নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামের একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসায় অবহেলায় সাংবাদিক কন্যা রাফিদা খান রাইফার মৃত্যুর ঘটনায় চার চিকিৎসকের বিরুদ্ধে দেওয়া অভিযোগপত্রটি আমলে নিয়েছেন আদালত।
আজ রোববার চট্টগ্রামের চতুর্থ মহানগর হাকিম মোহাম্মদ সালাউদ্দিনের আদালত অভিযোগপত্রটি আমলে নেন।
এর আগে মামলাটি তদন্ত করে অভিযোগপত্র আদালতে উপস্থাপন করেন তদন্ত সংস্থা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। অভিযুক্ত চার চিকিৎসক হলেন-ডা. লিয়াকত আলী খান, ডা. বিধান রায় চৌধুরী, ডা. দেবাশীষ সেনগুপ্ত ও ডা. শুভ্র দেব।
মামলার বাদী সাংবাদিক রুবেল খানের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. ইকবাল হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ‘রোববার শুনানিতে আসামিদের মধ্যে তিনজন উপস্থিত ছিলেন। অপর আসামি সময়ের আবেদন করলে আদালত তা মঞ্জুর করেন।’
ইকবাল হোসেন বলেন, ‘নিয়ম অনুসারে মামলাটি বিচার নিষ্পত্তির জন্য চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। মামলাটি চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতে অথবা মহানগর দায়রা জজ নির্ধারিত অন্য কোনো আদালতে পরবর্তীতে এই মামলার অভিযোগ গঠনের শুনানি অনুষ্ঠিত হবে। সেই শুনানির দিন এখনো ধার্য হয়নি।’
এর আগে গত ২৫ মার্চ পিবিআই চট্টগ্রাম মেট্রো ইউনিটের পরিদর্শক আবু জাফর মোহাম্মদ ওমর ফারুক নগর পুলিশের প্রসিকিউশন শাখায় অভিযোগপত্রটি জমা দেন।
অবহেলাজনিত মৃত্যু ঘটানোর অপরাধে দণ্ডবিধির ৩০৪ (ক) ও ১০৯ ধারায় চারজন ডাক্তারের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেওয়া হয় বলে জানায় পিবিআই।
২০১৮ সালের ২৯ জুন রাতে চট্টগ্রামের বেসরকারি ম্যাক্স হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দায়িত্বে অবহেলা, অদক্ষতার কারণে সাংবাদিক রুবেল খানের দুই বছর চার মাস বয়সী শিশু কন্যা রাফিদা খান রাইফা মারা যায়।
রাইফার অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনায় রাইফার বাবা রুবেল খান বাদী হয়ে ২০১৮ সালের ২০ জুলাই ৪ জনকে আসামি করে চকবাজার থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। মামলার চার চিকিৎসককে আসামি করা হয়।
সাংবাদিক-কন্যা রাইফা হত্যা মামলায় দীর্ঘ তদন্ত শেষে অভিযোগপত্র জমা দেওয়ায় পিবিআইকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের (সিইউজে) সভাপতি তপন চক্রবর্তী ও সাধারণ সম্পাদক ম শামসুল ইসলাম। এক বিবৃতিতে তাঁরা বলেন, ‘ভুল চিকিৎসায় মৃত্যুর কারণে যে আস্থাহীনতা তৈরি হয়েছে তা থেকে উত্তরণের জন্য রাইফা হত্যার সুষ্ঠু বিচার দ্রুত নিশ্চিত করতে হবে।’
চট্টগ্রামের একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসায় অবহেলায় সাংবাদিক কন্যা রাফিদা খান রাইফার মৃত্যুর ঘটনায় চার চিকিৎসকের বিরুদ্ধে দেওয়া অভিযোগপত্রটি আমলে নিয়েছেন আদালত।
আজ রোববার চট্টগ্রামের চতুর্থ মহানগর হাকিম মোহাম্মদ সালাউদ্দিনের আদালত অভিযোগপত্রটি আমলে নেন।
এর আগে মামলাটি তদন্ত করে অভিযোগপত্র আদালতে উপস্থাপন করেন তদন্ত সংস্থা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। অভিযুক্ত চার চিকিৎসক হলেন-ডা. লিয়াকত আলী খান, ডা. বিধান রায় চৌধুরী, ডা. দেবাশীষ সেনগুপ্ত ও ডা. শুভ্র দেব।
মামলার বাদী সাংবাদিক রুবেল খানের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. ইকবাল হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ‘রোববার শুনানিতে আসামিদের মধ্যে তিনজন উপস্থিত ছিলেন। অপর আসামি সময়ের আবেদন করলে আদালত তা মঞ্জুর করেন।’
ইকবাল হোসেন বলেন, ‘নিয়ম অনুসারে মামলাটি বিচার নিষ্পত্তির জন্য চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। মামলাটি চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতে অথবা মহানগর দায়রা জজ নির্ধারিত অন্য কোনো আদালতে পরবর্তীতে এই মামলার অভিযোগ গঠনের শুনানি অনুষ্ঠিত হবে। সেই শুনানির দিন এখনো ধার্য হয়নি।’
এর আগে গত ২৫ মার্চ পিবিআই চট্টগ্রাম মেট্রো ইউনিটের পরিদর্শক আবু জাফর মোহাম্মদ ওমর ফারুক নগর পুলিশের প্রসিকিউশন শাখায় অভিযোগপত্রটি জমা দেন।
অবহেলাজনিত মৃত্যু ঘটানোর অপরাধে দণ্ডবিধির ৩০৪ (ক) ও ১০৯ ধারায় চারজন ডাক্তারের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেওয়া হয় বলে জানায় পিবিআই।
২০১৮ সালের ২৯ জুন রাতে চট্টগ্রামের বেসরকারি ম্যাক্স হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দায়িত্বে অবহেলা, অদক্ষতার কারণে সাংবাদিক রুবেল খানের দুই বছর চার মাস বয়সী শিশু কন্যা রাফিদা খান রাইফা মারা যায়।
রাইফার অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনায় রাইফার বাবা রুবেল খান বাদী হয়ে ২০১৮ সালের ২০ জুলাই ৪ জনকে আসামি করে চকবাজার থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। মামলার চার চিকিৎসককে আসামি করা হয়।
সাংবাদিক-কন্যা রাইফা হত্যা মামলায় দীর্ঘ তদন্ত শেষে অভিযোগপত্র জমা দেওয়ায় পিবিআইকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের (সিইউজে) সভাপতি তপন চক্রবর্তী ও সাধারণ সম্পাদক ম শামসুল ইসলাম। এক বিবৃতিতে তাঁরা বলেন, ‘ভুল চিকিৎসায় মৃত্যুর কারণে যে আস্থাহীনতা তৈরি হয়েছে তা থেকে উত্তরণের জন্য রাইফা হত্যার সুষ্ঠু বিচার দ্রুত নিশ্চিত করতে হবে।’
ডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৫ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৫ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৫ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
৫ ঘণ্টা আগে