক্তভোগী ওই গৃহবধূ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ও পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা হয়েছে।
মামলা সূত্রে জানা যায়, আবু বক্কর ছিদ্দিক উল্যা প্রথমে ২০২০ সালে ওই গৃহবধূকে কৌশলে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে ধর্ষণ করেন। এরপর তাঁর মোবাইল ফোনে ধর্ষণের ভিডিও ধারণ করে রাখেন। পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন সময়ে ভুক্তভোগীর স্বামী-আত্মীয়স্বজনকে ওই ভিডিও দেখানোর এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি ও ভয়ভীতি দেখান তিনি। একপর্যায়ে আবু বক্কর ২০২১ সালে প্রবাসে চলে যাবেন এবং ওই ভিডিও নিয়ে আর বাড়াবাড়ি করবেন না বলে ৫ লাখ টাকা নিয়ে যান। সাত-আট মাস প্রবাসে থেকে আবার দেশে ফিরে আসেন। ফিরে এসে আবারও আমেরিকায় যাবেন বলে গৃহবধূর কাছ থেকে ২০ লাখ টাকা দাবি করেন। এরপর ভুক্তভোগী নগদ ১০ লাখ ৮০ হাজার টাকা এবং স্বর্ণালংকার বিক্রি করে ৫ লাখ ৬০ হাজার টাকা জোগাড় করে দেন।
এরপর বাকি টাকা জোগাড় করার জন্য বিষয়টি না জানিয়ে একটি ফাঁকা স্ট্যাম্পে স্বামীর স্বাক্ষর নেন ওই গৃহবধূ। পরে তাঁর স্বামী স্ট্যাম্পের বিষয়ে জিজ্ঞেস করলে ভুক্তভোগী গৃহবধূ স্বামীর কাছে সবকিছু খুলে বলেন।
এরপর ভুক্তভোগীর স্বামী স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গকে বিষয়টা অবগত করেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে আবু বক্কর গত বৃহস্পতিবার (১৯ মে) গৃহবধূর স্বামীকে তাঁর ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানে যাওয়ার পথে হামলা চালিয়ে গুরুতর আহত করেন। এ সময় তাঁর সঙ্গে থাকা সোনার চেইন ও মোবাইল ফোন নিয়ে যান আবু বক্কর। এ ঘটনার পর গৃহবধূ বাদী হয়ে চাটখিল থানায় অভিযোগ দায়ের করলে পুলিশ রোববার রাতে আবু বক্কর ছিদ্দিক উল্যাকে গ্রেপ্তার করে।
চাটখিল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. গিয়াস উদ্দিন জানান, গ্রেপ্তার আবু বক্কর ছিদ্দিক উল্যাকে সোমবার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। তাঁকে আবারও আদালতে তুলে রিমান্ড চাওয়া হবে বলে জানান ওসি।
পিরোজপুরের নেছারাবাদে ফেসবুকে পোস্ট করা সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবিতে ‘হা হা’ রিঅ্যাক্ট দেওয়ায় ছাত্রদলের তিন সমর্থককে মারধর করার অভিযোগ উঠেছে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের কয়েকজন সমর্থকের বিরুদ্ধে। আজ রোববার সকালে উপজেলার জুলুহার বাজারে এই হামলার ঘটনা ঘটে। থানায় অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগীরা।
১৭ মিনিট আগেনেত্রকোনার পূর্বধলায় ঝটিকা মিছিল করেছে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। গতকাল শনিবার ভোরে উপজেলার শ্যামগঞ্জ-দুর্গাপুর সড়কের বালুচরা এলাকায় এই ঝটিকা মিছিল করার পর রাতে ছাত্রলীগের ছয় নেতা-কর্মীকে আটক করেছে পুলিশ।
১৯ মিনিট আগেজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) মার্কেটিং বিভাগের প্রথম বর্ষের (৫৩ ব্যাচ) শিক্ষার্থী আফসানা করিম রাচির মৃত্যুর ঘটনায় অপরাধীর বিচারসহ ১১ দফা দাবিতে প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে বিক্ষোভ করেছেন শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে তালা দেওয়ার পর দাবি পূরণে প্রশাসনের আশ্বাসের ভিত্তিতে বেলা ১টার
৩০ মিনিট আগেরাজধানীর ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের গাফিলতির কারণে ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের (ডিএমআরসি) শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে বেশ কলেজের শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ করলে গতকাল শনিবার তাঁদের ওপর কবি নজরুল কলেজের কিছু শিক্ষার্থী হামলা করে বলে অভিযোগ করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে