চবি প্রতিনিধি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) হলের পাশে এক ছাত্রীকে হেনস্তায় সম্পৃক্ত দুজনকে শনাক্ত করা হয়েছে। তবে তদন্তের স্বার্থে তাদের পরিচয় প্রকাশ করেনি তদন্ত কমিটি। আজ শুক্রবার বিকেলে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তদন্ত কমিটির সদস্যসচিব ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর ড. শহীদুল ইসলাম।
শহীদুল ইসলাম বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রী হেনস্তার ঘটনায় জড়িত দুজনকে শনাক্ত করেছি। তাদের আটক করতে বৃহস্পতিবার রাত থেকে অভিযান চলছে। বাকিদের শনাক্ত করতে আমরা কাজ করছি। আমরা ফুটেজ দেখে ওই ছাত্রীসহ বসে সবাই একসঙ্গে কাজ করছি। তদন্তের স্বার্থে এখন কারও নাম বলা যাবে না।’
তবে এ বিষয়ে কোনো তথ্য দিতে পারেনি হাটহাজারী থানার পুলিশ। থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রুহুল আমিন বলেন, ‘আমরা কাউকে এখনো শনাক্ত করতে পারিনি। তদন্ত চলছে।’
এদিকে অভিযুক্তদের পরিচয় তদন্ত কমিটি প্রকাশ না করলেও তারা শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি রেজাউল হক রুবেলের অনুসারী বলে বিশ্বস্ত সূত্র নিশ্চিত করেছে।
পাঁচ দিন পর ঘুম ভাঙল শিক্ষক সমিতির
ছাত্রী হেনস্তার পাঁচ দিন পর উদ্বেগ প্রকাশ করে দোষীদের শাস্তি ও নিরাপদ ক্যাম্পাসের দাবিতে বিবৃতি দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি।
শুকবার বিকেলে সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. সেলিনা আখতার ও সাধারণ সম্পাদক ড. সজীব কুমার ঘোষের সই করা এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ দাবি জানানো হয়। এর আগে বুধবার ছাত্রী হেনস্তার ঘটনার বিচারের দাবিতে শিক্ষার্থীরা যখন বিক্ষোভে-মানববন্ধনে ব্যস্ত, তখন শিক্ষকেরা মেতে উঠেছিলেন ফল উৎসবে। বিষয়টি নিয়ে রীতিমতো সমালোচনার ঝড় বইছে বিশ্ববিদ্যালয়জুড়ে। এ ঘটনায় সংগীত বিভাগের শিক্ষকেরা অনুষ্ঠানটি বর্জন করেন।
গৃহবন্দী ভুক্তভোগী
এদিকে হেনস্তার শিকার ভুক্তভোগী ওই ছাত্রীকে গৃহবন্দী করে রাখার অভিযোগ উঠেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের বিরুদ্ধে। ভুক্তভোগীর সহপাঠীরা জানান, অভিযোগ দেওয়ার পর থেকে তাঁকে তাঁর বিভাগের এক শিক্ষকের বাসায় রাখা হয়। পরে গত মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত প্রীতিলতা হলের নিচতলার একটি কক্ষে রাখা হয়। সর্বশেষ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তাঁকে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়। এ সময় তাঁর সঙ্গে কোনো সহপাঠীকে দেখা করতে দেওয়া হয়নি।
অভিযোগপত্র দেওয়ার সময় ভুক্তভোগীর সঙ্গে থাকা এক সহপাঠী আজকের পত্রিকা’কে বলেন, ‘ভুক্তভোগীর সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ পুরো বিচ্ছিন্ন করে ফেলা হয়েছে। কাউকে দেখা করতে দেওয়া হচ্ছে না। প্রশাসনের এটা কোন ধরনের আচরণ?’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে তদন্ত কমিটির সদস্যসচিব ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর ড. শহীদুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা তাঁকে আমাদের হেফাজতে নিরাপদে রেখেছি। কোথায় রেখেছি, তা নিরাপত্তার জন্য বলা যাচ্ছে না। তবে তাঁর মা-বাবার সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ আছে।’
হেনস্তার অভিযোগ দাখিলে চবি ছাত্রলীগ সভাপতির বাধা
হেনস্তার পরদিন গত সোমবার প্রক্টর অফিসে অভিযোগ করতে যান ভুক্তভোগী ও তাঁর কয়েকজন সহপাঠী। সে সময় তাঁকে অভিযোগ দিতে চবি ছাত্রলীগের সভাপতি রেজাউল হক রুবেল ও তাঁর অনুসারী সাবেক সহসভাপতি সুমন নাছির বাধা দেন বলে অভিযোগ করেছেন ওই সময়ে ভুক্তভোগীর সঙ্গে থাকা এক শিক্ষার্থী।
ওই শিক্ষার্থী নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মঙ্গলবার অভিযোগ দিতে গেলে ছাত্রলীগের দুই নেতা নিজেদের মধ্যে মীমাংসার কথা বলে তাঁকে অভিযোগ করতে মানা করেন। অভিযোগ দিলে নিজের সম্মানহানি হবে বলে উল্লেখ করেন তিনি। এতে ভুক্তভোগী ওই দিন অভিযোগ না দিয়ে ফিরে যান।’
তবে বাধা দেওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন চবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি রেজাউল হক রুবেল। তিনি বলেন, ‘ওই ছাত্রী ছাত্রলীগ করে। সে আমাদের কর্মী। আমি কেন তাকে বাধা দিব? আমি তো তাকে অভিযোগ দিতে সহযোগিতা করেছি। ঘটনার পর সে আমাকে কল দিয়েছে। আমি প্রক্টরকে বিষয়টি জানিয়ে তাকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করতে বলেছি। এটা নিয়ে একটা গ্রুপ অপরাজনীতি করছে।’
ছাত্রলীগ সভাপতিকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
শৃঙ্খলা পরিপন্থী কার্যকলাপে জড়িত থাকার অভিযোগে গত বুধবার রাতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি রেজাউল হক রুবেলকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ। তবে কী কারণে এই নোটিশ দেওয়া হয়েছে, তা উল্লেখ করা হয়নি।
বিশ্ববিদ্যালয় সংশ্লিষ্টদের ধারণা, ছাত্রী হেনস্তার ঘটনায় অভিযোগ দিতে বাধা দেওয়ায় এই নোটিশ দেওয়া হয়েছে। যদিও শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক দায়িত্বপ্রাপ্ত কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের প্রশিক্ষণবিষয়ক সম্পাদক হায়দার মোহাম্মদ জিতু আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের নীতিমালা অনুসরণ না করায় তাঁকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
এই সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) হলের পাশে এক ছাত্রীকে হেনস্তায় সম্পৃক্ত দুজনকে শনাক্ত করা হয়েছে। তবে তদন্তের স্বার্থে তাদের পরিচয় প্রকাশ করেনি তদন্ত কমিটি। আজ শুক্রবার বিকেলে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তদন্ত কমিটির সদস্যসচিব ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর ড. শহীদুল ইসলাম।
শহীদুল ইসলাম বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রী হেনস্তার ঘটনায় জড়িত দুজনকে শনাক্ত করেছি। তাদের আটক করতে বৃহস্পতিবার রাত থেকে অভিযান চলছে। বাকিদের শনাক্ত করতে আমরা কাজ করছি। আমরা ফুটেজ দেখে ওই ছাত্রীসহ বসে সবাই একসঙ্গে কাজ করছি। তদন্তের স্বার্থে এখন কারও নাম বলা যাবে না।’
তবে এ বিষয়ে কোনো তথ্য দিতে পারেনি হাটহাজারী থানার পুলিশ। থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রুহুল আমিন বলেন, ‘আমরা কাউকে এখনো শনাক্ত করতে পারিনি। তদন্ত চলছে।’
এদিকে অভিযুক্তদের পরিচয় তদন্ত কমিটি প্রকাশ না করলেও তারা শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি রেজাউল হক রুবেলের অনুসারী বলে বিশ্বস্ত সূত্র নিশ্চিত করেছে।
পাঁচ দিন পর ঘুম ভাঙল শিক্ষক সমিতির
ছাত্রী হেনস্তার পাঁচ দিন পর উদ্বেগ প্রকাশ করে দোষীদের শাস্তি ও নিরাপদ ক্যাম্পাসের দাবিতে বিবৃতি দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি।
শুকবার বিকেলে সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. সেলিনা আখতার ও সাধারণ সম্পাদক ড. সজীব কুমার ঘোষের সই করা এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ দাবি জানানো হয়। এর আগে বুধবার ছাত্রী হেনস্তার ঘটনার বিচারের দাবিতে শিক্ষার্থীরা যখন বিক্ষোভে-মানববন্ধনে ব্যস্ত, তখন শিক্ষকেরা মেতে উঠেছিলেন ফল উৎসবে। বিষয়টি নিয়ে রীতিমতো সমালোচনার ঝড় বইছে বিশ্ববিদ্যালয়জুড়ে। এ ঘটনায় সংগীত বিভাগের শিক্ষকেরা অনুষ্ঠানটি বর্জন করেন।
গৃহবন্দী ভুক্তভোগী
এদিকে হেনস্তার শিকার ভুক্তভোগী ওই ছাত্রীকে গৃহবন্দী করে রাখার অভিযোগ উঠেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের বিরুদ্ধে। ভুক্তভোগীর সহপাঠীরা জানান, অভিযোগ দেওয়ার পর থেকে তাঁকে তাঁর বিভাগের এক শিক্ষকের বাসায় রাখা হয়। পরে গত মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত প্রীতিলতা হলের নিচতলার একটি কক্ষে রাখা হয়। সর্বশেষ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তাঁকে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়। এ সময় তাঁর সঙ্গে কোনো সহপাঠীকে দেখা করতে দেওয়া হয়নি।
অভিযোগপত্র দেওয়ার সময় ভুক্তভোগীর সঙ্গে থাকা এক সহপাঠী আজকের পত্রিকা’কে বলেন, ‘ভুক্তভোগীর সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ পুরো বিচ্ছিন্ন করে ফেলা হয়েছে। কাউকে দেখা করতে দেওয়া হচ্ছে না। প্রশাসনের এটা কোন ধরনের আচরণ?’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে তদন্ত কমিটির সদস্যসচিব ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর ড. শহীদুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা তাঁকে আমাদের হেফাজতে নিরাপদে রেখেছি। কোথায় রেখেছি, তা নিরাপত্তার জন্য বলা যাচ্ছে না। তবে তাঁর মা-বাবার সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ আছে।’
হেনস্তার অভিযোগ দাখিলে চবি ছাত্রলীগ সভাপতির বাধা
হেনস্তার পরদিন গত সোমবার প্রক্টর অফিসে অভিযোগ করতে যান ভুক্তভোগী ও তাঁর কয়েকজন সহপাঠী। সে সময় তাঁকে অভিযোগ দিতে চবি ছাত্রলীগের সভাপতি রেজাউল হক রুবেল ও তাঁর অনুসারী সাবেক সহসভাপতি সুমন নাছির বাধা দেন বলে অভিযোগ করেছেন ওই সময়ে ভুক্তভোগীর সঙ্গে থাকা এক শিক্ষার্থী।
ওই শিক্ষার্থী নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মঙ্গলবার অভিযোগ দিতে গেলে ছাত্রলীগের দুই নেতা নিজেদের মধ্যে মীমাংসার কথা বলে তাঁকে অভিযোগ করতে মানা করেন। অভিযোগ দিলে নিজের সম্মানহানি হবে বলে উল্লেখ করেন তিনি। এতে ভুক্তভোগী ওই দিন অভিযোগ না দিয়ে ফিরে যান।’
তবে বাধা দেওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন চবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি রেজাউল হক রুবেল। তিনি বলেন, ‘ওই ছাত্রী ছাত্রলীগ করে। সে আমাদের কর্মী। আমি কেন তাকে বাধা দিব? আমি তো তাকে অভিযোগ দিতে সহযোগিতা করেছি। ঘটনার পর সে আমাকে কল দিয়েছে। আমি প্রক্টরকে বিষয়টি জানিয়ে তাকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করতে বলেছি। এটা নিয়ে একটা গ্রুপ অপরাজনীতি করছে।’
ছাত্রলীগ সভাপতিকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
শৃঙ্খলা পরিপন্থী কার্যকলাপে জড়িত থাকার অভিযোগে গত বুধবার রাতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি রেজাউল হক রুবেলকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ। তবে কী কারণে এই নোটিশ দেওয়া হয়েছে, তা উল্লেখ করা হয়নি।
বিশ্ববিদ্যালয় সংশ্লিষ্টদের ধারণা, ছাত্রী হেনস্তার ঘটনায় অভিযোগ দিতে বাধা দেওয়ায় এই নোটিশ দেওয়া হয়েছে। যদিও শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক দায়িত্বপ্রাপ্ত কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের প্রশিক্ষণবিষয়ক সম্পাদক হায়দার মোহাম্মদ জিতু আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের নীতিমালা অনুসরণ না করায় তাঁকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
এই সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
অন্তর্বর্তী সরকারের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ বলেছেন, ‘আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারত ভিসার ব্যাপারে কিছুটা কড়াকড়ি করেছে। তারা আমাদের ভিসা দেবে কি না, এটা তাদের বিষয়।’
২০ মিনিট আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগের এক সমর্থককে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। মারধরের ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ আহত ওই যুবককেই আটক করে। পরে তিনি জামিনে ছাড়া পান
২৪ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘আপনারা ভালো কাজ করলে আমাদের সমর্থন পাবেন। জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে এক সেকেন্ডও সময় নেব না আপনাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে। দায়সারা কথা বলে ছাত্র-জনতার সঙ্গে প্রহসন করবেন না।
১ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে একটি তাফসিরুল কোরআন মাহফিল ও ইসলামি সংগীত সন্ধ্যা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার মোহাম্মদিয়া জামে মসজিদ মাঠে এই আয়োজন করা হয়েছিল। মাহফিলে জামায়াত নেতাকে প্রধান অতিথি করায় বিএনপি সেটি বন্ধ করে দেয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
২ ঘণ্টা আগে