নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে তিন বছর আগে মিথ্যা মামলা দিয়ে হাজতবাস, হয়রানি ও মারধরের অভিযোগে বন্দর থানার সাবেক ওসিসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করেছেন কামরুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তি। আজ বুধবার চট্টগ্রাম ৪র্থ মহানগর হাকিমের আদালতে মামলাটি দায়ের হয়। আদালত মামলাটি তদন্তের জন্য পিবিআইকে (পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন) নির্দেশনা দিয়েছেন।
বাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট জুয়েল দাস আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলায় অভিযুক্তরা হলেন—বন্দর থানার সাবেক ওসি মহিউদ্দিন মাহমুদ, উপপরিদর্শক রবিউল ইসলাম, সহকারী উপপরিদর্শক কে এম জান্নাত সজল, কনস্টেবল মঙ্গল বিকাশ চাকমা ও দিশা ফাউন্ডেশন নামে একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মালিক মো. জামাল ফরাজী ও তাঁর ভাই মো. মিলন ফরাজী। এছাড়া অজ্ঞাত আরও ৪-৫ জন পুলিশ সদস্যকে এই মামলায় আসামি করা হয়েছে।
মামলার বাদী কামরুল ইসলাম চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালে সহকারী ওয়ার্ড মাস্টার হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, ২০১১ সালে দিশা ফাউন্ডেশন নামে একটি প্রতিষ্ঠানে বাদীসহ তাঁর পরিচিত ৩০-৩৫ জন মাসিক হারে সঞ্চয় খোলেন। ২০১৬ সালে গ্রাহকদের সঞ্চয় নেওয়া বন্ধ করে দেয় প্রতিষ্ঠানটি। এ সময় গ্রাহকেরা প্রতিষ্ঠানটির নির্ধারিত অফিসে গিয়ে বন্ধ পান। পরে গ্রাহকের পাওনা প্রায় ৩ লাখ টাকা সঞ্চয় ফেরত না দিয়ে গ্রাহকদের বিভিন্নভাবে হয়রানি করতে থাকে আসামিরা। এই ঘটনায় আদালতে মামলা দায়েরের পর আসামিদের বিরুদ্ধে বাদীকে বিভিন্ন সময় হয়রানির অভিযোগ আনা হয়।
পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময় দুই আসামির কাছ থেকে আর্থিক সুবিধা নিয়ে বাদীকে ষড়যন্ত্রমূলক একের পর এক মিথ্যা মামলা দিয়ে জেলহাজতে প্রেরণ, হত্যা চেষ্টা, চাঁদা দাবির অভিযোগ আনা হয়েছে।
মামলার বাদী কামরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, তাঁকে চুরি, ডাকাতি ও মাদকের মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো হয়েছিল। একটি মামলায় তিনি গ্রেপ্তার হয়ে চার দিন জেল খেটেছেন। এসব মামলাগুলো তদন্তে পরবর্তীতে মিথ্যা প্রমাণিত হওয়ায় সবগুলো মামলা আদালত খারিজ করে দেন।
কামরুল বলেন, ‘ক্ষমতার অপব্যবহার করে পুলিশ কর্তৃক আমাকে বিভিন্ন সময় হয়রানির প্রতিকার চেয়ে ২০১৯ সালে পুলিশ কমিশনার ও আইজিপি বরাবর আবেদন করেছিলাম। আমি ভেবেছিলাম ন্যায়বিচার পাব। কিন্তু অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় আজ বুধবার আদালতে এসে মামলাটি দায়ের করেছি।’
চট্টগ্রামে তিন বছর আগে মিথ্যা মামলা দিয়ে হাজতবাস, হয়রানি ও মারধরের অভিযোগে বন্দর থানার সাবেক ওসিসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করেছেন কামরুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তি। আজ বুধবার চট্টগ্রাম ৪র্থ মহানগর হাকিমের আদালতে মামলাটি দায়ের হয়। আদালত মামলাটি তদন্তের জন্য পিবিআইকে (পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন) নির্দেশনা দিয়েছেন।
বাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট জুয়েল দাস আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলায় অভিযুক্তরা হলেন—বন্দর থানার সাবেক ওসি মহিউদ্দিন মাহমুদ, উপপরিদর্শক রবিউল ইসলাম, সহকারী উপপরিদর্শক কে এম জান্নাত সজল, কনস্টেবল মঙ্গল বিকাশ চাকমা ও দিশা ফাউন্ডেশন নামে একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মালিক মো. জামাল ফরাজী ও তাঁর ভাই মো. মিলন ফরাজী। এছাড়া অজ্ঞাত আরও ৪-৫ জন পুলিশ সদস্যকে এই মামলায় আসামি করা হয়েছে।
মামলার বাদী কামরুল ইসলাম চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালে সহকারী ওয়ার্ড মাস্টার হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, ২০১১ সালে দিশা ফাউন্ডেশন নামে একটি প্রতিষ্ঠানে বাদীসহ তাঁর পরিচিত ৩০-৩৫ জন মাসিক হারে সঞ্চয় খোলেন। ২০১৬ সালে গ্রাহকদের সঞ্চয় নেওয়া বন্ধ করে দেয় প্রতিষ্ঠানটি। এ সময় গ্রাহকেরা প্রতিষ্ঠানটির নির্ধারিত অফিসে গিয়ে বন্ধ পান। পরে গ্রাহকের পাওনা প্রায় ৩ লাখ টাকা সঞ্চয় ফেরত না দিয়ে গ্রাহকদের বিভিন্নভাবে হয়রানি করতে থাকে আসামিরা। এই ঘটনায় আদালতে মামলা দায়েরের পর আসামিদের বিরুদ্ধে বাদীকে বিভিন্ন সময় হয়রানির অভিযোগ আনা হয়।
পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময় দুই আসামির কাছ থেকে আর্থিক সুবিধা নিয়ে বাদীকে ষড়যন্ত্রমূলক একের পর এক মিথ্যা মামলা দিয়ে জেলহাজতে প্রেরণ, হত্যা চেষ্টা, চাঁদা দাবির অভিযোগ আনা হয়েছে।
মামলার বাদী কামরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, তাঁকে চুরি, ডাকাতি ও মাদকের মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো হয়েছিল। একটি মামলায় তিনি গ্রেপ্তার হয়ে চার দিন জেল খেটেছেন। এসব মামলাগুলো তদন্তে পরবর্তীতে মিথ্যা প্রমাণিত হওয়ায় সবগুলো মামলা আদালত খারিজ করে দেন।
কামরুল বলেন, ‘ক্ষমতার অপব্যবহার করে পুলিশ কর্তৃক আমাকে বিভিন্ন সময় হয়রানির প্রতিকার চেয়ে ২০১৯ সালে পুলিশ কমিশনার ও আইজিপি বরাবর আবেদন করেছিলাম। আমি ভেবেছিলাম ন্যায়বিচার পাব। কিন্তু অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় আজ বুধবার আদালতে এসে মামলাটি দায়ের করেছি।’
আয়শা আক্তার আঁখি এ পর্যন্ত তিনি ৫ শতাধিক গয়না তৈরি করেছেন। এসবের মধ্যে রয়েছে কানের দুল, গলার সেট, মালা, চুড়িসহ নানা ধরনের গয়না। মাটির গয়নায় নান্দনিক ডিজাইন ও কারুকাজ যুক্ত করে সেগুলি তৈরি করেন তিনি। শুরুতে তেমন সাড়া না পেলেও এখন তাঁর তৈরি গয়নাগুলো অনলাইনে বিক্রি হচ্ছে এবং ক্রেতারা নতুন অর্ডার...
১ মিনিট আগেগতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, শ্বাসনালিসহ হান্নানের শরীরে ৪৫ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল। ইনস্টিটিউটের ৬০২ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি রাখা হয়েছ
২৫ মিনিট আগেঅভাব আর শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনের শিকার হয়েও রহিমা আরা দোলা স্বপ্ন দেখতেন ভালোভাবে বেঁচে থাকার। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনায় সন্তান হারানোর পর বেঁচে থাকার সেই ইচ্ছেটাও মরে যায়। তিনবার আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। সেই মনোবল হারানো দোলা আজ অনেক নারীর অনুপ্রেরণা। তিনটি জামার ডিজাইন করে ২০ হাজার টাকা নিয়ে ব্যব
৭ ঘণ্টা আগেছোট্ট দোকান। দোকানের সামনে কোনো সাইনবোর্ড নেই। দোকানটিতে পাওয়া যায় শুধু জিলাপি আর নিমকি। প্রতিবছর রোজার দিনে দুপুরের পর থেকে রাজশাহী নগরের বাটার মোড়ের এই দোকানে জিলাপি কিনতে ক্রেতাদের ভিড় লেগে যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না।
৭ ঘণ্টা আগে