প্রতিনিধি, মহেশখালী
মহেশখালীতে পারিবারিক দ্বন্দ্বের জেরে মায়ের খাইয়ে দেওয়া বিষে ১৪ মাস বয়সী এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া মা তাঁর আরও দুই সন্তানকে বিষ খাইয়ে দেন এবং নিজেও বিষপান করে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। গতকাল বুধবার রাত ১১টার দিকে উপজেলার ছোট মহেশখালীর ইউনিয়নের সিপাহিরপাড়া এলাকার দিনমজুর ইয়ার মোহাম্মদ এর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
বিষপানকারীরা হলেন, ইয়ার মোহাম্মদ এর স্ত্রী মুর্শেদা আক্তার (৩০), ছেলে রাকিবুল হাসান (৫), মেয়ে নাফিজা আক্তার (৩) ও ১৪ মাস বয়সী শিশু কন্যা মায়া নুর আক্তার। এর মধ্যে মায়া নুর আক্তার মৃত্যুবরণ করেছেন।
শিশুর পিতা ইয়ার মোহাম্মদ বলেন, ‘দু’মাস আগে তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে বিরোধ সৃষ্টি হয়েছিল। এ নিয়ে তাঁর বোনের সঙ্গে কথা-কাটাকাটি হয়। সে সময় বাপের বাড়ি চলে যান স্ত্রী মুর্শেদা। কিছুদিন পর বিরোধ মিটিয়ে স্ত্রীকে বাড়িতে নিয়ে আসেন ইয়ার মোহাম্মদ। কোরবানির দিন তাঁর বোনের বাড়ি থেকে মাংস পাঠায়। কিন্তু পূর্ব বিরোধের জেরে ননদের পাঠানো মাংস রান্না করতে অস্বীকৃতি জানায় মুর্শেদা। এ নিয়ে স্বামী-স্ত্রী মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে পূর্বে এনে রাখা বিষ খাইয়ে দিয়ে পরিবারের সবাইকে মেরে ফেরার চেষ্টা করে।’
ইয়ার মোহাম্মদ আরও জানান, ‘কক্সবাজার সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন দুই সন্তান ছেলে রাকিবুল হাসান ও মেয়ে নাফিজা আক্তারের জ্ঞান ফিরেছে। বিষ খাইয়ে দেওয়ার বিষয়টি স্ত্রী মুর্শেদা বেগম স্বীকার করেছেন।’
বিষয়টি নিশ্চিত করে স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. জাকারিয়া জানান, বুধবার রাত ১১টার দিকে পারিবারিক কলহের জের ধরে স্থানীয় দিনমজুর ইয়ার মোহাম্মদ এর তিন শিশু সন্তানকে বিষ খাইয়ে দেন মা মুর্শেদা আক্তার। এ সময় তিনিও বিষপান করে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। স্থানীয়রা ছেলেমেয়েদের কান্নাকাটির শব্দ পেয়ে উঁকি দেয় কিন্তু দরজা বন্ধ দেখতে পান। তাঁদের ডাকাডাকি করেও কোন সাড়াশব্দ না পেয়ে একপর্যায়ে দরজা ভেঙে চারজনকে মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে মহেশখালী হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে ১৪ মাস বয়সী মায়া নুর আক্তারকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক। অপর দুই শিশুসহ মা মুর্শেদা বেগমকে উন্নত চিকিৎসার জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়।
মহেশখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার দায়িত্ব পালনকারী (ওসি তদন্ত) আশিক ইকবাল বলেন, ‘কোরবানি মাংসের জের ধরে পরিবারের সবাই বিষপানের খবর পেয়ে পুলিশের একটি টিম ঘটনাস্থল সরেজমিনে পরিদর্শন করেছে। তবে পরিবারের পক্ষ থেকে এখনো কেউ অভিযোগ করেনি। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
মহেশখালীতে পারিবারিক দ্বন্দ্বের জেরে মায়ের খাইয়ে দেওয়া বিষে ১৪ মাস বয়সী এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া মা তাঁর আরও দুই সন্তানকে বিষ খাইয়ে দেন এবং নিজেও বিষপান করে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। গতকাল বুধবার রাত ১১টার দিকে উপজেলার ছোট মহেশখালীর ইউনিয়নের সিপাহিরপাড়া এলাকার দিনমজুর ইয়ার মোহাম্মদ এর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
বিষপানকারীরা হলেন, ইয়ার মোহাম্মদ এর স্ত্রী মুর্শেদা আক্তার (৩০), ছেলে রাকিবুল হাসান (৫), মেয়ে নাফিজা আক্তার (৩) ও ১৪ মাস বয়সী শিশু কন্যা মায়া নুর আক্তার। এর মধ্যে মায়া নুর আক্তার মৃত্যুবরণ করেছেন।
শিশুর পিতা ইয়ার মোহাম্মদ বলেন, ‘দু’মাস আগে তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে বিরোধ সৃষ্টি হয়েছিল। এ নিয়ে তাঁর বোনের সঙ্গে কথা-কাটাকাটি হয়। সে সময় বাপের বাড়ি চলে যান স্ত্রী মুর্শেদা। কিছুদিন পর বিরোধ মিটিয়ে স্ত্রীকে বাড়িতে নিয়ে আসেন ইয়ার মোহাম্মদ। কোরবানির দিন তাঁর বোনের বাড়ি থেকে মাংস পাঠায়। কিন্তু পূর্ব বিরোধের জেরে ননদের পাঠানো মাংস রান্না করতে অস্বীকৃতি জানায় মুর্শেদা। এ নিয়ে স্বামী-স্ত্রী মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে পূর্বে এনে রাখা বিষ খাইয়ে দিয়ে পরিবারের সবাইকে মেরে ফেরার চেষ্টা করে।’
ইয়ার মোহাম্মদ আরও জানান, ‘কক্সবাজার সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন দুই সন্তান ছেলে রাকিবুল হাসান ও মেয়ে নাফিজা আক্তারের জ্ঞান ফিরেছে। বিষ খাইয়ে দেওয়ার বিষয়টি স্ত্রী মুর্শেদা বেগম স্বীকার করেছেন।’
বিষয়টি নিশ্চিত করে স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. জাকারিয়া জানান, বুধবার রাত ১১টার দিকে পারিবারিক কলহের জের ধরে স্থানীয় দিনমজুর ইয়ার মোহাম্মদ এর তিন শিশু সন্তানকে বিষ খাইয়ে দেন মা মুর্শেদা আক্তার। এ সময় তিনিও বিষপান করে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। স্থানীয়রা ছেলেমেয়েদের কান্নাকাটির শব্দ পেয়ে উঁকি দেয় কিন্তু দরজা বন্ধ দেখতে পান। তাঁদের ডাকাডাকি করেও কোন সাড়াশব্দ না পেয়ে একপর্যায়ে দরজা ভেঙে চারজনকে মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে মহেশখালী হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে ১৪ মাস বয়সী মায়া নুর আক্তারকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক। অপর দুই শিশুসহ মা মুর্শেদা বেগমকে উন্নত চিকিৎসার জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়।
মহেশখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার দায়িত্ব পালনকারী (ওসি তদন্ত) আশিক ইকবাল বলেন, ‘কোরবানি মাংসের জের ধরে পরিবারের সবাই বিষপানের খবর পেয়ে পুলিশের একটি টিম ঘটনাস্থল সরেজমিনে পরিদর্শন করেছে। তবে পরিবারের পক্ষ থেকে এখনো কেউ অভিযোগ করেনি। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ভাঙচুর–ককটেল বিস্ফোরণের অভিযোগে ঝালকাঠির রাজাপুরে সাবেক মন্ত্রী শাহজাহান ওমর বীর উত্তমসহ ৫৩ জনের নামে মামলা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার উপজেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট তালুকদার আবুল কালাম আজাদ বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় আরও দেড় শতাধিক ব্যক্তিকে অজ্ঞাত আসামি দেখানো হয়েছে।
৫ মিনিট আগেসংবিধান সংশোধনের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘আগামী সংবিধান হতে হবে এই দেশের সমস্ত নাগরিককে সমান মর্যাদা দিয়ে। সেই নাগরিকের ধর্মীয় পরিচয় যা-ই হোক না কেন। ধর্মীয় পরিচয় কিংবা জাতিগত মর্যাদা দিয়ে নাগরিকের মর্যাদা ঠিক হবে না।
১২ মিনিট আগেরায়পুরার পেঁয়াজ খেতে কামরুজ্জামানের মরদেহ পাওয়া গেছে। বিদ্যুৎস্পৃষ্টের কোনো চিহ্ন না থাকায় মৃত্যুর কারণ নির্ধারণে তদন্ত চলছে।
২২ মিনিট আগেনীলফামারী জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক দীপক চক্রবর্তীকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ। আজ শনিবার তাকে আদালতে হাজির করা হলে শুনানি শেষে বিচারক কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
২৩ মিনিট আগে