কাউছার আলম, পটিয়া (চট্টগ্রাম)
দুয়ারে কড়া নাড়ছে দেবী দুর্গার আগমন বার্তা। মহালয়ার ভোরে চণ্ডীপাঠ শোনার অপেক্ষায় ভক্তকূল। শিশির ভেজা দুর্বা ঘাসের ওপর ঝরে পড়া শিতউলি কুড়ানোর সময়টায় মাতৃবন্দনায় মিলিত হবেন সবাই।
আর মাত্র এক মাস পর সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বৃহৎ ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা। এরই মধ্যে শিল্পীর তুলির ছোঁয়ায় পূর্ণরূপ পাচ্ছে দৃষ্টিনন্দন সব প্রতিমা। প্রতিমা তৈরিতে পটিয়া উপজেলার সবকটি প্রতিমালয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রতিমা শিল্পীরা। ১১ অক্টোবর পঞ্চমী তিথিতে শারদীয় দুর্গাপূজার মূল আনুষ্ঠানিকতা শুরু হবে।
কারিগররা তাঁদের নিপুণ হাতের ছোঁয়া দিয়ে দিন-রাত কাজ করেই চলেছেন। তাঁদের হাতের শৈল্পিক ছোঁয়ায় যেন জীবন্ত হয়ে উঠছে প্রতিমা। সনাতন ধর্মাবলম্বীদের কাছে দেবী দুর্গা শক্তি ও সুন্দরের প্রতীক। প্রতি বছর অশুভ শক্তির বিনাশকল্পে দেবী দুর্গা এই ধরাধামে আবির্ভূত হন।
এদিকে সনাতন ধর্মাবলম্বীরা মনে করেন, সমাজ থেকে সব অন্যায়-অবিচার, গ্লানি ও বৈষম্য দূর করার জন্যই আয়োজন করা হয় শারদীয় দুর্গাপূজার।
উৎসবের পূর্ণতা পায় যাদের হাতে সেসব প্রতিমাশিল্পীর এখন কাটছে ব্যস্ত সময়। মায়ের প্রতিমা গড়তে গিয়ে দম ফেলার ফুরসত নেই তাঁদের। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে দুর্গা, লক্ষ্মী, সরস্বতী, কার্তিক, গণেশ আর মহিষাসুর সঙ্গে দেবীর বাহন সিংহকে গড়তে হবে।
প্রতিমাশিল্পীদের ব্যস্ততা লক্ষ্য করা গেল রামকৃষ্ণ মিশনের প্রতিমালয়ে গিয়ে প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত প্রতিমাশিল্পী খোকন পাল। তৈরি করা হয়েছে দুর্গার কাঠামো। খড় আর কাদামাটির মিশ্রণে দুর্গার পূর্ণ অবয়ব দিয়ে যাচ্ছেন তিনি একাগ্রচিত্তে। সহযোগীরা ব্যস্ত লক্ষ্মী, সরস্বতী, কার্তিক, গণেশ প্রতিমা গড়তে। তাদের ব্যস্ততার এ চিত্র চোখে পড়ে উপজেলার সব প্রতিমালয়ে।
খোকন পাল জানান, সময়ের সঙ্গে প্রতিমার গড়নেও এসেছে ব্যাপক পরিবর্তন। তাই প্রতিমাশিল্পীদের অনেক বেশি সচেতন থাকতে হয়। মাথায় রাখতে হয় মন্দিরের ঐতিহ্য ও সাজসজ্জার বিষয়টিও। সেভাবেই ফুটিয়ে তুলতে হয় প্রতিমার অবয়ব।
উপজেলায় আটটি প্রতিমালয় রয়েছে। এর মধ্যে রামকৃষ্ণ মিশন, মুন্সেফ বাজার কালি বাড়ি,পল্লি মঙ্গল শিব মন্দির, গিরি চৌধুরী বাজার সৎসঙ আশ্রম, চক্রশালা কালি বাড়ি, কেলিশহর দুর্গা বাড়ি, ধলঘাট নবগুহ বাড়ি ও ভট্টাচার্য হাট কালি বাড়ি। প্রতি মৌসুমে এসব প্রতিমালয়ের প্রতিটিতে ১৫০ থেকে ৩০০টি করে দুর্গা প্রতিমা তৈরি করেন শিল্পীরা।
প্রতিমাশিল্পী গনেশ পাল জানান, প্রতিমার সাজসজ্জায় আগের তুলনায় ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। একসময় আলাদা আলাদা কাপড় ও অলংকার দিয়ে সাজানো হতো প্রতিমা। এখন মাটি দিয়ে সবকিছু সাজানো হয়। কাপড়সহ আনুষঙ্গিক জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাওয়ায় মাটির কাজের দিকে ঝুঁকেছেন তারা।
গনেশ পাল আরও জানান, প্রতিমা তৈরির খরচ প্রতিবছরই বাড়ছে। বর্তমানে আকারভেদে একেকটি প্রতিমা তৈরি করতে ২০ হাজার থেকে ৬০ হাজার টাকা পর্যন্ত খরচ হয়। কোনো কোনো মণ্ডপে লাখ টাকা খরচ করেও প্রতিমা তৈরি করা হয়। কাজভেদে একেকজন কারিগর মৌসুমের প্রতি মাসে আয় করেন ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা।
জানা যায়, প্রতিমাশিল্পীদের মূল ব্যস্ততা শুরু হয় ভাদ্র মাসের প্রথম দিকে। মনসা পূজার পর থেকে বিভিন্ন মন্দির থেকে ডাক আসতে থাকে তাঁদের কাছে। ডাক পেয়ে তাঁরা ছুটে যায় জেলা ও উপজেলার বিভিন্ন প্রান্তে। এছাড়া কোনো কোনো প্রতিমালয়ে আগেভাগে প্রতিমা তৈরি করে রাখা হয়। বৈশাখে তেমন ব্যস্ততা থাকে না। শিল্পীরা কাজ শুরু করেছেন অনেক আগেই। এরই মধ্যে প্রায় ৫০ শতাংশ কাজ শেষ করেছেন। আরও অনেক কাজ বাকি রয়েছে। এর মধ্যে কিছু প্রতিমার অর্ডার হয়েছে। তবে এখনো শুরু হয়নি রঙের কাজ।
উপজেলার বিভিন্ন প্রতিমালয়ের প্রতিমাশিল্পীরা জানান, কোনো কোনো মণ্ডপে প্রতিমার কাঠামো তৈরি করে মাটির কাজও শেষ হয়েছে। ১৫ দিন পর থেকেই শুরু হবে প্রলেপ ও রং দেওয়ার কাজ। সব কাজ শেষ হবে পূজা শুরুর তিন-চার দিন আগে। এরপর ভক্তরা অপেক্ষায় থাকবেন দেবী দুর্গার আগমনের। মণ্ডপে স্থাপনের পর পুরোহিত করবেন প্রতিমার প্রাণ প্রতিষ্ঠা। বছরের এই একটা সময় প্রতিমা তৈরি করেই মূলত সারা বছর চলার জন্য সঞ্চয় করে রাখতে হয়।
বাংলাদেশ পূজা উদ্যাপন পরিষদ পটিয়া উপজেলা শাখার সমন্বয়ক পুলক চৌধুরী বলেন, পূজা উদ্যাপন পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির নির্দেশনা মেনে এবারের পূজায় কোনো উৎসবের আয়োজন থাকবে না। সরকারি বিধিনিষেধ মেনে সাত্ত্বিক পূজা, ঢাক-ঢোল বাঁশি,কাঁসার শব্দে আরতী, ধর্মীয় সংগীতানুষ্ঠান,গীতা পাঠ প্রতিযোগিতা,ভক্তদের মাঝে সীমিত পরিসরে প্রসাদ বিতরণ, বস্ত্র বিতরণ কর্মসূচির মতো কার্যক্রমের মধ্য দিয়ে এবারের দুর্গা পূজা অনুষ্ঠিত হবে বলে জানান তিনি।
দুয়ারে কড়া নাড়ছে দেবী দুর্গার আগমন বার্তা। মহালয়ার ভোরে চণ্ডীপাঠ শোনার অপেক্ষায় ভক্তকূল। শিশির ভেজা দুর্বা ঘাসের ওপর ঝরে পড়া শিতউলি কুড়ানোর সময়টায় মাতৃবন্দনায় মিলিত হবেন সবাই।
আর মাত্র এক মাস পর সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বৃহৎ ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা। এরই মধ্যে শিল্পীর তুলির ছোঁয়ায় পূর্ণরূপ পাচ্ছে দৃষ্টিনন্দন সব প্রতিমা। প্রতিমা তৈরিতে পটিয়া উপজেলার সবকটি প্রতিমালয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রতিমা শিল্পীরা। ১১ অক্টোবর পঞ্চমী তিথিতে শারদীয় দুর্গাপূজার মূল আনুষ্ঠানিকতা শুরু হবে।
কারিগররা তাঁদের নিপুণ হাতের ছোঁয়া দিয়ে দিন-রাত কাজ করেই চলেছেন। তাঁদের হাতের শৈল্পিক ছোঁয়ায় যেন জীবন্ত হয়ে উঠছে প্রতিমা। সনাতন ধর্মাবলম্বীদের কাছে দেবী দুর্গা শক্তি ও সুন্দরের প্রতীক। প্রতি বছর অশুভ শক্তির বিনাশকল্পে দেবী দুর্গা এই ধরাধামে আবির্ভূত হন।
এদিকে সনাতন ধর্মাবলম্বীরা মনে করেন, সমাজ থেকে সব অন্যায়-অবিচার, গ্লানি ও বৈষম্য দূর করার জন্যই আয়োজন করা হয় শারদীয় দুর্গাপূজার।
উৎসবের পূর্ণতা পায় যাদের হাতে সেসব প্রতিমাশিল্পীর এখন কাটছে ব্যস্ত সময়। মায়ের প্রতিমা গড়তে গিয়ে দম ফেলার ফুরসত নেই তাঁদের। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে দুর্গা, লক্ষ্মী, সরস্বতী, কার্তিক, গণেশ আর মহিষাসুর সঙ্গে দেবীর বাহন সিংহকে গড়তে হবে।
প্রতিমাশিল্পীদের ব্যস্ততা লক্ষ্য করা গেল রামকৃষ্ণ মিশনের প্রতিমালয়ে গিয়ে প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত প্রতিমাশিল্পী খোকন পাল। তৈরি করা হয়েছে দুর্গার কাঠামো। খড় আর কাদামাটির মিশ্রণে দুর্গার পূর্ণ অবয়ব দিয়ে যাচ্ছেন তিনি একাগ্রচিত্তে। সহযোগীরা ব্যস্ত লক্ষ্মী, সরস্বতী, কার্তিক, গণেশ প্রতিমা গড়তে। তাদের ব্যস্ততার এ চিত্র চোখে পড়ে উপজেলার সব প্রতিমালয়ে।
খোকন পাল জানান, সময়ের সঙ্গে প্রতিমার গড়নেও এসেছে ব্যাপক পরিবর্তন। তাই প্রতিমাশিল্পীদের অনেক বেশি সচেতন থাকতে হয়। মাথায় রাখতে হয় মন্দিরের ঐতিহ্য ও সাজসজ্জার বিষয়টিও। সেভাবেই ফুটিয়ে তুলতে হয় প্রতিমার অবয়ব।
উপজেলায় আটটি প্রতিমালয় রয়েছে। এর মধ্যে রামকৃষ্ণ মিশন, মুন্সেফ বাজার কালি বাড়ি,পল্লি মঙ্গল শিব মন্দির, গিরি চৌধুরী বাজার সৎসঙ আশ্রম, চক্রশালা কালি বাড়ি, কেলিশহর দুর্গা বাড়ি, ধলঘাট নবগুহ বাড়ি ও ভট্টাচার্য হাট কালি বাড়ি। প্রতি মৌসুমে এসব প্রতিমালয়ের প্রতিটিতে ১৫০ থেকে ৩০০টি করে দুর্গা প্রতিমা তৈরি করেন শিল্পীরা।
প্রতিমাশিল্পী গনেশ পাল জানান, প্রতিমার সাজসজ্জায় আগের তুলনায় ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। একসময় আলাদা আলাদা কাপড় ও অলংকার দিয়ে সাজানো হতো প্রতিমা। এখন মাটি দিয়ে সবকিছু সাজানো হয়। কাপড়সহ আনুষঙ্গিক জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাওয়ায় মাটির কাজের দিকে ঝুঁকেছেন তারা।
গনেশ পাল আরও জানান, প্রতিমা তৈরির খরচ প্রতিবছরই বাড়ছে। বর্তমানে আকারভেদে একেকটি প্রতিমা তৈরি করতে ২০ হাজার থেকে ৬০ হাজার টাকা পর্যন্ত খরচ হয়। কোনো কোনো মণ্ডপে লাখ টাকা খরচ করেও প্রতিমা তৈরি করা হয়। কাজভেদে একেকজন কারিগর মৌসুমের প্রতি মাসে আয় করেন ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা।
জানা যায়, প্রতিমাশিল্পীদের মূল ব্যস্ততা শুরু হয় ভাদ্র মাসের প্রথম দিকে। মনসা পূজার পর থেকে বিভিন্ন মন্দির থেকে ডাক আসতে থাকে তাঁদের কাছে। ডাক পেয়ে তাঁরা ছুটে যায় জেলা ও উপজেলার বিভিন্ন প্রান্তে। এছাড়া কোনো কোনো প্রতিমালয়ে আগেভাগে প্রতিমা তৈরি করে রাখা হয়। বৈশাখে তেমন ব্যস্ততা থাকে না। শিল্পীরা কাজ শুরু করেছেন অনেক আগেই। এরই মধ্যে প্রায় ৫০ শতাংশ কাজ শেষ করেছেন। আরও অনেক কাজ বাকি রয়েছে। এর মধ্যে কিছু প্রতিমার অর্ডার হয়েছে। তবে এখনো শুরু হয়নি রঙের কাজ।
উপজেলার বিভিন্ন প্রতিমালয়ের প্রতিমাশিল্পীরা জানান, কোনো কোনো মণ্ডপে প্রতিমার কাঠামো তৈরি করে মাটির কাজও শেষ হয়েছে। ১৫ দিন পর থেকেই শুরু হবে প্রলেপ ও রং দেওয়ার কাজ। সব কাজ শেষ হবে পূজা শুরুর তিন-চার দিন আগে। এরপর ভক্তরা অপেক্ষায় থাকবেন দেবী দুর্গার আগমনের। মণ্ডপে স্থাপনের পর পুরোহিত করবেন প্রতিমার প্রাণ প্রতিষ্ঠা। বছরের এই একটা সময় প্রতিমা তৈরি করেই মূলত সারা বছর চলার জন্য সঞ্চয় করে রাখতে হয়।
বাংলাদেশ পূজা উদ্যাপন পরিষদ পটিয়া উপজেলা শাখার সমন্বয়ক পুলক চৌধুরী বলেন, পূজা উদ্যাপন পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির নির্দেশনা মেনে এবারের পূজায় কোনো উৎসবের আয়োজন থাকবে না। সরকারি বিধিনিষেধ মেনে সাত্ত্বিক পূজা, ঢাক-ঢোল বাঁশি,কাঁসার শব্দে আরতী, ধর্মীয় সংগীতানুষ্ঠান,গীতা পাঠ প্রতিযোগিতা,ভক্তদের মাঝে সীমিত পরিসরে প্রসাদ বিতরণ, বস্ত্র বিতরণ কর্মসূচির মতো কার্যক্রমের মধ্য দিয়ে এবারের দুর্গা পূজা অনুষ্ঠিত হবে বলে জানান তিনি।
পিরোজপুরের নেছারাবাদে ফেসবুকে পোস্ট করা সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবিতে ‘হা হা’ রিঅ্যাক্ট দেওয়ায় ছাত্রদলের তিন সমর্থককে মারধর করার অভিযোগ উঠেছে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের কয়েকজন সমর্থকের বিরুদ্ধে। আজ রোববার সকালে উপজেলার জুলুহার বাজারে এই হামলার ঘটনা ঘটে। থানায় অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগীরা।
৮ মিনিট আগেনেত্রকোনার পূর্বধলায় ঝটিকা মিছিল করেছে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। গতকাল শনিবার ভোরে উপজেলার শ্যামগঞ্জ-দুর্গাপুর সড়কের বালুচরা এলাকায় এই ঝটিকা মিছিল করার পর রাতে ছাত্রলীগের ছয় নেতা-কর্মীকে আটক করেছে পুলিশ।
১০ মিনিট আগেজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) মার্কেটিং বিভাগের প্রথম বর্ষের (৫৩ ব্যাচ) শিক্ষার্থী আফসানা করিম রাচির মৃত্যুর ঘটনায় অপরাধীর বিচারসহ ১১ দফা দাবিতে প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে বিক্ষোভ করেছেন শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে তালা দেওয়ার পর দাবি পূরণে প্রশাসনের আশ্বাসের ভিত্তিতে বেলা ১টার
২২ মিনিট আগেরাজধানীর ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের গাফিলতির কারণে ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের (ডিএমআরসি) শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে বেশ কলেজের শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ করলে গতকাল শনিবার তাঁদের ওপর কবি নজরুল কলেজের কিছু শিক্ষার্থী হামলা করে বলে অভিযোগ করা হয়।
৩৬ মিনিট আগে