সুবর্ণচর (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ঘূর্ণিঝড়ের আঘাতে তিনটি গ্রাম লন্ডভন্ড হয়ে গেছে। ঝড়ে বহু কাঁচা ঘরবাড়ি বিধ্বস্তসহ ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার মধ্যরাতে উপজেলার চর আমান উল্লাহ ইউনিয়নের কাটাবুনিয়া, চর ওয়াপদা ইউনিয়নের চর কাজী মোখলেছ ও চর জুবিলি ইউনিয়নের চর জুবিল গ্রামে এই ঝড় হয়।
গতকাল রাত সাড়ে ১২টার দিকে এই ঝড় হয়। ঝড়ের পর থেকে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো খোলা আকাশের নিচে অবস্থান করছে। স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনো কোনো সহযোগিতা করা হয়নি বলে জানিয়েছে তারা।
প্রত্যক্ষদর্শী স্থানীয় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল মালেক বলেন, গতকাল রাত ১২টার দিকে শো শো ও বিকট শব্দ শুনতে পান। ঘর থেকে বের হয়ে দেখেন, তাঁর বাড়ির পাঁচ শ গজ দূরে গাছপালা ভেঙে পড়ছে। কাদা ও হাঁটু পরিমাণ পানি ডিঙিয়ে গিয়ে দেখেন বিরানভূমি। সবকিছু লন্ডভন্ড হয়ে গেছে। ঘরে অবশিষ্ট অংশ ঝড়ে উড়িয়ে আধা কিলোমিটার দূরে নিয়ে ফেলেছে। ঘুমন্ত এক বৃদ্ধা খাটসহ একটি বিলে গিয়ে পড়েছেন। ঘরের আসবাব, ফ্রিজ, আলমারি, রান্না করা ভাতের পাতিল ৫০০ গজ দূরে পড়ে আছে।
গৃহিণী শামছুন নাহার বলেন, ‘মুহূর্তের মধ্যে ঘর উড়িয়ে নিয়ে যায়। শুয়ে থাকা শাশুড়ি ও সন্তানদের খুঁজতে থাকি। পরে দেখি তারা পানির মধ্যে পড়ে আছে। চারদিকে মানুষের চিৎকার। এক মুঠো চালও রেখে যায়নি, লন্ডভন্ড করে নিয়ে গেছে। নিজের ও সন্তানদের একটা জামা–কাপড়ও নেই।’
স্থানীয় জনপ্রতিনিধি সিদ্দিক উল্ল্যাহ বলেন, রাতের টর্নেডো তিন গ্রামের আটটি বাড়ির ঘরবাড়ি সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত করে দিয়েছে। উপজেলা প্রশাসনের সঙ্গে কথা হয়েছে, সহযোগিতা করা হবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সুবর্ণচর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ আল আমিন সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খবর পেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় গিয়ে বিধ্বস্ত ঘরবাড়ি দেখেছি। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আপাতত তাদের জন্য শুকনো খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে।’
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ঘূর্ণিঝড়ের আঘাতে তিনটি গ্রাম লন্ডভন্ড হয়ে গেছে। ঝড়ে বহু কাঁচা ঘরবাড়ি বিধ্বস্তসহ ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার মধ্যরাতে উপজেলার চর আমান উল্লাহ ইউনিয়নের কাটাবুনিয়া, চর ওয়াপদা ইউনিয়নের চর কাজী মোখলেছ ও চর জুবিলি ইউনিয়নের চর জুবিল গ্রামে এই ঝড় হয়।
গতকাল রাত সাড়ে ১২টার দিকে এই ঝড় হয়। ঝড়ের পর থেকে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো খোলা আকাশের নিচে অবস্থান করছে। স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনো কোনো সহযোগিতা করা হয়নি বলে জানিয়েছে তারা।
প্রত্যক্ষদর্শী স্থানীয় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল মালেক বলেন, গতকাল রাত ১২টার দিকে শো শো ও বিকট শব্দ শুনতে পান। ঘর থেকে বের হয়ে দেখেন, তাঁর বাড়ির পাঁচ শ গজ দূরে গাছপালা ভেঙে পড়ছে। কাদা ও হাঁটু পরিমাণ পানি ডিঙিয়ে গিয়ে দেখেন বিরানভূমি। সবকিছু লন্ডভন্ড হয়ে গেছে। ঘরে অবশিষ্ট অংশ ঝড়ে উড়িয়ে আধা কিলোমিটার দূরে নিয়ে ফেলেছে। ঘুমন্ত এক বৃদ্ধা খাটসহ একটি বিলে গিয়ে পড়েছেন। ঘরের আসবাব, ফ্রিজ, আলমারি, রান্না করা ভাতের পাতিল ৫০০ গজ দূরে পড়ে আছে।
গৃহিণী শামছুন নাহার বলেন, ‘মুহূর্তের মধ্যে ঘর উড়িয়ে নিয়ে যায়। শুয়ে থাকা শাশুড়ি ও সন্তানদের খুঁজতে থাকি। পরে দেখি তারা পানির মধ্যে পড়ে আছে। চারদিকে মানুষের চিৎকার। এক মুঠো চালও রেখে যায়নি, লন্ডভন্ড করে নিয়ে গেছে। নিজের ও সন্তানদের একটা জামা–কাপড়ও নেই।’
স্থানীয় জনপ্রতিনিধি সিদ্দিক উল্ল্যাহ বলেন, রাতের টর্নেডো তিন গ্রামের আটটি বাড়ির ঘরবাড়ি সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত করে দিয়েছে। উপজেলা প্রশাসনের সঙ্গে কথা হয়েছে, সহযোগিতা করা হবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সুবর্ণচর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ আল আমিন সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খবর পেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় গিয়ে বিধ্বস্ত ঘরবাড়ি দেখেছি। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আপাতত তাদের জন্য শুকনো খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে।’
ডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৩ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৩ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
৪ ঘণ্টা আগে