নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম আদালত এলাকায় আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মামলা হয়েছে। এতে ৩১ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়া মামলায় অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে ১০ থেকে ১৫ জনকে। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত ১২টা ০৫ মিনিটে নগরের কোতোয়ালি থানায় আলিফের বাবা জামাল উদ্দিন বাদী হয়ে এই মামলা করেন।
এ ছাড়া আদালত এলাকায় হামলার ঘটনায় নিহত আলিফের বড় ভাই খানে আলম বাদী হয়ে ১১৬ জনকে আসামি করে আরেকটি মামলা করেছেন। আদালতে আইনজীবী ও পুলিশের ওপর হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় মামলাটি করা হয়েছে।
হত্যা মামলার আসামিরা হলেন চন্দন, আমান দাস, শুভ কান্তি দাশ, বুজা, রনব, বিধান, বিকাশ, রমিত, রুমিত দাশ, নয়ন দাশ, গগন দাশ, বিশাল দাস, ওমকার দাশ, বিশাল, রাজকাপুর, লালা, সামির, সোহেল দাশ, শিব কুমার, বিগলাল, পরাশ, গণেশ, ওম দাশ, পপি, অজয়, দেবী চরণ, দেব, জয়, লালা, দুর্লভ দাশ ও রাজীব ভট্টাচার্য্য। আসামিরা বেশির ভাগই নগরের কোতোয়ালি থানার বান্ডেল রোড মেথরপট্টি সেবক কলোনি এলাকার বাসিন্দা।
দণ্ডবিধির ১৪৭ / ১৪৮ / ১৪৯ / ৩০২ / ৩৪ ধারায় মামলাটি করা হয়েছে।
নগর পুলিশের মুখপাত্র অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) কাজী মো. তারেক আজিজ হত্যা মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, একই সময়ে আদালত প্রাঙ্গণে আইনজীবীদের ওপর হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগ ১১৬ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত ৪০০ থেকে ৫০০ জনের বিরুদ্ধে আরও একটি মামলা দায়ের করেছেন হত্যাকাণ্ডের শিকার আইনজীবী আলিফের বড় ভাই খানে আলম।
আলিফ হত্যার ঘটনায় এজাহারে উল্লেখ করা হয়, গত ২৬ নভেম্বর বেলা ১১টার দিকে রাষ্ট্রদ্রোহের একটি মামলায় বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠান আদালত। আদেশ প্রদানের সঙ্গে সঙ্গে আসামিরপক্ষের ইসকনপন্থী আইনজীবীরা ক্ষুব্ধ হয়ে আদালতকে উদ্দেশ্য করে অশালীন ভাষায় বিভিন্ন আজেবাজে মন্তব্য করেন এবং আদালতে হট্টগোল সৃষ্টি করেন। তখন চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের অনুসারী এজাহারনামীয় এবং অজ্ঞাতনামা আসামিরা প্রিজন ভ্যানের সামনে অবস্থান করে দায়িত্বরত পুলিশের কর্তব্য কাজে বাধা প্রদান করেন।
আরও উল্লেখ করা হয়, প্রিজন ভ্যানের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরাতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী লাঠিপেটা করলে আদালত চত্বর ত্যাগের সময় সরকারি গাড়ি ভাঙচুর করে বিক্ষুব্ধরা। একই দিন বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে পূর্বপরিকল্পিতভাবে তাঁর ছেলে অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম ওরফে আলিফ বাসায় যাওয়ার সময় আসামিরা তাঁকে নির্মমভাবে কুপিয়ে গুরুতর জখম করে। এ সময় তারা বহিষ্কৃত ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের নামে জয়ধ্বনি দেয়।
মামলার বাদী জামান উদ্দিন এজাহারে জানান, স্থানীয় লোকজন ও ছেলের সহকর্মীদের কাছ থেকে ঘটনার বিস্তারিত শুনে তিনি জেনেছেন, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, আওয়ামী লীগ ও দলটির সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীর প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ ইন্ধনে আসামিরা তাঁর ছেলেকে হত্যা করেছে। ছেলের দাফন-কাফন ও জানাজার নামাজ সম্পন্ন করে আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা শেষে ঘটনার ভিডিও ও স্থিরচিত্র দেখে আসামিদের নাম-ঠিকানা সংগ্রহ করে থানায় গিয়ে এজাহার দায়ের করতে বিলম্ব হয়েছে।
এর আগে, পুলিশের ওপর হামলা ও গাড়ি ভাঙচুরের অভিযোগে ২৭ নভেম্বর সন্ধ্যায় কোতোয়ালি থানায় ৭৬ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও প্রায় ১৪০০ জনকে আসামি করে পৃথক তিনটি মামলা দায়ের করে পুলিশ।
মামলার বাদী জামান উদ্দিন বলেন, ‘আমার ছেলে হত্যার ঘটনায় মামলা করেছি। এ হত্যায় জড়িত অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক সাজা চাই।’
উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার কোতোয়ালি থানায় বিএনপির সাবেক এক নেতার দায়ের করা রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় গ্রেপ্তার চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিন নামঞ্জুর করা হয়। পরে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর জন্য প্রিজন ভ্যানে তোলা হয়। তখন চিন্ময়ের অনুসারীরা প্রিজন ভ্যান আটকে দেন। তাঁরা এ সময় প্রায় তিন ঘণ্টা বিক্ষোভ করেন। একপর্যায়ে পুলিশ, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) লাঠিপেটা করে ও সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এ সময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের অনুসারীদের সংঘর্ষ হয়। পরে চট্টগ্রাম আদালত ভবনে প্রবেশপথের বিপরীতে রঙ্গম সিনেমা হলের গলিতে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যা করা হয়।
পুলিশ জানায়, এই হত্যা মামলায় এখন পর্যন্ত ৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
বুধবার চট্টগ্রাম শহরে দুই দফা এবং লোহাগাড়া উপজেলায় দুই দফা জানাজা শেষে উপজেলার চুনতি ইউনিয়নের ফারেঙ্গা গ্রামে পারিবারিক কবরস্থানে সাইফুল ইসলাম আলিফকে দাফন করা হয়। অ্যাডভোকেট সাইফুল ২০১৮ সালে জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য হন। পরে তিনি হাইকোর্টের আইনজীবী হিসেবেও নিবন্ধন পান।
চট্টগ্রাম আদালত এলাকায় আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মামলা হয়েছে। এতে ৩১ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়া মামলায় অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে ১০ থেকে ১৫ জনকে। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত ১২টা ০৫ মিনিটে নগরের কোতোয়ালি থানায় আলিফের বাবা জামাল উদ্দিন বাদী হয়ে এই মামলা করেন।
এ ছাড়া আদালত এলাকায় হামলার ঘটনায় নিহত আলিফের বড় ভাই খানে আলম বাদী হয়ে ১১৬ জনকে আসামি করে আরেকটি মামলা করেছেন। আদালতে আইনজীবী ও পুলিশের ওপর হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় মামলাটি করা হয়েছে।
হত্যা মামলার আসামিরা হলেন চন্দন, আমান দাস, শুভ কান্তি দাশ, বুজা, রনব, বিধান, বিকাশ, রমিত, রুমিত দাশ, নয়ন দাশ, গগন দাশ, বিশাল দাস, ওমকার দাশ, বিশাল, রাজকাপুর, লালা, সামির, সোহেল দাশ, শিব কুমার, বিগলাল, পরাশ, গণেশ, ওম দাশ, পপি, অজয়, দেবী চরণ, দেব, জয়, লালা, দুর্লভ দাশ ও রাজীব ভট্টাচার্য্য। আসামিরা বেশির ভাগই নগরের কোতোয়ালি থানার বান্ডেল রোড মেথরপট্টি সেবক কলোনি এলাকার বাসিন্দা।
দণ্ডবিধির ১৪৭ / ১৪৮ / ১৪৯ / ৩০২ / ৩৪ ধারায় মামলাটি করা হয়েছে।
নগর পুলিশের মুখপাত্র অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) কাজী মো. তারেক আজিজ হত্যা মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, একই সময়ে আদালত প্রাঙ্গণে আইনজীবীদের ওপর হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগ ১১৬ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত ৪০০ থেকে ৫০০ জনের বিরুদ্ধে আরও একটি মামলা দায়ের করেছেন হত্যাকাণ্ডের শিকার আইনজীবী আলিফের বড় ভাই খানে আলম।
আলিফ হত্যার ঘটনায় এজাহারে উল্লেখ করা হয়, গত ২৬ নভেম্বর বেলা ১১টার দিকে রাষ্ট্রদ্রোহের একটি মামলায় বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠান আদালত। আদেশ প্রদানের সঙ্গে সঙ্গে আসামিরপক্ষের ইসকনপন্থী আইনজীবীরা ক্ষুব্ধ হয়ে আদালতকে উদ্দেশ্য করে অশালীন ভাষায় বিভিন্ন আজেবাজে মন্তব্য করেন এবং আদালতে হট্টগোল সৃষ্টি করেন। তখন চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের অনুসারী এজাহারনামীয় এবং অজ্ঞাতনামা আসামিরা প্রিজন ভ্যানের সামনে অবস্থান করে দায়িত্বরত পুলিশের কর্তব্য কাজে বাধা প্রদান করেন।
আরও উল্লেখ করা হয়, প্রিজন ভ্যানের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরাতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী লাঠিপেটা করলে আদালত চত্বর ত্যাগের সময় সরকারি গাড়ি ভাঙচুর করে বিক্ষুব্ধরা। একই দিন বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে পূর্বপরিকল্পিতভাবে তাঁর ছেলে অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম ওরফে আলিফ বাসায় যাওয়ার সময় আসামিরা তাঁকে নির্মমভাবে কুপিয়ে গুরুতর জখম করে। এ সময় তারা বহিষ্কৃত ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের নামে জয়ধ্বনি দেয়।
মামলার বাদী জামান উদ্দিন এজাহারে জানান, স্থানীয় লোকজন ও ছেলের সহকর্মীদের কাছ থেকে ঘটনার বিস্তারিত শুনে তিনি জেনেছেন, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, আওয়ামী লীগ ও দলটির সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীর প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ ইন্ধনে আসামিরা তাঁর ছেলেকে হত্যা করেছে। ছেলের দাফন-কাফন ও জানাজার নামাজ সম্পন্ন করে আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা শেষে ঘটনার ভিডিও ও স্থিরচিত্র দেখে আসামিদের নাম-ঠিকানা সংগ্রহ করে থানায় গিয়ে এজাহার দায়ের করতে বিলম্ব হয়েছে।
এর আগে, পুলিশের ওপর হামলা ও গাড়ি ভাঙচুরের অভিযোগে ২৭ নভেম্বর সন্ধ্যায় কোতোয়ালি থানায় ৭৬ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও প্রায় ১৪০০ জনকে আসামি করে পৃথক তিনটি মামলা দায়ের করে পুলিশ।
মামলার বাদী জামান উদ্দিন বলেন, ‘আমার ছেলে হত্যার ঘটনায় মামলা করেছি। এ হত্যায় জড়িত অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক সাজা চাই।’
উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার কোতোয়ালি থানায় বিএনপির সাবেক এক নেতার দায়ের করা রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় গ্রেপ্তার চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিন নামঞ্জুর করা হয়। পরে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর জন্য প্রিজন ভ্যানে তোলা হয়। তখন চিন্ময়ের অনুসারীরা প্রিজন ভ্যান আটকে দেন। তাঁরা এ সময় প্রায় তিন ঘণ্টা বিক্ষোভ করেন। একপর্যায়ে পুলিশ, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) লাঠিপেটা করে ও সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এ সময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের অনুসারীদের সংঘর্ষ হয়। পরে চট্টগ্রাম আদালত ভবনে প্রবেশপথের বিপরীতে রঙ্গম সিনেমা হলের গলিতে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যা করা হয়।
পুলিশ জানায়, এই হত্যা মামলায় এখন পর্যন্ত ৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
বুধবার চট্টগ্রাম শহরে দুই দফা এবং লোহাগাড়া উপজেলায় দুই দফা জানাজা শেষে উপজেলার চুনতি ইউনিয়নের ফারেঙ্গা গ্রামে পারিবারিক কবরস্থানে সাইফুল ইসলাম আলিফকে দাফন করা হয়। অ্যাডভোকেট সাইফুল ২০১৮ সালে জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য হন। পরে তিনি হাইকোর্টের আইনজীবী হিসেবেও নিবন্ধন পান।
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের মুন্সিগঞ্জের শ্রীনগরে অজ্ঞাতপরিচয় এক তরুণীর গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শনিবার সকাল ৮টার দিকে উপজেলার দোগাছি সার্ভিস লেনে লাশটি পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা। পরে থানায় খবর দিলে পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে।
৩৩ মিনিট আগেচট্টগ্রাম নগরের আদালত এলাকায় আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ হত্যার ঘটনায় তিন দিন পর হত্যামামলা দায়ের করেছে পরিবার। মামলায় ৩১ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা আরও ১০ থেকে ১৫ জনকে আসামি করা হয়। শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) দিবাগত রাত ১২টা ০৫ মিনিটে নগরের কোতোয়ালি থানায় আলিফের বাবা জামাল উদ্দিন বাদী হয়ে এ মামলাটি করেন
৩৬ মিনিট আগেরাজধানীর হাজারীবাগে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিক চিকিৎসক এ কে এম আব্দুর রশিদ হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটনসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা বাড়ির মালিকের টাকা চুরি করে রেস্টুরেন্ট খোলার পরিকল্পনা করেছিলেন বলে পুলিশ জানিয়েছে...
১ ঘণ্টা আগেবান্দরবানের আলীকদম উপজেলার প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের হিসাব সহকারী সুরেন্দ্র ত্রিপুরা। তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী হলেও তাঁর নামে-বেনামে রয়েছে কয়েক কোটি টাকার সম্পদ ও স্বর্ণালংকার। শুধু জমিই কিনেছেন ৫০ একরের বেশি। অভিযোগ রয়েছে, শিক্ষক বদলি-বাণিজ্য, স্লিপ ও বিদ্যালয় সংস্কার প্রকল্পের টাকা লুটসহ নানা দুর্নীতির
২ ঘণ্টা আগে